somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হেজ নাইটঃ (গেম অব থ্রোন্সের প্রিকুয়েল সিরিজ) ডানকান এগ সিরিজঃ পর্ব-২

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মুখবন্ধঃ ডানকান এগ সিরিজটির কাহিনী শুরু হয় গেম অব থ্রোন্স বইটার প্রায় একশো বছর আগের কাহিনী নিয়ে। মুলত নিছক শখের বসেই অনুবাদ করা। যারা টিভি শো দেখে অনুপ্রাণিত আর এই জগতের বিভিন্ন ঘটনা জানতে চান তাদের জন্যে ছোট এই বইটা আগ্রহের সৃষ্টি করবে। কোনভাবেই ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে এই অনুবাদটি করা হয় নি। অনুবাদে ভূল ত্রুটি থাকলে অবশ্যই জানাবেন। :)

***

সুইটফুটকে চালানো বুড়ো চেস্টনাটের চেয়ে অনেক সহজ কিন্তু তারপরও ডাঙ্ক ক্লান্ত ও শীর্ণ হয়ে পরল যখন সামনে একটা ইনন দেখতে পেল, একটা লম্বা স্যাতস্যাতে বিল্ডিং একটা ঝরনার পাশে দাঁড়িয়ে। মনোরম হলুদ আলো ইননটার জানালা দিয়ে বের হচ্ছে, এমন দৃশ্য দেখার পর আর সামনে এগুলোতে পারল না সে। আমার কাছে তিনটা রৌপ্যমুদ্রা আছে, সে নিজেকে বলল, একটা ভালো ভোজ আর অফুরন্ত এলের জন্য যথেষ্ট! ঘোড়া থেকে নামতে নামতে সে দেখল ঝরনা থেকে উঠে একটা উলঙ্গ ছেলে এসে দাড়িয়েছে, একটা বাদামী আলখাল্লা দিয়ে নিজেকে শুকানোর চেষ্টা করছে। “তুমি কি এই ইননের স্টেবলবয়?” ডাঙ্ক জিজ্ঞেস করল। ছেলেটা আট কিংবা নয় বছরের চেয়ে বেশি বড় হবে না, চ্যাপ্টা মুখের চিকনচাকন মত দেখতে সে, তার খালি পা কাদার মাঝে হাটুপর্যন্ত ডুবে আছে। তার সবচেয়ে অদ্ভূত ব্যপার হচ্ছে তার চুল। তার মাথায় কোন চুল নেই।

“আমি চাই আমার ট্রাট্রু ঘোড়াটা ঘষে মেজে প্রস্তুত করা হোক, আর সব ঘোড়ার জন্যে দানা-পানি, তুমি কি তাদের দেখাশোনা করতে পারবে?”
ছেলেটা তার দিকে নির্লজ্জভাবে তাকালো। “আমি পারব, যদি আমি চাই!”
ডাঙ্ক সামনে বারল। “আমার সাথে এসব চলবে না। আমি একজন নাইট। তোমার জানা উচিৎ।”
“তুমি দেখতে নাইটের মত নও!”
“সব নাইট কি দেখতে একই রকম নাকি!”
“না, কিন্তু তারা দেখতে তোমার মত না। তোমার তলোয়ারের বেল্টের জায়গায় দড়ি দিয়ে বাধা।”
“যতক্ষণ পর্যন্ত এটা তলোয়ারের খাপটা রাখতে পারে, এটা থাকবে। এখন যাও আমার ঘোড়াগুলো দেখাশোনা কর, তুমি যদি ভালো কাজ দেখাও তবে একটা তামার কয়েন পাবে, আর না পারলে পাবে কানমলা।” সে স্টেবলবয়ের চেহাড়া দেখবার জন্যে আর দাড়ালো না, দরজার বাইরে গিয়ে ঘাড় ঘুরিয়ে উকি মারল একবার।

এই সন্ধ্যাবেলায় সে আশা করছিল ইননটা জনসমাগমে ভরপুর থাকবে, কিন্তু কমনরুমটা দেখা গেল প্রায় খালি। একজন তরুণ লর্ডগোছের কেউ টেবিলক্লথের উপর মাতাল হয়ে পরে আছে, ছড়িয়ে থাকা মদের মাঝে হালকা স্বরে নাক ডাকছে। সে ছাড়া আর কেউ নেই। ডাঙ্ক অনিশ্চিতভাবে এদিকে ওদিকে তাকাতে থাকল যতক্ষণে একজন মোটাসোটা, খাটোকরে, গোলগাল চেহাড়ার মহিলা রান্নাঘর থেকে উঠে আসল। “যেখানে ইচ্ছা সেখানে বস। তুমি কি এল নিবে, নাকি সাপার?”

