রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-
একি জ্বালা হলো
সখী তুমি বলো
ফেসবুক নাহি পারি ছাড়িতে
নাহি পারি আপন করে ধরিতে।
কাজী নজরুল-
ইন্টারনেট বিপুল শক্তি হিসেবে আর্ভিভূত হইয়াছে পৃথিবীতে। ইহাকে পাশ কাটাইয়া থাকিবার আর অবকাশ নাই। ইহা ব্যবহার করিয়া মানবতার কল্যান সাধন করিতে তারুণ্যের জয় হোক।
শরৎ চন্দ্র-
অনলাইনের কুপ্রভাব আমাদের সমাজে এমনভাবে পড়িবে তাহা কে কবে ভাবিয়াছে। পাড়ার লক্ষীমন্ত বালিকাওটিও দিব্য ঘন্টার পর ঘন্টা ফেসবুকে কাটাইয়া ভাবে দিনটা আজ বড়ই চমৎকার কাটিল। তাহাকে আর এপাড়া- ওপাড়া ঘুরিতে দেখা যায় না। ইহা বড় এক পরিবর্তন বই কিছুই নয়।
বিভূতিভূষণ-
ফেসবুকের কল্যাণে প্রাকৃতিক দৃশ্য হরহামেশাই দেখিতে পাই। হইা বড়ই ভাল লাগে। কিন্তু অশ্লীল কিছু ছবি হঠাৎ ভাসিয়া উঠিয়া অভিরুচি নষ্ট করিয়াছে। ভুলেও আর ওমুখো হইতে চাহিনা।
সুকান্ত-
প্রতিবাদ হোক অনলাইনে প্রতিটি অন্যায়ের
মানুষ জানিতে পারুক জনতার শক্তি তুচ্ছ নয়
ক্ষমতালোভীকে ভূতলে টেনে নামানো ক্ষনিকের ব্যাপার।
সুনীল-
বরুনা কথা রাখেনি, তাতে কি?
ম্যাসেঞ্জারে সেতো হাজির হয়েছে
চেয়েছে ক্ষমা, বাড়িয়েছে হাত
আজ নক্ষত্রের তারা ভরা রাত।
বঙ্কিম-
পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ অনলাইন জগতে।
প্রমথ চৌধুরী-
অনলাইনে বই পড়া মন্দ নহে। কিন্তু একসময় তাহা চোখের পীড়ার কারণ হইবে।
তারসংঙ্কর-
ঘরে ঘরে কবির জন্ম হইতেছে বাংলাদেশে। কে কতক্ষণ টিকিয়া থাকিতে পারে হইাই ভাবনার বিষয় বৈকি।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