somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার নারী লিপ্সার ঐতিহাসিকতা এবং বিবর্তন

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি ঠিক জানি না জানি নাকি নিয়ে লিখব, এম্নিতেই চিন্তাগুলো কে ঢেলে দেবার চেষ্টা করছি এলোমেলো র্যা ন্ডম বিন্যাসে, পারিসাংখ্যিক কেন্দ্রীয় প্রবনতার কারনে হয়ত সেগুলো একটা আকৃতি পাবে তবে নিশ্চিত ভাবে সেই আকৃতি অবয়ব কোনো পূর্বপরিকল্পনার অংশ নয়।
একসময় যখন জীবনটা ব্যাপকভাবে বিক্ষিপ্ত এবং মোটামুটই ভাবে উদ্দেশ্যহীন ছিল(তবে আল্টিমেট পাগলা ছাড়া ছাতার জীবনে হলুদ পাঞ্জাবীর “হিমু” মার্কা নির্লিপ্ততা পাওয়া মোটামুটি ভাবে অসম্ভব ব্যাপার। জীবনকে ঊদ্দেশ্যহীন বলা একরকম আধুনিকতা আক্রান্ত হতাশা বিলাস বলা যেতে পারে)তখন এই একটা ব্যাপার নিয়ে হেভী গবেষনা করতাম। জীবনের কোন মাস্টার ডিজাইন আছে কিনা, নাকি আকস্মিকতাই সবকিছু নিয়ন্ত্রন করে। তবে মজার ব্যাপার হছে জীবনের অধিকাংশ প্রাইম ফ্যাক্টরগুলি যা জীবনে প্রধান স্কেলিটন তৈরী করে তারা কেন যেন খুব বেশী আকস্মিক নয়। এই নাটকীয়তার তীব্র অভাব পপকরন মুভী নির্মাতাদের কাছে খুব একটা আকর্ষনীয় না হতে পারে তবে এটা অসুন্দর চেহারার মত নিয়তিরুপে আটকে থাকবে সবসময়। এখানে অবশ্য জীবনের প্রধান একক স্কেলিটন এর অস্তিত্ব আছে কিনা সেটা আর্গুমেন্টের বিষয় হতে পারে। তবে শেষ কথা হচ্ছে জীবনে কবিতা তো দূরে থাক, কাব্যিকতা বা নাট্যময় গদ্য পর্যন্ত অনুপস্থিত!! সেটা অবশ্য ভাবার প্রধান কারন ছিলো লাইফটা খুব বেশী একরকম ছিল। একটা দিন এত নিদারুন ভাবে আরেকটা দিনের কপি……মনে হত ক্রমাগত কন্ট্রোল ভি টিপে যাচ্ছি……তাইখুব এডিট করার চেষ্টা করতাম !

আমার একটা খুব প্রিয় গান ছিল, গরিলাযের ফিল গুড ইঙ্ক। ওইগানের মতই সারাক্ষন উইন্ড মিলের সন্ধান করতাম, তীব্র বাতাসের প্রবাহে ধুলার আধিক্য এবং বেদনাদায়ক বিভ্রমগুলো পালটে যাবে এই জাতীয় স্বপ্নও দেখতাম। অবশ্য কাজের মাঝে কাজ কিছুই হত না। ভাবতে ইচ্ছা করত এত মুভির কাহিনী বাইর হয় কোনখান থাইকা?

একটা ব্যপার মাঝে মাঝে ভাবি অতীতের ক্ষমতা এত বেশী কেন ? এটা হচ্ছে এমন একটা সময় যেটা নিয়ে আমাদের একেবারেই কিছু করার নেই। অথচ এটায় ডুবে থাকি নাকমুখ ডুবিয়ে? আজব ব্যাপার আমি বিশেষ স্মৃতিকাতর নই। বেশী আগের জীবন কখনি আমার ফিরে পেতে ইচ্ছা করে না।
মাঝে একজন আমাকে বলল স্মৃতিকাতরতা মানুষ এর মানবিকতার একটা অংশ। অর্থাৎ স্মৃতি কাতর না হলে জানোয়ার শ্রেনীর মানুষ হবার ভালো চান্স আছে। আমি অনেক চেষ্টা করলাম কিন্তু বিশেষ কাতর হতে পারলাম না স্মৃতি দ্বারা । ঝামেলাটা হচ্ছে আমার অতীতে হারিয়ে যাওয়া খুব বেশী ব্যাপার নেই। যাদের নিয়ে আমার অতীত তারাও তীব্র ভাবে বর্তমানে বিদ্যমান। তাই হয়ত বুক ফুলাই practicality এর ভাব ধরে।
আরেকটা ব্যাপার হছে অতীত নিয়ে আমার দৃশটিভঙ্গি খুব বেশী গভীরতর প্রজ্ঞাপন তৈরী করে না। খুব বেশী হলে মনে যে অই টাইমটা খুব ভালো ছিল। ব্যাস এই টুকুই। তাছাড়া আমার অতীতের বিষয়গুলোর অনেক গুলোই আডেন্টিক্যালি রিপ্রডিউসিবল। তাই ঝাকি দিয়ে সোজা হয়ে যেতে বিশেষ কাঠখড় পোড়াতে হয় না। আসলে ইমশনাল ব্যাপারগুলো অনেক দাগ ফেলে,(যদিও ব্যাপার গুলো পর্যবেক্ষন থেকে বলা,অতীতে ইমোশনাল ব্যাপার স্যাপারএর তীব্র অনুপস্থিতি দাগ ফেলার ঘটনা একেবারেঈ অবসোলিট করে ফেলে ছে। আসলে কাপড় পরিষ্কার থাকলে সার্ফ এক্সেলের দরকার পরে না।)

