somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিবিরের আমলনামা (২) খুনের আগে তবারকের মুখে প্রস্রাব করে শিবিরকর্মীরা

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জামায়াত যদিও দাবি করে থাকে যে, শিবির তাদের অঙ্গসংগঠন নয়। কিন্তু এই দৃশ্যটি উল্টো কথাই বলে।

গত প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে শিবির যে ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে, তার কিছু চিত্র তুলে ধরার জন্য এ আয়োজন ‘ছাত্র শিবিরের আমলনামা’।

একটু অতীত ঘাঁটলেই বেরিয়ে আসে এই সংগঠনটির নানা অপকর্ম, হত্যা, নৃশংসতা আর অপরাজনীতির তথ্যাদি। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশে জঙ্গি-কার্যক্রম কমেছে বলে দাবি করা হলেও গণমাধ্যমে বারবারই উঠে আসছে নানা তথ্য, যা থেকে প্রমাণ পাওয়া যায় যে, দেশের ভেতরে ও বাইরে বর্তমান সরকার এবং সার্বিকভাবে বাংলাদেশবিরোধী যে কর্মকাণ্ড চলছে তাদের নেতৃস্থানীয় ভূমিকায় এখনও রয়েছে এই সংগঠনটি।

আজ পড়ুন এর দ্বিতীয় কিস্তি।

......................................................................................

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে শুরু হয় ইসলামী ছাত্র শিবিরের হত্যার রাজনীতি। শিবিরের হাতে ১৯৮১ সালে প্রথম খুন হন চট্টগ্রাম সিটি কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচিত এজিএস ও ছাত্রলীগ নেতা তবারক হোসেন।

ক্যাম্পাসে প্রকাশ্য দিবালোকে শিবিরকর্মীরা রামদা ও কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তবারক হোসেনকে। জানা যায়, মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তবারক যখন ‘পানি পানি’ বলে চিৎকার করছিলেন তখন এক শিবিরকর্মী তার মুখে প্রস্রাব করে দিয়ে বলে, ‘খা, পানি খা।’ সেদিন ছাত্রশিবিরের নির্যাতন একাত্তরের ওদের পূর্বপুরুষদের বর্বরতাকেও হার মানিয়েছিল।
এই একটি খুনের মাধ্যমেই শিবির হিংস্রতার পরিচয় দিয়ে মানুষের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়। যারা এই খুনের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন, অনেক পত্রপত্রিকায় তারা বিভিন্ন সময়ে এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে কথা বলেছেন। তারা বলেছেন শিবিরের সেদিনের বর্বরতা ও পৈশাচিকতার কথা। প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্যে একজন হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি নাজিমউদ্দিন। এই বিষয়ে একটি দৈনিককে তিনি বলেছেন, ‘শিবিরের সন্ত্রাসীরা সেদিন তবারক হোসেনকে উপর্যুপরি রামদা দিয়ে কোপাতে কোপাতে নির্মমভাবে হত্যা করে। কিরিচের এলোপাতাড়ি কোপে মুমূর্ষু অবস্থায় তবারক যখন পানি পানি বলে চিৎকার করছিলেন তখন এক শিবিরকর্মী তার মুখে প্রস্রাব করে দেয়। পরবর্তী সময়ে সাক্ষীর অভাবে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাই বেকসুর খালাস পেয়ে যায়। কারণ এই বর্বরদের বিরুদ্ধে ভয়ে তখন কেউই মুখ খুলতে রাজি হয়নি।’

এ ঘটনার পর ছাত্রশিবির সাধারণ ছাত্র ও অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীদের মনে ভয় ঢুকিয়ে চট্টগ্রামে নিজেদের একটা অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হয়। তারপর তারা তাদের রাজনীতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিস্তৃত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করে। সেই লক্ষ্যে তারা নিজেদের মতাদর্শে বিশ্বাসী ছাত্রদের দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু করে।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম নগরীতে কাজ করতে থাকে ছাত্র শিবিরের ভিন্ন ভিন্ন ইউনিট। নগরীর কলেজগুলোর দখল নেওয়ার জন্য তারা দফায় দফায় সংঘর্ষে লিপ্ত হয় ছাত্রলীগ আর ছাত্র ইউনিয়নের সাথে। তখন তারা চট্টগ্রাম নগরীর কলেজগুলোতে শুরু করে রগ কাটার রাজনীতি। তাদের বিরুদ্ধে যারাই কথা বলত তাদের হাত-পায়ের রগ কেটে দিত শিবিরের ক্যাডাররা।
ছাত্র শিবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে টার্গেট করে তৎকালীন সময়ে একটি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে। তারা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্দিকে নিজেদের আস্তানা গড়ে তোলে। শিবিরের অনেক কর্মী ও নেতা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকায় বিয়ে করে সংসার করতেও শুরু করে। তারা স্থানীয় অধিবাসীদের নানা ধরনের আর্থিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্দিকের গ্রামগুলোতে মেস ও ছাত্রাবাস গড়ে তোলে। তারপর সেখানে দরিদ্র কর্মীদের থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা করে দেয়।

