somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হযরত ঈসা (আ.)

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হযরত ঈসা (আ.)

আনুমানিক ৬-৩০ খ্রিষ্টাব্দ
বিবি মরিয়ম নাছেরা নামক একটি শহরের অধিবাসিনী ছিলেন। নাছেরা শহরটি বাইতুল মুকাদ্দাসের অদূরেই অবস্থিত ছিল।

বিবি মরিয়ম পিতা মাতার মানত পূর্ণ করার জন্য বাইতুল মুকাদ্দাসের খেদমতে নিযুক্ত ছিলেন। তিনি বাল্যকাল থেকেই অতিশয় সুশীলা এবং ধর্মানুরাগিণী ছিলেন। তাঁর পিতার নাম ছিল ইমরান এবং নবী জাকারিয়া (আ.)-এর শ্যালিকা বিবি হান্না তার জননী ছিলেন।

একদিন বিবি মরিয়ম নামাজ পড়ছিলেন, হঠাৎ ফেরেশতা জিব্রাঈল অবতীর্ণ হলেন। তিনি বললেন, তোমার প্রতি সালাম, তুমি আল্লাহর অনুগ্রহপ্রাপ্তা। আল্লাহ তোমার সাথে রয়েছেন।

বিবি মরিয়ম এই অপ্রত্যাশিতপূর্ব সম্বোধনে ভীতচকিতা হলেন। ভাবতে লাগলেন-কে এলো, কিসের সালাম। হযরত জিব্রাঈল (আ.) বললেন-আমি আল্লাহর ফেরেশতা জিব্রাঈল। তুমি ভীত হইও না; তুমি পবিত্র সন্তান লাভ করবে, এই সুসংবাদ তোমাকে দিতে এসেছি।

বালিকা ভীত হলেন এবং বললেন-তা কেমন করে হবে? আমি যে কুমারী। আমি স্বামীর সঙ্গ লাভ করিনি।

ফেরেশতা বললেন, ‘আল্লাহর কুদরতেই হবে এটি। তাঁর কাছে এটি কঠিন কাজ নয়।’

এই বলে ফেরেশতা অন্তর্হিত হলেন। ছয় মাস পূর্বে হযরত জাকারিয়া (আ.)-এর স্ত্রী গর্ভবতী হয়েছেন-এখন আবার কুমারী মরিয়ম আল্লাহর কুদরতে গর্ভবতী হলেন।

বিবি মরিয়ম যদিও আল্লাহর কুদরতে সন্তানসম্ভবা হলেন, কিন্তু দেশের লোকেরা তা মেনে নেবে কেন? কুমারী নারীর এভাবে গর্ভবতী হওয়ার ফলে সবাই তাকে বাইতুল মুকাদ্দাস থেকে বের করে দিলেন-এমন কি তাকে স্বগ্রামও ছেড়ে যেতে হলো। সঙ্গী সহায়হীন অবস্থায় গর্ভবতী মরিয়ম একটি নির্জন প্রান্তরে সন্তান প্রসব করলেন।

বিপদাপন্ন মরিয়ম কোনো আশ্রয় খুঁজে না পেয়ে একটি শহরের দ্বারপ্রান্তে আস্তাবলের একটি পতিত প্রাঙ্গণের একটি খেজুর গাছের নিচে আশ্রয় নিলেন। হায়-যিনি পৃথিবীর মহা সমমানিত নবী, তিনি সেই নগণ্য স্থানে ভূমিষ্ঠ হলেন। যে মহানবীর ধর্মানুসরণ আজ পৃথিবীময় বিসতৃত, শক্তি এবং সমমানে যারা পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ স্থান অধিকার করে রয়েছে; তাদের নবী ভূমিষ্ঠ হলেন একটি আস্তাবলের অব্যবহার্য আঙিনায়। দরিদ্রতম পিতা-মাতার সন্তানও এই সময় একটু শয্যালাভ করে থাকে, একটু শান্তির উপকরণ পায়, কিন্তু মরিয়মের সন্তান শোয়ানোর জন্য আস্তাবলের ঘরটুকু ছাড়া আর কিছুই ভাগ্যে হলো না।

