somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ বৃষ্টি

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ছবিঃ গুগল

'ভেবে দেখেছি আমার জন্য দুনিয়ার সকল সম্ভাবনার দরজা বন্ধ হয়ে গেছে তাই তোমাদের এই পাষাণ পৃথিবী থেকে চিরতরে বিদায় নিচ্ছি, আজকের পর আর কোথাও দেখতে পাবেনা আমায়। আমি এক মগ কফির মধ্যে ১৫ এম জি ডরমিকাম বেশ অনেকগুলো পাতা(আম্মুর প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে ফার্মেসী থেকে সংগ্রহ করেছি)এক মগ কফির মধ্যে মিশিয়ে খেয়ে ফেললাম। অনেক ভেবে চিনতে দেখেশুনে এটাই মনে হচ্ছে মৃত্যুই আমার মুক্তি আর আমার মুক্তিতে তোমাদের মুক্তি।তোমাদের মুক্তি দিতেই আমাকে এই পথে যেতেই হল! ক্ষমা চাইছি না! আমি জানি আমাকে তোমরা ক্ষমা করে দেবেই বলি কিংবা নাই বলি।''


চিঠি লেখা শেষ করে ডরমিকাম মেশানো আধ ঠাণ্ডা কফি হাতে নিলো বৃষ্টি।
বৃষ্টির নাম রেখেছে ওর মা, নিশ্চয়ই খুব ভালোবেসে নামটি রেখেছিলো! এখন কেন তোমার ভালোবাসা পুরোটা বড় আপা আর ভাইয়ার জন্য হল মা! আমার ভালোবাসা কই বলো মা বলো! খারাপ মনটা আরও খারাপ হয় ওর! ঝড় বয়ে যায় ভেতরে, বাইরে, জানালায়, জানালার পর্দায়! পর্দার ফাঁক গলে আসা রাস্তার ল্যাম্প পোষ্টের আলোয়! ঘরে, ঘরের মেঝেতে, বিছানার চাদরে, আলগোছে পড়ে থাকা এলোমেলো কাপড়ে, বই এ, ল্যাপটপে।

মগ হাতে জানালার কাছে গিয়ে দাঁড়ায় বৃষ্টি। ইচ্ছে হয় জানালার গ্লাস খুলে দিতে, কিন্তু এক মৃত পথযাত্রীর এসবের প্রয়োজন আছে কি! নেই। কোন প্রয়োজন নেই।
কেউ নেই কিছু নেই বৃথা অন্ধকার!!এটা কি কারো লেখা কবিতা! কিছুই মনে পড়ে না। একটা ঘোর ওকে নিরন্তর সরলরৈখিক পথ দেখায় শুধু। সেখানেই শান্তি এই মুহূর্তে।
ভালো, মরে যাওয়াটাই আমার জন্য সব থেকে ভালো, ভাবে বৃষ্টি, ভাবে আর কাঁদে।।

তারপর ঘড়ির দিকে তাকায়, রাত ১২টা। কখন এতোটা সময় চলে গেলো কিছুতেই আর মনে পড়ে না, দূর থেকে কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দ আসে, একটা পাখি ডেকে ওঠে কিছুক্ষনের জন্য।বাড়িটি নিরব, সবাই ঘুমিয়ে গেছে, জীবনানন্দ দাশের লাশ কাঁটা ঘরের কবিতার মত ঘুম, অনন্ত ঘুম, ঐচ্ছিক চিরস্থায়ী ঘুম, শান্তির ঘুম। ক্লান্তির ঘুম, অবমাননা অবহেলায় হেলায় হারানো ঘুম, মা এর ভালোবাসা না পাওয়ার ঘুম, বাবাকে কষ্ট দেয়ার অপরাধে ঘুম, অশান্তির নিরন্তর ঘুম।


নাহ আর কোন অপশন নেই, হঠাৎ করেই জিদ চেপে বসে। আর ঠিক তখনি ঢক ঢক করে গিলে ফেলে পুরো কফিটা।
প্রথম কয়েক মুহূর্ত সব স্বাভাবিক! অবাক লাগছে! খটকা লাগছে! এত ওষুধ একবারে খাওয়ার পর ও এই প্রতিক্রিয়া! আশ্চর্য! তারপর--

