somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাকীম আল-মীযানের রূহানী মেথডের প্রবন্ধ-১

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কুরআন ও হাদীস পড়া এবং অর্থ বুঝার গুরুত্ব:

মানুষের হিদায়াতের জন্য পবিত্র কুরআন ও হাদীস সোজাপথে চলার সঠিক দিক নির্দেশনায় সমুজ্জ্বল এক সুবিশাল ভান্ডার। বড়ই আফসোসের বিষয়; আমাদের মাঝে কুরআন ও হাদীসের চর্চা হচ্ছে আশাব্যঞ্জক হারে খুবই কম।

পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করা যেমন সওয়াব, তেমন অর্থ বুঝে পড়া আরো সওয়াব। সেরূপ হাদীসের অর্থ জেনে স্থান-কাল-পাত্র ভেদে যথাযথ মূল্যায়ন করতে সক্ষম হলে দুনিয়া ও আখিরাতে অবশ্যই প্রকৃত সুফল লাভ করা সম্ভব। কুরআনপাক ও হাদীসে: ঈমান, নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাতসহ ইসলামী দাওয়াত, জিকির, জিহাদের কথা আছে। আছে জ্বীন ও ইনসানের ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে সামাজিক পর্যায়ের বিভিন্ন অবস্থার বাস্তবমুখী ও চিরস্থায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধান।

লক্ষ্যণীয় যে, আমাদের কেউ কেউ কুরআনপাকের কোন বিশেষ আয়াত এবং হাদীসের বাণীকে সামনে রেখে এমন সব আমল করি যে; অন্য সব আয়াত এবং বাণীর কথা যেন একেবারে ভুলেই যাই। ফলে, বিষয়টি একটা অস্বাভাবিক পর্যায়ে উপনীত হয়ে বাড়া-বাড়িতে পরিণত হয়। আবার কেউ কেউ নিজের পছন্দসই আয়াত এবং বাণী মানতে রাজী কিন্তু কিছু আয়াত এবং বাণী মানতে যেন খুবই কষ্ট হয়। যেহেতু ঐ সব আয়াত এবং বাণীগুলোর হক আদায় করতে গেলে; মানুষের দুনিয়াবী জীবনে কিছু কষ্ট স্বীকার করে নিতে হয়। কখনো বা অনেক ত্যাগ-তিতীক্ষার প্রয়োজনও হয়।

ছহীহ ঈমান রক্ষার ক্ষেত্রে কুরআনপাক থেকে একটু দূরে সরে আসা এবং সার্বিক আয়াত এ কোনরূপ শৈথিল্য প্রদর্শন করা আমাদের জন্য বিরাট বিপর্যয়ের লক্ষণ। এমতাবস্তায়, আমরা নিজেরাই বিভিন্ন মানসিকতায় বিভক্ত হয়ে জড়িয়ে পড়ি কোন্দলে। পোহাতে হয় নানাবিধ বিড়ম্বনা। মূলত: কুরআন ও হাদীস তথা ইসলামের দিক নির্দেশনাসমূহের সঠিক প্রয়োগে কোন্দলের কোন অবকাশ নাই। আমাদের খেয়াল রাখা উচিত; কুরআনপাক ও হাদীস শরীফে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বেশি বাড়া-বাড়ির বিষয়ে নিষেধ এসেছে। আমাদের উচিত; কুরআনপাকের সার্বিক আয়াতে বিশ্বাস করা, বুঝা, গবেষণা করাসহ স্থান-কাল-পাত্র ভেদে হাদীসের আলোকে আমাদের জীবনে তা বাস্তব রূপ দেয়া অর্থাৎ আমলে আনা।

