পোস্টে সামান্য বীভৎস বর্ণনা আছে। লিখব কি লিখব না, অনেক ভেবে লিখলাম। কারন আমার ধারনা অনেকে ই ব্যাপার গুলো এত কাছে থেকে জানেন না। পুরো পোস্ট বড় মনে করে না পড়লে ও শেষের গল্পটা পড়া উচিত।
স্বল্প জীবনের ঝুলিতে থাকা কিছু অভিজ্ঞতকার এবং অভিজ্ঞতার আলোকে যত টুকু শিক্ষা পেয়েছি, সেই সম্বল কে পুজি করে এখন ও সর্বদা শিখছি। আমার অভিজ্ঞতায় আমি মোটামুটি নিশ্চিত ভাবেই বলতে পারি, আমি যে ব্যাপার গুলো অনেক কাছে থেকে দেখেছি, তা অনেকেই দেখেন নি, অন্তত ব্লগের একটা বিশাল অংশ। আর যারা দেখেন, তাদের অধিকাংশই ব্লগে বা তা নিয়ে বলার জন্য আসেন না।
বাধ্য হয়েই একটু ভুমিকা রাখলাম। তবে আমি আশে পাশে বিশেষ করে অন লাইন এ শিবির কে ছাগু বলে গালি দিয়ে অনেক কেই দেশ প্রেমের প্রমান প্রদর্শন দেখি। অনেক জ্ঞানী গুনি র থেকে ছাগু শব্দের উৎপত্তি। আমি মুলত সবার উদ্দেশেই আমার দেখা কেন্দ্রিয় জেলা পর্যায়ের রাজনীতির আলোকে এক ছাত্র লীগ কর্মীর সাথে এক শিবির কর্মী কে বেশ নির্দয় ভাবে পেটানোর গল্প টাই বলব।
বেশ কয়েক বছর আগে, বেক্তিগত কোন এক কারনে আমার জেলার বেশ বড় বড় নেতা থেকে শুরু করে আমার পুরো জেলার বিভিন্ন জায়গার উঠতি ক্যাডার দের সাথে ভাল সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। আমি তেমন কোন ঝামেলায় জড়াতাম না। জেলার সবচেয়ে ভাল কলেজের ছাত্র হউয়ায় মোটামুটি তাদের থেকে কিছুটা সমিহ পেতাম। তারা সবাই পড়াশোনা করত না, অনেকেই করত। আমার চেয়ে সিনিয়ার ছিল । আমি বেশ দাপটের সাথে যে কোন জায়গায় যেতাম বুক ফুলে, মনে মনে বেশ গর্ব হত। তবে আমি কার ও কোন ক্ষতি করি নি কখন ও।
ঘটনা টা আমার ইন্টার পরীক্ষার ফরম ফিলাপের শেষ দিন।
শেষ দিনে তেমন স্টুডেন্ট ছিল না। আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড কলেজে ছিলাম। কলেজ টা জেলা শহরে ই। হঠাৎ বাহিরে গণ্ড গোল এর শব্দে বাহিরে যাই। দেখি কলেজের সামনে রাম দা, ককটেল সহ আরও নানা কিছু নিয়ে দুই আরাইশ ছাত্র লীগ কর্মী জড় হয়েছে। আমাদের কলেজ টা সরকারি এবং জাতীয় বিসস বিদ্যালয়। ঠিক রাস্তার ওইপাশেই এলাকাতে অনেক মেচ ছিল, যেখানে মুলত জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা ছেলেরা থাকত, যারা শিবিরের রাজনিতি করত। ঐ দিন রাস্তার ওইপাশে শিবিরের কর্মীরা ও জড় হয়। রাস্তা টা বেশ প্রশস্ত। রাস্তার দুই পাস থেকে একে ওপরকে ইট পাটকেল আর ককটেল নিক্ষেপ করছিল। আমি ভয় টয় পাই না তেমন। আমি কলেজের পেছনে একটা মাঠে যাই। সেখানে ও লিগের কর্মীরা ছিল দুই তিন জন। এদের মধ্যে একজন পাপ্পু ( ছদ্দ নাম) আমার পরিচিত, বেশ ভাল সম্পর্ক ছিল আমার সাথে আগে থেকেই। আমার বন্ধু মানুষ, যদি ও বয়সে অনেক বড়। পাপ্পু আমাকে দেখে বলে বড় মারামারি হবে চলে যাও। আমি বেশ এক্সাইটেড