ভাষা নিয়ে গবেষণা এবং অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান ইথনোলগ এর সর্বশেষ প্রকাশনায় জানানো হয়েছে বাংলাদেশে মোট ভাষার সংখ্যা হচ্ছে ৪২।
দু বছর আগে তারা এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে পৃথিবীর মোট ভাষা, এবং ভাষার বিশ্লেষন সর্ম্পকে বেশ কয়েক ধরনের তথ্য উপস্থাপন করে।
বাংলাদেশে প্রচলিত ভাষার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর সংখ্যাও তুলে ধরা হয়।
১. বাংলা (২০০১ সালের সেনসাস অনুযায়ী)-১১ কোটি, ২. ডবহারী-২ লাখ ৫০ হাজার, ৩. আসামী-৯ হাজার, ৪. আটং-৫৪০০, ৫. ডবঞ্চুপুরী-৪০ হাজার, ৬. বার্মিজ-৩ লাখ, ৭. চাক-৫৫০০, ৮. চাকমা-১ লাখ ৫০ হাজার, ৯. চীন আসো-২৩৪০, ১০. চীন বাওয়েম-১৩৫০০, ১১. চীন ফালাম-অনুসন্ধান চলছে, ১২. চীন হাকা-১২৬০, ১৩. চীন খুমী-২০৯০, ১৪. চট্টগ্রামের আঞ্চলিক-১ কোটি ৩০ লাখ, ১৫. গাড়ো-১ লাখ ২০ হাজার, ১৬. হাজং-৮ হাজার, ১৭. ইন্ডিয়ান সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ-অনুসন্ধান চলছে, ১৮. কোচ-৬ হাজার, ১৯. খোসী-অনুসন্ধান চলছে, ২০. কোদা-১৩০০, ২১. কোক বরক-৫ হাজার, ২২. কুরক্স-৪০ হাজার, ২৩. এার্মা-দেড় লাখ, ২৪. মেগাম-৬৮৭০, ২৫. মিটেই-১৫ হাজার, ২৬. মিজু-২৫০, ২৭. মরো-৩০ হাজার, ২৮. সুন্দারী-২৫০০, ২৯. পাঙ্খুরা-২৫০০,৩০. পিনার-৪ হাজার, ৩১. রাখিনি-৩৫ হাজার, ৩২. রংপুরী-১ কোটি (ভারতসহ দেড় কোটি), ৩৩. রিয়াং-৫০০, ৩৪. রোহিঙ্গা-২ লাখ, ৩৫. সাদরী ওরিয়ান-১ লাখ ৬৬ হাজার, ৩৬. সান্তলা-১ লাখ ৫৭ হাজার, ৩৭. সাওরিয়া-৭ হাজার, ৩৮. সিলেটি-৭০ লাখ (ভারতসহ ১ কোটি ৩ লাখ), ৩৯. টান চইঙ্গা-২১ হাজার ৬০০, ৪০. ত্রিপুরা-৮৫ হাজার, ৪১. ও ছৈ-২২ হাজার ৪০০ এবং ৪২. ওয়ার জৈন্তিয়া-১৬ হাজার।