প্রথম দিকে তারা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের বাধার সম্মুখীন হলেও এরশাদ সরকারের আমলে বিশ্ববিদ্যালয়ে পুরোপুরি নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে ফেলে। আশির দশকে তারা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সিরাজুস-সালেহীন’ বাহিনী গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডবলীলা চালায়। এই বাহিনীর নাম শুনলেই তখন দেশের মানুষের চোখে এসে ভাসত এক হিংস্র বর্বর কাহিনীর কথা। তারা কোনো কারণ ছাড়াই তখন শুধু মানুষের মনে আতঙ্ক ঢোকানোর জন্যই যার-তার হাত-পায়ের রগ কাটতে শুরু করে। এই বাহিনীর তাণ্ডবের কাছে অসহায় হয়ে পড়ে সাধারণ ছাত্রছাত্রীরাও। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিবিরের রাজনীতি থেকে সরে আসা সাবেক এক ছাত্র শিবির কর্মী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি রগকাটার রাজনীতি শুরু না করত তাহলে শিবির কখনোই নিজেদের অবস্থান তৈরি করতে পারতো না। শিবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মনে তাদের হিংস্র কার্যকলাপের মাধ্যমে ভয় ঢুকিয়ে দিতে সক্ষম হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ক্যাম্পাসে তারা খুব সহজেই নিজেদের অবস্থান নিয়ে ফেলে। তাছাড়া তখন যারা ছাত্রলীগ বা বাম রাজনীতি করতেন, তাদের অনেকেই চট্টগ্রাম নগরীতে থাকতেন। অন্যদিকে শিবির বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে নিজেদের জনবল ও শক্তি বাড়িয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের এলাকায় বাড়িঘর, মেস ও ছাত্রাবাস করে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাটাকে নিজেদের জন্য অভয়ারণ্য হিসেবে গড়ে তোলে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্রে রেখে বৃত্তাকারে তারা একটি প্রতিরক্ষা দুর্গ গঠন করে। এর ফলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের শক্ত একটা অবস্থান তৈরি হয়ে যায়।’

১৯৮৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রেল স্টেশনে জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করার দাবিতে ছাত্রলীগ প্রতিবাদ সমাবেশ করে। সমাবেশে সশস্ত্র জঙ্গি ছাত্র শিবির হামলা চালালে শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী আহত হয়। আট ঘণ্টাব্যাপী ছাত্র শিবিরের এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলাকালে পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব দর্শকের। তাণ্ডব চলাকালে শিবিরকর্মীরা হলে ফেরার পথে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম হিলালীকে রিকশা থেকে নামিয়ে জবাই করে হত্যা করার চেষ্টা করে। শিবিরের অভিযোগ, ছাত্রদলও ছাত্রলীগের সাথে একাত্মতা পোষণ করে শিবির নিষিদ্ধের দাবি করেছে। এ সময়ে ছাত্রদলের কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এগিয়ে এলে শিবিরের কর্মীরা তাকে জবাই করতে না পেরে শরীরে বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাত করে। রক্তাক্ত রফিকুল ইসলাম হিলালীকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলের একটি অ্যাম্বুলেন্সে নেওয়ার চেষ্টা করলে শিবিরকর্মীরা অস্ত্রের মুখে ফিরে যেতে বাধ্য করে। পরে একটি প্রাইভেট কারে চট্টগ্রাম শহরে নিয়ে এসে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হলি ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সন্ধ্যায় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন অভিযোগ করে যে, জামায়াত-শিবির সারা দেশে ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষ হত্যায় নেমেছে। তারাও পরাজিত শক্তি জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি বন্ধের দাবি জানায়।

ফারুক হত্যার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আধিপত্য শুরু
শিবির চেয়েছিল ক্যাম্পাসে শিবির ছাড়া আর কোনো সংগঠনের কার্যক্রম চলবে না। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ কেবল তাদেরই থাকবে। ১৯৯০ সালের ২২ ডিসেম্বর ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ এক মিছিল বের করে প্রগতিশীল ছাত্র সংগঠন ছাত্রমৈত্রী। মৌলবাদমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতেই এই শান্তিপূর্ণ মিছিল। শুরু হয় মিছিলে শিবিরের গুলিবর্ষণ। নিহত হন ছাত্রমৈত্রী নেতা ফারুক।