ছিলাম। হঠাৎ দেখি একটা গলি থেকে একটা দারিয়ালা পাঞ্জাবি পড়া ছেলে দৌড় দিয়ে আসছে। পেছন থেকে ধর ধর বলে চেচাচ্ছিল অনেকে। আমার সামনে আসতেই আমি কলার ধরে নাকে একটা ঘুষি দিতেই ছেলেটা পড়ে যায়। পাপ্পু এসে রাম দা দিয়ে ওর হাতে একটা কোপ দেয়। প্রথম কোপ টা লাগে না। পাপ্পুর সাথে এক বড় ভাই ছিল, যে জেলা পর্যায়ের নেতা ছাত্র লীগের, আমি মুখে চিনতাম। ঐ বড় ভাই পাপ্পু কে বলে, কি দিলা মিয়া জোড়ে দাও। আর একটা কোপ দিতেই ছেলেটার হাতের কনুই এর নিচের মাংস ঝুলে যায়। ছেলেটা উঠে দৌড় দিয়ে চলে যায়। সামনে কেও তাকে ধরেছিল কিনা জানিনা। বড় ভাই পাপ্পু কে বলে কি দিলা মিয়া মারতেই পারলা না। আমি পুরো ঘটনার আকস্মিকতায় অবাক হয়ে যাই। আমার পা কাপতে থাকে। প্রচন্দ পাপ বোধ জাগে, আমি না মারলে ছেলেটাকে ধরতে পারত না। আমি কোন রকম সেখান থেকে চলে যাই। পরের দিন প্রথম আলোতে প্রথম পাতায় এ নিয়ে বিরাট প্রতিবেদন ছাপা হয়। পরের দিন পেপারে ছাপা হয়, শিবিরের তাণ্ডব। মানুষ ঐ টাই বিশ্বাস করে। যদি ও শিবির ও মেরে অনেক লীগের কর্মীকে আধ মরা করে ফেলেছিল। জেলা ছাত্র লীগের সভাপতির সহ কেন্দ্রিয় কিছু বড় ভাই এর সাথে আমার পরিচয় ছিল। তাই পড়ে জেনেছি, তাণ্ডব টা কেন হয়েছে। তা আর লিখলাম না।
আমি একটা জেলার কেন্দ্রের একটা বড় সংঘর্ষের আলোকে এবং আমার অভিজ্ঞতায় দেখা রাজনীতির আলোকে কিছু উপল্বধি পেয়েছি।
মুলত যারা মাঠের রাজনীতির সাথে জড়িত। এদের মধ্যে দল আর লীগে যারা যোগ দেয়, তারা মুলত করে টাকা, ক্ষমতার জন্য। আর এক শ্রেণির কর্মী আছেন, যারা ক্যাডার পলিটিক্স টা কিছুটা আভয়েদ করে। তাদের মামা বা মামুর জোড় কম হউয়ায় পড়া শেষে একটা চাকরির আশায় রাজনিতি করে। তারা বিভিন্ন মিটিং মিছিলে যোগ দিয়ে লোক সমাগম এ থাকে শুধু। দেশ প্রেমের বিন্দু মাত্র দ তাদের থাকে না, অধিকাংশের ই। হাই কমান্ড আর জেলার নেতারা যা বলেন, তারা তাই মানে। জেলা পর্যায়ে আবার সভাপতির গ্রুপ, সেক্রেটারির গ্রুপ সহ আর ও গ্রুপ থাকে।
যে কোন মিটিং এর যখন ডাক দেয়া হয়, তখন বিভিন্ন এলাকার পাতি নেতারা মুলত যারা সাধারণ কর্মী, তাদের ওপর দায়িত্ত পড়ে, সবাই যেন দশ বার টা করে পোলাপান নিয়ে। আর এই পোলাপান গুলো কেও কেও ছোট কর্মজীবী কিশোর বা যুবক, যারা শুধু চা সিগারেটের জন্য যায়। আর কিছু থাকে উঠতি বখাটে পোলাপান, যারা মোটামুটি সচ্ছল পরিবারের। ছোট খাট মারামারি, ইভ টিজিং, নেশা করে। নেতাদের সাথে সম্পর্ক রাখে, যেন একটা দাপট থাকে। দল আর লীগের রাজনিতি যারা করে, তাদের মাঝে যারা একটু সচেতন দেশ নিয়ে ভাবে, বাস্তবতার স্বার্থের জন্য কিছু বলতে পারে না।
