somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাদা চোখে অপরবাস্তব

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লোকালটক সম্পাদিত সামহোয়ারইন ব্লগের "অপরবাস্তব" বইটির ব্যাপারে সম্পাদকের একটা বক্তব্য আমার ভীষণ ভালো লেগেছে..." এটা ব্লগারদের বই"। তাই ব্লগার হিসেবেই এই বইটির একটি নিখুঁত সমালোচনা ব্লগারদের থেকেই প্রাপ্য। সাহিত্য বোদ্ধা কেউ সেটা করলে খুব ভালো হতো। কিন্তু অনেক দিন তার জন্য অপেক্ষা করে অধৈর্য হয়ে পাঠক হিসেবেই তা দিলাম।

প্রথমে নিজের পাঠাভ্যাস সম্পর্কে বলে নিই। আমি খুব সাধারণ মানের পাঠক, ভালো-খারাপের পার্থক্যটা মোটামুটি বুঝতে পারি। তবে সবচাইতে ভালো বুঝি কোন বই কেমন জনপ্রিয় হবে তা। যেহেতু আমি খুব সাধারণ পাঠক, খুব জনপ্রিয় বই বাদে তেমন কিছু পড়িনি; ক্ল্যাসিক, অনুবাদ আর জনপ্রিয় ধারার বাইরে আর্ট ঘরানার কোনো লেখা পড়িনি, সেহেতু আমার সমালোচনাতে অবশ্যই কোনো লেখার মান কমবে বা বাড়বে না...এ শুধুই আমার অনুভূতি সবার মাঝে ভাগ করে নেয়ার প্রয়াস।


প্রথমেই বলে নিই বইয়ের শ্রেষ্ঠ দিকগুলো। বিষয়বৈচিত্র আর হরেক রকম লেখনীর লেখকের সমারোহ হওয়াতে নিঃসন্দেহে এই ধরণের বই বৈচিত্র অনুসন্ধানীদের ভালো লাগবে। সেই সাথে আমি এটাও নিশ্চয়তা দিতে পারি, ২২ জন লেখকের অন্তত ৬-৭ জন বাংলাদেশের লেখালেখির মেইনস্ট্রীম পালটে দেবার ক্ষমতা রাখেন। সেই সাথে প্রতি গল্প শেষে লিঙ্ক দিয়ে দেওয়াতে আমি যারপরনাই খুশি। কিছু মানুষ নতুন করে ব্লগ জিনিসটাকে চিনতে পারবে। এমন মানুষও আমার পরিচিতের মাঝে আছে যারা ব্লগকে সময় নষ্টের কারখানা বলে থাকেন। তাদের জন্য এটা এক সমুচিত জবাব।


বইয়ের প্রকাশজনিত কিছু সমালোচনাও এই ফাঁকে সেরে নিই।
১. তাড়াহুড়ো অথবা অন্য কোনো কারণে বইয়ে অসংখ্য বানান ভুল...ব্যাপারটা পীড়াদায়ক। সেই সাথে বইয়ের কোথাও যুক্তবর্ণের(সংযুক্ত ল) প্রিন্ট ঠিকমতো আসেনি। গ্লানি, ম্লান শব্দগুলো বানান দৃষ্টিকটু হয়ে এসেছে।
২.বইটার প্রচারে যথেষ্ঠ পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। আমি সংহতির সামনে দিয়ে দুইবার ঘুরেও বইটি যে এই স্টলেই আছে তা বুঝতে পারিনি। সেই সাথে মেলতে সংহতির স্টল খুঁজে বের করতেও কষ্ট হয়েছে। আমাদের ব্লগারদের মতো করে কেউ কষ্ট করে খুঁজে বের করবে তা আশা করি না। আমি এইটাও মনে করি না যে শুধু ব্লগারেরা কিনলেই বই সার্থক। দেশের সবচাইতে বড় পাঠক-গোষ্ঠী ধরতে না পারলে সেই বইকে সার্থক বলবো না।
৩. এইটা ঠিক তেমন বড় কোনো সমস্যা না, আমার নিজের মনের খটকা। আমার মনে একটা প্রশ্ন ছিল, ব্লগীয় নিকগুলো কেন নামে পালটে গেল? ব্লগের বই কি অন্যসব সাধারণ বই থেকে একটু অন্যধাঁচের হতে পারতো না? লেখকের নাম রংবেরঙ্গের নিক দিয়ে হলে ক্ষতি কি ছিল?


