কারও কাছে প্রত্যাশার কিছু নেই,যেমন নেই শেষ কথা
রাজনীতিতে।হ্যাঁ,খালি চোখে সাদা সাদাই,অন্য কোন রং নেই এতে।
তবে তাসগুলি পরপর সাজিয়ে নাও,আর দেখো হরতনের বিবি।
বন্যা শেষ হয়নি তখনও।জুডিশিয়াল কিলিং এর ফাঁদ কেটে ফেলে
বেরিয়ে আসছে রাজকন্যা,আর ঠিক সেই মূহুর্তে শরনার্থীর ঢল।থামো তাসগুলি
আর একবার দেখে নিতে দাও। ওহ তৃতীয় তাস খুঁজে পাচ্ছিনা,কার কাছে
থাকতে পারে?- জুয়াড়ি রাজকুমারের হাতে? তবে আর কি, থাকি পরবর্তি
চালের অপেক্ষায়।প্রশ্ন জাগতেই পারে মনে,উনার হাতে তাস কেন? দেখো,
এতো কেন কেন করবে না। একটু খোঁজ নাও পাকিস্থানী গোয়েন্দা বাহিনীর
সদর দপ্তরে।আর একটি কথা ঘসেটি লন্ডন হতে ফেরার সময় পিছেয়ে
দিয়েছে,এটা জানতো?
হায় একিলিস,তোমার মা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখার সব চেষ্টাই করেছেন,তবু
তীর গিয়ে বিদলো ওই গোরালিতেই? একিলিস, তোমার সময় পত্রিকা ছিল?
এই নিরপেক্ষতা নামক বোরখা আবৃত পুঁজিবাদী সমাজের হাতিয়ার - নিরপেক্ষ
গণমাধ্যম? আমাদের দেশে যেমন আছে কাওরান বাজারে।ছিল এমন কোন
উকিল, যেকিনা প্রচন্ড রাজকন্যা বিদ্বেষী।
বন্যার রেশ শেষ হয়নি এখনও।এর মধ্যেই শরনার্থীর ঢল।পৃথিবীর শক্তিশালী
পাঁঠা রাষ্ট্রগুলি খেলছে শরনার্থী কেন্দ্রিক খেলা।যদিও রাজকন্যা শক্তভাবে ধরে
আছে হাল, নৌকার নয়, -এই বাংলার।
আর একদিন শোনা যাবেখন একিলিসের দুর্ভাগ্য গাঁথা।
১৯/০৯/২০১৭
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৫