এবার আসি আমার এলাকার শিবিরের কথায়। ভার্সিটিতে একটা কথা প্রচলিত যে, রাজনিতি না করলে সিট পাওয়া যায় না। কিন্তু আমার জেলার জাতীয় ভার্সিটিতে পড়া যারা শিবির করে, তারা অধিকাংশই গ্রাম থেকে আসা অভাবী পরিবারের। যাদের পরিবার এ কোন আধুনিকতার ছোঁয়া নেই। এটা কে আমি কোন অযোগ্যতা বুঝাছছি না। বোঝাতে চাচ্ছি, তাদের পরিবারে রা মুলত সংসার চালান নিয়ে বেস্ত। দেশের কোথায় কি হচ্ছে , অত জানে ও না, জানতে চায় ও না। আল্লাহ সবার ওপরে তাদের কাছে। এটা অবশ্যই একজন মুসলমানের জন্য অবশ্যম্ভাবী। আর এই পরিবার থেকে আসা ছেলে গুলো শহরের নানা প্রান্তে মেচ থাকা সত্তে ও কলজের আসে পাসের মেচ গুলোতে ওঠে, যদি ও সব মেচেই থাকা খাওয়া মিলিয়ে সরবচ্চ ১২০০ টাকার মত খরচ হয়। কিন্তু কলেজের আসে পাসের ছেলে গুলো শিবিরের হউয়ায় পোলাপান নামাজ পড়ে নিয়মিত। তাই নিতান্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা ছেলে গুলো রাজনীতির ইচ্ছায় না হলে ও একটা ধর্মীয় পরিবেশের আশায় ঐ সব মেচে ওঠে। শিবিরের নেতা রা তাদের জনপ্রিয় ব্রেইন অয়াসড পদ্ধতিতে তাদের বুঝায় সারা দুনিয়ার ইসলাম হুমকির মুখে। এখন ইসলাম রক্ষা করা ইমানি দায়িত্ব। কাফির সরকার আমাদের ইসলামী আন্দোলন কে রুখে দিতে আমাদের নেতাদের অন্যায় ভাবে আটক করেছে। যেহেতু আমাদের ইসলাম শুধু আল্লাহ এর উপাসনা। কিন্তু প্রগতিকে বিশেষ ভাবে ইসলামের সাথে সাঙ্ঘারসিক পূর্ণ ভাবে উপস্থাপন করা হয়। তাই অলরেডি আর এক ধরনের অরাজনইতিক শান্তি প্রিয় গোষ্ঠী তৈরি হয়। যারা ইসলামের কথা শুনলেই বা প্রগতির বিপক্ষে বললেই শিবিরের সাধারণ কর্মী দের ছাগু, মাগু বলে গালাগালি দেই। আর এই সুযোগ টা নেতারা ও কাজে লাগায়। এই ইভিড্যান্স গুলো নেতারা সাধারণ কর্মীদের সামনে তুলে ধরে।
একজন শিবিরের সাধারণ কর্মী যখন দেখে ইসলামের কথা বললে সত্যি ই কাফির রা বাধা দিচ্ছে, তখন তারা নিজের নেতাদের অন্ধ ভক্ত হয়ে যায়। নেতারা জেভাবে ইউজ করে, সেভাবেই চলে। অন্তত আমার জেলায় দেখেছি যারা শিবিরের শহর শাখার পলিটিক্স করে , তাদের বেশির ভাগ ই মেচের, বহিরাগত। স্থানীয় ছেলের সংখ্যা কম।
একজন সাধারণ ইসলাম প্রেমি হয়ে যায় দেশের জন্য ক্ষতিকর ছাগু।
এর সম্পূর্ণ দায়, অতি উৎসাহী মৌসুমি দেশ প্রেমিক দের, যারা একেবারে রাজনিতি বিদ দের উঠিয়ে দিয়ে দেশ কে আমেরিকা বানাতে চায়।
কিন্তু দেখা যায়, আমাদের দেশের রাজনীতির সাথে যারা জড়িত হয় তাদের নৈতিক শিক্ষার অভাব ও কর্ম সংস্থানের আশায় আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে, আত্তকেন্দ্রিকতার কাছে বিবেক বিসর্জিত হয়ে গেলে দেশের উন্নয়ন হউয়া এত সহজ না। কারন এই সব আত্মকেন্দ্রিক রাজনীতির মানুষ দের ব্যাবহার করে দেশের পুজিবাদি গোষ্ঠী সারা দেশের সাধারণ মানুষ দের জিম্মি করে রাখে।
কিন্তু দেশে নৈতিক শিক্ষার অভাব আর কর্মসংস্থানের অভাব কেন হয়? এ দোষ কি শুধু রাজনৈতিক নেতাদের, পুজিবাদি গোষ্ঠীদের ?
