স্বাধীনতার পর থেকে ১৯৭৬ সালে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে, ১৯৯১ ও ২০০১ এ খালেদার নেতৃত্বে বি,এন,পি তিনবার বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় সমিসিন হলেও এই দেশের সুন্নী মুসলমানদের ধর্মীয়, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক স্বার্থের অনুকুলে কোন কাজও করা হয়নি। বরঞ্চ ১৯৭৬ এর জানুয়ারিতে জেনারেল জিয়ার সামরিক সরকার একটি অধ্যাদেশ ঘোষণা করে যা সুন্নি মুসলমানদের চরম বিরোধী, ৭১এর পরাজিত শত্রু পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীর গুপ্তচর, লুন্টন, অগ্নি সংযোগ, ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড জড়িত রাজাকার আলবদর ও অন্যান্য দালালদের কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার সুযোগ করে দিয়ে এই দেশের হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা ও দেশপ্রেমিক জনতার সাথে বিশ্বাসঘাতকা করেন। ১৯৭৬ এর আগস্টে রাজনৈতিক দল অধ্যাদেশ ঘোষণা করে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিগুলোকে এই দেশে প্রকাশ্যে রাজনীতি করার সুযোগ করে দেয়। ১৯৭৮ সালের ১১ জুলাই মওদুদী মতবাদের প্রবক্তা আবুল আলা মওদুদির শীষ্য ও পাক হানাদার বাহিনীর দোসর গোলাম আজমকে বাংলাদেশে আসার সুযোগ করে দেন। শুধু তাই নয় প্রেসিডেন্ট গলাম আজমের সাথে গোপন চুক্তি করে তাকে এইদেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করার সুযোগ করে দেন। ১৯৯১ সালে বেগম খালদা জিয়ার নেতৃত্বে বি,এন,পি বসরকার গঠন করলে ১৯৯২ সালে গোলাম আজমকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দিয়ে পুরো জাতিকে বিস্মিত করেছে। এভাবে বি,এন,পি সরকারের সরাসরি পৃষ্টপোষকতায় পবিত্র কোরানুল করীমের অপব্যাখ্যা কারী পাকিস্থানের নাগরিক আবুল আলা মওদুদীর এদেশীয় শিষ্য জামাত আমীর গোলাম আজম এদেশে প্রকাশ্যে রাজনীতি করার সুযোগ পায়। তার লিখিত কিছু বিব্রান্তিকর বই এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের হাতে অল্প দামে তুলে দিয়ে তাদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ায়। তারা বি,এন,পির পৃষ্টপোষকতাইয় এদেশে দিনের পর দিন নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থানকে পাকাপোক্ত করে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ও অলি আল্লাহ প্রেমিক সুন্নী মুসলমানদের বিরুদ্ধে সুক্ষ ষড়যন্ত্র করতে থাকে। এর পেছনে থেকে বি,এন,পির নেতা কর্মীরা তাদেরকে রাজনৈতিক সহযোগিতা দিয়েছে। সুন্নী মুসলমানদের বিনা কারনে আওয়ামীলীগের বি টিম আখ্যা দিয়ে জামাতের পক্ষে অবস্থান করা বি,এন,পি জামাত জোট সরকার এদেশের হাজার হাজার সরকারী স্বীকৃত মাদ্রাসার শিক্ষক ছাত্রদের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে মাদ্রাসার ফাযিল ও কামিলকে জাতীয় বিস্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিগ্রী ও মাস্টার্সের মান দেওয়ায় নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছছিল। যদি তাই হত তাহলে জাতীয় বিস্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুযায়ী সহস্রাধিক মাদ্রাসার মঞ্জুরি বন্ধ হয়ে যেত এবং হাজার হাজার শিক্ষক বেকার হয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ সংকট ময় অবস্থায় পতিত হত।