মাইয়ামানুষদের প্রচুর আলোচনা হত। কমবয়সী মানুষদের যা প্রধানতম কাজ। ক্যাডেট কলেজে পড়ার ফজিলতে মেয়ে মানুষ বলতে চাইর জন বুঈড়া ম্যাডাম ছাড়া বিশেষ রিসোর্স ছিল না। তবে ক্লাস সেভেনে গিয়ে দুইজন বার্ধক্যহীন ম্যাডাম পাইছিলাম। সেলিনা খাতুন ম্যাডাম আর ফরিদা পারভীন ম্যাডাম। একজন বাংলার আরেকজন ভুগোলের। সেলিনা খাতুন ম্যাডামের কথাবার্তা এত অসাধারন ছিল আর তার মায়া এত অদ্ভুত ছিল এত গুলান বয়ঃসন্ধিকালীন পোলাপান ভুলে গেছিল যে তিনি একজন মেয়ে ছিলেন। এবং আকর্ষনীয়াও ছিলেন। ম্যাডামকে বেশীদিন পাইনি আমরা। সেভেনে থাকা অবস্থায় উনি ঢাবি তে পি এইচ ডি করার জন্যে চাকরী ছেড়ে দেন। তবে ফরিদা পারভীন ম্যাডাম ডাক্সাইসাইটে আবেদনময়ী ছিলেন। যেদিন তার ডিউটি থাকত সেদিন উপরের ক্লাসের ভাইরা দেখতাম মাঞ্জা মারা কাপড় পড়ত। আমরা সবসময় বিভিন্ন স্পেশাল অকেশানের জন্যে সব টাইপ কাপড়ের একসেট আলাদা করে রাখতাম। ভাইরা সেই তুলে রাখা কাপড় পড়ত। ক্যাডেট কলেজের বাটি স্টাইলের আনুবীক্ষনিক চুলে নানা কায়দা করে ভাব আনার চেষ্টা করত। সেই কাজে পানি থেকে শুরু করে মেটাল পালিশ ,কিউই সু শাইনার(তখন হেয়ার জেলের তেমন চল ছিল না)সবই ব্যবহ্রৃত হত। আর ম্যাডামের এই সকল অনুরাগী দের দলে জুনিয়র টীচার রাও ছিল। তারাও নানা ভাবে তার দ্রৃষ্টি আকর্ষনের চেষ্টা করত। অফটপিক হিসাবে এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে ম্যাডামএর পুরো নাম মিসেস ফরিদা পারভীন। আমরা যখন এইটে উঠলাম তখন তিন্শ ক্যাডেটের হ্রৃদয় দ্বিখন্ডিত করে ম্যাডাম কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজের পোলাপানের হ্রৃদয়ে দোলা দিতে চলে গেলেন। কানাঘুষা চলতে লাগল পাচওয়াক্ত নামাজ পড়ে কপালে দাগ ফেলে দেয়া প্রিন্সিপাল স্যার তার কলেজে এতগুলো জোয়ান মরদের মাঝখানে এরকম splinter বোমার অস্তিত্ব নিরাপদ মনে করেননি। তাই যুবক ছেলেদের শয়তানের ওয়াসোয়াসা থেকে বাচাতে তার নিজের উদ্যোগেই এই বদলি হয়েছে। সিল্ভার লাইনিং হিসাবে যা উল্লেখ করা যায় আগে ভাইরা বাথরুমে গোসলের টাইমে অনেক সময় নিয়ে গোসল করতেন সেই সাথে নানা রকম ফ্যান্টাসীর জাবর কাটতেন। তাই আমরা নর্মাল গোসল করার টাইম ঠিক্মত পেতাম না, ফ্যান্টাসী তো অনেক দুরের ব্যাপার!!
ম্যাডাম চলে যাবার পরে আমরা মরুভূমী হয়ে গেলাম। তবে আবার শোনা গেল তছলিম স্যারের এক সোমত্থ লাড়কী আছে। তাকে অবশ্য দেখা যেত না,তবে নুরুলহক স্যারের বাংলায় ছয় মেয়েটাকে প্রচুর দেখা যেত। বাংলায় ছয়ের শানে নুযুল হছে পাচ তো তাও ঘুরে এসে মিলে যায়, লেকিন ওই মাইয়ার চেহারা এতই রিমার্কেবল ছিল তাকে বাংলায় পাচের চেয়ে দুপাশে খোলা ছয় বলাই ভালো।

