somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প - ব্যাচেলর

৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


৫.

ফারিয়াদের বাসা থেকে বেরিয়ে বাস ধরে ফিরলাম নিজের জন্য ভাড়া নেওয়া চিলেকোঠায় । ভিজে গেছি অনেক, ফ্রেশ হতে হবে। ওয়াশরুমে প্রবেশ করে দেখলাম কপাল মন্দ পানি নেই, জমানো পানিও ছিলোনা যে কোনোমতে ফ্রেশ হবো। আজকাল শহরে ব্যাচেলর বাসাগুলোতে এটা যেনো চিরাচরিত নিয়ম, দিনের পর দিন পানির ছোঁয়া না পেয়ে থাকতে হয়, বাড়িওয়ালার নিকট অভিযোগ করলে অভিযোগ অগ্রাহ্য করে লাইনে পানি নেই বলে। ব্যাচেলরদের এই কষ্টটা হয়তো বাড়িওয়ালারা বুঝতে চায়না। কখনো পানি থাকে না, কখনো গ্যাস থাকে না, যেনো পানি আর গ্যাসের সব জিদ ব্যাচেলরদের উপর'ই পতিত হয়। পানি নেই কি আর করা, ভেজা কাপড় গুলো পাল্টিয়ে খামটা খুললাম, এবং দেখতে পেলাম চকচকে সাতটি হাজার টাকার নোট, তারমানে সাত হাজার টাকা । এটাই আমার লাইফের প্রথম উপার্জিত টাকা । জীবনে প্রথম উপার্জনের টাকাটা যদি আজ মায়ের হাতে তুলে দিতে পারতাম তাহলে আজ অনেক খুশি হতো। কাল বাড়ি ফিরবো, মায়ের শরীরটাও তেমন ভালো না। বাড়িওয়ালা চাচাকে বলে ভাড়ার কিছু টাকা বাকী রাখবো, মায়ের জন্য কিছু নিয়ে যাবো, নিজের প্রথম উপার্জন বলে কথা।
ফোন ভেজে উঠলো .... বাবার ফোন, রিসিভ করে বাবা কে সালাম দিলাম, বাবা সালামের উত্তর দিয়ে বললো :- হিমেল, বাবা কেমন আছস তুই..?
বাবার মুখে বাবা ডাকটা শুনলে মনটা জুড়িয়ে যায়, একজন বাবা কতটা ভালোবাসে তার সন্তানকে তা পরিমাপ করার মতো না । সন্তান প্রথম হাটতে শিখে বাবার কনিষ্ঠ আঙ্গুল ধরে, বাবা আগলে রাখে তার সন্তান কে বটবৃক্ষের ছায়ার ন্যায়। পৃথিবীর ঐ সব সন্তানদের সৌভাগ্য যারা একজন বাবার সন্তান হয়ে জম্মেছে, পৃথিবীর সব জম্মদাতা বাবা হতে পারেনা, জম্মদিলেই বাবা হওয়া যায় না, বাবা হতে হলেই করতে হয় অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা, পৃথিবীতে প্রতিটি সন্তানের আশ্রয়স্থল হলো বাবার ছায়ায়। আর বাবা নিজেকে তৈরী করতে হবে সন্তানের আশ্রয়স্থল হিসেবে। বিধাতা পরম সৌভাগ্য দিয়ে আমাকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন, না হয় এমন বাবা হয়তো পেতাম না । বাবার হাত ধরেই বড় হওয়া, বাবার কথাগুলো আকড়ে ধরেই আমার এতদূর আসা। বাবার কথার উত্তর দিয়ে বললাম :- জ্বী বাবা ভালো আছি তুমি কেমন আছো..?