আলিয়া মাদ্রাসার বিরুদ্ধে দেশের তৎকালীন সরকারের এই হটকারী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দেশের তৎকালীন বিরোধী দল জোরালো কোন বক্তব্য দেন নি। কারন তাদের উদ্দেশ্য ছিল মাদ্রাসা শিক্ষাকে ধ্বংস করা এবং সুন্নী আলেমদের প্রতিষ্টিত হওয়ার সুযোগ না দেয়া। বিএনপি দলটি যে সুন্নী নয় বরং তারা বরাবরই সুন্নীদের বিরোধী তার আরও কিছু নমুনা নিম্মে পেশ করা হল। বিগত বছরগুলোতে দেশব্যাপী যে জঙ্গি তৎপরতা দেশব্যাপী এগুলোর নায়ক ছিল শায়খ আব্দুর রহমান, ছিদ্দিকুল ইসলাম অরফে বাংলা ভাই সহ অন্যান্য জঙ্গি নেতারা। এই জঙ্গিদের মদদ দিয়েছেন তথাকথিত ইসলাম প্রেমিক রাজনৈতিক দল জামায়েত ইসলামী ও ইসলামী ঐক্যজোট ভুক্ত দলগুলো। সবচেয়ে অবাকের বিষয় এই উগ্র মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক দল সমুহকে সর্ব শক্তি দিয়ে সাহায্য ও সহযোগিতা করেছে বিএনপির বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, এমপি এবং নেতা। যা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় ছবি সহ প্রকাশিত হয়। কিন্তু তাদের ফাঁসি হলেও(নাটক) মূল হোতারা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাই। এই জঙ্গীরা যে বাতিল অরথাতসুন্নী নয় টা স্পষ্ট হয়ে যায় শাহজালাল (রাঃ)এর মাজার এবং হযরত কেল্লা শহিদের মাজারে বোমা হামলার পর। কিন্তু বি, এন, পি সরকার এ ব্যাপারে কোন কার্যক্রম ভূমিকা পালন করেনি। বরং জঙ্গী হামলার পর হাটবাজারী ৫ আসনের বি, এন, পি দলীয় এমপি জঙ্গী তৈরীর আআস্তানা হাটহাজারী ওহাবি মাদ্রাসার ছাএ শিক্ষকদের নিয়ে বোমা হামলার বিরুদ্ধে মিছিল বের করেছে । এ যেন ভুতের মূখে রাম রাম । বোমা হামলার পেছনে যারা প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত এবং যারা বোমা হামলার সমর্থক তাদের নিয়ে মিছিলে নেতৃত্ব দানকারীরা কেমন শূণ্ণী একটু ভেবে দেখা উচিত। শুধু তাই ণয় ২০০৩ সালে রাজধানীর পল্টন ময়দানে আহলে শূণ্ণাত ওয়াল জামাতের উদ্যোগে তাজেদারে মদিনা সুন্নী কনফারেন্স আয়োজনের সিদ্ধান্ত ছিল। কিন্তু ক্যেকদিন পূর্বেই সুন্নী নেতৃবৃন্দকে জানিয়ে দেয়া হল পল্টন ময়দানের পূর্বেই দেয়া অনুমতি বাতিল করা হল। কারণ একই স্থানে জামাত ইসলামী সমর্থিত জাতীয় সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশন এর ব্যবসথপনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নাটক করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই সংবাদ শুনে দেশের সর্বস্তরের সুন্নী উলামা ও পীর মাশায়েখ এবং সুন্নী জনগণ অবাক হল। পরবর্তীতে পল্টন ময়দানে সুন্নী সম্নেলনের অনুমতি বাতিল করে জামাতকে নাটক করার অনুমতি দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়ে সুন্নী নেতৃবৃন্দ সরকারের সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের অনুরোধ জানাতে চট্রগ্রামের প্রভাতশালী দুইজন বি,এন, পি দলীয় এমপির শরণাপন্ন হলে সুন্নী পরিচয়ের ঐ দুইজন এমপি, সুণ্ণী নেতৃবৃন্দকে স্পষ্ট ভায়ায় জানিয়ে দিল রাজনৈতিক ব্যাপারে কোন কথা সম্ভব নয়, এটা উপরের সিদ্ধান্ত। প্রিয় পাঠকবৃন্দ। যাদের কাছে সুন্নীয়তের স্বার্থের চেয়ে রাজনৈতিক স্বার্থ বড় তারা কেমন সুন্নী একবার কি ভেবে দেখবেন? গত দুই বছর পূর্বে চট্রগ্রাম জামায়াত নিয়ন্ত্রিত মাওলানা সাঈদীর ৫দিন ব্যাপী তাফসীর মাহফিলে এবং আরেকবার জামাতের বিভাগীয় সন্মেলনে চট্রগ্রামের বহুল পরিচিত বি, এন, পি, নেতারা যারা নিজেদেরকে সুন্নী বলে দাবী করে?