বই পড়ে আরেকটা ব্যাপার অবাক হয়ে খেয়াল করেছি এবং কষ্টও পেয়েছি। ব্লগে লেখতে লেখতে ছোট কলেবরে লেখা ট্রেন্ড হয়ে গেছে সবার। বিশাল বিশাল সব গল্প ... অথচ সে গল্প বইয়ে দেখি মাত্র দুই-তিন পৃষ্ঠা। ব্লগ থেকে গল্প সংকলনই হওয়া সম্ভব। উপন্যাসের সংকলন কখনো হবে না:(

গল্পের আলাদা আলাদা করে রিভিউ ইতোমধ্যে ব্লগে এসে গেছে তাই আমি সেই পথে হাঁটবো না। বরং আমি গল্পগুলোকে আমার নিজের মতো করে র‌্যাংকিং দেয়ার চেষ্টা করবো আর নিজের কিছু অনুভূতির কথা বলবো।

তারার ফুল --- তানভীরুল ইসলাম
তারার ফুল গল্পটা নিঃসন্দেহে সংকলনের সেরা গল্প। আমি অভিভূত। আমার কাছে মনে হয়েছে, এই গল্প আর সব গল্পকে ছাড়িয়ে গেছে। আমার নন-ব্লগার বন্ধুদের বইটি কিনতে উৎসাহী করতে আমি শুধু এ গল্পটুকু ট্রেলার হিসেবে পড়তে বলেছি।


স্কেলিটন শপ --- কৌশিক আহমেদ
অসাধারণ কাহিনী। সেই সাথে দারুণ রকমের সহজ-সাবলীল লেখনী। আমি এ গল্পের কাহিনীতে অ-সাধারণ মুগ্ধ হয়েছি। এই গল্পটা বইয়ের প্রথম গল্প হতে পারতো। যে কেউ বই উলটে এই ধরণের গল্প দেখতে পেলে নিশ্চিত ভাবেই বইটি সংগ্রহ করতো।


এইসিমেট্রিক ---নুশেরা তাজরীন
এটাও একটা দারুণ লেখনীর গল্প। পটভূমিটা অনেক দারুণ দেখেই আমার মনে হলো যেন এই গল্পটা কলেবরে বর্ধিত হয়ে উপন্যাস হতে পারতো। যদি গল্প সংকলন না হয়ে অপর বাস্তবে কবিতা উপন্যাসও থাকতো, আমি স্টার একটা নিশ্চিতভাবেই কমিয়ে দিতাম। স্রেফ গল্প সংকলনের রেটিং দিচ্ছি বলে লেখক বেঁচে গেলেন।


আপসের গল্প --- ফাহমিদুল হক
মদের নেশায় বন্ধুদের মাঝে জীবনের সত্যগুলো অকপটে বলে ফেলার সময় খুব সাধারণ কাহিনী অসাধারণ ফ্লেভারে উপস্থাপন করার জন্য এ গল্পকে অন্যতম সেরার দলে ফেলা যায়। লেখকের লেখার হাত দারুণ।


কুউউ... --- রন্টি চৌধুরী
গল্পটা দারুণ। কাহিনী লেখনী সবই ভালো লেগেছে, তবে রিপিটেশনটা কখনো কখনো অতিরিক্ত মনে হয়েছিল। মাঝে মাঝে পাঠককে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়ার বদলে বুদ্ধিমান ইশারা ছোট গল্পকে আরো সুন্দর করে তুলে...এই গল্পের বেলাতেও পারতো।


পুনর্জন্ম --- সাইফুল ইসলাম
খুব অন্যরকম কাহিনী মনে হয়েছে। বেশ মজা পেয়েছি পড়তে। শুধু শেষে এসে একটু তাড়াহুড়ো করে শেষ করে দেয়া হয়েছে মনে হল।


ক্রমশ নির্মীয়মান দৃশ্য কিংবা চরিত্রের গল্প --- অনীক আন্দালিব
খুব দারুণ লেখকের হাতের যশ। তবে একটা কথা না বললেই নয়, আমজনতা এতো কঠিন লেখা পড়তে চাবে না। অথচ আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, যে কেউ মুগ্ধ হতো এ লেখাটি পড়ে। সমালোচক পুরস্কারে নিঃসন্দেহে প্রথম পুরস্কার জেতার মতো হলেও, পাঠকের কাছে হয়তো এ ধারার লেখা একটু দুর্বোধ্য ঠেকবে। এই কারণে বইয়ের শুরুতে এই গল্পটা রাখার সমর্থন করতে পারলাম না।