কুরআন ও হাদীসের অর্থ না জানলে; কুরআন ও হাদীস বাস্তব জীবনে সঠিক ভাবে কাজে লাগানো সম্ভব হয়ে উঠে না। বাঁধাগ্রস্থ হয় জীবন নামের তরীকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে কূলে পৌঁছাবার দুঃসাহসী অভিযান। এতে করে আল্লাহর বান্দা-বান্দীকে সত্য থেকে বিভ্রান্ত করার অনেক ফাঁক-ফোকর পেয়ে বসে বিতাড়িত শয়তান। মানুষকে সত্য থেকে পথচ্যুত করা তার জন্য খুব সহজ হয়। এতে সে বেশ আনন্দ পায় ও মহাখুশী হয়। সে মনে মনে ভাবে, কুরআন ও হাদীস পড়ে আর অর্থ না বুঝার কারণে মানুষকে ধোকা দিয়ে মহান আল্লাহর আদেশ-নিষেধ এবং নবী স.এর তরিকা থেকে বিরত রাখা, আমার জন্য কত সহজ!

যে মহান আল্লাহপাক আমাদের সৃষ্টি করেছেন। অনেক দয়া পরবেশ হয়ে দুনিয়ার বৈধ নিয়ামতসমূহ ভোগ করার সুযোগ ও স্বীকৃতি দিয়েছেন। একদিন সে আল্লাহপাকই আমাদের মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করান। মাঝখানের দুনিয়াবী জীবনটা কী এবং কেন? কি বা কর্তব্য, কতটুকুইবা প্রয়োজন? জীবনে অন্তত: একবার হলেও অল্প একটু সময় নিয়ে ভেবে দেখা দরকার। এ সব ভাবনার সার্বিক সমাধান রয়েছে; কুরআন এবং হাদীসেই। একটাই মাত্র দুনিয়াবী জীবনে কুরআন ও হাদীস না জেনে, না বুঝে আমরা কেনইবা শয়তান ও নফ্স্ এর ধোকায় নিমজ্জিত হয়ে আছি। কেনই বা গাফলতি করে শয়তান ও নফসে্র ধোকায় পতিত হয়ে পাশবিক মন-মানসিকতা ও আমল থেকে বিরত থাকতে নিজের ক্বলবে তৈরি করছি না, প্রতিরোধ শক্তির দুর্ভেদ্য দেয়াল।

আমাদের কি ইচ্ছে করে না? আমাদের সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহপাকের মহব্বত অর্জনের আশা করতে। বরং কেউ কেউ কুরআন এবং হাদীস না পড়ে, না জেনে এবং না বুঝে অযথাই নানাবিধ অপ্রাসংগিক কথাবার্তা বলে গুণার পাহাড় গড়ে তুলি নিজেদের আমলনামায়। একটাই মাত্র দুনিয়াবী জীবনের আমলে সালেহ্-এর উপরই কিন্তু নির্ভর করছে আমাদের ভবিষ্যত আখিরাত ভিত্তিক অনন্ত জীবনে মুক্তির সনদ প্রাপ্তি ।

মানুষের দুনিয়াবী জীবনে ঈমান ও আমলের ক্ষেত্রকে মজবুত করতে আমাদের প্রয়োজন, যতটুকু সম্ভব সাধ্য অনুযায়ী কুরআন ও হাদীস সঠিক ভাবে পড়তে শিখা এবং বুঝার চেষ্টায় নিয়োজিত হওয়া। যাতে করে অন্তত: ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবন সংশ্লিষ্ট প্রয়োজনীয় ছহীহ দ্বীনি জ্ঞান অর্জন করা যায়। আরবীতে কুরআন তিলাওয়াত ও হাদীস পড়ার পাশাপাশি স্ব স্ব ভাষায় অনুবাদ পড়ে হলেও প্রকৃত মর্ম বুঝে নিয়ে তদানুযায়ী আমল করা একান্ত কর্তব্য। এছাড়াও শয়তানের ধোকা থেকে বাঁচতে; কুরআন ও হাদীসের অর্থ এবং মর্ম উপলব্ধি করার প্রয়োজনীয়তাও অপরিসীম।