বক্তব্য দিয়ে আসেন। যে মওদুদী জামাতের বিরুদ্ধে সুন্নী মুসলমানরা প্রাণ বাজি রেখে সর্বাত্নক প্রতিরোধে নেমেছে তাদেরকে যারা সহযোগীতা করছে তারা কেমন সুন্নী ভেবে দেখা জরুরী। বি, এন, পি সরকারের আমলে ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে যে হজ্জ গাইড বের হয়েছে তাতে মদীনা শরীফ জিয়ারত নিষেধ বলা হয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে সূন্নী আলেমরা লেখালেখি , বক্তৃতা বিবৃতি দিয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে ও সরকার তা আমলে নেয়নি। এ থেকেও বুঝা যায় বি, এন, পি দলটি কতটুকু সুন্নী মনা। বি, এন, পি সরকারের আমলে চাঁদপুরে লঞ্চ ডুবিতে মুজাহেদে আমলে সুন্নাত আল্লামা বাকিবিল্লাহ জালালি নিখোঁজ হলেও বি, এন, পি সরকারের নৌ- পরিবহন মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে যথাযথ কোন পদক্ষেপ নিতে পারেনি। বরং এর প্রতিবাদ করায় বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট নেতা স, উ, ম আবদুস সামাদকে গ্রেপ্তার করাতে চেয়েছিল বি,এন, পি সরকার। বি,এন, পি সরকারের একজন সাবেক মন্ত্রী, চট্রগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ক্ষমতার বলে জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় মসজিদের সুন্নী খতিবের পরিবর্তে জামাতী খতিব নিয়োগ দানের চেষ্টা ক্রেছিলেন। কিন্ত মুসল্লিদের বাধার মুখে সফল হননি। তিনিই আবার পরবর্তীতে মেয়র নির্বাচনের পূর্বে এদেশে সুন্নীয়তের প্রচার ও প্রসারের অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্ঠা মুশেদে বরহক আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মদ তাহের শাহ (মুঃজিঃআঃ) এর ছবি ব্যবহার করে নিজেকে হুজুর কেবলার খাঁটি আশেক সাজিয়ে সুন্নী হিসেবে প্রকাশ হবার ব্যর্থ প্রয়াস চালিয়েছিলেন। ফ্লশ্রতিতে তিনি বিশাল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়ে ষড়যন্ত্র, দাম্ভিকতা এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রায়শ্চিত্ব দিয়েছিলেন। এভাবে বলতে গেলে অনেক বিষয় সামনে চলে আসবে, বইয়ের কলেবর বৃদ্ধির আশংকায় সংক্ষেপ করছি। উপরোক্ত বিষয় গুলো হল আক্বিদা গত বিষয়। নৈতিকতা ও মানবিক কারণেও সুন্নীরা বি,এন,পিকে সমর্থন করার প্রশ্ন উঠেনা। ২০০৬ সালে বি,এন,পি জামাত জোট সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরের শেষ পর্যায়ে একের পর এক বিতর্কিত লোক নিয়োগ দিয়ে, সংখ্যাগরিষ্ট রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়া জামাতকে সাথে নিয়ে যে প্রহসনের নির্বাচনের দুরবিসন্ধি করেছিল তা বাংলার ইতিহাসে এক কালো অধ্যায় হিসেবে চিহিত হয়ে আছে। শুধু মাএ রাষ্টীয় ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য বি,এন,পি- জোট সরকারের এমন উলঙ্গ ষড়যন্র, প্রশাসনিক দলীয়করণ, রাজনৈতিক কর্মসূচীতে হস্তক্ষেপ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব, বিরোধীদলের আন্দোলন প্রতিরোধের মানসিকতা, ইত্যাদি কারণে ত কালীন বিরোধী দল সমূহ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। দেশ জনগণ এ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হিসেবে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাএসেনাও এই আন্দোলনে মৌন সমর্থন দিয়েছিল এবং একক ভাবে কর্মসূচী পালন করেছিল। এরপরও বি,এন,পি জামাত জোটের অনমনীয় মনোভবের কারনে দেশে একটি সংগাতময় পরিবেশ সৃষ্টি হল যার অনিবারয ফসল হিসেবে রাষ্ট্রপতি ডক্টর ইয়াজ উদ্দিন আহমেদ জাতির উদ্দেশ্যে এক ভাষণের মাধ্যমে দেশে জরুরী অবস্থা এবং কারফিউ ঘোষণা করে। উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে বুঝা গেল এদেশের বৃহত্তর বড় ২টি রাজনৈতিক দল আওয়ামীলীগ এবং বি,এন,পি নিজেদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি ছাড়া সুন্নী মুসলমানদের পক্ষে কিছুই করেনি বরঞ্চ সুন্নী প্রতিষ্টান গুলোকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের চোখে দেখা হয়েছে। স্বাধীনতার প্রায় তিনযুগ পর এসে যুদ্ধাপরাধীর বিচার চেয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রাজনৈতিক মাঠ গরম করতে ব্যস্ত অথচ আজ থেকে ২৮ বছর পূর্বে একাওরের যুদ্ধাপরাধী এবং অহাবী- মওদুদী মতবাদের এজেন্টদের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ এবং বিচারের দাবীকে সামনে রেখেই সুন্নী মতাদর্শ ভিত্তিক ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে গঠন করা হয়েছিল এদেশের সুন্নী মুসলমানদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাএসেনার নেতৃত্বে পরিচালিত সূন্নী আন্দোলন যখন একটি সুসংহত অবস্থান সৃষ্ঠি করতে চলছিল ঠিক তখনই যুদ্ধাপরাধী, মওদুদী মতবাদের এ এজেন্টরা নিশংস ভাবে হত্যা করল সেনাক্রমী হালিম এবং লিয়াকতকে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে প্রকৃত ইসলামী আন্দোলনকে স্তদ্ধ্ব করা যায় না এ কথা আবারো প্রমাণ করে দিয়ে বাংলাদেশ ইসলামী ছাএসেনার কর্মকাণ্ড আরো ত্বরান্বিত হয়েছিল হালিম ও লিয়াকত হত্যাকান্ডের পর। এখানে সুন্নী মুসলমানদের একটি বিষয় স্মরণ রাখতে হবে, যেমন অযু করে পাক পবিএ হয়ে মন্দিরে গিয়ে নামাজ পড়লে যেমন নামাজ কবুল হবেনা কোন পুণ্য হবেনা ঠিক তদ্রপ প্রকৃত ইসলামের খেদমত করতে গিয়ে নিজ সংগঠন ফেলে মানবগড়া মতবাদ ভিত্তিক সংগঠনের নেতৃত্বে ও যুদ্ধাপরাধী এবং বাতিল মতবাদীদের মোকাবেলা সম্ভব নয়। কারণ একটি শক্তিকে দুর্বল করতে হলে আরেকটি একই ক্ষমতাসম্পন্ন বিপরীত শক্তি প্রয়োজন। সুতরাং ইসলামের নামে ভ্রান্ত আক্বিদার প্রচারক সংস্থা- সংগঠন গুলোর যথাযথ মোকাবেলায় সুন্নী মতাদর্শ ভিত্তিক সংগঠন ও সংস্থার বিকল্প নেই। এক্ষে
মানব রচিত মতবাদ বিশ্বাসী দলসমুহ গুটিকয়েক মিছিল মিটিং করতে পারবে, জ্বালাও পোড়াও কর্মসূচি দিতে পারবে বটে কিন্ত বাতিল শক্তি সমূহের মোকাবেলায় চরমভাবে ব্যর্থ হবে, কারণ এদের ব্যানারটাতো ইসলামী লেবেলে রয়েছে। ওনৈসলামিক ব্যানারে ইসলামী সংগঠনের মোকাবেলা করতে গেলে সাধারণ মানুষের মাঝে তা গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই সুন্নি মুসলমানদেরকে এখনই নিজেদের রাজনৈতিক প্লাটফরমগুলো সর্বশক্তি দিয়ে মজবুত করা উচিৎ। তাই সুন্নী আলেম, পীর মাশায়েখ এবং সাধারণ সুন্নীরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোন ভাবেই মানব গড়া মতবাদ ভিত্তিক রাজনৈতিক দলের সাথে লিয়াজো রাখা অনুচিত।