বাবা বললো :- আমি ভালো আছি, তোর মা তোর সাথে কথা বলবে
আমি বললাম:- মা,কে ফোন দাও
বাবা মাকে ফোন দিলো, অনেকদিন পর মায়ের কন্ঠ শুনতে পেলাম। মায়ের অসুস্থতার কারনে বেশি কথা হতো না, ডাক্তারের নিষেধ ছিলো কথা বলাতে।
ফোনের ওপাশ থেকে মায়ের মমতায় ভরপুর কন্ঠে ভেসে আসলো:- হিমেল, বাবা কেমন আছস তুই....?
মায়ের কন্ঠটি কেমন যেনো অপরিচিত মনে হলো আগে তো এমন ছিলো না, মায়ের কন্ঠটা যেন শতবর্ষী কোনো বৃদ্ধার ন্যায়, ভাঙা অস্পষ্ট শব্দ গুলো আমাকে ভয় পাইয়ে দিলো, কেঁদে উঠলাম তখন'ই। ছেলেরা কাঁদে না, কিন্তু এমন কিছু সময় আসে যখন ছেলেরা কাঁদতে পারে, বিশেষ কিছু মুহুর্ত ব্যাতীত ছেলেদের কাঁদতে দেখা যায়না। দীর্ঘ দিন পরে আজ আবার কন্ঠে কান্না বিজড়িত স্বর, শেষ কেঁদেছিলাম প্রায় দুবছর আগে। তখনকার কান্নার কারণটা ভিন্ন ছিলো । এতোদিনে হয়তো বুঝতে শিখে গেছি সেদিনকার কান্নাটা বৃথাছিলো,তবে আজকের কান্নাটা বৃথা নয়। আজকের কান্নাটা মমতাময়ী মায়ের জন্য, আর সেদিনকার কান্না ছিলো এক পাষাণ হৃদয়াধিকারিনী বালিকার জন্য, যার নিকট আমার কান্নাগুলো সেদিন অগ্রাহ্যকর ছিলো। উপহাস করেছিলো আমার কান্নার। অনেক ভালোবাসতাম তাকে, যার পরিমান অপরিমিত। কিন্তু আমার ভালোবাসার গভীরতা সে বুঝেনি, আমার ফুঁপিয়ে কান্নাটা তার মনে ধরেনি, ছেড়ে চলে গিয়েছিলো আমাকে। আমি জানতামনা সেদিন কোথায় ঘাটতি ছিলো আমার, এখনো জানিনা আমার ঘাটতিগুলো কোথায়...?
মেয়েটির সাথে আমার রিলেশনের প্রথমদিকে অনেক সুন্দর কাটতো আমাদের দিনগুলো, স্বপ্ন দেখতাম তাকে নিয়ে দিবারাত্রি। মেয়েটিকে প্রথম দেখেছিলাম আমাদের ক্যাম্পাসে, তখন আমি ১০মে পড়ি মেয়েটি ৭মে। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি মেয়েটির নাম নাদিয়া, কয়েকদিন ফলো করে একদিন বলে ফেললাম তাকে..
সেদিন সে ক্যাম্পাসে ভোরে এসেছিলো, আমি তখন ছিলাম হোষ্টেলে এবং দেখলাম নাদিয়া মুলভবনের বারান্দায় হেলান দিয়ে দাড়িয়ে আছে, আমি দ্রুততার সহিত সেখানে গেলাম
এবং তাকে উদ্দেশ্য করে বললাম:- নাদিয়া কেমন আছো..?
নাদিয়া বললো :- জ্বী ভাইয়া, ভালো আপনি...?
আমি বললাম :- আলহামদুলিল্লাহ্‌, পড়াশুনা কেমন চলছে তোমার..?
নাদিয়া বললো :- চলছে ভাইয়া মোটামোটি।
আমি বললাম :- নাদিয়া তোমার সাথে আমার কিছু কথা ছিলো
নাদিয়া বললো :- বলেন ভাইয়া
আমি বললাম :- নাহ, এখন থাক পরে বলবো
নাদিয়া বললো:- আচ্ছা

