বিষয়টা আমার মাথায় ঢুকছে না। মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজ সমুহের ভর্তি পরীক্ষাও শেষ। একদল পরীক্ষাথী প্রশ্নপত্র ফাসের অজুহাতে আন্দোলনে নেমেছেন। সরকারী প্রেসনোটে প্রশ্নপত্র ফাসের বানোয়াট বিষয়টি উরিয়ে দিয়েছেন। র্যাব কতিপয় প্রতারককে প্রেফতার করেছে ভুয়া প্রশ্নপত্র বিক্রির অভিযোগে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে। সরকার ও আন্দোলনকারী কেউ না কেউ একজন মিথ্যা বলছেন। সীমালংঘনের অভিযোগে আন্দোলনকারীরা পুলিশি র্নিযাতনের শীকার হচ্ছে। আন্দোলনকারীরা বলছে শান্তিপুর্ন অবস্থান ধর্মঘটে পুলিশ অযথাই বল প্রয়োগ করছে। ফেসবুকে আপলোড করা ছবিতেও পুলিশের নোংরা ছবি ফুটে উঠেছে।আন্দোলনকারীদের আন্দোলন কতটা যক্তিযুক্ত তা আমি বলতে পারব না। তবে যারা পরীক্ষা দিয়ে উপযুক্ত প্রমানিত হয়েছেন তারা তো কোন অন্যায় করেনি। তাদের কি হবে। তারা কি আবার পরীক্ষা দিতে রাজী হবে। বাংলাদেশে চুন থেকে পানটা খসলেই দুনিয়ার বিপদ নেমে আসে আর তা রাষ্ট্রপ্রধান পর্যন্ত গড়ায়। এইসব অনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত গুলি থেকে জাতিকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের নিজের অক্ষমতাকে মেনে নেয়ার মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। আর পুলিশ ভাইদের প্রতি আমার আহবান আপনারা আমাদেরই সন্তান বা নিকটজন ভারত কিংবা পাকিস্তান থেকে আপনাদের রিক্রুট করে নিয়ে আসা হয়নি। বেগম খালেদা জিয়ার যোগ্যতা না থাকা সত্তে্ও তিনি দুই দুইবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। অতএব "প্রশ্নপত্র হলে ফাস পড়বো কেন বারো মাস" এই্ ছড়া কাটা বন্ধ করে শুধু পড়ুন আর পড়ুন।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