somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তিয়া নেইভা এবং তাঁর ভোরের উপত্যকা বা Vale do Amanhecer

০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

তিয়া নেইভা (১৯২৬-১৯৮৫) ব্রাজিলিয়ান এই নিরক্ষর নারী ব্রাজিলের প্রথম নারী ট্রাক ড্রাইভার। এবং এটিই তাঁর সম্বন্ধে শেষ কথা নয়। দারিদ্র ও যক্ষার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জিতেছেন তিয়া নেইভা, প্রতিষ্ঠা করেছেন এক ভিন্নধর্মী আর অভিনব ধর্মসম্প্রদায়ের ...যে ধর্মসম্প্রদায়ের বিশ্বাস আজ থেকে ৩২,০০০ বছর আগে প্লানেট কাপেলা থেকে এলিয়েন ভরতি একটি মহাকাশযান অবতরন করেছিল দক্ষিণ আমেরিকায়। এই এলিয়েন-সভ্যতা থেকেই উদ্ভব হয়েছিল ইনকা ‘পাই সেতা ব্রানকা’-র আত্মার। এরা তিয়া নেইভাকে নির্বাচন করে পূর্বপুরুষ এলিয়েনদের উপাসনা করার জন্য। ১৯৬৯ সালের দিকে তিয়া নেইভা ব্রাজিলের গোইয়াস প্রদেশে ২২ হেক্টর জমির ওপর একটি উপাসনালয় নির্মাণ করেন এবং...ক্যাথলিক বিশ্বাস, মিশরীয় উপকথা, হিন্দুধর্ম ও স্থানীয় ইনকা ধর্মবিশ্বাসের সমন্বয়ে গড়ে তোলেন 'ভোরের উপত্যকা' বা Vale do Amanhecer নামে এক ধর্ম-স¤প্রদায়; যে ধর্মসম্প্রদায়ের অনুসারীর সংখ্যা ১২০,০০০ এবং ব্রাজিলে ৫৮৯টি উপাসনালয়সহ জার্মানি, আমেরিকা, জাপান এবং পর্তুগালেও উপাসনালয় রয়েছে ...



ব্রাজিলের মানচিত্রে সেরজিপি অঙ্গরাজ্য

তিয়া নেইভার জন্ম প্রোপিয়া। জায়গাটা ব্রাজিলের সেরজিপি অঙ্গরাজ্যে। প্রত্যন্ত অঞ্চল; শিক্ষাদীক্ষার ব্যবস্থা ছিল না। অল্পবয়সেই সম্ভবত বিয়ে হয়ে যায়। ১৯৫৯ সালে তিয়া নেইভার স্বামী মারা যান। সন্তানদের নিয়ে বিপাকে পড়েন। অদম্য মনোবল। ট্রাক চালানোর পেশা গ্রহন করেন
তিয়া নেইভা । তিনিই ব্রাজিলের প্রথম নারী ট্রাক ড্রাইভার । এসময়ে নিজের ভিতরে কেমন এক দিব্যানুভূতি টের পান। ক্যাথলিক হওয়ায় এই প্যারানরমাল শক্তি টের পেয়ে অস্বস্তি বোধ করেন তিয়া নেইভা। এসময় এক অদৃশ্য কন্ঠস্বর তিয়া নেইভা কে ট্রাক চালাতে নিষেধ করে এবং একটি ধর্মসম্প্রদায় গড়ে তুলতে নির্দেশ দেয়।



তিয়া নেইভা । একজন তিব্বতীয় বৌদ্ধ সাধুর কাছে নিয়মিত যেতেন তিয়া নেইভা। সে সাধুর নাম ছিল উমাহা। তিয়া নেইভা উমাহার কাছে আধ্যাত্মিক জ্ঞানসহ নানা বিষয়ে জ্ঞানলাভ করেন। অতীশ দীপঙ্কর কে ছাড়া তিব্বতীয় বৌদ্ধ কল্পনা করা সম্ভব না। তার মানে বাংলার সঙ্গে অপ্রত্যক্ষভাবে হলেও তিয়া নেইভার এক সম্পর্ক আবিস্কার করা গেল!