“দুটোই।” ডাঙ্ক জানালার ধারের একটা চেয়ারে বসল, ঘুমন্ত লোকটা থেকে যত দূরে পারা যায়।

“ভালো ভেড়ার মাংস আছে, বিভিন্ন হার্বের সাথে মিশিয়ে রোস্ট করা, কিছু হাসও আছে, আমার ছেলে মেরেছে, তুমি কি নিবে?”
সে কম করে হলেও ছয়মাস হবে কোন ইননে খাবার খায় নি। “দুটোই!”
মহিলা হেসে ফেলল। “ওয়েল, তুমি দুটোই শেষ করতে পারবে” সে বিশাল বড় একজগ এল এনে তার টেবিলের উপর রাখল। “আজকে রাতের জন্যে কি কোন রুম লাগবে তোমার?”

না। ডাঙ্ক নরম তোষকে ঘুমানো আর মাথা গোজার ঠাই নেয়া ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারলো না, কিন্তু তার বিচক্ষণতার সাথে মুদ্রা খরচ করা উচিৎ। আজকে খোলা আকাশের নিচেই থাকতে হবে। “সাপার আর এল হলেই হবে, এরপরই আমি অ্যাশফোর্ডের দিকে রউনা হব। এখান থেকে কত দূরে?”

“এক দিনের রাস্তা। উত্তরের দিকে যেতে থাকবে যতক্ষন না একটা পোড়া কারখানা দেখতে পাবে। আমার ছেলেটা কি তোমার ঘোড়া দেখাশোনা করছে নাকি আবার উধাও হয়ে গেল?”

“না সে এখানেই আছে” ডাঙ্ক বলল। “তোমার ইননটা দেখি আজ পুরোই খালি।”

“শহরের অর্ধেক মানুষ চলে গেছে টুর্নি দেখতে। আমারটাও যেত যদি আমি অনুমতি দিতাম। আমার পরে তারাই এই ইননটা দেখাশোনা করবে, কিন্তু ছেলেটা সৈন্য হবার জন্যে ব্যকুল হয়ে আছে, আর মেয়েরা হাসে আর দীর্ঘশ্বাঃস ফেলে যখনি তাদের পাশ দিয়ে কোন নাইট যায়। আমি বুঝিনা কেন? নাইট আর সাধারণ মানুষের মাঝে পার্থক্যটা কি, তাদের জন্যে আমি তো একটা ডিমের দামও কমাবো না।” সে আগ্রহভরে ডাঙ্কের দিকে তাকালো; তার তলোয়ার আর ঢাল বলে এক কথা, আর তার দড়ির বেল্ট আর কোমর বন্ধনী বলে আরেক কথা। “তুমিও কি টুর্নির জন্যেই যাচ্ছ?”

সে জবাব দেয়ার আগে এলে একটা চুমুক দিল। গাঢ় বাদামী রঙের এলটা যথেষ্ট ঘন, এরকমই সে পছন্দ করে। “হ্যা” জবাব দিল সে। “আমি চ্যাম্পিয়ন হবার জন্যেই যাব।”

“তাই নাকি?” ভদ্রভাবেই ইননকিপার জবাব দিল।

রুমটার অন্যপাশ থেকে লর্ডগোছের লোকটা মদের সাগর থেকে মাথা তুলল। তার ফ্যাকাশে মুখের উপর কাকের বাসার ন্যায় বালির মত বাদামি চুল, আর চোখা চিবুক। সে তার মুখ ঘষল আর ডাঙ্কের দিকে তাকিয়ে চোখ পিটপিট করল। “আমি তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি।” তার দিকে তাকিয়ে বলল সে। তার হাত কাপতে থাকল যখন সে তার দিকে আঙ্গুল তুলল। “তুমি আমার থেকে দূরে থাকবে, বুঝতে পারছ? তুমি দূরে থাকবে।”

ডাঙ্ক অনিশ্চিতভাবে তার দিকে তাকালো। “মাই লর্ড?”

