somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আবার গুম-গতরাতে ডিবি পুলিশের পরিচয়ে রতনকে তুলে নেওয়ার সময় গণধোলাই দিয়ে ওদের মেরে ফেলা উচিত ছিল-

৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দেশের প্রচলিত আইনেই ছিল, কোন আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী সাদা পোশাক কাউকে আটক করতে পারবে না।এমন কি সাদা পোশাকের কোন গোয়েন্দা সংস্থাও কাউকে আটক করার সময় সাথে পোশাকধারী বাহিনী রাখতে হবে এবং নিজেদের পরিচয়পত্র দেখাতে হবে। কোথায় নেয়া হবে তা গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তি ও তার আত্মীয়দের জানাতে হবে এবং আটকের ২৪ ঘন্টার মধ্যে নিকটস্থ আদালতে হাজির করতে হবে।এটা সভ্য দেশের প্রাথমিক পূর্শবর্ত, আজ থেকে ২০০ বছর আগে বৃটিশ আমলেই আইনটি করা হয়েছিল, যার উন্নত মোডিফিকেশন দূরে থাক কিভাবে সভ্য রাষ্ট্রের আইনকে বরবরের আইনে পরিণত করা যায় সে চেষ্টাই করেছি আমরা এতদিন। গত ৪১ বছর ধরে জনগণকে রাখা হয়েছে বিশ্বের সর্বোচ্চ অবরুদ্ধ, অন্ধকার, মূর্খ করে। গণতন্ত্রের নামে ইজারাতান্ত্রের ইজারাদারেরা জনগণকে সবসময় তথ্য, জ্ঞান, শিক্ষা থেকে বিচ্ছিন্ন রেখে পুরো রাষ্ট্রটিই একটি অন্ধকার রাষ্ট্র বানিয়ে রেখেছে।এখন জনগণের জেগে ওঠার বিকল্প নেই।

খবরঃ আটকের সময় কামরুজ্জামান রতনের সঙ্গে ঘটনাস্থলে থাকা তার ভাই মুসা কলিমউল্লাহ জানান, মৌচাক মোড়ে অবস্থিত দেশ টিভি ভবনের সামনের রাস্তা থেকে ডিবি পরিচয় দিয়ে রতনকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নেওয়া হয়। মাইক্রোবাসে ডিবি লেখা ছিলো বলে জানান তিনি। দেশটিভিতে অনুষ্ঠিত একটি টক শোতে অংশ নিয়ে বের হয়ে আসার সময়েই এই ঘটনা ঘটে বলে জানান মুসা।

এদিকে রতন আটকের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ডিবি অফিসে ছুটে আসেন তার স্ত্রী নুরে জান্নাত।এ সময় বাংলানিউজকে তিনি বলেন, ‘আমি আমার স্বামীর জীবন নিয়ে শঙ্কিত। আমি তাকে জীবিত ফেরত চাই। ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হলেও তারা এখন অস্বীকার করছে। পুলিশও বলছে তারা কিছুই জানেনা। এ অবস্থায় আমি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। রতন যদি অপরাধী হোন, তবে তাকে প্রচলিত বিচারের মুখোমুখি করা হোক।’

রাষ্ট্র আর নাগরীকের সম্পর্কের/বন্ধনের মৌলিক উপাদান, ব্যাক্তির জীবনের নিরাপত্তাহীন এটাই না থাকলে এহেন রাজ্যকে মঘেরমুলুকও বলা যায়।সেখানে মানুষের আচরনে দেখে শ্বাপদ পশুও লজ্বা পায়।সে নগর জঙ্গলে পরিনত হয়। চলুন বাংলাদেশটি ভেঙ্গে পরার আগের কয়েকটি বছরের ঘটে যাওয়া কিছু গুম, গুপ্ত হত্যার শিরোনাম, পরিনাম, মানুষের জীবনের দাম, এবং এসবের নায়কের/ভিলেনের নামের নিউজ ফ্লাসব্যাকে দেখে নেই।

*তারা জানান, যত্রতত্র লাশ পড়ে থাকে। এগুলো মাটিচাপা দেয়া হয়। অনেক সময় টোকাইরা পশুর হাড় মনে করে বিক্রির জন্য মানুষের হাড় কুড়িয়ে নিয়ে যায়।