পেটকাটি চাঁদিয়াল --- মনজুরুল হক
এ গল্পটাও দারুণ। এরকম প্রতিথযশা লেখকের সমালোচনা আমাকে মানায় না। তারপরও ঠিক আগের গল্পের দোষে এই গল্পও একটু হলেও দুষ্ট। সাধারণ পাঠক হয়তো অতি-বর্ণন এড়িয়ে চলতে চাইবে।


আগামীকাল যা ঘটে গেছে --- মাহবুব লীলেন
এই গল্পটা আমাকে মুগ্ধ করেছে। কেমন যেন অন্য ধাঁচের। প্রচলিত ধারার গল্প না হলেও, বেশ সহজ লেখনীর কারণে আমি মুগ্ধ হয়েছি। গল্পটা কি চোখের আত্মকাহিনী বলবো:P?


একদিন হঠাৎ --- মাহবুবুর শাহরিয়ার
লেখকের প্রশংসা না করে পারছি না। এই লেখাটি তুচ্ছ কাহিনী নিয়ে গড়ে উঠা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ধরে রাখবে পাঠককে। খুব ভালো লাগাতেই হয়তো শেষে এসে হতাশ হয়েছি...লেখক শেষ হইয়াও হইলো না শেষ ধরণের রেশটুকু রাখেননি। ছোটগল্পের শেষে এসে আমি তাই হতাশ।

অপেক্ষা --- একরামুল হক শামীম
মুক্তিযুদ্ধের খুব সাধারণ গল্প। লেখক সহজ ভাষায় লিখেছেন। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, লেখায় লেখকের অনভিজ্ঞতা প্রকাশ পেয়েছে।


মৌমিতা আর ময়নার গল্প --- আবদুর রাজ্জাক শিপন
মানবিক একটা গল্প। যদিও এখানেও লেখক পাঠকের জন্য শেষের রেষটুকু না রেখে নিজের বক্তব্য দিতে চেয়েছেন।


মরীচিকা সময় --- তানজিলা আফরিন
ভীষণ আবেগে ভরা মায়াময় কাহিনী। স্বল্প পরিসরে লেখকের ভাষার প্রয়োগ সুনিপুণ ছিল। শেষ অংশে ঈশ্বরের বন্তব্যটুকু যেকোনো পাঠককে বেশ কিছুটা ভাবাবে।


স্মৃতি হন্তারক বৃষ্টিতে থ্যাতলানো কয়েকজন আর উড়াল সেতু জুড়ে ধাবমান কদম --- তারিক স্বপন
লেখক বর্ণনামূলক হতে গিয়ে গল্পের গতি কিছুটা হ্রাস করেছেন বলেই আমার ধারণা। তাই সাধারণ পাঠক খুব একটা উপভোগ করবে না। ভাষার সুনিপুণ ব্যবহারে মুগ্ধ হবার উপাদান পুরো গল্পে ছড়িয়ে আছে।


জোঁকের বাড়ি, বর্শা এবং নাগিনীর ফণা --- লাবণ্য প্রভা
অন্যরকম এক পেশাজীবীর জীবনের কিছু টুকরো খন্ড নিয়ে এ গপ লেখা। বেশ ভালো লেগেছে, গল্পের বর্ণনার ঢং এর কারণে। তবে শেষে এসে কিছুটা অস্পষ্টতা থেকে গিয়েছে। বারংবার পড়েও দূর করতে পারিনি।

দুঃস্বপ্নের যাত্রী --- শফিউল আলম ইমন
খুব সাধারণ কাহিনী নিয়ে লেখা গল্প। হরহামেশাই আমাদের আশেপাশের বাস্তবটা এ গল্পের মতো হয়ে থাকে। তবু লেখকের লেখনী বেশ ভালো ছিল, তাই লেখা উপভোগ্য হয়েছে।