ইনন কিপার তার দিকে ঝুকে এলো। “এই লোককে পাত্তা দেয়ার দরকার নেই, স্যর। সে শুধু মদ গিলে আর স্বপ্নের কথা বলে। আমি তোমার খাবারের ব্যবস্থা করছি।” সে তাড়াহুরো করে ছুটে বেরিয়ে গেল।

“খাবার?” লর্ডগোছের লোকটা অবচেতনভাবে বলল। সে কোনভাবে নিজের পায়ে দাড়ালো, এক হাত তার টেবিলের উপরে রেখেছে যেন উলটে পরে না যায়। “আমি মনে হচ্ছে অসুস্থ হয়ে যাব” সে বলল। তার আলখাল্লার সামনের অংশ মদের দাগে লাল হয়ে গেছে। “আমার একটা বেশ্যার দরকার, কিন্তু এখানে কোথাও নেই। সবাই অ্যাশফোর্ড মিডোতে গেছে। ঈশ্বরেরাই জানে, আমার মদ দরকার।” সে এলোপাতাড়ি পা ফেলে কমনরূম থেকে উঠে দাড়ালো, ডাঙ্ক শুনতে পেল সে সিড়ি ভেঙ্গে উপরে যাচ্ছে আর মনের সুখে গুনগুন করে গান গাইছে।

একটা অদ্ভূত প্রাণি, ডাঙ্ক ভাবল। কিন্তু সে কেন ভাবল যে আমাকে চেনে সে?” সে এলের পাত্রে চুমুক দিতে দিতে চিন্তা করল।

এমন চমৎকার ভেড়ার মাংশ সে জীবনেও চেখে দেখেনি, আর হাসের মাংশটা ছিল এরচেয়েও ভালো। চেরী আর লেবু দিয়ে রান্না করা, আর চর্বির পরিমাণও কম ছিল। ইননকিপার তার জন্যে মাখনে ভাজা মটরশুটিও নিয়ে আসল, সাথে চুলোয় ঝলসানো ময়দার রুটি। এটাই হলো নাইটের জীবন! হাড় থেকে শেষ মাংশ কণাটুকুও চুসতে চুসতে ভাবল সে। ভালো খাবার, যত খুশি তত মদ, যখনি সে চায় তখনি পাবে, কেউ মাথায় চাপড় মারবে না। সে তার দ্বিতীয় জগভর্তি এল শেষ করল খেতে খেতে, তৃতীয়টা শেষ করলো গলার ভেতর ধুয়ে নিতে আর চতুর্থটা শেষ করল কারণ তাকে বারণ করার জন্যে কেউ দাঁড়িয়ে নেই তাই! তার খাওয়া পর্ব শেষ হলে ইননকিপার মহিলাকে একটা সিলভার স্ট্যাগ দিল খাবারের দাম হিসেবে, তাও ভাংতি হিসেবে এক মুঠো ভর্তি তামার মুদ্রা ফেরত পেল।

যখন ডাঙ্ক বের হল ততক্ষণে আকাশ পুরো অন্ধকার হয়ে গেছে। যদিও তার টাকার থলিটা আগের চেয়ে হাল্কা হয়ে গেল, তারপরও আস্তাবলের দিকে যেতে যেতে তার বেশ ভালোই লাগছিল। সামনে থেকে হঠাৎ ঘোড়ার ডাক শুনল সে। “আস্তে রে!” একটা ছেলের গলা শোনা গেল। ডাঙ্ক তাড়াতাড়ি সেদিকে ছুটল।

আস্তাবলে গিয়ে দেখতে পেল স্টেবলবয়টা থান্ডারের উপরে চরে বসেছে বুড়োর বর্মগুলো পরে। হাউবার্কটা তার নিজের থেকেও বড়, সে শিরস্ত্রাণটা পেছনের দিকে কাত করে রেখেছে নাহলে সেটা সোজা হলে তার চোখ ঢেকে দিবে। তাকে দেখে মনে হল সে মন থেকে পাকা নাইট সেজেছে। ডাঙ্ক স্টেবলের দড়জায় দাঁড়িয়ে হাসতে লাগল।

ছেলেটা উপরে তাকালো, তার গালগুলো লাল হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি সে মাটিতে নামল। “মাই লর্ড, আমি চাই নি-

“চুরি করতে” ডাঙ্ক তার বাক্য শেষ করে দিল। সে কঠিন স্বরে বলার চেষ্টা করল “বর্মগুলো খুলে ফেল, তোমার ভাগ্য ভালো যে থান্ডার লাথি মেরে তোমার মগজ বের করে দেয় নি! সে একটা যুদ্ধের ঘোড়া, কোন বাচ্চার ট্রাট্রু ঘোড়া নয়।”

ছেলেটা তার শিরস্ত্রাণটা খড়ের গাদার মাঝে ছুড়ে ফেলল। “আমিও তোমার মতই চরতে পারি” সে সপ্রতিভভাবে বলল।

“মুখ বন্ধ রাখ, আমি তোমার কোন অযুহাত শুনতে চাই না। হাউবার্কটাও খুল, তুমি কি করছিলে বলে মনে কর?”

