আকাশের দিকে উদাস হয়ে কি যেন দেখল,
পথ চলতে চলতে থমকে গেল গ্রীষ্মের বাতাস।
দীর্ঘশ্বাস নিয়ে এসে দাঁড়িয়েছে রৌদ্রে, রৌদ্রের প্রতিমা।
রুক্ষ দেহে দূর থেকে হেঁটে আসে যুবক।
ঠোঁটে চেপে সিগারেট,কিছুদূর হেঁটে গিয়ে হেসে উঠলো;
চোখ পড়লো ভিজে চুলে দাঁড়ানো মূর্তিমতী,একটি শুভ্র সূর্যমুখী।
স্বপ্নের নামে দেখছি স্মৃতিতে,ঘুরেছি অনেক হৃদয়ের অন্ধকারে।
চিরকাল অদেখা সে,আমিও দেখিনি তাঁকে।
আমি তো এখানে আছি,অতীত স্মরণ করি চোখ বুজে ভয়ে।
ভোরের কোন কুয়াশার গন্ধলীন ঘাসের পদতল ছুঁয়ে,
থমকে এসে দাঁড়ালে আকাঙ্ক্ষার তীব্র আশ্বাসে।
ঝরে যাবে ঠিকই কৃষ্ণচূড়া অহঙ্কারে,মুছে দিবে ক্লান্তি।
অফুরান আকাশের নীলে ভেসে যাবে কালের প্রতিমা,
ঘন অন্ধকারে মুখ ঢেকে চুপিসারে চিরন্তন বাসনার শিখা;
স্পর্ধার নির্মম হাত ছিঁড়ে জ্বালিয়ে নিঃশেষে নিজেকে,
ফিরে যাও হে রমণী মুহূর্তের ঋণ স্থির ভালোবাসায় শোধ করে।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১১