নাদিয়ার চোখে মুখে একপ্রকারের হাসির ঝিলিক দেখা গেলো, টিনএজ এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক, টিনএজে প্রতিটি ছেলেমেয়েই আবেগের ঘোরে বাস করে, নাদিয়া জানতো আমি যে তাকে ফলো করতাম। পৃথিবীতে প্রতিটি মেয়েই চায় তাকে কেউ একজন ফলো করুক, কেউ একজন তাকে ভালোবাসুক। যদিও তারা তা কখনো প্রকাশ করেনা, নিজের মধ্যেই লুকিয়ে রাখে, মিটমিটিয়ে হাসে এবং আয়নাতে নিজেকে খোঁজে । সেদিন এর পর থেকে নাদিয়া আর আমার চোখাচোখি হলে সে মিটমিটিয়ে হাসতো। দিনকয়েক পর একদিন টিফিনের সময় ক্যাম্পাসের পিছেনের রাস্তায় তার সাথে দেখা, সাথে তার একটি ফ্রেন্ডও ছিলো। টিনএজার বয়সে স্কুলে টিফিনের সময় ছুটাছুটি, এবং খেলাধুলা করাটা একপ্রকারের আর্ট। নাদিয়ার সাথে তার ফ্রেন্ড থাকায় আমি পাশকাটিয়ে সামনে এগুতে লাগলাম, কেননা কিছু মেয়ে রয়েছে যারা চায় তাদের গোপনীয়তা অন্য কেউ না জানুক, ভয় ছিলো নাদিয়াও যদি সেই টাইপের হয়ে থাকে, তাহলে তো হিতে বিপরীত । আমি ১০-১২ হাত সম্মুখে আসার পর নাদিয়ার ফ্রেন্ড আমাকে ডাক দিয়ে বললো :- হিমেল ভাইয়া দাড়ান,
আমি পিছু ফিরে দাড়ালাম, তারা আমার কাছে আসলো এবং
নাদিয়ার ফ্রেন্ড বললো :- ভাইয়া, আপনি না নাদিয়ারে যেনো কি বলবেন বলেছেন...?
নাদিয়া মিষ্টি হাসছে, আমি ভেবে পাচ্ছিনা এখন বলবো কিনা ...?
পরিশেষে সাহস করে বলেই ফেললাম:- আচ্ছা নাদিয়া তুমি কখনো জোৎস্না ভরা পূর্ণিমা দেখেছো..?
নাদিয়া বললো : হ্যাঁ, দেখেছি অনেক
আমি বললাম :- তুমি সেই পূর্নিমার চাঁদ থেকেও মনোরঞ্জন কিছু দেখেছো...?
নাদিয়া বললো :- চাঁদের থেকে সুন্দর আর কিছু হয় নাকি..?
আমি বললাম :- হয়
নাদিয়া জানতো চাইলো :- কি..?
আমি বললাম:- আমার চোখে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্যের সৌন্দর্য তুমি, জোৎস্না রাত, আকাশের চন্দ্র তারা এবং সৌন্দর্যময় প্রকৃতি কখনো আমার মন কাড়তে পারতো না, যদি তুমি আমার জীবনে না আসতে। তোমার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়ে অনন্ত কাল কাটাতে চাই তোমার সাথে, তুমি কি আমাকে সেই সুযোগ দিবে...?
নাদিয়া কিছু বললো না, চুপচাপ সেখান থেকে হেটে চলে গেলো। এরপর থেকে কয়েকদিন তাকে আর ক্যাম্পাসে দেখা যায়নি। ভীষণ চিন্তিত হলাম আমি, নাদিয়া কেনো আসছেনা , কি হলো তার..? ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যায়নি তো ...?
টিনএজার, লজ্জা পেতাম খুব, তাই আর তার ফ্রেন্ডের নিকট ও জিজ্ঞেস করিনি, ক্যাম্পাসে আনমনা হয়ে থাকতাম। এরপর একদিন সকালে হোষ্টেলে বেডে শুয়ে নজরুলের বাঁধনহারা পড়ছিলাম, হঠাৎ কি যেনো একটা বাহির থেকে এসে আমার গায়ে পড়লো, হাতে নিয়ে দেখলাম একটি গোলাপ এবং সাথে টেপ দিয়ে পেঁচানো একটি সাদা কাগজ। টিনএজার বলে হার্টবিট বেড়ে গেলো, কাঁপা হাতে সাদা কাগজটি খুললাম এবং যা দেখলাম তাতে মনে হচ্ছিলো আমার ভাগ্যটা পৃথিবীর সর্বোচ্চ ভাগ্য। বেগুনী কালারের জরি মিশ্রিত কালিতে লিখা .. " শুভ জম্মদিন হিমেল, টিফিন পিরিয়ডে স্কুলের পিছনের রাস্তায় আসবেন। ইতি, নাদিয়া " সেদিন আমার জম্মদিন ছিলো সে জানলো কিভাবে তা ভেবে খুব অবাক হলাম ।
নাদিয়ার কথা অনুযায়ী টিফিন পিরিয়ডে স্কুলের পিছনের রাস্তায় গেলাম, আর সেদিন থেকেই শুরু আমাদের রিলেশন, আমাদের রিলেশন সাবলীল গতিতে চলেছিলো, প্রায় দুবছর চলার পর ভুল বুঝাবুঝি আমাদের সম্পর্ক ভেঙ্গে যায়, আমি অনেক কেঁদেছিলাম, কিন্তু আমার কান্নার মূল্য ছিলো না তার নিকট। হারিয়ে গিয়েছিলো আমার জীবন থেকে, ছিন্নকরে দিয়ে আমাদের দু-বছের সম্পর্ক । নাদিয়ার বিচ্ছেদ আমাকে নিকোটিনের ছোঁয়া পেতে শেখায়। সেই রাতে তিন প্যাকেট গোল্ডলিফ নিমিষেই শেষ হয়ে যায়, অথচ শেষ হয়নি সেই রাত, এবং হারানোর অনুভুতিগুলো। হারানোর অনুভুতিগুলো আজও বিদ্যমান আমার হৃদয়ে, এখনো মনে পড়ে হারানো সেই স্মৃতিগুলো।
স্মৃতি গুলো থেকেই যায় হারায়না কখনো, স্মৃতিগুলো ঘিরে একটা কবিতা লিখেছিলাম, যদিও তেমন লিখতে জানিনা তবুও লিখেছিলাম ......

