01. টয়লেটে বসে Facebook
এ Chat করছিল।
হঠাৎ হাত থেকে মোবাইলটা
কমোডে পড়ে গেল।
অনেক খোঁজা-খুঁজি করার পরও
মোবাইলটা না পেয়ে,
লোকটা টয়লেটে বসে বসে
কাঁদছিল......!!
.
এমন সময় কমোডের ভিতর
থেকে এক দৈত্য বের হয়ে
লোকটা কে একটা মোবাইল
দিয়ে বললো ...
কেঁদো না বত্স্য এই নাও
তোমার মোবাইল.........
মোবাইল দেখে লোকটা বললোঃ
দেখুন আমি গরীব হতে পারি
কিন্তুু লোভী না !!
আমার সোনার মোবাইল চাই না.....
আমারপুরাতন মোবাইলটা
আমাকে ফেরত দিন..........
এই শুনে
দৈত্যটা রেগে গিয়ে,
লোকটাকে একটা চড় দিয়ে বললো......
↓
↓
↓
↓
↓
হারামজাদা এইটাই তোর পুরাতন
মোবাইল........
ভালো করে ধুয়ে দেখ.......
02.এক আমেরিকান আর
এক
বাংলাদেশি
একবার বাজি ধরলো
যে
আমেরিকান
যদি বাংলাদেশির কোন
প্রশ্নের উত্তর
দিতে না পারে তাহলে
সে
৫০০
ডলার দিবে আর
বাংলাদেশি
যদি
না পারে তাহলে দিবে ৫
ডলার।
আমেরিকানঃ সূর্য
থেকে
চাঁদের দুরত্ব
কত? বাংলাদেশি কোন
কথা
না বলে
নিরবে ৫ ডলার দিয়ে
দিলো।
বাংলাদেশিঃ পাহাড়ে
থাকে
কোন প্রানী যার ৩ পা
এবং
পাহাড়
থেকে নামার পরই পা
৪টা
হয়ে যায়?
আমেরিকান ২ ঘন্টা
ইন্টারনেট
ঘাটাঘাটি করে উত্তর
না
পেয়ে ৫০০
ডলার দিয়ে দিলো।
তারপর
জিজ্ঞাস
করলো উত্তর টা কি?
বাংলাদেশি আবার
নিরবে ৫
ডলার
দিয়ে দিলো।
03.বিচারক: আপনার অপরাধ?
..
..
..
অভিযুক্ত ব্যক্তি: আমি আমার ঈদের
কেনা কাটা একটু আগে ভাগে সেরে
ফেলতে চেয়েছিলাম।
..
..
..
বিচারক: কতখানি আগে?
..
..
..
অভিযুক্ত ব্যক্তি: দোকান খোলার
আগে।
04.●ক্রেতাঃ আপনাদের দোকানে কুকুরের খাবার আছে?
বিক্রেতাঃ আছে, কিন্তু আপনার
কি কুকুর আছে?
ক্রেতাঃ হুম আছে।
বিক্রেতাঃ কোথায়?
ক্রেতাঃ বাসায়।
বিক্রেতাঃ সরি, কুকুর না দেখে কুকুরের খাবার দেয়া যাবে না। ইটস আওয়ার বিজনেস পলিসি।
আরেক দিনঃ
ক্রেতাঃ আপনাদের দোকানে বিড়ালের খাবার আছে?
বিক্রেতাঃ আছে, কিন্তু আপনার
কি বিড়াল আছে?
ক্রেতাঃ আছে।
বিক্রেতাঃ কোথায়?
ক্রেতাঃ বাসায়।
বিক্রেতাঃ সরি, বিড়াল না দেখে বিড়ালের খাবার দেয়া যাবেনা। এটা আমাদের বিজনেস পলিসি।
:
অন্য এক দিন ক্রেতা একটা ব্যাগ
নিয়ে দোকানে আসলো
বিক্রেতাঃ ব্যাগে কি?
ক্রেতাঃ আপনি হাত ঢুকিয়ে দেখেন
আগে তার পর বলছি। বিক্রেতা ব্যাগে হাত ঢুকালো।
বিক্রেতাঃ কি এইটা, প্যাক প্যাক
লাগে। কিছুই তো বুঝতেছি না !