তিয়া নেইভা । এ জীবনে বেঁচে থেকে আধ্যাত্বিক পথের সন্ধানকারীর জীবনও খুব একটা সহজ না। ১৯৬৩ সালে যক্ষা ধরা পড়ে তিয়া নেইভার; সেরে গেলেও আমৃত্যু শ্বাসকষ্ট ছিল।



গোইয়াস প্রদেশের মানচিত্র।

যাক। ১৯৬৯ সালের দিকে তিয়া নেইভা ধর্মসম্প্রদায় গড়ে তোলার জন্য
কোথাও থিতু হওয়ার কথা ভাবলেন। গোইয়াস প্রদেশে বাসিলিয়া শহরের কাছে একটি জায়গা পছন্দ হল। তিয়া নেইভার প্রবল ব্যক্তিত্ব -কাজেই সরকারি ফান্ড এবং জমি সংগ্রহ করতে অসুবিধে হয়নি। ২২ হেক্টর জমির ওপর ভোরের উপত্যকা গড়ে তুলেন। এখন ভোরের উপত্যকায় ৫০০ পরিবার আছে, এদের বেশির ভাগই ছিল পথশিশু- তিয়া নেইভা যাদের আশ্রয় দিয়েছেন। বর্তমানে ভোরের উপত্যকায় ২০,০০০ অনুসারী রয়েছে।



ভোরের উপত্যকা

কিন্তু, ভোরের উপত্যকার মূল বক্তব্য কি?
জন্মাবধি তিয়া নেইভা শিক্ষার পরিবেশ না পেলেও আসলে তিয়া নেইভা ছিলেন স্বশিক্ষিত এবং কল্পনাপ্রবণ এবং এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে তিব্বতীয় বৌদ্ধসাধু উমাহার শিক্ষা। বাইরে থেকে বিচার করলে তাঁর প্রতিষ্ঠিত ভোরের উপত্যকা স¤প্রদায়কে মনে হতে পারে বহু-ঈশ্বরবাদের ওপর প্রতিষ্ঠিত। আসলে তা নয়; বাস্তবে তিয়া নেইভা ছিলেন অদ্বৈতবাদী এবং একেশ্বরে বিশ্বাসী। বহু দেবদেবী প্রকৃতপক্ষে একজন শীর্ষতম ঈশ্বরের প্রকাশ। বিশ্ববহ্মান্ডের গ্রহে -গ্রহে চেতন জীব রয়েছে, এসব জীব ঈশ্বরসৃষ্ট। তাহলে দেবতাদের মধ্যে পার্থক্য কিসে? তিয়া নেইভা মনে করেন: এই পার্থক্য চৈতন্যে। ... while spirits of dead people belong to a lower level in the hierarchy of degrees of consciousness, Jesus and other figures correspond to higher degrees.All of them, however, have a specific role in nature.
এই হল তিয়া নেইভা র সৃষ্ট ধর্ম-বিশ্বাসের মূলকথা।
তবে আরও একটি গুরুত্বপূর্ন ধারণা রয়েছে তাঁর প্রতিষ্ঠিত স¤প্রদায়ে। তা হল, এক ইনকা আত্মায় বিশ্বাস। সেটা ব্রানকা ছিলেন একজন ইনকা। তার আত্মা এসে তিয়া নেইভা কে নির্দেশ দিত। অন্তত তিয়া নেইভা সেরকমই মনে করতেন। বর্তমানে সেটা ব্রানকাই ভোরের উপত্যকার মূল দেবতা।