ফারুক হত্যার মধ্য দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের খুনের রাজনীতির শুরু। ১৯৯৩ সালে শিবির ক্যাম্পাসে তাদের আধিপত্য টিকিয়ে রাখার জন্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এনামুল হকের ছেলে ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদ মুছাকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ২২ আগস্ট ১৯৯৮ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়ন কর্মী সঞ্জয় তলাপাত্রকে নির্মমভাবে হত্যা করে শিবির ক্যাডাররা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজেদের একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করে নেয় শিবির। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলো হল দখলে নেওয়ার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা গ্রামগুলোতে মেস ও ছাত্রাবাসের সংখ্যাও বাড়াতে থাকে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের গ্রামগুলো শিবিরের মিনি ক্যান্টনমেন্টে পরিণত হয়। বিএনপি ও জামায়াত সরকারের আমলেও ছাত্রদল শিবিরের কারণে ক্যাম্পাসে প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। বর্তমানে ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ প্রভাব বিস্তার করলেও শিবিরও সক্রিয় রয়েছে। ছাত্রলীগের কারণে প্রকাশ্যে মিছিল সমাবেশ করতে না পারলেও গোপনে চলছে তাদের নেটওয়ার্ক।

টার্গেট চট্টগ্রামের কলেজগুলো

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আধিপত্য বিস্তারের পর আশির দশকের মাঝামাঝিতে শিবিরের টার্গেটে পরিণত হয় চট্টগ্রামের খ্যাতনামা কলেজগুলো। তাদের টার্গেটে প্রথম চট্টগ্রাম কলেজ, দ্বিতীয় সরকারি মহসীন কলেজ ও তৃতীয় চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট। সন্ত্রাস ও হত্যার রাজনীতির মাধ্যমে চট্টগ্রাম কলেজ ও সরকারি মহসীন কলেজ পুরোপুরি নিজেদের দখলে নিয়ে নেয় ছাত্র শিবির। নিয়মিত মিছিল মিটিং করে কলেজে আতঙ্ক সৃষ্টি করে শিবির।

১৯৯৭ সালে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট দখল করার জন্য ছাত্র শিবিরের ক্যাডাররা ছাত্র সংসদের ভিপি মোহাম্মদ জমির ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফরিদউদ্দিনকে গুলি করার পর তাদের হাত-পায়ের রগ কেটে হত্যা করে।

সে রাতে শাহাদাত যখন ঘুমিয়ে ছিল...

১৯৮৪ সালের ২৮ মে। শাহাদাত হোসেন সে রাতে তার উচ্চমাধ্যমিকের ব্যবহারিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে ঘুমোতে যান। গভীর রাত। শাহাদাত ঘুমে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই শাহাদাতের হাত-পা ও মুখ চেপে ধরে তার গলায় ধারালো অস্ত্র চালায় শিবিরের সন্ত্রাসী হারুন ও ইউসুফ। চট্টগ্রাম কলেজে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে শিবিরকর্মীরা ওই কলেজের মেধাবী ছাত্র শাহাদাত হোসেনকে ঘুমের মধ্যে জবাই করে হত্যা করে। শাহাদাতের অপরাধ ছিল সে হারুন ও ইউসুফের কথায় ছাত্র শিবিরে যোগ দেয়নি! পরবর্তী সময়ে শাহাদাত হত্যাকাণ্ডের জন্য এই দুজনের সাজা হয়। কিন্তু দু বছর পরই উচ্চ আদালতের রায়ে দুজনে শাহাদাত হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত অবস্থায় জামিনে জেল থেকে বের হয়ে আসে। পরবর্তী সময়ে এই মামলা থেকে হারুন ও ইউসুফ বেকসুর খালাস পেয়ে যায়! শাহাদাত হত্যাকাণ্ডের পর আবার আঁতকে ওঠে ছাত্রসমাজ।

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির নামের সংগঠন, যারা ইসলামের পতাকা উড়িয়ে সৎ লোকের শাসনের ডাক দেয়, তারাই হত্যা আর রগকাটার রাজনীতি শুরু করে ততদিনে চট্টগ্রামে নিজেদের শক্ত অবস্থান তৈরি করে ফেলে।

আগামী কিস্তিতে পড়ুন : ইতিহাসের ভয়ংকর হত্যাকাণ্ড

শিবিরের আমলনামা-১

Main Post- BDNEWS24.COM
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৫
২২টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×