somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের জমি দখল করেছে বিএসএফ : সিলেটের জৈন্তা সীমান্তে ১ হাজার রাউন্ড গুলিবিনিময়, ৩০ বাংলাদেশী গুলিবিদ্ধ

১৫ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


খবরটা সবাই পড়েছেন। তবুও দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য দিলাম।

Click This Link

Click This Link

সীমান্তে নিরীহ মানুষের ওপর গুলি না চালানোর ভারতীয় প্রতিশ্রুতির তিনদিনের মাথায় সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে আবারও বিএসএফ নিরীহ বাংলাদেশীদের ওপর গুলি চালিয়েছে। বাংলাদেশী নাগরিকদের ওপর বৃষ্টির মতো গুলি চালিয়ে অন্তত ৩০ জনকে আহত করেছে বিএসএফ। প্রায় আধ ঘণ্টা একতরফা গুলিবর্ষণে বেশ কিছু বেসামরিক বাংলাদেশী নাগরিক গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর একপর্যায়ে বিডিআরও পাল্টা গুলি চালায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা পর্যন্ত প্রায় ৩ ঘণ্টায় উভয়পক্ষের মধ্যে হাজার রাউন্ড গুলিবিনিময় হয়। এর আগে বিএসএফ ভারতীয় নাগরিকদের সঙ্গে নিয়ে ডিবির হাওর ও কেন্দ্রী বিল সংলগ্ন জৈন্তা রাজা বিজয় সিংহের স্মৃতিবিজড়িত মন্দির টিলা দখল করে নেয়। বিএসএফের গুলিতে ৩০ জনের বেশি বাংলাদেশী নাগরিক আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দু’জনকে গুরুতর আহত অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বাকিদের জৈন্তাপুর উপজেলা হাসপাতালে চিকিত্সা দেয়া হচ্ছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টায় গুলি থামলেও জৈন্তাপুর সীমান্ত এলাকায় বিএসএফ আবারও আক্রমণ করতে পারে, এই আতঙ্কে ডিবির হাওর, কেন্দ্রী বিল ও খলার বন্দ এই তিন গ্রামের সব মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছে। এছাড়া ঘিলাতৈল ও বিরাইমারা গ্রামের অধিকাংশ মানুষ আতঙ্কে গ্রাম ছেড়েছে। বর্তমানে জৈন্তাপুর সীমান্ত এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বিএসএফ সীমান্তে সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি ও বাঙ্কার খুঁড়ে ভারী অস্ত্রের মজুত বাড়াচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
এদিকে জৈন্তা সীমান্তে বিএসএফের আক্রমণ এবং হাজারো গুলিবর্ষণ ও বাংলাদেশীদের আহত হওয়ার ব্যাপারে ঢাকায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। তিনি বিষয়টি খোঁজখবর নেবেন। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে তা দুঃখজনক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. দীপু মনি জৈন্তার ঘটনাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে মন্তব্য করেছেন। জৈন্তায় বিএসএফের অনুপ্রবেশ ও গুলিবর্ষণের ঘটনা এমন এক সময় ঘটলো যখন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ আবদুল মুবীন ভারত সফরে রয়েছেন।
গত দেড় মাস ধরে বিএসএফ জৈন্তাপুর সীমান্তে বাংলাদেশের ৩শ’ একর জায়াগাজুড়ে ডিবির হাওর ও কেন্দ্রী বিল দখলের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিএসএফের সহযোগিতায় ভারতীয় নাগরিকরা বিলে ও হাওরে মাছ ধরার চেষ্টা চালালে এ নিয়ে দেড় মাস ধরে উত্তেজনা চলছে। গত ২ মার্চ বিডিআর প্রধান মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম জৈন্তাপুর সীমান্ত পরিদর্শন করেন। ১১ মার্চ দিল্লিতে বিডিআর-বিএসএফ ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে সীমান্তে নিরীহ মানুষদের ওপর গুলি না চালানোর ঘোষণা দেন বিএসএফ প্রধান। এতে জৈন্তাপুর