ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে বর্তমান সরকার এগিয়ে যাচ্ছে তা আমাদের জন্য একটা বড় সাফল্য। ধন্যবাদ দেশের প্রধানমন্ত্রী ও দেশের সুশীল ব্যক্তিদের। আমাদের তুরুন সমাজের পক্ষ থেকে আবার অবিন্দন। কিন্তু ডিটাল বাংলাদেশে যদি ডিজিটাল বস্তির রুপরেখা থেকে যায় তাহলে আর এই ডিজিটালের মূল্য রইলো কি আপনারাই বলেন। আজ আমি যে বিষয়টা নিয়ে লেখছি তা হলো পুরুষের প্রস্রাব করা নিয়ে। ঢাকায় প্রায় দুকুটিরও বেশি মানুষ বসবাস করে। তারা তাদের জীবিকা নিবারনের জন্য সারাদিন কর্মব্যস্ত থাকে, থেকে সারাদিন বাসার বাহিরে। কিন্তু তারা প্রস্রাব কুরেন কোথায়। ঢাকা সিটিতে যে কয়টা পাবলিক টয়লেটা আছে তা ব্যবহার করাও অনুপযোগী। আর এইসব পাবলিক যেখানে সেখানে যার যার ইচ্ছে মত প্রস্রাব কিরার স্থান করে নিচ্ছে। রাস্তাদিয়ে হাটতে গিয়ে দেখি রাস্তার প্রস্রাব আর পেস্রাব। মাঝে মাঝে মনে হয় এগুলাকি কি প্রস্রাব, নাকি বৃষ্টির পানি, নাকি ওয়াসার পানি বুজা ঝুবই কঠিন হয়ে দাড়ায়। পরিবেশ বাদী আন্দল কিরেন যারা তারা কি চোখ বুঝে গুমান নাকি চোখ মেলে গুমান কোন্টা। নাকি দেখেও না দেখার বান করে আছেন। প্রস্রাবের গ্যাসে কি মানুষে খতি হচ্ছে না, খতি হচ্ছেনা পরিবেস। সিটি কর্পোরেশন তাদের কথা বলে আর কি হবে যখন ইচ্ছে হবে আপনারা তখন করবেন তাও অবার নামে মাএ। সরকার কে অনুরুদ করছি ঢাকায় প্রস্রাব করার জন্য নিরাপদ ব্যবস্তা তৈরি করা। আর শিক্ষিত সমজকে বলছি যেখানে প্রস্রাব করবেন্না। পরিবেস রক্ষা কুরুন, আপনার সন্তানকে নিরাপদ পরিবেস গড়ে তুলুন, আমাদের নিরাপদ পথ ছলার উপযোগী করে দিন।
বিদ্রহঃ এই লেখা আমার একান্তই ব্যক্তি গত মন্তব্য।