ঝিম ঝিম ঝিম। পৃথিবীটা কাঁপছে, নিরব আর শক্তিহীন আর নির্ভার ভার নিয়ে কয়েক সেকেন্ডে অথবা অনন্তকাল অতীত ভাবনায় বিভোর হয় ও, অতীত ভর্তি অবহেলা, অসহ্য! নিজেই নিজের উপর বিতৃষ্ণায় বিরক্তিতে মুখ ফিরিয়ে নেয়! অভিমান করে অভিমান করতে করতে, নির্ভার হতে হতে; বাবা মা ভাই বোনের কথা ভাবে বৃষ্টি, তারা সবাই বৃষ্টির অতি প্রিয়জন।
বাবা মা ঘুমাচ্ছে! ভাইয়া বাসায় ফেরেনি আজ!
কাল জিওগ্রাফী ক্লাস! স্যার বলেছে ক্লাস টেস্ট নেবে!পড়াই হয়নি! পড়ার দরকার ছিল কি!নাহ দরকার নেই, এখন ওর আর কিছুর দরকার নেই, কোন মায়া মমতা, ভালোবাসা কিছুরই দরকার নেই আর। কাল সন্ধ্যায় বোনের আক্দ হবে, আপার খুব পছন্দের ছেলে, বাবা মা খুশি। সবাই কাল অনেক আনন্দ করবে, বেঁচে থাকলে নিশ্চয়ই আমিও আনন্দ করতাম, ভাবে বৃষ্টি ভাবতে ভাবতে লক্ষ্য করে অনেক সময় তো হয়ে গেলো এখনো; ও মরে গেলো না যে? অন্তত অজ্ঞান তো হবে!

দু ফোটা জল গড়িয়ে পড়ে গাল বেয়ে, তবে কি মৃত্যু হচ্ছেনা ওর!!এবারের মত আবার বেঁচে গেলো!
তারপর এত কিছুর ভেতর হাস্যকর ভাবেই গান শোনার জন্য; সিডি প্লেয়ার অন করার জন্য; রিমোট হাতে নিতে চাইতে চাইতে! হাতের কাছেই ছিল ওটা! হাতের কাছেই রইলো।।
ওই পর্যন্তই!
তারপর,
শুন্য’
বাকীটুকু শুন্য, বাকীটুকু খালি, বাকীটুকু অন্ধকার! গভীর অন্ধকার! আর একজীবন একাকীত্ব!!


ঘুম ভাঙলো সকাল সকালই, কয়েক মুহূর্ত পর ধীরে ধীরে মনে পড়লো! গতকালের কথা! ঘুমের ওষুধের কথা! হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেস হতে হতে বৃষ্টি ভাবতে থাকলো ভেজাল ওষুধ!

ব্যালকনিতে এসে দাঁড়ালো! চারপাশে ঝরঝরে রোদের মেলা, একটা কালো কাক বসে আছে বিদ্যুতের তারের উপর! কাছাকাছি, খুব কাছাকাছি! হাত বাড়ালেই ধরা যাবে! কাকটা চেয়ে আছে চুপচাপ! মানুষ মানুষ চোখ ওটার!

ভাবতে ভাবতে একসময় দরজা খুলে বাইরে বেরিয়ে এলো ও, খানিকক্ষন হাঁটে! হেঁটে হেঁটে দিশেহারা!পথ ভুল, সব ভুল! গতকালের অঘটন অপমানে সবকিছু উল্টাপাল্টা।

একটু দূরে এক ছেলে দাঁড়িয়ে, সে ও তাকিয়ে আছে!আজ কি তাকিয়ে থাকার দিন!!
সামনেই একটা পার্ক, একদম খালি আর ফাঁকা, কিন্তু অনেক গাছ সেখানে; গাছ ভর্তি পাতা, পাতার রঙ ধুসর সবুজ! নিঃশব্দ ধোঁয়াটে পরিবেশ