ভোরের উপত্যকা

ভোরের উপত্যকায় প্রবেশ করলে মনে হবে যেন অন্য গ্রহ। এর কারণ কি? এর কারণ হল ভোরের উপত্যকার অনুসারীরা মনে করে তারা নবজন্মপ্রাপ্ত ভিনগ্রহবাসী। মনে থাকার কথা- আজ থেকে ৩২,০০০ বছর আগে প্লানেট কাপেলা থেকে এলিয়েন ভরতি একটি মহাকাশযান অবতরন করেছিল দক্ষিণ আমেরিকায়। এই সভ্যতা থেক উদ্ভব হয়েছিল ইনকা ‘পাই সেতা ব্রানকা’-র আত্মার। এরাই তিয়া নেইভাকে নির্বাচন করে সেই ভিনগ্রহের পূর্বপুরুষদের উপসনা করার। এ কারণে তারা এমনভাবে পোশাক পরিধান করে যেন তারা তাদের গ্রহেই আছে। পোশাক রঙীন উজ্জ্বল এবং নানা প্রতীক আঁকা। মেয়েদের পোশাক হল দীর্ঘ এবং মুখাবরণ রয়েছে; আর রয়েছে ঝলমলে হুড; পুরুষেরা পরে প্যান্ট,হুড এবং বুট। অনেকটা ইউরোপের মধ্যযুগীয় পোশাকের মতন। অবশ্য বেশি উজ্জ্বল।



ভোরের উপত্যকা

ভোরের উপত্যকায় ঢোকার মুখে যিশুর ছবি। ভোরের উপত্যকার অনুসারীরা অবশ্য বিশ্বাস করে যে যিশু পৃথিবীবাসীকে দিকনির্দেশ দেওয়ার জন্য মহাকাশের কোনও অধিকতরো উন্নত গ্রহ থেকে এসেছিলেন । (তিয়া নেইভার কল্পনাশক্তিতে মুগ্ধ হতেই হয়! নিরক্ষর ট্রাকচালক নারী। না, এক মহাকাব্যের জননী? ) ...ভোরের উপত্যকায় রয়েছে উপাসনালয়; তার ভিতরে রয়েছে মিশরীয় দেবী মূর্তিররূপে ‘আন্তঃনাক্ষত্রিক রাজকন্যার’ প্রতিমা । আফ্রিকীয় দাসদের ছবিও রয়েছে উপাসনালয়ে। রয়েছে খ্রিস্টান ক্রশ এবং স্থানীয় (সম্ভবত ইনকা) ছ’ কোনা নক্ষত্র।



উপাসনালয়ের কয়েক মিটার দূরেই রয়েছে একটি পিরামিড; এখানেই রোগীদের ভিন্ গ্রহের শক্তির সাহায্যে উপশম করা হয়।

ভোরের উপত্যকায় পৃথিবীর সবাই আমন্ত্রিত; এখন ওখানে রেঁস্তোরা, বার, ফার্মেসি, সুপার মার্কেট, হোটেল -এক কথায় একটি শহরের যা যা থাকার কথা সবই আছে। ওখানে গিয়ে যত দিন ইচ্ছে থাকা যায়, ভোরের উপত্যকার অনুসারীদের বন্ধুত্বপূর্ন আতিথেয়তা লাভ করা যায়। ভোরের উপত্যকার অনুসারীরা অর্থনৈতিক ভাবে স্বচ্ছল নয়, তবে তারা বিনে পয়সায় ওদের আধ্যাত্মিক সেবা দান করে।



