somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা ! কাতুকুতু দেওয়ার সাজা কী? গণতন্ত্রের লিঙ্গ নির্ধারণ!!!!!!!!!!!!

২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটি ফেসবুক ষ্ট্যাটাস :

বাংলাদেশের সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের সাথে কথা বলেন বিবিসি বাংলার মিজানুর রহমান খান।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ আজ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। তবে রাষ্ট্রপতি তা নামঞ্জুর করেছেন।
এর আগে ১৯৭১এর মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দুজনের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়েছে। এর হলেন জামায়াতে ইসলামীর দুই নেতা আবদুল কাদের মোল্লা এবং অপরজন মুহাম্মদ কামারুজ্জামান।এরা কেউই প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন নি।
তাই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতির কাছে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মুজাহিদই প্রথম প্রাণভিক্ষার আবেদন করলেন - যদিও মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আগে শেষ সাক্ষাতের পরও তাদের পরিবারের লোকেরা দাবি করেছেন, এ খবর সঠিক নয়।
কিন্তু ফাঁসির আসামীর প্রাণভিক্ষার আবেদন ঠিক কিভাবে করতে হয়?
এ নিয়ে বাংলাদেশের সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের সাথে কথা বলেন বিবিসি বাংলার মিজানুর রহমান খান।
বিবিসি: প্রাণভিক্ষা চাওয়ার আবেদন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামী কিভাবে করেন?
শফিক আহমেদ: মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর কাছে কারা কর্তৃপক্ষ জানতে চাইবে যে তিনি প্রাণভিক্ষা চেয়ে কোনো আবেদন করতে চান কীনা। তারপর সেই আবেদন দেওয়া হবে কারাগারের প্রধান কর্মকর্তা অর্থাৎ জেলারের কাছে। জেলার সেই দরখাস্তটি পাঠিয়ে দেবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। এবিষয়ে মতামত চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আবেদনটি পাঠাবে আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে। যে অপরাধের জন্যে আসামীর ফাঁসি হয়েছে সেসব অপরাধের ব্যাপারে আসামী কোনো ধরনের অনুকম্পা পেতে পারেন কীনা সেবিষয়ে মতামত দিয়ে আবেদনটি পাঠাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। তারপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার নোটসহ ফাইলটি পাঠাবে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সে ফাইল যাবে রাষ্ট্রপতির কাছে।
বিবিসি: কিন্তু প্রাণভিক্ষার আবেদনটা করা হয় রাষ্ট্রপতির বরাবরে..
মি. আহমেদ: রাষ্ট্রপতির বরাবরে কিন্তু সাবমিট করতে হবে জেলারের কাছে। কারণ ওই আসামী জেলখানায়, জেলারের হেফাজতে রয়েছেন।
বিবিসি: আসামীর কাছ থেকে এই মৃত্যুদণ্ড কে সংগ্রহ করেন? এজন্যে কি তার কাছে কোনো ম্যাজিস্ট্রেট পাঠাতে হয়?
মি. আহমেদ: ম্যাজিস্ট্রেট লাগবে না। জেলারই তার কাছে এটা চাইবেন। এজন্যে তিনি আসামীকে একটা সময় বেঁধে দেবেন।
বিবিসি: আবেদন করার জন্যে কি নির্দিষ্ট কোনো ফর্ম আছে?
মি. আহমেদ: হ্যাঁ, ফর্মও আছে। আবার কেউ ইচ্ছে করলে তিনি নিজেও আলাদা কাগজে আবেদন করতে পারেন। যদি শিক্ষিত হন তাহলে কাগজ কলম চাইতে পারেন। সাধারণত যারা শিক্ষিত আসামী তারা নিজেরাই কাগজ কলম চেয়ে নিজেরাই আবেদন করে থাকেন।
বিবিসি: এই আবেদন করার সময় কি আসামীকে অপরাধ স্বীকার করতেই হয়?
মি. আহমেদ: হ্যাঁ, তাকে অপরাধ স্বীকার করতে হবে। তাকে সুনির্দিষ্টভাবে বলতে হবে যে অভিযোগে আমি অভিযুক্ত হয়েছি সেগুলো প্রমাণিত হয়েছে এবং আমি এসব অপরাধ করেছি। সেজন্যে আমাকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং এখন আমি প্রাণভিক্ষা চাইছি।
বিবিসি: একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামীর যদি কিছু বলার থাকে, বিচার প্রক্রিয়াসহ যেকোনো বিষয়ে, সেসব বলার কোনো সুযোগ আছে?
মি. আহমেদ: না, কোনো সুযোগ নেই। বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রেসিডেন্টের কাছে কোনো প্রশ্ন তোলা বা কোনো রকমের মন্তব্য করার অধিকারও তার নেই। করলে এই আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
বিবিসি: আসামী আবেদন করছেন রাষ্ট্রপতির কাছে কিন্তু সেটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হচ্ছে কেনো?
মি. আহমেদ: কারণ সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদে বলা আছে যে রাষ্ট্রপতি নিজের ইচ্ছা অনুসারে দুটো কাজ করতে পারেন। ১. দেশে নির্বাচনের পর বিজয়ী দলের নেতাকে তিনি সরকার গঠন করতে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। ২. প্রধান বিচারপতি নিয়োগ। এছাড়া সমস্ত কাজ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে করতে হবে।
বিবিসি: তাহলে কখন কার ফাঁসি কার্যকর করা হবে সেই সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতির নয়..
মি. আহমেদ: না, সরকার প্রধানের অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে পরামর্শ দেবেন রাষ্ট্রপতিকে ঠিক সেভাবেই কাজ করতে হবে। তার বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