পার্কের বেঞ্চগুলো সব খালি, পার্ক এরকম হয় নাকি! কতদিন কত ভীড় সব সময় চোখে পড়েছে ওর।
অদূরেই এক বুড়ী! তাকে অতিক্রম করার সময় বুড়ীর শরীরে হাত লেগে গেলো বৃষ্টির, উফ কি ঠাণ্ডা তার শরীর আর ছায়া ছায়া! কেমন একটা উউউউউউউউ শব্দ করছে সে! অদ্ভুত! ভীষণ অদ্ভুত!ভয় ভয় লাগছে!কেন ভয় লাগছে তাও ঠিক কিছুতেই বুঝতে পারেনা ও!
এটা কি দিন না রাত! এরকম আলো আগে তো দেখিনি!! বৃষ্টি খানিকটা দিশেহারা!! এসময় দশ এগারো বছর বয়সের এক বাচ্চা ছেলে আসে! হাত ভর্তি আইস্ক্রিম! ও কি আইস্ক্রিমওয়ালা? আইস্ক্রিম খেতে ইচ্ছে করলো! তবে এটাও মনে পড়লো ওর কাছে টাকা নেই!শুধু টাকা না কিছুই নেই। এমন কি ও বুঝতে পারছেনা এখন ওর পড়নে কি! আসলে যেন ও অন্ধ! যেন কিছুই বুঝতে পারছেনা, দেখতে পাচ্ছে না! যেন ওর শ্বাস প্রশ্বাস চলছেনা, তবু দম বন্ধ হয়ে আসতে চাইছে, কিছু দেখতে পাচ্ছেনা অথচ সবই দেখছে!
আইস্ক্রিম নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ছেলেটি!
যেন কিছুর প্রতীক্ষায়! বৃষ্টি অনুভব করে ছোট ছেলেটির মত ও নিজেও যেন অপেক্ষা করে আছে কোন কিছুর জন্য!অজানা কিছুর! একদম অজানা! যা আগে কখনো দেখেনি! ভাবেনি, অনুভব করেনি! সব চিন্তা চেতনার বাইরের কিছুর জন্য অপেক্ষা।

একটু অদূরে একটা দেয়াল, দেয়ালের সাথে দরজা! বৃষ্টি এগিয়ে যায়, ওই দরজাটা ওকে টানছে যেন! দরজার কাছে গিয়ে নব ঘুরায় ওটার, খুলে যায় দরজা!পা বাড়াতেই স্ব’শব্দে পেছন থেকে বন্ধ হয়ে যায় দরজাটা।

ভেতরে একটা টেবিল! চারটা চেয়ার, সেগুলোতে আগে থেকেই বসে আছে পথে দেখা সেই ছেলে, আইস্ক্রিমওয়ালা বাচ্চা ছেলেটি, এখন ওর হাত খালি! আর একটু অন্ধকারে বসে আছে সেই বৃদ্ধা মুখে সেই অদ্ভুত শব্দ, চতুর্থ চেয়ারটায় বসে পড়ে বৃষ্টি, বড্ড ক্লান্ত লাগছে।
ওরা চুপ, ঘরটা যেন আরও অন্ধকার, আরও অপার্থিব আরও জীবন শূন্য হয়ে গেছে! ওরা কথা বলেনা, ওরা যেন আবারো অপেক্ষায়, হিম হয়ে আসা অন্ধকারে অপেক্ষায়, নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া সময়হীন আবদ্ধ সময়ের অপেক্ষায়!।

চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ায় বৃষ্টি! ছুটতে শুরু করে!! ওরা বাঁধা দেয়না! কিচ্ছু বলে না, ওরা বাকরুদ্ধ নিস্পলক অনুভুতিহীন চোখে দেখে, পরস্পরকে দেখে, অনুভূতিহীন দৃষ্টিতে দেখে!
বৃষ্টি অনেক ছুটছে, ছুটতে ছুটতে ধপাস করে কিছু একটার সাথে বারি খেয়ে আবিষ্কার করে সামনে আরেকটি দরজা!
এক মুহূর্ত দেরি না করে একটু ও পেছনে না তাকিয়ে ঢুকে পড়ে তাতে!
ঢুকেই এক ঝলক রোদ চোখে মুখে লাগে ওর, অনেক রোদ! আহা রোদ! মিষ্টি রোদ! সোনালী রোদ!গাছের নীচে একটি বাচ্চা পুতুল নিয়ে খেলছে!! সঙ্গে বাচ্চাটির মা বাবা! তারা কেউ বৃষ্টিকে দেখছে না! তাকিয়ে আছে বাচ্চাটির দিকে, মা বাচ্চাটিকে জড়িয়ে কি যে আদর করছে কিছুক্ষণ পর পর! একটু পড়ে গেলেই মন খারাপ করে মুখ শুকিয়ে যাচ্ছে মায়ের, চকলেট দিচ্ছে, বেলুন দিচ্ছে, খেলনা সাইকেল, আরও কত কি নিয়ে মেয়েটির জন্য ব্যস্ত, বৃষ্টি চিনতে পারে ধীরে ধীরে!
আরেহ! এরাই তো ওর বাবা মা! এরাই! এত ভালোবাসা! বৃষ্টির প্রতি! ওর প্রতি! অবাক কণ্ঠে বৃষ্টি বলে ওঠে; মা!
কিন্তু কিচ্ছু শুনতে পায়না তারা! বৃষ্টির যেন কোন অস্তিত্বই নেই! বৃষ্টি আবার ডাকে! বাবা! মা! দেখো আমাকে দেখো! এই আমি তোমার সামনে দাঁড়িয়ে! ওই বাচ্চাটা আমি!
মা! চিৎকার করে বৃষ্টি! কিছুতেই কিছু হয় না! বৃষ্টি কাঁদে! কাঁদতে কাঁদতে শুয়ে পড়ে মাটিতে, ঘুমিয়ে যায়!