এলাকার মানুষ মনে করেছিল, ভারতীয় বিএসএফ বাহিনী হয়তো কিছুটা হলেও দমবে। কিন্তু এই ঘোষণার মাত্র ৩ দিনের মাথায় বিএসএফ আবারও ডিবির হাওর এবং কেন্দ্রী বিল দখল করতে আসে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল সকাল ১০টার দিকে ৫০ থেকে ৬০ জন সশস্ত্র বিএসএফ সদস্যের পাহারায় শতাধিক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশের তিনশ’ গজ ভেতরে প্রবেশ করে। এ সময় তারা কেন্দ্রী বিলের কাছে মন্দির টিলা দখলের অপচেষ্টা চালায়। খবর পেয়ে জৈন্তাপুর ক্যাম্পের বিডিআর জওয়ানরা সেখানে পৌঁছায়। বিডিআর হ্যান্ডমাইকে বিএসএফকে বাংলাদেশের ভূমি ছেড়ে চলে যেতে অনুরোধ জানায়। হ্যান্ডমাইকে বিডিআর তখন বলতে থাকে, ‘দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের বৈঠক চলছে। আলোচনার মাধ্যমে বিরোধ মীমাংসা হবে। প্লিজ আপনারা শান্তি বিঘ্নিত করবেন না।’ বিডিআরের এই নমনীয় অনুরোধ শুনে ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা বাংলাদেশের আরও ভেতরে চলে আসে। বিডিআর কোনো প্রতিরোধ না করে হ্যান্ডমাইকে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠানসহ দিল্লিতে ৩ দিন আগে বিডিআর-বিএসএফ বৈঠকের সিদ্ধান্তের বাণী প্রচার করতে থাকে। একপর্যায়ে বিডিআরের অনুরোধে সীমান্তের জিরো লাইনের কাছে চলে যায় বিএসএফ।
কিন্তু বেলা ১টার দিকে আবারও ভারী অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত বিএসএফের সহযোগিতায় দুই থেকে আড়াইশ’ ভারতীয় নাগরিক রামদা, তীর, ধনুক, বল্লম, বাঁশের লাঠিসোটা নিয়ে আবারও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কেন্দ্রী বিল এবং মন্দির টিলা দখলের অপচেষ্টা চালায়। তখন স্থানীয় গ্রামবাসী বাংলাদেশী নাগরিকরা সংক্ষুব্ধ হয়ে ভারতীয় দখলদারির প্রতিবাদ করে। গ্রামের মানুষ দল বেঁধে প্রতিবাদ করতে গেলে দু’দেশের নাগরিকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। একপর্যায়ে দখল ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয় ভারতীয় নাগরিকরা। বেলা আড়াইটায় ভারতীয় নাগরিকরা বিএসএফের সহযোগিতায় সংগঠিত হয়ে আবার টিলা ও বিল দখল করে। স্থানীয় গ্রামবাসী আবারও বাধা দেয় এবং ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। এক পর্যায়ে বিএসএফ বাংলাদেশের গ্রামবাসীর ওপর বৃষ্টির মতো গুলি ছুঁড়তে থাকে। বাংলাদেশী নাগরিকরা বিডিআরের সাহায্য চায় এবং পাল্টা গুলি চালানোর অনুরোধ জানাতে থাকে। বিডিআর জবাবে বলে গুলি চালানোর ব্যাপারে ওপর থেকে নিষেধ রয়েছে। ওপরের নির্দেশ ছাড়া কোনো গুলি চালানো যাবে না। ঘটনাস্থলে উপস্থিত বিডিআরের এক কর্মকর্তা মেজর আবদুল্লাহ আল মামুনকে তখন ওয়াকিটকিতে বিডিআর সদস্যদের নির্দেশ দিতে শোনা গেছে, কোনো গুলি ছুঁড়বেন না। বিভিন্ন ক্যাম্পের বিডিআরের কাছে তিনি এই বার্তা দিতে থাকেন। তবে ভারতীয় বাহিনী আধা ঘণ্টার বেশি সময় ধরে গুলি চালানো অব্যাহত রেখে অনেককে আহত করলে বিডিআর ওপর থেকে নির্দেশ পেয়ে পাল্টা গুলি চালাতে শুরু করে। উভয় পক্ষে প্রায় ৩ ঘণ্টা থেমে থেমে গুলিবর্ষণ অব্যাহত থাকে। এ সময় আমার দেশ প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন, সিলেটের ডাক-এর নূরুল ইসলাম, সিলেটের একজন ফটো সাংবাদিক মামুনুল ইসলামসহ বেশকিছু বেসামরিক নাগরিক গোলাগুলির মাঝখানে অবরুদ্ধ পড়েন। আহত অনেককে দীর্ঘসময় মাঠে ও বিলে যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এক পর্যায়ে গ্রামবাসীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের উদ্ধার করেন। বিএসএফের ছোঁড়া গুলি বাংলাদেশের প্রায় আড়াই কিলোমিটার অভ্যন্তরের বিভিন্ন স্থাপনায় আঘাত হানে। সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে গোলাগুলি থামলেও বিএসএফ ভারতীয় এলাকার হাওয়াই টিলা ক্যাম্পে ভারী অস্ত্র মজুত করছে—এ খবর পেয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে। ভারতীয় বাহিনী সৈন্য বাড়ানোসহ অস্ত্র মজুত বাড়াচ্ছে বলে প্রাপ্ত সর্বশেষ খবরে জানা গেছে।
