০১ দ্যা থিউরি অব এভ্রি থিং/the theory of everything
স্টিফেন্স হকিং কে আমরা কে না চিনি । দুনিয়া কাঁপানো সে বিজ্ঞানী । মোটোর নিউরন নামের একটা রোগ হকিংসের মসিষ্কের ঐ কোষ গুলো ধংস করতে থাকে যে কোষ গুলো হাত পায়ের নড়াচড়া থেকে শুরু করে কথা বলা সব নিয়ন্ত্রণ করে । যখন হকিংস তার এই রোগের ব্যাপারে জানতে পারে তার কিছু দিন আগে থেকে একটি মেয়ের প্রেমে হাবু ডুবু খায় সে । এখন কী হবে ওদের ! হকিংস তো নিজেকে গুটিয়ে নেয় । বদ্ধ ঘরে একা থাকে সে । কিন্তু মেয়েটি ? মেয়েটি কিন্তু হকিংস কে ভালবেসেছিল । তাই মেয়েটি হকিংস মাত্র দু বছর বাঁচবে যেনেও বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় । তিন সন্তানের পিতা বনেন আমাদের গ্রহ সেরা বর্তমান বিজ্ঞানী ।
কিন্তু তার পরেও অনেক কিছু জানার আছে । মুভিটি দেখবেন , হতাশ হবেন না আমি জানি ।
০২ জোনাকি পোকার কবর/Grave of the Fireflies (1988)
অনাহারে থাকা ছোটো বোন প্রশ্ন করে "ভাইয়া ছোট জোনাকি গুলো কেন এত জলদি মারা যায় ? আর কাঁদতে কাঁদতে কবর খুড়ে ছোটো বোন তার প্রিয় সে জোনাকি পোকার জন্য । বলা হয়ে থাকে জাপানিরা নাকি আবেগ নিয়ে বেশী বাড়া বাড়ি করে । ওদের মুভি গুলো দেখে দজ্জালও নাকি কেঁদে দিবে ।
২য় বিশ্ব যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্থ জাপানীদের গল্প এটা ।
এটা দু ভাই বোনের গল্প , দু ভাই বোনের চরম অভাবের মধ্যেও লড়াই করে বেঁচে থাকার গল্প ।কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী হয় ?
জানতে আপনাকে মুভিটি দেখতে হবে ।
০৩ কোনো ক্ষমা নেই/No Mercy (2010)
মুভিটি আপনাকে দন্দে ফেলে দিবে আপনি কার পক্ষ নিবেন ? ভিলেনের নাকি নায়কের ? অথবা কে ভিলেন কে নায়ক তা বুঝতেই আপনার সমস্যা হবে । কথায় আছে পাপ কাউকে ছাড়েনা । অপরাধের সাজা অনিবার্য । প্রফেসর Kang Min-ho ভাবছেন অবসর নেবেন , যেন বাকি জীবন তিনি তার মেয়ে কে সময় দিতে পারেন । কিন্তু না ! সব কিছু প্ল্যান মোতাবেক চলেনা । কোরিয়ান দের একটা প্রবাদ আছে , মৃত্যর চেয়ে ক্ষমা করা কঠিন । আসলেই কিছু কিছু অপরাধের ক্ষমা হয়না ।
কি এমন অপরাধ করেছিলেন প্রফেসর Kang Min-ho ?
যে কারণে তার মেয়েকে অপহরণ করা হয় ?
তিনি কী পারবেন তার মেয়েকে বাঁচাতে ।
জানতে হলে মুভিটি দেখতে হবে ।
(বিঃ দ্রঃ এ মুভিটি পরিবার নিয়ে দেখার মত মুভি না । )
এই ৩টি মুভির বাংলা সাবটাইটেল সাবসীন ডট কমে পাওয়া যাচ্ছে । বাংলা সাব দিয়ে দেখুন সম্পূর্ণ মুভি টি বুঝুন ।