somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ-৬

০৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ-১ কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ-২ কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ-৩ কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ-৪ কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ-৫

রেণু মামার সঙ্গে রমেসার ব্যাপারটা আলাপ করতেই তিনি বলে উঠেছিলেন, আরে তাইলে ত ভালাই হয়। সোলমান ব্যাপারীর অবস্থা ত তুই জানসই। বেচারার দিন আর আগের মতন নাই। পোলা দুইডার মধ্যে একটা গেসু হইল না কামের। শইল স্বাস্থ্য যেমন কাজ-কামে তার মন নাই। আইলস্যামির লাইগ্যা তারে কেউ কামেও নেয় না।আজাইরা থাইক্যা থাইক্যা খারাপ অইয়া যাইতাছে। আইচ্ছা আমি সোলমানের লগে কথা কয়াম!

এরপর ব্যাপারটা রমেসাকে জানানোর পর আরো ঘন ঘন সে আসতে আরম্ভ করে।ছেলে পক্ষ কোনদিন আসবে বা আদৌ আসবে কি না তা নিয়ে খুবই অস্থির করে ফেলেছে মতিনকে। সে তাই ক্লাস সেরে বাড়ি ফিরবার পথে মুহুরি নানার সঙ্গে দেখা করে কথাটা জানিয়ে এসেছিল। বলেছিল, নানা এইবার রমেসা বুয়ার একটা ব্যবস্থা হইবই। মামুগ দেশের সোলমান ব্যাপারীর পোলা গেসু বয়সে রমেসা বুয়ার থাইক্যা ছোডই অইব।কিন্তু তার কাছে যেমন কেউ মাইয়া বিয়া দেয় না, কাজ-কামেও তারে ডাইক্যা নেয় না কেউ। রমেসা বুয়ার লগে বিয়া অইলে আর কিছু না হউক, জমি জমা দেইখ্যা জন বদলি খাডাইয়া গিরস্থিডা করতো পারবো।

গতকাল রমেসার বিয়েটা হয়ে যাবার পর বাকি সময়টা সে কেঁদেই কাটিয়েছে। তবে স্ত্রীর বয়স বেশ কিছুটা বেই হলেও এ নিয়ে কোনো আপত্তি ছিল না সোলমান ব্যাপারীর। তার যুক্তি হলো একে তো ছেলেটা বাতিলের খাতায় পড়ে গিয়েছিল। অন্যদিকে রমেসাকেও দেখার কেউ নেই। এক অনাথের আশ্রয়ে থেকে যদি আরেক অকর্মার জীবনটা ভালোয় ভালোয় কাটে তাতে সবারই সায় থাকাটা খুব ভালো লক্ষণ। সামাজিক জীবনে এ দিকটা নিয়ে খুব বেশি মানুষ ভাবে না।

গেসু মতিনের দুহাত আঁকড়ে ধরে বলেছিল, ছোড ভাই, তুই সময় পাইলেই আমার খোঁজ কইরা যাইস। এই গ্যারামের কেউরে আমি চিনি না। নয়া মানু, আর নয়া জাগা। কিন্তু কথা দিয়ে এলেও যেতে পারেনি মতিন। মায়ের গিনি নিয়ে স্যাকরা বাড়ি ছুটাছুটি, লেখাপড়া, গাই-গরু সামলানো সব দিক দিয়েই তার সময়গুলো আটকে গেছে। আবার রমেসা আর গেসুর ব্যাপারে সময় দিতে গেলে কোনো একটা কাজের ক্ষতি হবে ভেবে সেদিকটা নিয়ে আর ভাবতে চায় না। কিন্তু মানুষ যখন কাউকে সত্যিই আপনজন ভাবতে আরম্ভ করে তাহলে তাকে উপেক্ষা করা ঢের কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। রমেসা হয়তো সে কথা ভেবেই রাতের বেলা গেসুকে নিয়ে চলে আসে তাদের বাড়ি।

রমেসার বিয়ে হচ্ছে শুনতে পেয়ে মা আর মমতাজ বেশ হাসাহাসি করছিল। তাদের চোখে রমেসা বিয়ে পাগলী একটা। আর তাদের জীবনে দেখা সবচেয়ে বেশরম আর বেকুব মানুষ হচ্ছে গেসু। দেখেশুনে কী করে সে এমন একটা প্রায় বুড়িকে বিয়ে করতে এলো? আর বাপ সোলমান ব্যাপারী শিয়ালের চেয়েও আরো বেশি লোভী বলে মত দিয়েছে এমন একটা বিয়েতে। কিন্তু মতিন তো জানে এর পেছনের সত্যটা। তাদের বোঝালে কি আর তারা বুঝবে? প্যাট্রিক জনসনের মতে নারী নারীই। তার শিক্ষা-বুদ্ধি যতই থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত সে বোধ-বিবেচনাহীন স্বার্থপর একজন নারীই। তাই মা কিংবা মমতাজের হাসাহাসি নিয়ে সে বিরক্ত হলেও বলে, আইচ্ছা যা হওনের হইছে, অহন তাগো লাইগ্যা দোয়া কর, দুইজনে জানি এক লগে এক বাড়িত মরে।

-আর দোয়া!