ক্রেতাঃ এইডা গু। আপনাদের বিজনেস পলিসি অনুযায়ী দেখানোর নিয়া আসছি। এখন
আমারে একটা টয়লেট টিস্যুর বক্স দেন।
05.●সদ্য এক গাজাখোর
বাড়ী ফিরেছে।
কোনভাবেই যেন বাবা
টের না পায় সেজন্য খুব
সতর্ক।
দরজা খুলে দিতেই সে
এ্যাজ ইউজুয়াল কেমন
আছো বলে
দরজা লাগিয়ে দিলো।
বেশী রাত হয়েছে বলে
তার বাবা কটমট করে
তাকিয়ে আছে কিন্তু
বকাবকি করছে না।
বাবা বললো..."ভাত
খেয়ে নাও।"
ছেলেটি গিয়ে টেবিলে
বসেছে।
রগচটা বাবা দাড়িয়ে
আছে পাশে।
ভয়ে ভয়ে সে খুব
সতর্ক ভাবে ভাত
নেয়, তরকারী নেয়,
তারপরে ঠিকঠাক মত
খেতে থাকে।
এরপরে ডাল নেয়, ডাল
দিয়ে খেতে থাকে।
এবার বাবার দিকে
তাকিয়ে দেখে বাবা
চোখ বড়বড় করে
তাকিয়ে আছে।
ছেলেটি খুঁজে পায় না
সে কি ভুল করেছে।
এক সময় বাবা চিৎকার
করে বলে উঠলেন,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
"হারামজাদা তোর
প্লেট কই..?"
06. ●এক লোকের গরু
হারিয়ে গেছে।
সে তার গরু কোথাও
খুঁজে পাচ্ছেনা।
এক সময় ক্লান্ত হয়ে
সে পার্ক এ এসে বসেছে।
এমন সময় এক কোনায়...
প্রেমিক তার
প্রেমিকাকে বলছে।
আমি তোমার চোখে
চোখ রেখে
গোটা পৃথীবিটা দেখতে পাই।
এই সময় গরু হারানো
লোকটি উঠে এসে বললো।
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
ভাই আমার গরুটা
খুঁজে পাচ্ছিনা।
উনার চোখে
খুঁজে দ্যাখেনতো আমার
গরুটা কোথায় আছে...
07. ●এবার মাল খাওয়া ছাড়বই, বউ এর গঞ্জনা আর সহ্য
হয়না।
গদু একদম ঠিক করেই ফেলল।
অফিস ফেরত ফিরছে, সামনে ঠেক, হাত ছানি
দিচ্ছে 'ওরে আয় আয়, লাল নিল কত সব বোতল।'
না আজ কিছুতেই খাবনা, মুখ ঘুরিয়ে নিল।
'ওরে পাগলা, দেখ ভেতরে কত কিছু , কত গ্লাস,
তুং তাং মধুর শব্দ।
নাহ, আজ আর খাবই না।
অনেক কষ্টে গদু নিজেকে সামলে ঠেক ক্রস
করে এগিয়ে ঘরের গেট এ হাত রাখল।
'ইয়াহু ঊঊঊ, ছেড়ে দিয়েছি, পেরেছি, পেরেছি'
বলেই উল্টো মুখে দৌড় হাপাতে হাপাতে ঠেক
এ পৌছেই,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
''দাদা আজ মাল খাওয়া ছাড়তে পেরেছি, এই খুশিতে
দু পেগ সাজাও দিকি।'
08.●Class five-এর ছেলে
হাবুল একদিন একটা
Movie দেখতে গেছে।
একটা Dialog তার খুব
পছন্দ হয়ে গেল।
“লুকোবার কিন্তু কিছু
নেই, আমি সব জানি”
বেজায় খুশি হয়ে সে
বাড়ীতে ফিরে মা কে
বলল : মা, “লুকোবার
কিন্তু কিছু নেই,
আমি সব জানি।”
মা তারাতারি তার
হাতে ১০০ টাকার নোট
দিয়ে বলল “যা জানিস
চেপে যা কাউকে বলিস
না।”
বাবার সাথে হাবুল
দোকানে কাজ
করছিল। হঠাৎ বলে
উঠল বাবা, “লুকোবার
কিন্তু কিছু নেই,
আমি সব জানি।”
বাবা তারাতারি তার
হাতে ১০০ টাকার নোট
দিয়ে বলল “যা জানিস
চেপে যা কাউকে বলিস
না।”
হাবুল দেখল দারুন মজা,
সে বাড়ীর ১৫ বছরের
পুরানো কাজের লোক
জগু দা কে ডেকে বলল
জগু দা, “লুকোবার
কিন্তু কিছু নেই,
আমি সব জানি।”
জগু দা বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
“তাহলে আর জগু দা
বলে ডাকছিস কেন,
বাবা বলে বুকে আয়
খোকা।”
###collected.
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০