আট দিন বয়সে সন্তানের ত্বক ছেদন করা হলো। তাঁর নামকরণ করা হলো ঈসা। ইনি মছিহ নামে প্রসিদ্ধ হয়েছেন।

হযরত মুসা (আ.)-এর শরিয়ত অনুসারে বাদশাহ কিংবা পয়গম্বর তাঁর পদে বহাল হওয়ার অনুষ্ঠানে, তেল লেপন করার নিয়ম ছিল। এছাড়া তাওরাত কিতাবে হযরত ঈসা (আ.)-এর নাম মছিহ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রথম সন্তান জন্মগ্রহণ করলে একজোড়া ঘুঘু জাতীয় পাখি উৎসর্গ করার নিয়ম হযরত মুসা (আ.)-এর শরিয়তের বিধান ছিল।

মরিয়ম সুচি-স্নাতা হওয়ার পর সন্তান সাথে নিয়ে বাইতুল মুকাদ্দাসে গেলেন এবং সেখানে গিয়ে পাখির মানত পালন করলেন।

এই সময় একদল অগ্নিপূজক হযরত ঈসা (আ.)-কে খুঁজে ফিরছিল। তারা জ্যোতিষী ছিল। নক্ষত্র দেখে তারা ‘হযরত ঈসা (আ.)-এর জন্ম হয়েছে’ এটি জানতে পেরেছিল। হিরুইস বাদশাহ এটি শুনে ভয় পেলেন এবং সেই অনুসন্ধানকারী দলের কাছে গোপনে বললেন যে, তারা যেন সেই বালকের সন্ধান করে কোথায় আছে তা বের করে। অগ্নিপূজকরা খুঁজতে খুঁজতে বিবি মরিয়মের কাছে পৌঁছল ও সেই ক্ষুদ্র শিশুকে সেজদা করল এবং সেখাতে মানত ইত্যাদি সম্পন্ন করল। রাতে তারা স্বপ্নে দেখল, তাদের হিরুইসের কাছে ফিরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা হিরুইস তার জীবনের শত্রু। মরিয়ম এরূপ স্বপ্ন দেখলেন যে, সম্রাট এই সন্তানের শত্রু, সে তাকে হত্যা করতে চায়। সে যেন শিশুকে নিয়ে মিসরে চলে যায়। জ্যোতিষীরা সম্রাটের কাছে আর ফিরে গেল না। এতে বাদশাহ ভয়ানক রাগ হলো। সে হুকুম করল যে, বাইতুল্লাহর এবং এর আশপাশের সকল বস্তির সন্তানদের যেন হত্যা করে ফেলা হয়।

ইতিপূর্বে মরিয়ম তাঁর সন্তান নিয়ে মিসরে রওনা হয়ে গিয়েছিলেন। হিরুইস যত দিন জীবিত ছিল, তত দিন সন্তান নিয়ে তিনি মিসরেই অবস্থান করলেন। হিরুইসের মৃত্যুর সংবাদ শোনার পর তিনি নিজ দেশ নাছেরায় চলে এলেন।

সন্তান দিন দিন বাড়তে লাগল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ঈসার মধ্যে প্রখর জ্ঞান এবং তীক্ষ্ণ মেধাশক্তির পরিচয় ফুটে উঠল। আল্লাহর বিশেষ একটি অনুগ্রহ যে তাঁর ওপর রয়েছে, দিন দিন তা প্রকাশ পেতে শুরু করল। ঈসার মাতা ঈসা (আ.)-সহ প্রতি বছর ঈদের উৎসব ইরুসালেমে যোগদান করতেন। ঈসার ১২ বছর বয়সে ইরুসালেমে বড় বড় জ্ঞানী এবং পণ্ডিতবর্গের সাথে ধর্ম বিষয়ে আলোচনা করতেন। তাঁর বাকপটুতা এবং তত্ত্বজ্ঞান শুনে পণ্ডিতরা অবাক হয়ে যেতেন। ক্রমান্বয়ে হযরত ঈসা আধ্যাত্মিক জ্ঞানের পূর্ণতা লাভ করতে লাগলেন। ত্রিশ বছর বয়সে তিনি আল্লাহর কাছ থেকে ‘ওহি’ লাভ করেন এবং নবীরূপে ধর্মপ্রচার করতে শুরু করলেন।