একবার এথলেটিক্সে হেভী নীতিবান তাছলিম স্যারের মেয়ে কে পোলাপান দেখার সুযোগ পেল। এবং বিশেষ আশান্বিত হল। তবে টেনে উঠার পর তাস্লিম স্যার আমাদের অধরা ফ্যান্টাসীকে সাথে করে চলে গেলেন। কিন্তু সেদিকে আমাদের নজর ছিলনা। কারন তখন নতুন এডজুটেন্ট স্যারের আগমন হয়েছে যাকে আমরা মুরগী ডাকতাম। তার বউ এর নাম ছিল জর্ডান। পুরা কলেজ প্লেটোনিক এবং ননপ্লেটনিক উভয়প্রকার ফিলিংস দ্বারা আক্রান্ত হল। কন্সিকয়েন্স হিসাবে আবার বাথরুমে পোলাপান লম্বা টাইম নিতে লাগল! স্যারের একটা পোলা ছিল যাকে আমরা চিকেন ডাকতাম। বাচচাটার হরমোন জনিত কোন ঝামেলা ছিল সম্ভবত,কারন দুই বছরে তাকে এক মাইক্রনও বড় হতে দেখি নাই।

এর মাঝখানে এক্স ক্যাডেট এসোসিয়েশনের পূনর্মিলনী তে প্রথমবারের ব্যাপক হারে ললনা দেখার সুযোগ হল।তারা অধিকাংশই ভাবী এবং ভাতিজী(ক্যাডেট রা দাদার বয়সী হলেও তারা ভাই থাকে)।এদের মাঝে হিট ছিল ডালিম ভাইয়ের(শামসুদ্দীন হায়দার ডালিম, উনি আমাদের এক্সক্যাডেট ছিলেন, আমাদের হাউসের হাউস প্রিফেক্ট ছিলেন) তনিমা হামিদ।ডালিম ভাই আমাদের হাউসের ছিলেন। হাউস লীডারও ছিলেন। তিনি বউকে হাউস দেখাতে নিয়ে গেলেন। কাকতালীয় ভাবে ডালিম ভাই আমি যে রুমে থাকতাম সেই রুমে থাকতেন। তাই সেই ভূতপুর্ব বাসস্থান দেখাতে নিয়ে গেলেন। আমি তখন খালি গায়ে একটা শর্টস পড়ে ঘুমাচ্ছিলাম। কথাবার্তায় ঘুম ভেঙ্গে গিয়ে রুমের মাঝখানে টিভি অভিনেত্রীকে আবিষ্কার করে যারপর নাই লজ্জিত হলাম। সেই সময় ওই ভাতিজীদের সান্নিধ্য পাবার জন্যে আমরা অনেক ছোক ছোক করলাম,বলাই বাহুল্য মিনিমাম পাত্তাও পেলাম না।
যখন ছুটিতে আসতাম, তখন অবস্থার বিশেষ উন্নতি হত না। আমাদের এখানে জনৈক মোটকা ভূড়ীওয়ালা কেমিস্ট্রী পড়াতো। ঐ স্যারের নিজের কোন বিশেষত্ব না থাকলেও অই স্যারের কাছে কিছু গার্লস ক্যাডেট পড়ত। পোলাপান দলে দলে যোগ দিল তথাকথিত রাসায়নিক উন্নতির জন্যে। অবশ্য ইন্টারেকশনে জিরো অভিজ্ঞতার কারনে বিশেষ ভাও করতে পারল না কেউ। মাঝখান থেকে আমাদের স্বাগত একদিন ফিমেল পার্টির লীডার কে হাতে বেশি লোম থাকার কারনে মেয়ে গরিলার সাথে তুলনা করায় অবস্থা আরো খারাপ হল। এটা নিয়ে গোপাল বিড়ি খোর সেই মেয়ে(তার ঠোটের অবস্থার কারনে এই নামকরন। আমাদের অনেক প্রফেশনাল মুড়ি মুড়কির মত সিগারেট চাবানো পোলার ঠোট এত কালো ছিল না।)অনেক চিল্লাপাল্লাকরল।
আমি ছুটিতে এসে কোথাও না পড়লেও এই স্যারের বাসার নীচে দাঁড়িয়ে থাকতাম। পোলাপানের পড়া শেষ হলে নানা কাহিনী শোনা যেত। এর মাঝখানে আমাদের প্রাইমেট আসিফ একজনের আর হাক্কা ফেরদৌস দুইজনের প্রেমে পড়ে গেল। বলা বাহুল্য সেই প্রেম স্বল্প অর্ধায়ুর এলিমেন্টারী পার্টিকেলের মতই!