সমাবেশ

প্রতি দিন উপাসনালয় খোলে সকাল দশটায়। মধ্যস্থতাকারীগন (মিডিয়াম) রোগজর্জর মানুষদের সাহায্য করার জন্য অদৃশ্য আত্মাকে আহবান করে । এই অদৃশ্য আত্মারা অবশ্য ভিনগ্রহবাসী! ভোরের উপত্যকার অনুসারীদের
বিশ্বাস- সুগন্ধী ধোঁয়া, ফুলস্নান, ইত্যাদি দ্বারা মানুষের রোগভোগ দূর হয়। আসলে উপাসনালয়ের নির্মানের উদ্দেশ্যই রোগজর্জর মানুষদের সাহায্য করা। ( মনে থাকার কথা ... ভোরের উপত্যকায় যে ৫০০ পরিবার আছে, এদের বেশির ভাগই ছিল পথশিশু- তিয়া নেইভা যাদের আশ্রয় দিয়েছেন। এখন দেখা যাচ্ছে ... উপাসনালয়ের নির্মানের উদ্দেশ্যই রোগজর্জর মানুষদের সাহায্য করা। তিয়া নেইভার প্রকৃতসরূপ যেন ক্রমশ স্বচ্ছ হয়ে উঠছে। তিয়া নেইভা কি আরেক মাদার তেরেসা? অন্যরূপে? যিনি ভারতীয় উপমহাদেশে অপরিচিত? যার একজন আধ্যাত্বিক গুরু বাঙালি অতীশ দীপঙ্কর?) ...যা হোক। উপসনালয়ের লক্ষ যেহেতু আধ্যাত্মিক চিকিৎসা কাজেই উপাসনালয়ের প্রতিটি কক্ষ সেভাবেই নির্মান করা হয়েছে। চিকিৎসা চলাকালীন ভোরের উপত্যকার নারীরা সুর করে প্রার্থনা করে, এর মধ্যে যেমন প্রাচীন মিশরের মন্ত্র রয়েছে, তেমনি রয়েছে ক্যাথলিক সাধুগনের রচিত ধর্মীয় গীতি। যে সব আত্মাদের সাহায্য প্রার্থনা করা হয়, এদের মধ্যে রয়েছে ঔপনিবেশিক যুগে আফ্রিকা থেকে দক্ষিণ আমেরিকায় ধরে আনা মৃত দাস! (তিয়া নেইভার প্রকৃতসরূপ যেন ক্রমশ স্বচ্ছ হয়ে উঠছে।) চিকিৎসা অনেক সময় ধরে চলে, কখনও মধ্যরাত্রি অবধি। এসব সেবা অবৈতনিক। ভোরের উপত্যকা কোনওপ্রকার দান করে না।



ভোরের উপত্যকা। সত্যিই কি আজ থেকে ৩২,০০০ বছর আগে প্লানেট কাপেলা থেকে এলিয়েন বহন করে দক্ষিণ আমেরিকায় একটি মহাকাশযান অবতরন করেছিল?

আসলে ভোরের উপত্যকার বিশ্বাসে বিশ্বাস অর্পন করার কোনও যুক্তি নেই ... এসবই তিয়া নেইভার মস্তিস্ক প্রসূত সভ্যতার মিশ্র রূপকথার সংকলন মাত্র। তবে তিয়া নেইভার অপার ব্যক্তিত্ব, কল্পনাশক্তি, মরমী মানবিকতা এবং গতিশীল ভূমিকা আমাদের ভাবিয়ে তোলে ... তিয়া নেইভা কি একুশ শতকের নারী জাগরণের প্রতীক? আসলে তিয়া নেইভা কল্পনাপ্রবণ একজন মরমী শিল্পী। যিনি দারিদ্রকে জয় করে নিজস্ব কল্পনার বাস্তব রূপ দিয়েছেন। তিয়া নেইভা হতে পারে অনেকেরই অনুপ্রেরণা।



তিয়া নেইভা ...আশ্চর্য এক নারী।তিয়া নেইভা । একজন তিব্বতীয় বৌদ্ধ সাধুর কাছে নিয়মিত যেতেন। সে সাধুর নাম উমাহা। সম্ভবত সাধু উমাহা ছিলেন গভীর পান্ডিত্যের অধিকারী। তিনিই এক নিরক্ষর ট্রাকড্রাইভারকে একে একে চিনিয়েছেন যিশু, শিব, প্রাচীন মিশরের উপকথা এবং মহাকাশবিদ্যা ...সম্ভবত

তথ্য ও ছবি: ইন্টারনেট
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×