বুঝার প্রয়োজনেই; পবিত্র আল-কুরআন নাযিল হয়েছিল; মহানবী হযরত মুহাম্মাদ স. এর নিজ মাতৃভাষা- আরবীতে। যদিও ইবাদতের বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে কুরআনপাক হতে তিলাওয়াত ও ইবাদত সংশ্লিষ্ট কিছু হাদীস তথা দু'আ-কালাম আবরীতে জানা থাকা দরকার। ভাষাগত কারণে কুরআন ও হাদীস এর অর্থ না বুঝে শুধু রিডিং পড়লে যেমন সওয়াব, তেমন ভাবে ভাষা জানা থাকার কারণে অর্থ বুঝে পড়লে আরো বেশি সওয়াব। এ ক্ষেত্রে যারা ভিন্ন ভাষী তথা আরবী ভাষী নন। দ্বীনি জ্ঞান সম্পন্ন আলেমও নন এবং প্রচলিত সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষ; তাদের উচিত; প্রথমে যে কোন ছহীহ মাধ্যমে তাজবীদ সহকারে কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষা করা। এরপর সম্ভব হলে কুরআন ও হাদীস এর আরবী আয়াতের সরাসরি অর্থ নিজ মাতৃভাষায় বুঝার চেষ্টায় লেগে যাওয়া। এ ক্ষেত্রে তাজবীদ সহকারে কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষা করা সহজ এবং কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষা করলে হরকতওয়ালা হাদীস পড়াও সম্ভব। কিন্তু আরবী ব্যাকরণ ও আভিধানিক অর্থসমূহ না জানলে হরকত তথা যের, যবর, পেশ ছাড়া কুরআন এর আয়াত ও হাদীসএর বাণী পড়া সম্ভব না। এছাড়াও হরকত ওয়ালা কিংবা হরকতহীন কুরআনের আয়াত এবং হাদীসের অর্থ বুঝাও সম্ভব নয়।

আমাদের মধ্যে যারা সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত এবং আরবী ভিন্ন অন্য কোন ভাষা-ভাষীর মানুষ। দৈনন্দিন জীবনে ব্যস্ত সময় কাটে। বয়সের কারণে নিজেকে আরবী ব্যাকরণ শিক্ষায় সম্পৃক্ত করা সম্ভব না। তাদের জন্য সুন্দর উপায় হলো; প্রথমে তাজবীদ সহকারে কুরআন ছহীহ শুদ্ধ করে পড়তে লেগে যাওয়া। অর্থ বুঝার জন্য অভিজ্ঞ কোন আমলদার আলেম কর্তৃক অনুদিত অনুবাদ থেকে কুরআন ও হাদীসের ভাষ্য বুঝে নিয়ে তা চর্চা করা। একাধিক অনুবাদও সংগ্রহে রাখা যেতে পারে। প্রয়োজন মনে করলে; আল-কুরআন ও হাদীস এর শাব্দিক অভিধান সংগ্রহ করে পড়া যায়। বুঝতে বেশি সমস্যা হলে: প্রয়োজনে আলেমদের স্বরণাপন্ন হওয়া যায়। এতে করে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আল্লাহর রহমতে কুরআনের অর্থ ও তাঁর রাছুল স. এর বাণী পরিপূর্ণ না হলেও অন্তত: কাছাকাছি পর্যায়ে হলেও উপলব্ধি করে প্রকৃত সত্যের চিন্তাধারা বাস্তব জীবনে কাজে লাগতে সক্ষম হবে।

আমরা যারা আলেম সম্প্রদায়; তারা ভাগ্যবান, দ্বীনি শিক্ষা অর্জন করতে পেরেছি বলে। এখন বাকি শুধু যথাযথ আমল। কিন্তু যাদের পরিপূর্ণ দ্বীনি জ্ঞানই ভাগ্যে জুটেনি, তাদের উচিত দৈনন্দিন জীবনে ফরজ ইবাদাতসমূহ ঠিক রাখার পাশাপাশি; একটা নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে; তাজবীদ সহকারে পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত করা বা করতে শেখা। অতপর: কুরআনপাকের ছহীহ অনুবাদ, প্রয়োজনীয় কিছু দু'য়া ও হাদীস আরবীতে মুখস্থের পাশাপাশি সে সবের অর্থ মাতৃভাষায় পাঠ করা।