###

একটি সংবাদ

কলকাতা: কার মুখ দেখে যে বেরিয়েছিলেন, ঠিকঠাক মনেই করতে পারছেন না সুজয় বিশ্বাস।
পুলিশ ট্রেনিংয়ে তাদের বন্দুক ধরা শিখিয়েছিল ঠিকই। আর কী কী যেন? ধাওয়া করে ছিঁচকে ধরা, পাবলিক সামলানো আর রাস্তার পাশে আঁধার ঝোপে লেপটে বসে ‘অ্যামবুশ’।
কিন্তু চোর যদি চোখে লঙ্কাগুঁড়ো ছিটিয়ে দিয়ে ছোটে? ছোট্ট ডিবে খুলে নাকে উড়িয়ে দেয় নস্যি? যদি পিছন থেকে চেপে ধরে কাতুকুতু দিতে থাকে মেয়েলি আঙুল?
ওরে বাবা!
ও সব জিনিস পুলিশে শেখায় না কি? এ কি সুকুমার রায়ের মুলুক, যে চলতে–ফিরতে যখন-তখন কাতুকুতু বুড়োর পাল্লায় পড়ার জন্য তৈরি থাকতে হবে?
শনিবারের বারবেলায় দিব্যি গ্রামে ঢুকে কয়েকটা বাড়ি ঘিরে ফেলেছিল পুলিশ। মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে চক মথুরা নামে বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা ওই গ্রাম বহু দিন ধরে চোরাচালানের স্বর্গরাজ্য বলে পরিচিত।
খবর ছিল, পাচারের জন্য বেশ কিছু গরুমোষ এনে সেখানে জড়ো করা হয়েছে। তাই উঁকিঝুঁকি দিতে আসা।
সামনে একটা বাড়িতে উঁকি দিয়েই চমকে ওঠেন জলঙ্গি থানার এএসআই সুজিতবাবু। আরে, মারজুল শেখ না? আগে কখনও মুখোমুখি হননি ঠিকই, কিন্তু ন’বার ওয়ারেন্ট বেরিয়েছে যার নামে, তার ছবি চোখে লেগেই আছে। প্রতি বারই পাখি উড়ে যায়। কিন্তু এ বার আর পালাতে হচ্ছে না বাছাধন!
এক লাফে বাড়িতে ঢুকে পিছন থেকে করে লোকটাকে পিছমোড়া করে ধরে ফেলেন সুজয়বাবু। যতই সে ঝটপট করুক, তিনি ছাড়ার পাত্র নন। মাথার মধ্যে গড়গড়িয়ে ‘শোলে’— হুঁহুঁ বাবা, ইয়ে হাত নেহি, ফাঁসি কা ফান্দা!