হযরত ইয়াহহিয়া বিবি মরিয়মের খালাতো ভাই হতেন। তিনি ইয়ারদন নদীর তীরে লোকদের ধর্মোপদেশ দান করতেন। হযরত ঈসা (আ.) সেখানে গিয়ে ওয়াজ করতে শুরু করেন।-ওহি আসা শুরু করার পর থেকে ইনজিল কিতাব অবতীর্ণ হতে থাকে। তিনি তাঁর নবুয়তের প্রমাণস্বরূপ বহু অলৌকিক কার্যাবলি দেখাতে শুরু করেন। মাটি দিয়ে পাখি তৈরি করে উড়িয়ে দেয়া, অন্ধকে দৃষ্টিদান, বোবাকে বাকশক্তি দান, কুষ্ঠকে আরোগ্য করা, পানির উপরে হাঁটা ইত্যাদি তার মোজেজা ছিল।

তাঁর আধ্যাত্মিক শক্তির বলে বহু রোগী আরোগ্য লাভ করে। বহু লোক ধর্মজ্ঞান লাভ করে। সর্বপ্রথমে যারা হযরত ঈসা (আ.)-এর ওপর ঈমান এনেছিলেন, সাথে থেকে সাহায্য করেছিলেন তাদের ‘হাওয়ারি’ বলা হতো। তাঁরা সর্বদা হযরত ঈসা (আ.)-এর সাথে থাকতেন। হযরত ঈসা (আ.) যখন নবী হন, সেকালে ইয়াহুদি ধর্মগুরুরা অতিশয় শিথিল হয়ে পড়েছিলেন। তাদের মধ্যে প্রকৃত ধর্মানুভূতির পরিবর্তে ভণ্ডামি প্রবেশ করেছিল। তাদের মধ্যে কেবল ধর্মের বাহ্যিক আবরণ ছিল। হযরত ঈসা (আ.) এর ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি তাঁর ওয়াজ বক্তৃতায় ইয়াহুদি ধর্মগুরুদের কঠোর সমালোচনা করতেন। এতে সেই সকল বাহ্যাবরণ বিশিষ্ট ইয়াহুদি ধর্মপ্রচারকরা হযরত ঈসা (আ.)-এর ঘোর শত্রুতে পরিণত হন। কিন্তু হযরত ঈসা (আ.)-এর বাণী ছিল আল্লাহর বাণী। তা এমনই হৃদয়গ্রাহী হতো যে, যে শুনত তার হৃদয়ই তাতে আকৃষ্ট হতো। বিদ্বেষপরায়ণ ইয়াহুদি পুরোহিতরা কোনো কথায়ই হযরত ঈসা (আ.) কে ধরতে পারতেন না। তারা হযরত ঈসা (আ.)-কে নানা ছুতানাতায় দোষী সাব্যস্ত করার চেষ্টায় লিপ্ত হলেন।