কতক্ষন ঘুমিয়ে ছিল বলতে পারে না! তবে অনেকক্ষণ সেটা বুঝতে পারে! শরীর কেমন ভারী হয়ে গেছে! মাথা ঝিম ঝিম, কই! মা বাবা! কই, তাদের কোথাও দেখতে পায় না আর! একটি ছায়া শুধু অদুরে! সে একটা দরজা ধরে দাঁড়িয়ে! এসো! কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে ডাকে ছায়াটি, এসো, বার বার আবার বলে এসো! এইদিকে এসো! অনেক কষ্টে উঠে দাঁড়ায় বৃষ্টি! পা বাড়ায় সামনে! দরজা ধরে দাঁড়িয়ে থাকা ছায়াটা ওকে টানছে ভীষণ শক্তিতে টানছে!

ভেতরে ঢোকে ও, সাথে সাথে পেছনের দরজা বন্ধ হয়ে যায়।
ঘরে ঢুকে হতবিহবল চেয়ে থাকে; একী দেখছে ও! কে! কে ওটা!বৃষ্টি! আমি নিজেই! অবাক হয়!এটা কি হসপিটাল! বেডে শুয়ে রেখেছে ওকেই! দেখে ও, সব দেখে, দেখে ডাক্তার নার্স এর ছোটাছুটি! আল্লাহ! কি হচ্ছে এসব! কি ভীষণ মোটা পাইপটা গলার ভেতর ঢুকিয়ে কি করছে এরা! কত তার পেঁচিয়ে আছে সারা শরীরে। ওই তো বাবা মা কাঁদছে! আপা কাঁদছে! ভাইয়া! ভাইয়া ওই তো! মাথায় হাত দিয়ে বসে আছে! আজ না আপার বিয়ে! সবাই এইখানে!! আমার জন্য! সবাই আমায় ভালবাসে এতটা!

আলো আলো ঘরের উল্টো পাশে আরেকটি দরজা ওটা টানছে! ওকে চুম্বকের মত টানছে! অপরপ্রান্ত থেকে আলো এসে চোখ ঝলসে দিচ্ছে বৃষ্টির, টানছে আলোটা টানছে! প্রচণ্ড শক্তিতে টানছে। দরজার ওপাশে কি!!
ভয় করে! ভীষণ ভয় করে! না! ও কিছুতেই দরজার ওপাশে যেতে চায় না!! এখানে ওর পরিবার! এখানেই ওর সুখ! তারা কাঁদছে! তারা বৃষ্টির জন্য কাঁদছে!
আলোতে ভরে যায় পৃথিবী, চারদিকে আলোয় আলোয় সাদা কিচ্ছু দেখা যায় না কিচ্ছু বোঝা যায় না সব সাদা সব ভয়ংকর কিংবা জঘন্য রকম সাদা।
যখন চোখ সয়ে এলো চোখ মেলে চাইলো বৃষ্টি! তখন হসপিটালের জানালা দিয়ে রোদ ঝলমল করছে ঘরময়।।




বিঃ দ্রঃ গল্পের মুল চরিত্র বৃষ্টি বেঁচে গেলেও বাস্তবে যার কথা ভেবে গল্প লিখেছি সে বেঁচে যায়নি, সে গলায় দড়ি পেঁচিয়ে ফ্যানের সাথে ঝুলে পড়েছিলো বলেই হয়তো বাঁচানো সম্ভব হয়নি। আমি মেয়েটিকে ব্যক্তিগত ভাবে চিনিনা, মেয়েটির নাম আফরা আনিকা মৈত্রী। আত্মহত্যা যে একটি নির্বুদ্ধিতা এবং অসুস্থতা এবং এই অসুস্থ মানুষ গুলোকে সাহায্য করতে কি পরিবার সমাজ কাছের মানুষ বন্ধু বান্ধব এগিয়ে আসতে পারেনা!।
ঘটনাটা কয়েক মাস আগের, নিউজ পেপারে পড়ে, এফ বি তে ওর প্রোফাইলটা সার্চ করে পেয়ে যাই। ইতিমধ্যে ওর প্রোফাইল রিমেম্বারিং করা হয়েছে। এই ভাবে চলে যাওয়া রিমেম্বারিং করা প্রোফাইলগুলো আমায় কষ্ট দেয়।



সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×