টেরই পাননি, কখন মারজুলের বৌ মর্জিনা পিছন থেকে এসে ক্যাঁক করে কোমরের দু’পাশে ঠেসে ধরেছে দু‌’আঙুল। আর তিনি অ্যাঁক করে লাফিয়ে উঠেছেন।
চমকে মুখ ঘুরিয়ে দেখেন... হিহি.. এ কে! দোহারা চেহারা, শ্যামলা রং, সবুজ ছাপা শাড়ি... হিহিহি... বয়স মেরেকেটে তিরিশ... হিহি... হচ্ছে টা কী? এই ছাড়! এই... হিহিহি হিহিহি... মার্জিনা আঙুল চালিয়ে যাচ্ছে আর সুজয়বাবু নেচে যাচ্ছেন।

জাপটে ধরে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন মারজুলকে। ফস্কে যাচ্ছে, ফস্কে যাচ্ছে... হিহিহি... হঠাৎই এক ঝটকা মেরে মারজুল ধাঁ। আর সুজয়বাবু ছিটকে পড়ে— বাবা রে, আমার পা-টা যে গেল!

খুঁড়িয়ে-খুঁড়িয়ে কোনো রকমে সে বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিজেদের গাড়িতে গিয়ে ওঠেন সুজয়বাবু। পাশের গঞ্জ নরসিংহপুরে গিয়ে বরফ মেলে। পায়ে সেই বরফ ঘষে তাঁকে নিয়ে গাড়ি যায় সাদিখাঁড়দেয়াড় গ্রামীণ হাসপাতালে। এক্স-রে করে ডাক্তারবাবুরা জানিয়ে দেন, হাড়ে চিড় ধরেছে। ভর্তিও করে নেওয়া হয়।
এখন কথা হল, কাতুকুতু দেওয়ার সাজা কী? কোন ধারায় মামলা হবে?

পুলিশ অবশ্য মার্জিনাকে ধরতে পারেনি। তার একাদশ শ্রেণিতে পড়া ছেলেকে নিয়ে গায়েব হয়ে গিয়েছে সে। আর কাতুকুতুর ধার না মাড়িয়ে মা-ছেলের বিরুদ্ধে সোজা পুলিশকে মারধরের মামলা রুজু করে দিয়েছে জলঙ্গি থানা।

রাতে ফোনে মার্জিনা অবশ্য দাবি করে, ‘আমরা তো মারিনি! পুলিশই বরং আমার ছেলেকে মারছিল। আমি বাধা দিতে গেলে মেরে আমার হাত ভেঙে দিয়েছে।’
কাতুকুতু দেননি আপনি? জবাব নয়, ভেসে আসে অবাক প্রশ্ন— ‘কাতুকুতু দেওয়া মানে কি মারা, আপনিই বলুন?’

@@@
একটি জোকস: সংক্ষেপিত

১ম ব্যক্তি : পুলিশ কোন লিঙ্গ?
২য় ব্যক্তি :পুংলিঙ্গ!
১ম ব্যক্তি : কেন?
২য় ব্যক্তি : পুলিশের হাতে ডান্ডা থাকে :P

১ম ব্যক্তি : আইন কোন লিঙ্গ?
২য় ব্যক্তি : স্ত্রী লিঙ্গ!
১ম ব্যক্তি : কেন?
২য় ব্যক্তি : আইনের ফাঁক আছে :-/

১ম ব্যক্তি : আমাদের গণতন্ত্র কোন লিঙ্গ?
২য় ব্যক্তি : চুপ!
১ম ব্যক্তি : বল?
২য় ব্যক্তি : চুপ!
১ম ব্যক্তি : বল?
২য় ব্যক্তি : তৃতীয় লিঙ্গ X((
১ম ব্যক্তি : কেন?
২য় ব্যক্তি : যে কারণে তৃতীয় লিঙ্গ তৃতীয় হয় সে কারণেই!
একই অঙ্গে দুটোকেই ধারন!



সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
২৪টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×