somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছাগু বিরোধী ফাইটারদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি

০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১১:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১| ছাগু বলতে কি বোঝেন ?
২| কাকে ছাগু ডাকবেন ?
৩| কাকে এবং কেন একজনকে ছাগবান্ধব ভাববেন ?
৪| ছাগু এবং ছাগবান্ধবদের প্রতিরোধে আপনি কোন ভুমিকাকে সঠিক মনে করে থাকেন ?



ছাগু কারা এ সম্পর্কে সবাই নির্দ্বিয়ায় একটা কথাই বলবে জামাত শিবির। এখন কথা হল জামাত শিবির কিভাবে চেনা যায়। কতগুলি প্রকাশ্যেই বলে যে সে শিবির, তারে নিয়া সমস্যা নাই, কিন্তু মূল সমস্যা হল ইনাইয়া বিনাইয়া ন্যাকা ন্যাকা ছেকা ছেকা ক্যাক ক্যাক করে যেইগুলা।

আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি কোন শিবিরই তার লেঞ্জা লুকাইয়া রাখতে পারে না বেশীক্ষণ। এরা ধরা খাবেই, তা আমরা চেষ্টা কম করি বা বেশী করি। জামাতকে গালি দিতে হবে, নিজামী, গো আরে দুইটা খারাপ কথা বলতে হবে। ব্যাস কাজ মোটামুটি শেষ। যদি এদের ঈমানী জোশ বেশী থাকে তো তৎক্ষণাৎ লেঞ্জা বাহির করবে আর যদি পাকা মাল হয় তো কথা ঘুরাইবার চেষ্টা করবে।

কথা ঘুরানিঃ

প্রথমে দোষ দেবে আওয়ামী লীগকে, তারপরে বলবে প্রমাণের কথা।

আওয়ামী লীগকে দোষারপ হল এদের প্রথম ধাপ, মানে কেপি টেষ্ট অর্ধেক শেষ, কিন্তু এটাই চুড়ান্ত ফলাফল নয়। এরপরে এরা যখন যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ চাইবে তখন কেপি টেষ্ট পজিটিভ। আমাদের যদি কাউকে ছাগু সনাক্ত করার ইচ্ছা থাকে তাহলে যেটা করতে হবে তা হল ঘুরাইয়া ঘুরাইয়া সাম্ভাব্য ছাগুদের "প্রমাণ চাওয়া" পর্যন্ত নিয়ে যেতে হবে।

এছাড়া আরো একটা কথা এরা সাধারণত বলে থাকে-

শিবিরের তো তখনও জন্মই হয় নাই। এরা কিভাবে রাজাকার হল?


এই ক্ষেত্রে আমরা যদি কাউকে ছাগু হিসাবে সনাক্ত করতে চাই তাহলে শিবিরকে সরাসরি রাজাকার বলে দুই চারটা গাল দিতে পারি। এর প্রতিক্রিয়ায় যদি সে প্রতিবাদ করে অথবা "শিবিরের তো তখনও জন্মই হয় নাই। এরা কিভাবে রাজাকার হল?" এই জাতীয় কথা পেচানি খেতা বালিশ নিয়ে আসে তাহলে সে নিশ্চিত ছাগু।

সোজা বাংলায় জামাত শিবিরকে নিয়ে যাদের মনে সহানুভূতি আছে এবং যারা বিভিন্ন উছিলায় জামাত শিবিরকে গা বাচানোর চেষ্টা করে ( ছুপা ছাগু ) তারাই ছাগু।

বিভাজনঃ

এর কারণ মনে হয় আমাদের অতিরিক্ত উৎসাহ ও ঠান্ডা মাথায় কাজ না করা। আমাদের মনে রাখতে হবে আমরা সাপের সাথে ডিল করছি। শিবির ঠান্ডা মাথায় রগ কাটে, অতএব আমাদের ঠান্ডা মাথায় এগুতে হবে। যেমন কুকুর তেমন মুগুর। কিন্তু অতি উৎসাহের কারনে মাঝে মাঝে সমস্যা দেখা দেয়।

এর কারণ কি?

