somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নতুন নকিব
আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

''আলাইহা তিছআতা আশার'' -'এর উপর নিয়োজিত আছে উনিশ', -আল কুরঅানে উনিশের রহস্য

২৮ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

''আলাইহা তিছআতা আশার'' -এর উপর নিয়োজিত আছে উনিশ। সূরাহ আল মুদ্দাসসির, আয়াত- ৩০।

আলহামদুলিল্লাহ। সকল প্রশংসা স্তুতি একমাত্র আল্লাহ পাকের জন্য। যার কৃপায় বেঁচে আছি। যিনি জীবনদাতা। প্রতি মুহূর্ত প্রান প্রাচুর্যে ভরে রেখেছেন যিনি। যার দয়ায় ঝর্নার বয়ে চলা অন্তহীন। সাগরের ছুটে চলা নিরবধি। মেঘমালার ছুটোছুটি অনি:শেষ। স্নিগ্ধ প্রভাত, রোদেলা দুপুর আর মিষ্টি বিকেলগুলো যার পরশে প্রতি দিন আমাদের হয়ে ধরা দেয়। এই মেঘ এই বৃষ্টি এই হিম বাতাসের শীতল পরশ। রাতের আকাশে তারার মেলা। জোছনার সাগরে প্রতি দিনের অবগাহন। আহ, কি মধুর আবহে গড়ে তোলা সবুজের এ স্বপ্নালয়!
কে এগুলোর সৃজয়িতা? কে তিনি? তিনি আর কেউ নন। আমাদের মহান মালিক, মহান প্রভূ, বিশ্ব জগতের একচ্ছত্র অধিপতি, রব্বুল আলামীন আল্লাহ পাক।

লক্ষ কোটি দরুদ ও সালাম সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানব, রাসূলে আরাবী ওয়া উম্মী, রহমাতুল্লিল আলামীন, সাইয়্যেদে দু'জাহান, শাফিয়ে উমাম, সাকিয়ে কাওসার, প্রিয়তম নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তামাম আসহাবে রাসূল, আহলে বাইতগনের পবিত্র আত্মার প্রতি।

মহাগ্রন্থ আল কুরআন আল্লাহ জাল্লা শানুহূর নাজিলকৃত সর্বশেষ আসমানী কিতাব। আসমানী কিতাব আরও এসেছে। অন্যান্য নবী রাসূলের (আলাইহিমুস সালাম) উপর। কিন্তু, কুরআন সর্বশেষ নবী, প্রিয়তম হাবিব সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি নাজিলকৃত নির্ভুল অলৌকিক এক অপার্থিব গ্রন্থ। অসংখ্য মু'জিজায় পূর্ন মহাগ্রন্থ আল কুরআনের অন্যতম ছোট্ট একটি মু'জিজা বা বৈশিষ্ট্য নিয়ে আজকের আলোচনা। কুরআনে পাকের একটি আয়াতের অংশ "বিসমিল্লাহ হির রাহমানির রাহিম" আরবিতে লিখতে হলে হরফের সংখ্যা হয় ১৯। আর এছাড়াও এই ১৯ যে বিশেষ একটি সংখ্যা এ ব্যাপারে সূরাহ আল মুদ্দাসসিরের ৩০ নং আয়াতেও রয়েছে বিশেষ ইঙ্গিত। আসুন, আমরা এই ১৯ সংখ্যাটির সামান্য গানিতিক বিশ্লেষণ করে দেখি :-

আপনি জেনে খুব বিস্মিত হবেন, গোটা পবিত্র কুরআনের আয়াতগুলোর পারস্পারিক অবকাঠামোগত গাঁথুনীর ভেতরে ১৯ সংখ্যাটির কারুকার্য অত্যন্ত নিখুঁতভাবে গেঁথে দেওয়া হয়েছে । মহাগ্রন্থ আল কুরআন যদি রক্ত মাংসে গড়া কোন মানুষের দ্বারা রচিত হত তবে এতে এমন নিখুঁত গানিতিক হিসাব থাকত না। থাকার প্রশ্ন আসতে পারে না।