বলে হেসে কুটিকুটি হয়ে যাচ্ছিল মমতাজ। ব্যাডায় তো বুড়ি বিয়া কইরা এমনেই মরছে। আর রমেসার কথা কী কইতাম, হেতাই ত কবরের বাসিন্দাই!

রমেসার কণ্ঠে নিজের নাম শুনতে পেয়ে মতিন কাচারি ঘর থেকে বের হয়ে আসে। রসুই ঘর থেকে হয়তো তার কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়েছিলেন মা শরবতের নেসা। দুয়ার খুলে বললেন, ক্যাডায়রে এত রাইতে আমার পুতেরে ডাক দেস?

-আমরা চাচি!

রমেসা বলতে বলতে এগিয়ে যায় রসুই ঘরের দিকে। আবার বলে, আমনেগ জামাইরে লইয়া আইলাম। মতিনের দেহা নাই কয়দিন ধইরা, এর লাইগ্যা আমনেরার জামাই কইল আইও দেইখ্যা আই। এর লাইগ্যাই আইলাম।

-আয়। তো রাইত কইরা আইলি কিয়ারে? দিনের বালা কী করস?

-ক্ষেতি গিরস্থি লইয়া দিনের বেলা সময় পাই কই চাচি? মাইয়াডারে নাইওর আনলাম। নাতি নাতকুর যাই আল্লায় দেয় দোয়া কইরেন।

গেসুকে নিয়ে মতিন কাচারি ঘরে ঢোকে না। বলে ভাইসাব, তামুক খাইবানি?

-তুই খাইলে ধরা।

-না আমি তামুক খাই না।

-তাইলে থাউক!

তারপর আর তেমন একটা কথা আগায় না। মতিনের দুচোখ ভেঙে বেজায় ঘুম আসছিল। এখন কোনো রকমে তারা বিদায় হলেই সে খুশি হয়।

হঠাৎ করেই গ্রামের পুব দিকের আকাশ লালচে দেখা যায়। সেই সঙ্গে ভেসে আসে অনেক মানুষের চিৎকার। আগুন লাগছে কার বাইত?

পুব পাড়ায় আগুন লাগলে খুব বেশি বিপদ। চৈত্র মাস বলে তাদের বাড়ির পুকুরটা শুকিয়ে তলার মাটি ফেটে আছে। এমন সময় আগুন লাগলে তো তা নেভানোর কোনো ব্যবস্থা নাই। পাশাপাশি সবই বেড়া আর শনে ছাওয়া চালের ঘর। ধীরে ধীরে আগুনের শিখা যেন উপরের দিকে উঠতে দেখা যায়। মতিনের খুব ইচ্ছে হচ্ছিল ছুটে যায় সেখানে। কিন্তু গেসু আছে রমেসা আছে। তারা কোন কাজে এসেছে তা জানা প্রয়োজন। তা ছাড়া সে গিয়েও কিছু করতে পারবে না। সে বাড়ির কাছাকাছি পুকুর থাকলে কিছুটা হলেও চেষ্টা করা যেত।

মায়ের সঙ্গে কথা বলে রমেসা বিদায় নিয়ে বাড়ি ফেরার সময় বলে, ভাই আমরারে কদ্দুর আউগ্যাইয়া দেচ্চা!

মতিন ঘরে ঢুকে নিভিয়ে ফেলা লণ্ঠনটা জ্বালিয়ে নিয়ে রমেসার বাড়ি অভিমুখে হাঁটলে তারা স্বামী-স্ত্রী তার পিছু পিছু হাঁটে। এক সময় রমেসা বলল, মতিনের কী একটা খবর হুনলাম চাচির কাছে?

-কী হুনলা?

মতিন পিছু ফিরে একবার রমেসার উদ্দেশ্যে তাকালেও তার মুখ দেখা যায় না। হয়তো তার নিজের শরীরের ছায়া আড়াল করে রেখেছে তার মুখ।

-চাচি কইলো গিনি দিয়া জিনিস বানাইতাছে তর বিয়ার লাইগ্যা? কারে বিয়া করস তুই, একবারও হুনলাম না!

মতিন কী আর বলবে এ ব্যাপারে? যা সে নিজেই জানে না সে সম্পর্কে কিছু বলতে চেষ্টা করাটাও বোকামী। তাই বলে, মায় তো কত কথাই কয়। সব কথা কি আর আমি হুনি, নাকি আমারে কয়?

-তর হাশেম মামুর মাইয়া কোনডা? খাতন না কুট্টির কথা কইল?

-আগুন লাগছে কার বাইত, জানস কিছু?