যে বছর গ্রামে পাখিবৃষ্টি হয়েছিল --- মোস্তাফিজ রিপন
পাগলের বৃক্ষপ্রীতি আর তাকে নিয়ে ক্ষমতাবানেদের লড়াই, এরকম পটভূমির একটা গ্রামীন গল্প লেখকের সুনিপুণ বর্ণনায় বেশ উপভোগ্য ছিল। তবে শেষে এসে কিছুটা অলৌকিকতা আমার মনে খটকা তৈরি করেছিল।


চন্দ্রবালিকা --- আবু কায়েস কুন্তল
এ গল্পটা কেন যেন ভালো লাগেনি। অত্যন্ত বাস্তব আর মানবিক পটভূমিতে লেখা, ভালো লাগা উচিৎ ছিল। তবে এই ধরণের গল্পে যেটা প্রত্যাশা করি, আবাগে ভেসে যাওয়া...সেটুকু হয়নি বলেই হয়ত হতাশ হয়েছি।

যুদ্ধ শিশু বলছি --- নিবিড় ইসলাম
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের একটা বহুল আলোচিত সমালোচিত আর বিতর্কিত বিষয় নিয়ে লেখা এ গল্প...যুদ্ধ শিশু বলছি। খুবই আবেগময় বর্ণনা, যেকোনো পাঠককে মন খারাপের স্বাদ দিবে। তবে পুরো লেখায় লেখকের অনভিজ্ঞতা চোখে পড়ে।


ফ্যাক্ট ও ফিকশনের গল্প --- মাহমুদ আরিফ
চার্চিল-ফ্লেমিং এর চমৎকার যে উদাহরণটা লেখক অবতারণা করেছিলেন সেটা বেশ উপভোগ্য ছিল। কিন্তু তার বাইরে লেখাটা উপভোগ করতে পারি নি। হয়তো এক্ষেত্রেও লেখক পাঠকের ভাবনার অবকাশ রাখেননি বলেই। গল্পের কাঠামোও ততো মজবুত মনে হয়নি।

বিদ্যাকূটে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে একটা গল্পের ভণিতা --- সুমন রহমান
এই একটা গল্প যেন অন্য গল্পগুলোর কাছে খসড়া টাইপ মনে হলো। পুরো সংকলনে আমার সবচাইতে অপ্রিয় গল্প।



সিটি মরিচের খিয়ারী আখ্যান --- মাজুল হাসান
কেন যেন এ গল্পটা পড়তে পারলাম না অনেক চেষ্টার পরও...শুরুতেই বারবার ইচ্ছে মরে গেছে। তাই কোনো রেটিং এ গেলাম না।



গল্পগুলো পড়ার সময় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়াগুলো টুকে রেখেছিলাম। ব্লগের বই তথা নিজেদের বই বলে কথা। সেই কথা গুলোই গুছিয়ে লিখে দিলাম। কিছু কথা খুব নিষ্ঠুর শোনাবে ভেবেই সহব্লগারদের উৎসাহ দানকল্পে এড়িয়ে গেলাম। তবে আমি ছোটগল্প পড়ার সময় যে কয়েকটা জিনিস প্রাধান্য দেই তা হলো সাবলীল ঢঙ্গের বর্ণনা, কাহিনীরবিস্তার কেমন করে হলো, লেখকের লেখনী কেমন আর সর্বশেষে শেষ হইয়াও হইলো না শেষের রেশটুকু। এই কয়েকটা বিষয়েই আমি সাধারণ পাঠক হিসেবে খুশি হয়ে যাই। বোদ্ধাদের অন্য কোনো মাপকাঠিতে হয়তো এই গল্পগুলো ভিন্নরকম ভূমিকা পেতে পারে।

সবশেষে বলি, বাংলাদেশে লেখার ধারা ধীরে ধীরে বদলে যাবে। এ হয়তো সময়ের দাবি...বইটা পড়ে মনে হলো, এ পরিবর্তন আমাদের ব্লগারদের হাত ধরেই আসবে। যারা এখনো বইটি পড়েননি, তাদের জন্য বলি, নিঃসন্দেহে বইটি মেলার শ্রেষ্ঠ বই হতে পারতো, প্রচারের অভাব তথা মূলধনের অভাব হয়তো একমাত্র বাধা ছিল। তবে মানের প্রশ্নে জনপ্রিয় লেখকদের ছাইপাশ বইগুলোর তুলনায় হাজার গুণ ভালো একটা বই।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৮
৩৬টি মন্তব্য ৩৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×