মানুষের চিন্তাশক্তির একটা সীমা আছে, কিন্তু মহাগ্রন্থ আল কুরআন জুড়ে থাকা ১৯ এর এই নিখুঁত হিসাব সেই মানবীয় চিন্তার পরিসীমাকে অতিক্রম করে অবলিলায়। আর অনায়াস অসঙ্কোচে প্রমান করে এর স্রষ্টা এক মহাশক্তির অস্তিত্বের সত্যতা। সেই মহাশক্তি আর কেউ নন। আল কুরআন অবতীর্ন করেছেন যিনি, যিনি এই বিস্ময়কর গ্রন্থের মালিক, তিনিই সেই মহান আল্লাহ পাক। ১৯ এর এই অন্তহীন প্রজ্ঞাপূর্ন কৌশলের অসাধারন দৃশ্য দৃষ্টিগোচর হওয়ার পর শ্রদ্ধায় সম্মানে স্তুতিতে স্তবগানে প্রশংসায় আপনার মাথা সেই মহা মহিমাময় অপার করুণাময় মহান আল্লাহ পাকের প্রতি সিজদায় নত হয়ে আসবে। আসুন এবার চোখ বুলিয়ে দেখি স্রষ্টার অপার বিস্ময়-

১। আরবীতে “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” লিখতে ঠিক ১৯ টি হরফ লাগে ।

২। মহাগ্রন্থ আল কুরআনে মোট সূরা আছে ১১৪ টি। ১১৪ সংখ্যাটি ১৯ দিয়ে বিভাজ্য (১১৪=১৯x৬)।

৩। প্রথম যে সূরাটি (সূরা আলাক) নাযিল হয় তার অবস্থান শেষের দিক থেকে ১৯ তম।

৪। পবিত্র কুরআনের প্রথম যে পাঁচটি আয়াত (সূরা আলাকের) নাযিল হয় তাতে শব্দ আছে ঠিক ১৯ টি, যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য।

৫। সূরা আলাকে মোট আয়াত আছে ১৯ টি। আর এই ১৯ আয়াতে আছে মোট ২৮৫ টি শব্দ, যা কি না বিস্ময়করভাবে ১৯ দিয়ে নিঃশেষে ভাগ করা যায় (২৮৫=১৯x১৫)।

৬। ১৯ সংখ্যাটির রহস্য বর্নিত হয়েছে যে সূরাহটিতে, মহাগ্রন্থ আল কুরআনের সেই সূরাহ আল মুদ্দাসসির এর প্রথম ১৯ টি আয়াতের শব্দ সংখ্যা ৫৭। যা ১৯ দিয়ে বিভাজ্য। ৫৭ (১৯x৩)।

৭। ১৯ সংখ্যাটির রহস্য বর্নিত হয়েছে মহাগ্রন্থ আল কুরআনের সূরাহ আল মুদ্দাসসির এর ৩১ নং আয়াতে। এই আয়াতটির শব্দ সংখ্যা গুনে দেখুন তা ৫৭। যা ১৯ দিয়ে বিভাজ্য। ৫৭ (১৯x৩)।

৮। নাযিলকৃত তৃতীয় সূরাটির (সূরা আল-মুজ্জাম্মিল, পবিত্র কুরআন শরীফে অবস্থান ৭৩ তম) শব্দ সংখ্যা ৫৭ (১৯x৩) টি।

৯। আবার সব শেষে নাযিল হওয়া ‘সূরা আন-নাসর’ এ আছে মোট ১৯ টি শব্দ। আর এই সূরার প্রথম আয়াতে আছে ঠিক ১৯ টি হরফ।