*মাঝে-মধ্যেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তরুণ-যুবকদের ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।এদের কারও লাশ পাওয়া যাচ্ছে, কেউ বা নিখোঁজই থেকে যাচ্ছে।

*তিনজনেরই হাত-পা গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল। তিনজনকেই গুলি করে হত্যা করা হয়।

*ভাইয়ের লাশ পাওয়ায় তাঁরা সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞ।

*গাজীপুরের দক্ষিণ শালনা এলাকায় গলায় গামছা পেঁচানো অবস্থায় লাশ উদ্ধার করা হয়।

*লাশ পাওয়া যাচ্ছে নদী, খাল, ডোবায়। মুন্সীগঞ্জের ধলেশ্বরী নদী থেকে গত মঙ্গলবার তিন জনের পচা লাশ পাওয়া যায়।

*ওয়ালিউল্লাহর পরিবার এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে যে, তাদের ছেলেদের আইনশৃক্মখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অপহরণ করেছে। কিন্তু' র‌্যাব বাংলাদেশের পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে এই দুইজনকে আটকের অভিযোগ অস্বীকার করে।

*রাজনৈতিক কারণে বেশির ভাগ গুমের ঘটনা ঘটে।আন্তর্জাতিক ইন্টেলিজেন্স সংস্থাগুলোও এতে জড়িত।

*বাসটির কাছে ছোট একটি গাড়ি এসে থামে এবং সেটি থেকে ইউনিফর্ম পরিহিত সাত-আট ব্যক্তি নেমে আসেন। তারা নিজেদের আইনপ্রয়োগকারী বিশেষ বাহিনী র‌্যাব ও ডিবির সদস্য বলে পরিচয় দেন।

*আগে ড্রেস পরে নিয়ে গেছে, বিচারবহির্ভূত কিলিং হয়েছে, ক্রস ফায়ার হয়েছে।এখন অন্য ধরনের কিলিং হচ্ছে। তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় বিএনপির যশোর জেলার একজন নেতাসহ মোট চারজনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।

*ওই স্থানের মাটি তোলার পর ওই যুবকের হাড়, জিন্সের প্যান্ট ও গেঞ্জি বেরিয়ে আসে।

*শামীমের স্ত্রী ঝর্ণা খানম বলেন, ‘আমরা তো অনেক দৌড়ালাম।শামীম বেঁচে আছে না মরে গেছে, এখন আমরা শুধু সেই তথ্যটা জানতে চাই।কিন্তু আমাদের মামলার কোনো গুরুত্বই নেই।

*১২ জুলাই সজলের লাশ পাওয়া যায় ঢাকা বাইপাস সড়কের পাশে সমর সিংহ গ্রামে।

*বিরুলিয়ার বাসিন্দারা জানান, এর আগেও সেখানে এক যুবকের লাশ সিমেন্টের বস্তার সঙ্গে বাঁধা অবস্থায় পাওয়া গেছে। অজ্ঞাত ওই লাশের হাত পেছনে বাঁধা ছিল।

*মোহাম্মদপুর থানার কাছে সাদা পোশাকধারী লোকেরা তার গাড়ির গতিরোধ করেন।বন্দী করে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় অজ্ঞাত স্থানে।গাড়ির ভেতরের ‘বন্দিদশা' থেকে নাজমুল এক সহকর্মীকে শুধুই বলতে পারেন, ‘ভাই, আমাকে তো ধরে নিয়ে যাচ্ছে।' আর কোনো কথা বলতে পারেননি।উদ্ধারের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে তার স্ত্রী ও অন্যরা থানা-পুলিশ র‌্যাবের কাছে যান।অসহায় পরিবারটির বুক ফাটা কান্নায় মন গলেনি তাদের।রাত না পোহালে কিছুই করার নেই বলে সাফ জানিয়ে দেয় তারা। রাত পোহানোর পর নাজমুলের মৃতদেহ মেলে গাজীপুর চৌরাস্তার অদূরে।

*বেশ কিছুক্ষণ তল্লাশির পর পাওয়া গেলো একটি নতুন মাটি খোঁড়া গর্তের ঠিকানা। গর্ত খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো প্রায় অর্ধগলিত বিকৃত এক তরুণের মৃতদেহ।