আমাদের প্রত্যেকেরই নিজস্ব চিন্তাধারা আছে। প্রত্যেক নিজস্ব ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ আছে। প্রত্যেকেরই নিজস্ব রাজনৈতিক চিন্তাধারা আছে। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, "এক সাথে দুই জন মানুষ যদি কখনও বাস করে তবে অবশ্যই কোন না কোন সময় তাদের মধ্যে ঝগড়া হবে"। এটা জীবনেরই অংশ। কার সাথেই কারো মত কখনই পুরোপুরি মিলবে না।

এবং এই সুযোগটাই নেবে ছাগুর দল। তাদের প্রধান ধুয়া ছিল "ইসলাম রক্ষা"। কিন্তু ইদানিং তারা এই ধুয়া তুলে ঠিকমত সাড়া পাচ্ছে না। তাই তারা এবার যে কাজটা করেছে তা তারা বরাবরের মতই করে থাকে। তা হল গোলকৃমির কাজ। এরা বি এন পির ঘাড়ে চেপে বসেছে এবং বি এন পির রস শুষে খাচ্ছে বলবৃদ্ধির জন্য। এরা এখন মনেপ্রাণে বি এন পির সমর্থন দিচ্ছে যা এদের আগে কখনও দিতে দেখা যায় নাই। এরা এই দলটাকে সর্বশান্ত না করে ছাড়ে, ধ্বংস না করে ছাড়ে! এরা সুযোগ নিচ্ছে বি এন পির সহানুভূতি আদায় করে। এ জন্য ইদানিং এরা যা করছে তা হল আওয়ামী বিরোধী পোষ্ট দিয়ে লেদানো। সেখানে লেখা থাকে আওয়ামী বিরোধীতা কিন্তু মূলসুর ঠিকই বলে দেয় গো আ তাদের আব্বাজান। জিয়া এখন এদের প্রধান নেতা ও আদর্শ। এইক্ষেত্রে আমি কাকন ভাইয়ের মন্তব্যটাই বলতে চাই-

"কঁাকন বলেছেন: ইদানিং ম্যাতাকার করা ছাগুদের চেয়ে বেশি যণ্ত্রনাদায়ক হইছে ছুপা গুলা; যেগুলা মনেপ্রানে মুজিব হৃদয়ে জিয়া কিন্তু মস্তিষ্কে গোআ - নিজামি নিয়া ল্যাদায় যায়"

পরজীবিরা যে বাঁচার জন্য মুজিবকেও তাদের প্রধান নেতা বানাবে মুখে মুখে তা বলাই বাহুল্য। ইদানিং এদের এক আব্বাজানও মুজিবের প্রসংশা করেছে।


বলা বাহুল্য এতে এদের যে লাভ হচ্ছে তা হল বিভ্রান্তি তৈরী। এরা মানুষকে ভাগ করে ফেলছে আওয়ামী ও বি এন পিতে। আর আওয়ামীদের সমালোচনা করে বি এন পির সহানুভূতি টানছে। আমরা সবাই মানুষ। সাধারণ মানুষ। আমাকে যদি আজ কেউ দুই টাকা দিয়ে সাহায্য করে আমি ভবিষ্যতে তার পক্ষেই থাকব। বাংলাদেশে নির্বাচনের ভোটের দাম পাচশ টাকা অথবা এর থেকেও কম। অতএব কিছুটা হলেও যে বি এন পির লোকজন তাদের পক্ষে যাবে তা মোটামুটি বলা যায়। এটা আমাদের সাধারণ চারিত্রিক ঘটনা। আজ যদি ছাগুর দল আওয়ামী লীগের সাথে থাকত তবেও তারা এর উল্টোটাই করত।

এখন কি করা যায়?

আমি একটাই পথ দেখতে পাচ্ছি আর তা হল আওয়ামী বিরোধী যারা তাদের কিছুটা ছাড় দিতে হবে। কিছু করার নাই। তারা যদি বার বার কৃমিযুক্ত খাবারের রুপ সৌন্দর্য দেখে প্রলুব্ধ হয় তবে তাতে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতিই ঘটবে, উন্নতি হবে না। আমি আওয়ামী বিরোধীদের আহবান জানাব এই একটা ব্যাপারে হলেও এক থাকতে। আর বাকি সবার মত তারাও যেন ছাগুদের ত্যাগ করে। তারা যেন ছাগুদের খাদ্য না খায় ( আওয়ামী বিরোধী আবাল মার্কা পোষ্ট, যা কেবল কপি পেষ্ট এবং কিছু /:) /:) /:) - এই জাতীয় ইমো সংযুক্ত। আজকে যদি তারা এই ছাড়টুকু না দেয় তবে তাদের সাময়িক লাভ হবে ঠিকই কিন্তু ভবিষ্যত পরিণতি কি হবে তা তারা ভবিষ্যতেই জানবে।

আমি একবার বলছি আবারও বলছি এই এক ক্ষেত্রে সবাই এক থাকেন। বাকী সব মারামারি কাটাকাটি পরে আমরা নিজেরা নিজেরা করব, সেটা আমাদের ব্যাপার। বাইরের কোথাকার কোন ফাকিস্তানী আবাল আমাদের বিষয়ে মাথা ঘামাবে কোন সাহসে!!!!! আপনার বাবার খুনীই যদি আপনার বাবার খুনের বিচার চেয়ে মায়া কান্না করে তাহলে বিষয়টা আপনার কাছে কেমন লাগবে? আপনি কি ঐ খুনীর সাথে তাল মেলাবেন?? তার কথার সমর্থনে তার সাথে গলা মিলিয়ে বলবেন যে হ্যা আমার বাবার খুনীর বিচার চাই। যদি আপনাদের ইচ্ছা হয় তো বলেন, ছাগুদের সাথে বসে ম্যাৎকার করেন, আপনার বাবার খুনীর বিচার চান, আমাদের কোন সমস্যা নাই। আপনার প্রতি করুণা থাকল।