১০। পবিত্র কুরআন শরীফে ‘আল্লাহ্‌’ নাম মুবারক উল্লেখ করা হয়েছে মোট ১৩৩ বার যা কিনা ১৯ দিয়ে বিভাজ্য (১৩৩=১৯x৭)।

১১। পবিত্র কুরআন শরীফে মোট ৩০ (তিরিশ) টি পূর্ণ সংখ্যার উল্লেখ রয়েছে। যাদের যোগফল ১৯ দিয়ে বিভাজ্য। সংখ্যাগুলো এবং তাদের যোগফল-

1 + 2 + 3 + 4 + 5 + 6 + 7 + 8 + 9 + 10 + 11 + 12 + 19 +20 + 30 + 40 + 50 + 60 + 70 + 80 + 99 + 100 + 200 + 300 + 1000 + 2000 + 3000 + 5000 + 50000 + 100000 = 162,146 (19 x 8534)

১২। পবিত্র কুরআনে পূর্ন সংখ্যা পাওয়া গেল ৩০ টি। আর দশমিক ভগ্নাংশ আছে মোট ৮টি 1/10, 1/8, 1/6, 1/5, 1/4, 1/3, 1/2 এবং 2/3। তাহলে পবিত্র কুরআনে সব মিলে মোট সংখ্যার উল্লেখ রয়েছে ৩৮ টি। যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য (৩৮=১৯x২)।

১৩। ১১৩ টি সূরার আগে “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” আছে। শুধুমাত্র সূরা আত-তাওবা এর পূর্বে “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” নেই। আর সূরা আন-নামল এর আগে আছে “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” রয়েছে এবং এই সূরাহটির ভেতরেও “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” কথাটি থাকায় এই সূরায় এটি দু'বার ব্যবহৃত হয়েছে। তাহলে কুরআনে “বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” আছে মোট ১১৪ বার, যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য (১১৪=১৯ x৬)। সূরা আত-তাওবাকে প্রথম ধরে যদি গুনে গুনে পরবর্তী সূরার দিকে যেতে থাকেন তবে সূরা আন-নামল পাবেন ঠিক ১৯তম স্থানে!

আরও একটু অবাক হওয়া যাক, ১৯ এর গুনিতক-তম সূরার আয়াতগুলির (“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” সহ) যোগফলও ১৯ এর গুনিতক মানে ১৯ দিয়ে বিভাজ্য!

এবার একটু পবিত্র কুরআন শরীফে ১৯ এর গুনিতক-তম সূরাহগুলোর অবস্থান আর আয়াত সংখ্যাটাও একটু মিলিয়ে দেখি।

সূরার অবস্থান আয়াত সংখ্যা

১৯x১= ১৯তম সূরা ৯৯

১৯x২= ৩৮তম সূরা ৮৯

১৯x৩= ৫৭তম সূরা ৩০

১৯x৪= ৭৬তম সূরা ৩২

১৯x৫= ৯৫তম সূরা ৯

১৯x৬= ১১৪তম সূরা ৭
২৬৬
=২৬৬ (১৯x৪)

১৪। প্রথম দিক থেকে হিসেব করে যেতে থাকলে ১৯ আয়াত সম্বলিত প্রথম সূরা হচ্ছে সূরা আল-ইনফিতার। এই সুরাটির শেষ শব্দ হল ‘আল্লাহ্‌’। আপনি যদি শেষের দিক হতে আল্লাহ্‌ শব্দটি গুনে গুনে আসতে থাকেন তাহলে সূরা আল-ইনফিতারের শেষের ‘আল্লাহ্‌’ শব্দের অবস্থান হবে একদম ঠিক ১৯তম স্থানে!

