সবগুলো বিভিন্ন স্ঠান থেকে কপি করা । কেও আগে পড়লেও পড়তে পারেন ।
১. এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে । অপূব সুন্দরী কিন্তু তাদের প্রত্যোকের একটি মুদ্রাদোষ আছে । সেটা ট মাত্রা উচ্চারন করে কথা বলার । যেমন টুমি কোঠায়? সেজন্য পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে । তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় যেন কো কথা না বলে যা জবাব দেবার মাই দেবেন। যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন - আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।
পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন - টবু টো টুলে টেল দিইনি। দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই কটা বললি যে ? তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।
২.পার্টিতে এক লোক বসে আছে। একটু পর এক সুন্দরী মেয়ে এসে তাকে বলল, “আপনি কি নাচতে ইচ্ছুক?”
লোকটি উৎফুল্ল হয়ে বলল, “অবশ্যই!!!”
মেয়েটির জবাব, “তাহলে চেয়ারটা একটু ছাড়েন, আমি বসব”।
৩.নেটে অনুশীলনের সময় ব্যাটসম্যানরা কেউই ব্যাটে বল লাগাতে পারছিলেন না। কোচ রেগে গিয়ে ব্যাটসম্যানের হাত থেকে ব্যাট কেড়ে নিয়ে বললেন, ‘এবার আমাকে বল করো, আমি দেখাচ্ছি।’
পরপর ছয়টি বল খেলে কোচ একটি বলও ব্যাটে লাগাতে পারলেন না। তার পর এদিক-ওদিক তাকিয়ে ঝাঁঝের সঙ্গে বললেন, ‘হ্যাঁ, আমি দেখলাম, তোমরা ঠিক এমনটাই খেলছিলে! এখন যাও, আর ঠিকমতো খেলো!’
৪.একটা অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।
স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার রাজি হলেন, এবং ভদ্রলোকের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে ভদ্রমহিলার মুখে বসালেন। অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন রাখার জন্যে।
অপারেশন শেষে দেখা গেলো, মহিলাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে। আত্মীয়স্বজন তো তাঁকে দেখে অবাক, এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর ধন্যবাদ জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন সে দম্পতি।
কিছুদিন পর নিরালায় মহিলা ধন্যবাদ জানালেন তাঁর স্বামীকে। ‘তুমি আমার জন্যে যা করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।’ গদগদ হয়ে বললেন মহিলা।
স্বামী তাঁকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি। আর তোমার প্রতিদান দিতেও হবে না। যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খায়, আমার প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়।’
৫.দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পর তিন পাগলকে নিয়ে বসেছেন চিকিৎসক।
চিকিৎসক : বলো তো, ৩ কে ৩ দিয়ে গুণ করলে কত হয়?
প্রথম পাগল: ৩৯৮
হতাশ চিকিৎসক দ্বিতীয় জনকেও একই প্রশ্ন করলেন।
দ্বিতীয় পাগল: মঙ্গলবার
হতাশ হয়ে চিকিৎসক তৃতীয় জনকেও একই প্রশ্ন করলেন।
তৃতীয় পাগল: ৯
‘ভেরি গুড! এবার বলো তো, তুমি এটা কীভাবে বের করলে।’ খুশি হয়ে বললেন চিকিৎসক।
তৃতীয় পাগল: খুবই সহজ! ৩৯৮ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ করেছি!
৬.মনা পাগলা ভোরবেলায় রিকশায় চড়ে যাচ্ছে দেখে অন্য এক লোক তাকে ডেকে বলল, কি ভাই, ভোরবেলায় রিকশায় চড়ে কোথায় যাচ্ছেন?
মনা পাগলা : মর্নিং ওয়াকে।
লোক : তাহলে রিকশায় চড়ে যাচ্ছেন কেন?
মনা পাগলা : ভাই, ঘুম থেকে উঠতে লেট হয়ে গেছে, তাই রিকশায় চড়ে যাচ্ছি।
৭.দুই পিচ্চি খেলতেছে। সভাবতই দুই টার ই প্যান্ট নাই। হঠাৎ মেয়ে পিচ্চিটা ছেলে পিচ্চিটার ওইটা ধরে টানতে লাগলো।তখন ছেলে পিচ্চিটা মন খারাপ করে বললঃ টানো আরো বেশি করে টানো, নিজেরটা তো ছিড়েছো এখন আসছো আমারটা ছিড়তে...