বেশির ভাগ মানুষ সেটাই মনে করে, কিন্তু প্রথম দোষ আমাদের মত সাধারণ মানুষের। নৈতিক শিক্ষার অভাব হয় কারন আমাদের দেশে মান সম্মত শিক্ষা দান করা হয় না। তেমন শিক্ষা প্রতিস্থান বেশি গড়ে ওঠে না, কারন বাজেট নাই। আবার কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করা যায় না। তার কারন ও বাজেট নাই। বাজেটেই ঘাটতি পুরন হয় দাতা দের অর্থায়নে। দাতা রা কি তা এমনি এমনি দেয়? না, তারা আমাদের মেধাদের ব্যাবহার করে দেশের মাল্টি ন্যাশনাল কম্পানি গুলোতে অনেক বেতনে চাকরি দিয়ে। অথবা মেধা গুলোকে স্কলারশিপ দিয়ে নিজেদের দেশে নিয়ে গিয়ে রেখে দেয়। তাই আমাদের দেশের মেধাদের বেবহারে সৃষ্টি পণ্য আমরাই বেশি টাকা দিয়ে কিনি, সেই টাকাই আবার আমরা সাহায্য পাই কিছু অংশ হিসেবে। আজব দেশ।
দেশের কে কি করল? বেশির ভাগ মানুষের মুখে এই প্রশ্ন। কিন্তু নিজের ব্যাপার টা তো আগে দেখতে হবে। আমরা নিজেরা কত টা কর পরিশোধ করি, ঠিক মত। যদি ভাবি যে সামান্য কটা টাকা আমরা ট্যাক্স না দিলে কি হবে? নিজের শিক্ষা ভুলে গেলে চলবে না, বিন্দু বিন্দু সিন্ধু হয়।
এবার স্বপ্নের আমেরিকার গল্পটা ই বলি, গল্পটা মুলত আমেরিকান লেখক ম্যালকম গ্লাড অয়েলের " দ্যা টিপিং পয়েন্ট" বই থেকে অনুবাদ করা।
১৯৮০ এর দশক জুড়ে এবং ১৯৯০ এর প্রথম দিকে আমেরিকার নিউ ইয়র্কে মাদক বেবসা আর গ্যাং ওয়ার এত বেশি ছিল যে, সন্ধার পর মানুষ রাস্তা দিয়ে হাঁটত না। সন্ধার পর থেকেই পুলিসের ওয়্যারলেস বেজে উঠত বিভিন্ন ক্রাইম এর খবরে। এটা ছিল নিয়মিত ঘটনা।
১৯৯২ সালে নিউ ইয়র্কে ২১৫৪ জন মার্ডারার ছিল এবং প্রায় ৬,২৪,১৮২ টি সিরিয়াস ক্রাইম ছিল। পরবর্তী ৫ বছরে হঠাৎ করে মার্ডারারের সংখ্যা ৬৪ কমে গিয়ে নেমে আসে ৭৭০ এ, আর ক্রাইমের সংখ্যা কমে গিয়ে ৩,৫৫,৮৯৩ টি তে দাঁড়ায়।
এটা কিভাবে হয়, ক্রিমিনাল রা কি ক্রাইম করা ছেড়ে দেয় হঠাৎ করে নাকি পুলিস অনেক বেশি যোগ্য হয়ে যায় যে ক্রাইমের আগেই ধরে ফেলে?
ক্রিমিনলজিস্ত রা বলেন, মাদক বেবসার ফাটল এবং দন্দ এর জন্য ক্রাইম কমেছে।
ইকোনমিষ্ট রা বলেন, অর্থনীতির উন্নতিতে কর্ম সংস্থান সৃষ্টি হউয়ায় যারা নতুন ক্রিমিনাল হউয়ার সম্ভাবনা ছিল, তারা নতুন করে না জড়ানোয় ক্রাইম কমেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ক্রাইম কমার অন্যতম কারন বলে মনে করেন।
কিন্তু অন্যান্য দেশের চেয়ে এত দ্রুত হঠাৎ করে ক্রাইম কমার কারন কি?
প্রকৃত পক্ষে কিছু পুলিশ কিছু ক্রিমিনাল দের সাথে ভাল ব্যাবহার করা শুরু করেছিল। আইডিয়া , প্রোডাক্ট, ম্যাসেজ আর বেহাভিয়ার - ভাইরাসের মত ছড়ায়। পুলিশের এই ভিন্ন ব্যাবহার সব পুলিশ আর ক্রিমানালদের মাঝে এত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে যে সবার মাঝে ধীরে ধীরে অ্যান্টি ক্রাইম মুড তৈরি হয়। বইটি পড়লে এই ব্যাপার টা অনেক ভাল ভাবে জানতে পারবেন। আমি পরবর্তীতে এই নিয়ে একটা পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করব।
আমি আমেরিকার প্রসঙ্গ আর আমার বেক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে শুধু একটা কথা বোঝাতে চাই যে, ভাল ব্যাবহার একটা দেশ কে পরিবর্তনের সুচনা ঘটাতে পারে। গ্লাড ওয়েল যা এখন জেনেছেন, তা আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে আমাদের প্রিয় নবি, সর্ব শ্রেষ্ঠ মানব হজরত মুহাম্মদ ( সা) তার সুন্দর শ্রেষ্ঠ ব্যাবহার দিয়ে প্রমান করে গেছেন।
আমি পুরো পোস্টে হয়ত অনেক কিছু গুছিয়ে লিখতে পারি নি। কার ও কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এ উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