রাস্তার বাঁক ঘুরতেই হঠাৎ করে কথার মাঝখানে কসিরুদ্দিনের জিজ্ঞাসার মুখে পড়ে তারা।
মতিন সঙ্গে সঙ্গেই জানায়, না। তো অনুমান করি হাবুরার হিস্যা।
-তরা কই যাস?
-তাগোরে বাইত দিয়া আই।
-তারা কার বাইত গেছিল, তরা বাইত?
-হ। মার লগে দেহা কইরা আইল।
কসিরুদ্দিন তার হাতের কুপি তুলে ধরে গেসু আর রমেসার মুখ দেখে তরল কণ্ঠে বলে, বউ জামাই একলগেই আছস দেহি। তো, ভালা নি তরা?
রমেসা রাতের বেলাও ঘোমটা আর আঁচল টানে। বলে, হ মামু। দোয়া কইরেন।
-আইচ্ছা যা। আমি পুব পাড়াডা দেইখ্যা আই!
কসিরুদ্দিন কুপি হাতে তাদের পেছন দিকে অদৃশ্য হয়ে গেলে, গেসু বলল, হাশেম কাকুর মাইয়া কুট্টির কতা নি কইলি, বউ?
-হ। কুট্টি কত্তাইল্লা অইছে?
-ডাঙ্গর-ডোঙ্গর ভালাই অইছে!
তারপর আপন মনেই কেমন একটা অর্থপূর্ণ হাসি দেয় গেসু। কিন্তু মতিনের কাছে ব্যাপারটা কেমন যেন মনে হলো। সে বলল, গেসু ভাই হাসলা কী বুইজ্যা?
-না এমনিই হাস আইল।
-না। কিছু একটা আছে। নাইলে তুমি সারাক্ষণ য্যামনে মুখ পাতিলের মতন কইরা রাখ, কিছু না হইলে তুমি হাসনের মানুষ না।
রমেসা অনুযোগের সুরে বলল, জানলে কইয়ালান না! মন্দ কিছু থাকলে পোলাডায় জানলেইত্ত ভালা!
গেসু বলল, হাশেম কাকু যেই বক্ষিলের বক্ষিল! হেই ব্যাডার মাইয়া বিয়া করলে জামাইরে কয় অক্ত খাওয়ায় আল্লায় জানে!
মতিনের যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ে। সে মনে মনে শঙ্কিত হচ্ছিল যে, কুট্টিকে নিয়ে কোন অশুভ কথাটা যেন বলে ওঠে গেসু। সে হঠাৎ হেসে উঠে বলল, আমার মামু কিরম আমরাই ভালা জানি। তুমি আর কী কইবা?
কথায় কথায় রমেসার বাড়ি চলে এলে মতিন বলল, এইবার আমি যাই। তোমরা বউ-জামাই ঘুমাও!
তরে কষ্ট দিলামরে ভাই! বলে, রমেসা তার মাথায় হাত রাখে।
-আইচ্ছা দিলে দিছ আর কি, পরে আর দিও না!

কথা শেষ করেই মতিন বাড়ি ফিরবার পথ ধরে।
পুব পাড়ায় আগুন যেন আরো ছড়িয়ে পড়েছে। আগুনের লকলকে শিখা আরো ওপরে উঠেছে বলে অতটা দূর থেকেও দৃশ্যমান হচ্ছে। মতিনের বুকের ভেতরটা কেমন দুরু দুরু করে ওঠে। তার ইচ্ছে হয় এখান থেকেই ছুটে যায়। কিন্তু মানুষের চিৎকার আর হট্টগোল যেন আগের চেয়ে অনেক কমে গেছে। তবু তার আরেক মন বলে একবার গিয়ে অবস্থাটা দেখা উচিত। তাই সে দ্রুত পা চালিয়ে পুব পাড়ার দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।

হাঁটতে হাঁটতে তার শ্বাস-প্রশ্বাস ক্রমশ দ্রুত হতে থাকে। বেশ কিছুদূর এগিয়ে যাবার পরই কুপি হাতে কাউকে আসতে দেখা যায়। দুজন মুখোমুখি হতেই কসিরুদ্দিন বলে ওঠে, কই যাস আবার উলডা পথে?

-কী দেইখ্যা আইলা? ঘর-বাড়ি মনে অয় একটাও পুড়নের বাহি নাই।

-আরে নাহ। ঘর-বাড়ির কিচ্ছু অইছে না।

বলার সময় হাসতে থাকে কসিরুদ্দিন।

-তো?

-গোবিনের নাড়া আর খেড়ের পাড়া দুইডা পুইড়া গেছেগা।

-বড় একটা বিপদ গেছে তাইলে। কী কও?

-হ, পুব্বা বয়ার আছিল দেইখ্যা সারছে। দহিন্যা বয়ার থাকলে আউজগা কুল্লু পাড়াডাই ছাই অইয়া যাইতো।

-একে চৈত মাস, পুষ্কুনীও পানি ছাড়া।

-আইচ্ছা বাইত যা। আমিও যাই। রাইত বাড়তাছে।

দুজনে দু মুখী পথে পা বাড়ালে পরস্পরের মধ্যবর্তী পথের অন্ধকার গাঢ় থেকে গাঢ় হতে থাকে।


(আরো আছে...)



সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৮
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×