" যখন নিস্তব্ধ চারপাশ
রাতগুলো গভীর থেকে আরও গভীরের পথে,
শূন্য এই ভুবনের মাঝে শুধু একা আমি জেগে,
তাহার কথা ভেবে মনে।
মনে পড়ে, আজও খুব মনে পড়ে তাহারে,
স্মৃতি গুলো যখন পিছু টানে
শূন্যতা তখন আমায় ঘ্রাসিত করে,
তাহার ওই চাঁদমুখ খানি
দেখিতে আজও নিরবে দূর আকাশে
চন্দ্রপানে তাকিয়ে থাকি।
জানিনা, সে কি জানে...?
ওই চাঁদের মাঝে আমি তাহারে দেখি,
সূর্যোদয় পর্যন্ত আমি তাহারে দেখি।
সূর্যি মামা যখন জেগে উঠে পৃথিবীর বুকে
আমি হারিয়ে ফেলি তখন তাহারে
স্বার্থপর পৃথিবীর মাঝে ।
বিধাতা কে আমি বারবার বলি
রাত গুলো দাও আরও দীর্ঘ করে
দেখিতে পাই যেনো আমি তাহারে।

রাতগুলো আমি জেগে থাকি সিক্ত নয়নে,
মনেপড়ে তাহারে প্রতিটি মুহূর্তকালে ,
আমি ভালোবাসি তাহারে হৃদয়জুড়ে। "

আমি মায়ের কথার উত্তর দিয়ে বললাম :- জ্বী আম্মু, ভালো আছি তুমি কেমন আছো..?
মা বললো :- আমি ভালো আছি বাবা, তুই বাড়ি আসবি কবে ..? তোকে দেখতে খুব মন চাচ্ছে , তুই তাড়াতাড়ি বাড়িতে আয়।
আমি মাকে বললাম :- আম্মু আমি কাল'ই আসবো ইনাশাআল্লাহ, তুমি চিন্তা কইরো না, খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো কইরো।
মা বলল :- আচ্ছা বাবা রাখছি, কথা বলতে খুব কষ্ট হচ্ছে।

মা ফোন রেখে দিলো, মায়ের কষ্ট হচ্ছে খুব। ভীষণ দুশ্চিন্তা হচ্ছে মায়ের জন্য । মা ঠিক আছে তো..?
যে করেই হোক কাল বাড়ি যেতে হবে, মাকে দেখবার জন্য মন চটফট করছে কি হলো মায়ের , মা এমন ভেঙ্গে কথা বলছে কেনো..?
(চলবে.....)

#চাইরচোখ
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৩৩
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×