এই সকল গভীর অভিজ্ঞতার ঝুলি নিয়ে যখন বের হলাম কলেজ থেকে তখন অবস্থা দাড়াল তথৈবচ।
বাইরে আসার পর বাসা থেকে ফোন কিনে দিল। কিন্তু বাইরের পোলাপাইন দেখলাম চরম সেয়ানা। কোচিং করতে গিয়া দেখলাম বাইরের পোলাপান কি অবলীলায় মাইয়াগো লগে কথা কয়। কোচিং এ পরিচিত একজন জিগাইল ফোন ফ্রেন্ড কয়টা। আমি প্রথমে বুঝি নাই ফোন ফ্রেন্ডটা কি জিনিস। পেন ফ্রেন্ড ,চ্যাট ফ্রেন্ড শুনছিলাম আগে। যাই হোক ওই সময়ে ডিজুসের যুগ ছিল। ১২ টার পর ডিজুসএ ফ্রী কল করা যায়। আমি প্রথমদিকের বাংলালিংক সিম নিয়া পিছাইয়া গেলাম। ক্যাসানোভা বন্ধুবর কয়েকটা নাম্বার দিল ,কইল ট্রাই করতে।ফার্স্ট একটারে ফোন করলাম,ওই পাশ থেকে বলল “কে?” আমি কোন কথা না খুজে পেয়ে বললাম “আপনার ভাইকে ডেকে দেয়া যাবে?” ওই পাশ থেকে বলল”আমার ভাই নাই” তারপর ঠাস করে রেখে দিল। তারপর আরো কয়েকটা নাম্বারে ট্রাই করলাম। প্রব্লেম ছিল আমি ফার্স্টেই আটকে যেতাম, তাই ৩০ সেকেন্ডের বেশী দীর্ঘায়ু হত না কনভার্সেশন। তখন এত স্মার্ট পোলাপান চারদিকে পাওয়া যেত যে আমার মত ক্ষেতদের সমাজচ্যুত হবার যোগাড় হল। অনেক ঝোলাঝুলি করে একজনের সাথে কিছুক্ষন কথা কন্টিনিঊ করলাম, মাইয়ার নামটা মনে পরতেছে না,ফারহানা বা ফারিয়া জাতীয় কিছু। নিজেকে বেশ হ্যাডম মনেহল। যাই হোক মাইয়া নিজে থেকেই ফোন দিত মাঝে মাঝে। কিন্তু সপ্তাহ না ঘুরতেই আবিষ্কার করলাম ফটফট করে কথা বলতে পারলেও একেবারেই মাকাল ফল। তার কথা বলার টপিক এত আজাইরা আর কারন অকারনেই ফ্যার ফ্যার করে হাসত যে সেইরকম মেজাজ খারাপ লাগল। তখন এফ এন এফের চল ছিল না, অন্য অপারেটরে ফোন করতে গিয়ে দেড়শ টাকার যে কার্ডটা খতম হয়ে গেল সেটার শোকে প্রায় শয্যাশায়ী হলাম। মাইয়াটা তাও ফোন দিত। ধরতাম না।কাহাঁতক আর বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীদের সাথে কথা বলা যায়।

এরপর বুঝে গেলাম মাইয়া মাইনষের লেভেলের অবস্থা। তাই হঠাত করেই একেবারেই মেয়েমানুষ খোজা থেকে অবসর নিলাম। নিজেকে অটোসাজেশন দিলাম বি দ্যা ফ্লেম নট দ্যা মথ!
২০টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×