*আইনি জটিলতার আশঙ্কায় এসব লাশ দেখেও পুলিশকে খবর দেয় না স্থানীয় বাসিন্দারা।কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশকে জানিয়ে কোনো লাভ না হওয়ায় স্থানীয়রা লাশ মাটিতে পুঁতে রেখেছে।

*রাতে হাওয়া হয়ে যাচ্ছে মানুষ।একবার কেউ নিখোঁজ হলে তাকে আর পাওয়া যাচ্ছে না।

*পরদিন ১৩ জুলাই ইমরানের গুলিবিদ্ধ লাশ পাওয়া যায় ঢাকা-মাওয়া সড়কের পাশে কেরানীগঞ্জের ইকুরিয়ার একটি ইটভাটায়।

*রিপোর্টে দেখা যায়, বেড়িবাঁধের একটি ব্রিজের নিচে অনেক দিন ধরে ভেসে আছে অজ্ঞাত পরিচয় একটি লাশ। স্থানীয়রা বাঁশ দিয়ে কচুরিপনা সরিয়ে লাশ দেখান। অনেক দিন পানিতে ভাসতে থাকায় লাশে পচন ধরেছে।

*র‌্যাবের পোশাকে, পুলিশের পোশাকে কিংবা সাদা পোশাকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে।পরিবারের পক্ষ থেকে ওই সব সংস্থার সাথে যোগাযোগ করলে বলা হচ্ছে তারা এমন কাউকে ধরেনি কিংবা এ ধরনের ঘটনা সম্পর্কে তারা জানে না। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে এসব ঘটনায়।

*সাধারণভাবে মানুষের ধারণা, সরকারের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাচ্ছে। এই ধারণা থেকে মানুষ অসহায়বোধ করতে শুরু করেছে। কারণ, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস হলে তো সাধারণ মানুষের যাওয়ার কোনো জায়গা থাকে না।’

*বিচারবহির্ভূত হত্যা বা গুমের অনেক ঘটনার জন্য দায়ী করা হয় অভিজাত বাহিনী র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বা র‌্যাবকে।এ পর্যন্ত প্রায় এক হাজার ৬০০ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নথিবদ্ধ করেছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো।সংস্থাগুলোর মতে, নিখোঁজ হয়ে যাওয়া, তথাকথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মৃত্যু এবং নিরাপত্তা হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা আছে এর মধ্যে। অনেক ক্ষেত্রে কাউকে গুলি করে হত্যার পর বন্দুকযুদ্ধের গল্প ফাঁদা হচ্ছে।

*মুন্সীগঞ্জের ধলেশ্বরী নদী থেকে তিনটি লাশ উদ্ধার করা হয়, যাদের গুলি চালিয়ে হত্যার পর লাশ বস্তায় ভরে নদীতে ডুবিয়ে দেয়া হয়। কয়েকদিন আগেও ধলেশ্বরী নদী থেকে আরও তিনটি লাশ উদ্ধার হয়েছিল।

*রাজধানীর উপকণ্ঠ সাভারের যত্রতত্র অজ্ঞাত লাশের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে। দুই কিলোমিটার এলাকায় গত কয়েক মাসে অন্তত ৮টি লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে।আশুলিয়া, বিরুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার ধান ক্ষেত, ব্রিজের নিচসহ বিভিন্নস্থানে লাশ পাওয়া গেছে।

*দিলুকে হত্যার পর লাশ গুম করে ফেলার অভিযোগে মালয়েশিয়ার পেনাং থানায় একটি মামলা করেন দিলুর ভাগ্নে শিপন খান।

*আইনি জটিলতার আশঙ্কায় এসব লাশ দেখেও পুলিশকে খবর দেয় না স্থানীয় বাসিন্দারা।কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশকে জানিয়ে কোনো লাভ না হওয়ায় স্থানীয়রা লাশ মাটিতে পুঁতে রেখেছে।

*পঞ্চবটি এলাকায় প্যান্ট ও গেঞ্জি পরিহিত এক যুববকে মাটিচাপা দেন কৃষক দ্বীন ইসলাম। তিনি জানান, ওই লাশ কেউ না নেয়ায় তিনি কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপ করে মাটিচাপা দিয়েছেন।

*পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী সারাদেশে গত দেড় মাসে খুনের ঘটনা ঘটেছে ৪৬৫টি। এর মধ্যে ৩৩৬টি খুনের ঘটনা ঘটেছে জানুয়ারি মাসে। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ১৩ দিনে খুন হয়েছে ১২৯টি, ধর্ষণ ৪২টি। এর মধ্যে আইনশৃক্মখলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে খুন হয়েছে ১০ জন।গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ জন করে খুন হচ্ছে।

*কয়েকজন সাংবাদিক নেতাকে কয়েটা প্লটের লোভ দেখিয়ে সাগর রুনীর মামলা ডিপ ফ্রিজে পাঠিয়ে দেওয়ার প্রজেক্ট উন্মুক্ত করেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী।যমন ডিপ ফ্রিজে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে লোকমান হত্যা মামলা।সেদিন দেখলাম নিহত মেয়র লোকমানের ভাই কামরুল ধৃত আসামীর ১৬৪ এর কপির জন্য দারে দারে ঘুরছে।

*সংসদ ভবন চত্বরে এমপি হোস্টেলের তিনতলায় কয়েক দিন ধরেই লাশটা পড়ে ছিল। যখন উৎকট গন্ধ বের হতে থাকল, তখনই বিষয়টি ধরা পড়ল।গতকাল রোববার বিকেলে এমপি হোস্টেলের ৬ নম্বর ব্লক থেকে অজ্ঞাতনামা এক নারীর হাত বাঁধা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আর ঐ দিকে নিরবে গুম হয়ে যাওয়া আজম, আনসার, নাজমুল, করিম, শামীম, ইসমাইল, মাসুম, জসীমউদ্দীন, কালাম, বাশার, রহিম, ইস্রাফিল, সারোয়ার, আকতার, নূর মোহাম্মদ, আবদুল মান্নান, ইকবাল, জুয়েল, রাজীব, মিজানুর, সজল, ইমরান, মুকাদ্দাস, ওয়ালিউল্লাহ, সোহাগ, রফিকুল সহ আরও নাম না জানা অসংখ্য গুমের প্রেতাত্মারা নিরবে, নিশব্দে এই নিষ্ঠুর পশুর সমাজকে অভিশাপ দিয়ে যাচ্ছে।

শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ান পত্রিকার খবর, ভারতীয় সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা 'র' এর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের ১০০ ক্যাডারকে খুবই গোপনীয়তার সঙ্গে ছয়মাস মেয়াদি কমান্ডো ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে৷ গত জুন থেকে দেরাদুনের ট্রেনিং নেওয়া এসব (ছাত্রলীগ বা যুবলীগ) ক্যাডারদের গুপ্তহত্যা ও অপহরণের কৌশল শেখানো হয়েছে । 'ক্রুসেডার-১০০' ছদ্ম নামে পরিচিত এসব ক্যাডার রাজনীতিবিদ, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের হত্যা ও গুম করার জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী৷ এসব ক্যাডার ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরের শেষ থেকে থেকে ২০১০ সালের জুনের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভারতের সেনাবাহিনীর কমান্ডো প্রশিক্ষণ নেয়৷প্রশিক্ষণ শেষে ফিরে আসার পর আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ রাজনীতিবিদ, মিডিয়া কর্মী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের একটি তালিকা দেওয়া হয়৷এ তালিকায় ৮৩ ব্যক্তির নাম রয়েছে, যাদের ক্রুসেডার-১০০ 'সাফ' করবে৷ বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত ১০০ ক্রুসেডারকে ঢাকার গুলশান ও বারিধারা এলাকার কিছু ভবনে রাখা হয়েছে৷

অপমৃত্যু, গুম, হত্যা, ক্রসফায়ার, দুর্ঘটনায় দশ পনের জনের মৃত্যুর খবর আজ প্রতিদিনের ব্যাপার।অজ পাড়া গা থেকে শুরু করে রাজধানীর সুরক্ষিত বাসা থেকে আইনশৃংখলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে তুলে নিয়ে গিয়ে বেমালুম অস্বীকার করা হচ্ছে।কি ভিষন ভয়ংকর ব্যাপার।নাগরীকের নিরাপত্তার এরকম ভয়াবহ অবস্থা কোন গৃহযুদ্ধরত রাষ্ট্রেও গ্রহন যোগ্য না।চল্লিশ বছর ধরে চলছে এই, যেন এক ডাইনি গিয়ে আরেক ডাইনি আসছে ও আসবে।
১২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×