দুই-একটি দৃষ্টান্তমূলক বাক্য নিয়ে হিংসাপরায়ণ ইয়াহুদি আলেমগণ নানা কথা সৃষ্টি করলেন। এভাবে তারা হযরত ঈসা (আ.) কে ধর্মদ্রোহী কাফের বলে ফতোয়া দিলেন। তাদের শরিয়তে মৃত্যুই সেই সকল অপরাধের একমাত্র সাজা। দেশে তখন রুমীয়দের রাজত্ব ছিল। তখনকার দিনে রাজা ছাড়া আর কারো মৃত্যুদণ্ড দেয়ার অধিকার ছিল না। সুতরাং তারা সম্রাটের কানে হযরত ঈসা (আ.)-এর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করতে শুরু করল।
হযরত ঈসা (আ.) তার বক্তৃতার অধিকাংশ সময় আসমানি বাদশাহের কথা উল্লেখ করতেন। এতে শত্রুদের একটি সুযোগ জুটে গেল। তারা আসমানি বাদশাহীর ব্যাখ্যা একটু ঘুরিয়ে ফিরিয়ে হযরত ঈসা (আ.)-এর প্রতি রাজদ্রোহীর অভিযোগ সৃষ্টি করল। গোপনভাবে তাকে ধরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে লাগল।

অদৃষ্টের এমনি বিড়ম্বনা, যে হাওয়ারি দল ঈসা (আ.)-এর সঙ্গী এবং বিশ্বস্ত বন্ধুরূপে বিরাজ করতেন, তারাই এখন গুপ্তচর হলেন। সেই হাওয়ারিদের মধ্যে একজনের নাম ছিল ইয়াহুদ। শত্রুদের কাছ থেকে তিনি টাকার ঘুষ গ্রহণ করে হযরত ঈসা (আ.)- কে রুমীয় সৈন্যদের হাতে ধরিয়ে দিলেন।

হাওয়ারিদের মধ্যে পিতর ছিল একজন ঘনিষ্ঠ এবং প্রধান সঙ্গী, রাজদ্রোহের অপরাধ থেকে বাঁচার জন্য তিনিও সম্রাটের দরবারে নিজ পরিচয় গোপন এবং হযরত ঈসা (আ.)-এর সাথে কোনো সম্পর্ক নেই বলে প্রকাশ করলেন। হযরত ঈসা (আ.) ধৃত হলেন এবং রাজবিচারে তিনি মৃত্যুদণ্ড লাভ করলেন। সে সময়ের মৃত্যুদণ্ডে এখনকার মতো গলায় ফাঁসি দেয়ার ব্যবস্থা ছিল না। ছলিবের সাহায্যে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হতো।

ছলিবের আকৃতি হলো এই-একটি লম্বা কাঠের উপরের অংশে আর একখানি কাঠ আড়াআড়িভাবে জুড়ে দেয়া হতো। তাতে অপরাধীকে এমনিভাবে ঝুলিয়ে দেয়া হতো যে অপরাধীর পৃষ্ঠদেশ কাষ্ঠদ্বয়ের সংযুক্তি স্থলের ওপর রক্ষিত হতো। আড়া কাঠের উভয় দিকে দুই হাত বিস্তারিত করে দিয়ে তাতে পেরেক মেরে দেয়া হতো। কারো হাঁটুতেও পেরেক ফুঁড়ে কাঠসংলগ্ন করে দেয়া হতো। এই অবস্থায় ঝুলে থেকে ক্ষুধা-তৃষ্ণা ও যন্ত্রণায় ছটফট করে মরে যেত। হযরত ঈসা (আ.) কে ছলিবে বিদ্ধ করে রাখা হলো। পরদিন ইয়াহুদিদের উৎসবের দিনে কোনো অপরাধীর ছলিবে ঝুলন্ত থাকা তাদের ধর্মমতে বিধেয় ছিল না। কোরআন শরিফে তাঁর সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে যে, তাঁকে হত্যা করা হয়নি। তিনি ক্রুশে প্রাণ দান করেননি। বরং মৃত্যুর মতোই ধারণা করা হয়েছিল, পরে আল্লাহ তাকে পৃথিবী থেকে তুলে নিলেন। এর ৫০০ বছর পরে হযরত মোহামমদ মোস্তফা (সা.) এই পৃথিবীতে সংবাদ দিয়েছেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
৬টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×