১৫। ৫০ এবং ৪২ তম সূরাহর প্রত্যেকটিই শুরু হয়েছে 'কাফ' হরফটি দিয়ে। অবাক হবেন সূরাহ দু'টির প্রত্যেকটিতে মোট 'কাফ' এর সংখ্যা ৫৭। যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য (৫৭=১৯ x৩)।

১৬। আবার ৫০তম সূরায় আয়াত আছে ৪৫ টি, যোগ করুন ৫০+৪৫= ৯৫ (১৯ x৫)। একইভাবে ৪২ তম সূরায় আয়াত আছে ৫৩ টি। যার যোগফল ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য ৪২+৫৩= ৯৫ (১৯ x৫)।

১৭। ৫০ তম সূরায় 'কাফ' হরফটি এসেছে ৫৭ বার। যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য ৫৭ (১৯ x৩)।

১৮। ৪২ তম সূরায় 'কাফ' হরফটি এসেছে ৫৭ বার। যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য ৫৭ (১৯ x৩)।

১৯। ৫০ তম সূরায় আয়াত সংখ্যা ৪৫। এই আয়াত সংখ্যার সাথে এর ক্রমিক সংখ্যা যোগ করলে যোগফল ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য ৫০+৪৫= ৯৫ (১৯ x৫)

২০। ৪২ তম সূরায় আয়াত রয়েছে ৫৩ টি। এই সূরাহর আয়াত সংখ্যার সাথে এর ক্রমিক সংখ্যা যোগ করলে যোগফল ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য ৪২+৫৩= ৯৫(১৯ x৫)

২১। আবার পুরো কুরআন শরীফে 'কাফ' হরফটি আছে মোট ৭৯৮ বার যা কিনা ১৯ দিয়ে বিভাজ্য এবং ভাগফল হয় ৪২। আর আমরা দেখতেই পেয়েছি যে ৪২ তম সুরাটি শুরুও হয়েছে 'কাফ' হরফটি দিয়ে ।

২২। শুধু 'কাফ' নয়, ‘নূন’ হরফটির ক্ষেত্রেও এরকম ঘটনা লক্ষনীয়। যেমন 'নূন' দিয়ে যে সূরাটি শুরু হয়েছে তাতে 'নূন' এর মোট সংখ্যাও (১৩৩), যা ১৯ দিয়ে নি:শেষে বিভাজ্য (১৩৩= ১৯x৭)।

২৩। সূরা আত-তাওবাকে প্রথম ধরে যদি গুনে গুনে পরবর্তী সূরার দিকে যেতে থাকেন তবে সূরা আন-নামল পাবেন ঠিক ১৯ তম স্থানে!

২৪। পবিত্র কুরআনে সূরাহ আল-মুদ্দাসসিরের ৩০ নম্বর আয়াতে চ্যালেঞ্জ করে বলা আছে “There are nineteen in charge of it.” (Qur’an, 74:30) ।

অর্থাৎ 'এর উপর নিয়োজিত আছে ১৯ (উনিশ)'। অর্থাৎ, কেউ ইচ্ছা করলেই কুরআনকে বিকৃত করতে পারবে না। ১৯ এর ব্যাপারগুলোর দিকে একটু মনযোগী হলেই সব বের হয়ে আসবে। যে কেউ ধরে ফেলতে পারবেন, এটাকে কেউ বিকৃত করেছে কিনা! সুবহানাল্লাহ!! সুবহানাল্লাহিল আজীম!!! মা- আ'জামা শা'নুহূ!!!! কত নিখুত তিনি!!!!! কত নির্ভুল, কতটাই না বিজ্ঞানময় আমার মহিমান্বিত রব!!!!! আল্লাহু আকবার!!!!!!

নোট:
১৯ সংখ্যাটির সামান্য ক'টি বিশেষত্ব তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখতে গেলে আলাদা বই হয়ে যাবে। কলেবর সংক্ষিপ্ত করনের চেষ্টা বলা যায়। সুযোগ পেলে আবারও এ বিষয়ে কথা বলার ইচ্ছে থাকল ইনশাআল্লাহ।

পোস্টটি পড়ার জন্য মুবারকবাদ। সকলের মঙ্গল হোক। আমীন।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×