বি এন পির খোলসে ছাগুঃ

হ্যা এখন এই ব্যাপারটাই বেশী ঘটছে। আমি উপরেই বলেছি এর কথা। এটা এদের শেষ আশ্রয়।

কেন আওয়ামী খোলসে ছাগু হবে না?

কারণ তারা এখন আওয়ামীদের সাথে নাই। জামাত আওয়ামীদের সাথে জোটবদ্ধ অবস্থায় নাই। আওয়ামীদের খোলস পরে তাদের কোন ফায়দাও নাই।

আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরেও রাজাকার আছে, সে প্রশ্নের জবাব কি?

উহারা আগেই খোলস বদলাইয়া ফেলিয়াছে। ওরা বর্তমান জামাতের মত ভুদাই না। ওরা সবকিছু বুঝে শুনে আগেই নিজের অবস্থা পাকাপোক্ত করে ফেলেছে।

আওয়ামী লীগকে নিয়ে তাহলে কি করব? ত্যাগ শুধু একা বি এন পি কেন করবে?

এটাই মনে হয় বর্তমানের আওয়ামী বিরোধীদের সর্বোচ্চ দ্বিধার প্রশ্ন। হ্যা এই ক্ষেত্রে আমি সেই কথাটাই আওয়ামী বিরোধীদের বলব যা এতক্ষণ বি এন পি বিরোধীদের বললাম। আওয়ামী সমর্থকদেরকেও ত্যাগ করতে হবে। এ ছাড়া আর কোন উপায় নাই। আমাদের মূল সুর যেটা সেটায় জোর দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে আমি বলব আপনারা একবারের জন্যে হলেও সাধারণের পথ ধরুন, দলীয় স্বার্থ তো অনেক দেখছেন। এবার কিছুটা ছাড় দিতেই হবে। এ আমাদের জাতীসত্ত্বার প্রশ্ন। আমরা আমাদের মারামারি পরে করব। আগে আমাদের সাধারণ শত্রু ছাগুদের বিদায় করে নেই। সবাইকেই ছাড় দিতে হবে। কিচ্ছু করার নাই। যে ছাড় দিবে না, সে তার বাবার হত্যাকারীর সাথে গলা মিলিয়ে ম্যাৎকার করুক আর পুলক লাভ করুক। সোজা কথা এখন বিভক্তি বাদ দিতে হবে। কিছু পরিমান ছাড় উভয় পক্ষকেই দিতে হবে। আমাদের কেউই ফেরেশতা না। এটা আপনিও জানেন আমিও জানি। আমরা একজন আরেকজনের পিছনে বাশ দিব এটা আপনারও লক্ষ্য আমারও লক্ষ্য। কিন্তু এই ছাগুরা পুরো ঝাড় বাশ নিয়ে বসে আছে আমাদের সবার পিছেই বাশ দেবার জন্য। তাদের মূল লক্ষ্য দুই দল মারামারি করে শক্তি কমাক। তারপরে তারা মাঠে নামবে। আমারা খুব ভাল করেই জানি ভেড়ার চামড়া গায়ে দেয়া এক একটা নেকড়ে এরা। এখন যদি নিজেরা মারামারি করে শক্তি কমাতে চান ত কমান। বানরের পিঠা ভাগের গল্প মনে আছে? এক পাল্লা থেকে একটু খায়, আরেক পাল্লা থেকে আরেকটু খায়? এরা এখন আওয়ামী পাল্লা থেকে খাচ্ছে। আর আওয়ামী বিরোধীরা যদি এতে খুশী হন তবে বলব পরেরবার আপনার পাল্লার সিরিয়াল! কারণ ইতিহাস তাই বলে। আপনারাই তো বলেন আওয়ামীতে রাজাকার আছে। এরা সেখানে গেল কিভাবে?