কুরআন ও হাদীস সঠিক ভাবে জেনে এবং বুঝে চলুন গড়ি; সাহাবী রা. দের মতো বুঝমান, পবিত্র ও কামিয়াবী জীবন। হতে চেষ্টা করি; মহানবী হযরত মুহাম্মাদ স. এর প্রিয় উম্মত। মহান আল্লাহপাকের কুরআনের আয়াত ও রাসূল স. এর বাণী বুঝে নিয়ে আখিরাতমুখী কল্যাণ লাভের পথ প্রশস্থ করে স্বকীয় জীবনে করি প্রকৃত সত্য উম্মোচন।

প্রসংগ কথা:

১। হাকীম আল-মীযানের রূহানী মেথডের প্রবন্ধ "কুরআন ও হাদীস পড়া এবং অর্থ বুঝার গুরুত্ব"। কপি-পেষ্ট সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ। সামহোয়্যার এর লিংক দিলে কোন অভিযোগ নাই। সুন্দর মন্তব্য গ্রহনীয়। অসুন্দর মন্তব্য বর্জনীয়।
২০০২ থেকে ২০১২ এর মধ্যে লেখাটি লেখা। নির্দিষ্ট তারিখ মনে নাই। তদুপরি কয়েকবার এডিট করা হয়েছে।
লেখাটি কাউকে কোন ভাবে হেয় করার জন্য লেখা হয় নাই। আমার স্বল্প জ্ঞানে যা বুঝেছি;
তা মানবতার কল্যাণে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি মাত্র।
কোথাও কোন ভুল-ত্রুটি মনে হলে;
সুন্দর ভাবে জানালে সংশোধন করে দিবো ইনশা-আল্লাহ।

২। আমার লিখিত ইসলাম সম্মত মন-নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি "রূহানী মেথড" পুস্তিকাটি উৎসাহী কেহ
সওয়াবের নিয়তে প্রকাশ করে দিতে আগ্রহী হলে উপকৃত হবো।
আশা করি, মানব কল্যাণে ভূমিকা রাখবে ইনশা-আল্লাহ।
প্রবন্ধগুলোতে কোন উগ্রপন্থী চিন্তাধারার বিন্দুমাত্র ছোঁয়া নাই।
সম্পূর্ণ মধ্যপন্থী চিন্তা-ধারায় লিখিত।
মানুষ কিভাবে ইসলামী উপায়ে নিজের মনকে সত্যের পথে প্রতিষ্ঠিত রাখবে।
কিভাবে মনকে নিয়ন্ত্রণ করে দুনিয়া ও আখিরাতে শান্তি ও সাফল্য অর্জন করবে
ইত্যাদি বিষয়সমূহ আলোচিত হয়েছে।
মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া এবং লেখা-লেখি সংশ্লিষ্ট সবার কাছে দু'আর দরখাস্ত।

৩। হরকতযুক্ত অথবা হরকতহীন কুরআন ও হাদীসের আরবীর বাংলা অর্থ যাতে সাধারণ শিক্ষিত মানুষ অতি সহজে বুঝতে পারেন।
এ জন্য ইদানিং কিছু লেখক-গবেষক চেষ্টা করে চলছেন। বাজারে এ বিষয়ে কিছু বই-পত্রও প্রকাশিত হয়েছে। যা সত্যিই প্রশংসনীয়। আমরাও রূহানী ফাউন্ডেশন (প্রস্তাবিত) থেকে এ বিষয়ে; অতি সহজ পদ্ধতিতে একটি পুস্তক লিখার জন্য গবেষণায় হাত দিতে মনস্থ করেছি। আগ্রহী এবং জ্ঞাত ব্যক্তিবর্গের কাছে দু'আ ও সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি।


ধন্যবাদান্তে -
মো: মিজানুর রহমান ওরফে হাকীম আল-মীযান।
১৩/০৪/২০১৬ইং।
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:২৭
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×