সন্ধ্যায় ২১ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল জহিরুল আলম ঘটনাস্থলে পৌঁছান। তিনি সেখানে কর্মরত কর্মকর্তা ও বিডিআর সদস্যদের সঙ্গে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন। সিলেটের সেক্টর কমান্ডার কর্নেল নেয়ামুল ইসলাম ফাতেমীও ঘটনার খোঁজ-খবর নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বিএসএফের গুলিতে ডিবির হাওর গ্রামের রাহাম বিশ্বাস, একই গ্রামের রাসেল, মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান মিয়া, মকবুল আলী, মনির হোসেন, মকবুল মিয়া, সুমন, গিলাতৈল গ্রামের মতিন মিয়া, আবদুর রহমান, একই গ্রামের আবদুর রহিম, আবুল কালাম, গোলাম রহমান, নলজুড়ি গ্রামের কবীর আহমদ, ফুলবাড়ীর আক্কল আলীসহ ৩০ জনের বেশি আহত হন। এদের মধ্যে গিলাতৈল গ্রামের আবুল কালাম ও ফুলবাড়ীর আক্কল আলীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সিলেট ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহতদের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান মিয়া ও গোলাম রহমান সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই ভারতীয় বিএসএফের ঔদ্ধত্য বেড়ে যায়। বাংলাদেশের ভূমি দখলে তারা মরিয়া হয়ে ওঠে। তারা বলেন, সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে বিএসএফের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ভারতীয় লোকরা বাংলাদেশের জমি ও বিল দখল করছে।
বিএসএফের বাংলাদেশের ভূমি দখল এবং গুলি চালিয়ে অনেক বাংলাদেশীকে আহত করার খবর শুনে ঘটনাস্থলে ছুটে যান ওই এলাকার সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপি নেতা দিলদার হোসেন সেলিম, উপজেলা চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, ভাইস চেয়ারম্যান মুহিবুল হক মুহিব, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলিসুর রহমান দৌলা, এখলাস উদ্দিন জামায়াতে ইসলামী জৈন্তাপুর উপজেলার আমির ডা. জাকারিয়া ঘটনাস্থলে পৌঁছে গ্রামের মানুষের সঙ্গে কথা বলেন এবং ভারতীয় বাহিনীর আক্রমণ সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। স্থানীয় গ্রামবাসী জানায়, বিএসএফের বৃষ্টির মতো গুলির কারণে আহত লোকদের উদ্ধার করতে অনেক কষ্ট করতে হয়। আহত লোকদের উদ্ধার করতে গিয়েও অনেকে আহত হয়েছেন।
ডিবির হাওর এলাকা পরিদর্শনে সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার : সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার ডিবির হাওর ও কেন্দ্রি বিলে বিএসএফ ও বিডিআরের মধ্যে গুলিবিনিময় ঘটনায় আহতদের উদ্ধার করতে সিলেট-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য দিলদার হোসেন সেলিম ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি ডিবির হাওর ও গিলাতৈল এলাকার স্থানীয় লোকজন নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার পরামর্শ দেন। আহত লোকদের সঠিক চিকিত্সার জন্য আর্থিক সহযোগিতা করেন।



৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×