ঐতিহাসিক ভাবেই ছাগুদের অনেক সুযোগ দেয়া হয়েছে। এরা পাল্লা থেকে খেতে খেতে পিঠার পরিমানই কমিয়ে ফেলছে। এখনও সময় আছে চিন্তা করেন কেউ একতু বেশী আর কেউ একটু কম নিয়ে বাকী পিঠা নিয়ে যাবেন কি যাবেন না, নাকি পুরা পিঠাই ছাগুদের পেটে দেবেন।

আমি বলছি এবং আমি আবারও বলছি এই জামাতই বি এন পির আজকের দুরবস্থার কারন এবং এরাই বি এন পিকে ধ্বংস করবে। আজকে কেন আমরা বিভাজিত, কেন আমরা এক হতে পারিনা? আমরা বলি আওয়ামী লীগেও রাজাকার আছে। তাহলে কি এটাই দেখা যাচ্ছে না যে এই ছাগুরাই আজকে আওয়ামী লীগের সবার কাছ থেকে আকুন্ঠ সমর্থন না পাওয়ার কারণ?!

ছাগুদের একা ছেড়ে দেন। দেখি এদের তেজ কত। আলবেন ডি-এস এর ফলে এদের জায়গা মানুষের শরীর থেকে হয় পুরীষের গর্তে। আলবেন ডি-এস প্রয়োগ করেন। কারো পেটে কৃমি বেশী কারো পেটে কম। যার পেটে বেশী তারে একটার জায়গায় দুইটা খেতে হবে এবং এর জন্য অতিরিক্ত অর্থও খরচ করতে হবে। কিছু করার নাই। কৃমি নিজের ভেতর লালন করবেন নাকি পুরীষের গর্তে নিক্ষেপ করে সুস্থ শরীরের অধিকারী হবেন তা আপনার সিদ্ধান্ত।

আমাদের এখন একতা দরকার। আমি মনে করি আমাদের এখন সবচেয়ে বড় প্রয়োজন একতার। দুই ভাইয়ের জমি মিমাংসায় নিজেরা নিজেরা ঝগড়া পরে করা যাবে কিন্তু এলাকার মেম্বারকে এর মধ্যে অতিরিক্ত ছাগু হিসাবে ঢুকানো যাবে না।

এই একটা ক্ষেত্রে সবাই নির্দলীয় থাকেন আমি এই আশাই করব। এই একটা ক্ষেত্রে দলের স্বার্থ ত্যাগ করেন। বাংলাদেশ একটা স্বাধীন দেশ। আমাদের সামনে একটা মুক্ত ভুখন্ড। আমাদের সামনে পড়ে আছে মহাকাল। আমরা দলিয় স্বার্থ দেখার অনেক সময় অনেক সুযোগ পাব। মানুষ মাত্রই মরণশীল। এক দল চিরকাল কখনও ক্ষমতায় থাকে নাই আর থাকবেও না। কোন পরাশক্তিই চিরস্থায়ী নয়। আপনারা নিজেরাই ঠিক করেন আপনারা অনাগত প্রজন্মের ফুলে ভাসবেন নাকি থুতুতে ভাসবেন মৃত্যুর পরে। জীবনে সফল হওয়াটাই বড় কথা নয়। সফল হওয়ার চেষ্টা করাটাই বড় কথা।


আমাদের চাই একতা। এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট। এর জন্য সবারই কিছু ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।

ছাগু প্রতিরোধঃ


বৃত্তবন্দী ভাই এক্ষেত্রে যা বলছে তার উপ্রে কথা নাই। এর নাম ইগনোর থেরাপী।

বৃত্তবন্দী বলেছেন:
ইগনোর থেরাপী দুই ধরনের হতে পারে।

১) এখানে ছাগু পোস্টে ঢুকা হবে, মাইনাস বাটনে একটা টিপি হবে, দেন পেজরিফ্রেশ দিয়ে রিপোর্ট বাটনে একটা টিপি হবে। রিপোর্টে কারণ হিসেবে নীতিমালার ধারা দিয়ে দেয়া হবে। তারপর সেই পোস্ট থেকে বেরিয়ে এসে ভুলে যেতে হবে সেই পোস্টের কথা। ভুল করেও কোনো কমেন্ট দেয়া হবে না বা মাইনাস এন্ড রিপোর্টেড লিখে একটা কমেন্ট দেওয়া যেতে পারে (আফটার অল ছাগাধিকার বৈলা কথা ;))

২) পোস্টের হেডিং দেখা হবে। ব্যাস। ঐ পোস্টে ক্লিক করে একটা হিটও বাড়ানো যাবে না। (এইটা কার্যক্ষেত্রে খাটানো একটু কঠিন। কারণ অনেক সময় ডিসিভিং হেডিং দেয়া হয় ছাগু কট করার জন্য :))

আসেন আমরা এই পদ্ধতিই প্রয়োগ করি।


তবে বাড়তি বিনোদন হিসেবে আমরা পুলাপানেরা একটু মজা করতেই পারি। আশা করি বড়রা এতে কিছু মনে করবেন না ;)

শয়তান ভাইয়ের এই পোষ্টে মন্তব্য আকারে লিখছিলাম। সেটাই পোষ্ট হিসাবে দিলাম।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০১
১১২টি মন্তব্য ৮৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×