“আমি কিভাবে বলব যদি আমার মুখ বন্ধ রাখতে বল?” সে শরীরটা মুচরিয়ে চেইনের বর্মটা খুলে মাটিতে ফেলল।

“তুমি শুধু উত্তর দেবার জন্যে মুখ খুলবে,” ডাঙ্ক বলল। “এখন বর্মটা তুলে এর থেকে ধুলা ঝার, তারপর যেখানে এটা পেয়েছিলে সেখানে রেখে আস। আর অর্ধ-শিরস্ত্রাণটাও (হাফ-হেল্ম)। তুমি কি ঘোড়াগুলোকে খাওয়া দিয়েছ যেমনটা আমি বলেছিলাম? আর সুইটফুটের গা ঘষে দিয়েছ?”

“হ্যা,” বর্মটা থেকে খড় ঝারতে ঝারতে বলল ছেলেটা। “তুমি তো অ্যাশফোর্ডে যাচ্ছ, তাই না? আমাকে তোমার সাথে নিয়ে চল, স্যর।”

ইননকিপার এরকম কিছুটা আভাস দিয়েছিল তাকে। “এক্ষেত্রে তোমার মা কি বলবে?”

“আমার মা?” ছেলেটা তার মুখ বাকিয়ে বলল। “আমার মা মারা গেছে, সে কিছুই বলতে পারবে না।”

সে একটু অবাক হল। ইননকিপার না তার মা? মনে হয় এই ছেলেটাকে তার কাজে সাহায্য করার জন্যে নিয়েছে মহিলাটা। ডাঙ্কের মাথাটা এলের জন্যে একটু ধরে আসল। “তুমি কি এতিম নাকি ছেলে?” অনিশ্চিতভাবে সে জিজ্ঞেস করল।

“কেন তুমি কি এতিম?” তাকে উলটো প্রশ্ন করল ছেলেটা।
“আমি ছিলাম এক সময়,” ডাঙ্ক স্বীকার করল। তারপর বুড়ো তাকে নিজের কাছে নিয়ে নেয়।
“তুমি যদি আমাকে নাও, আমি তোমার স্কয়ার হিসেবে থাকতে পারি।”
“আমার কোন স্কয়ারের প্রয়োজন নেই,” সে বলল।
“প্রত্যেক নাইটেরই স্কয়ার আছে, আর তোমাকে দেখলে মনে হয় তোমার আরো বেশি প্রয়োজন।” ছেলেটা তাকে বলল।

“আর তোমার প্রয়োজন একটা কানমলা,” শাসানির ভঙ্গিতে একটা আঙ্গুল তুলল ডাঙ্ক। “আমাকে এক বস্তা শস্য ভরে দাও, আমি একাই অ্যাশফোর্ডের দিকে রউনা দিব।”

ছেলেটা ভয় পেয়ে থাকলেও ভাল ভাবেই তা চেপে রাখল। এক মুহূর্তের জন্যে সে জায়গায় হাত ভাজ করে দাঁড়িয়ে থাকল, কিন্তু যখনি ডাঙ্ক ভাবল একে দিয়ে কাজ হবে না তখনি ছেলেটা বার্লির আনার জন্যে ঘুরে দাড়াল।

ডাঙ্ক স্বস্থি পেল, আমার উচিৎ হবে না… এখানে সে একটা ভাল জীবন পাচ্ছে, হেজ নাইটের স্কয়ারের চেয়ে বেশ ভাল জীবন। তাকে নিয়ে যাওয়া ভালো হবে না।

সে তখনো ছেলেটার হতাশা বুঝতে পারল। সে সুইটফুটের উপর উঠে থান্ডারকে লিড দিতে দিতে ভাবল একটা তামার কয়েন হয়তো তার হতাশা দূর করে দিবে। “এটা নাও, তোমার সাহায্যের জন্যে,” সে হাসিমুখে নিচের দিকে একটা কয়েন ছুড়ে দিল, কিন্তু স্টেবলবয় তা কুড়িয়ে নিল না। কয়েনটা তার পায়ের সামনে পরে রইল, উঠাবার কোন চেষ্টা করল না।

আমি চলে যাওয়ার পরেই সে কয়েনটা তুলে নিবে, নিজেকে বোঝাল ডাঙ্ক। সে তার চড়ার ঘোড়াটাকে ইনন থেকে বাইরে বের করে আনল, পেছনে পেছনে বাকি দুটো ঘোড়াও অনুসরণ করতে লাগল । চাদের আলোতে বিশাল আকারের গাছগুলো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, মেঘমুক্ত আকাশে তারারা উজ্জ্বলভাবে জ্বলছে। তারপরও তার মনে হতে লাগল স্টেবলবয় তার দিকে নিরবে চেয়ে আছে, মলিন চোখে।

আগের পর্ব
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×