ভারত নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া আর এদেশীয় ভারতীয় দালালদের প্রচারণায় ভারতীয়দের নেতা যাকে তারা দেবতা তুল্য মনে করতো, সেই বদ চরিত্র পাপাত্মা গান্ধীকে এদেশের মানুষ রাও মহৎ চরিত্রের অধিকারী কোন নেতা হিসেবে জানে।
অথচ এ পাপাত্মা গান্ধী নিজেকে কথিত ব্রহ্মচারী দাবি করেও আশ্রমের নারীদের সাথে অবৈধ মেলামেশা করতো। তার বদচরিত্র, সমকামিতা এবং লাম্পট্য জীবনের ইতিহাস নিয়ে ২০১০ সালে “গান্ধী: নেইকেড অ্যাম্বিশন” নামে একটি গ্রন্থ রচিত হয়। বইটিতে ইংল্যান্ডের লেখক ও ঐতিহাসিক জাড অ্যাডামস তাকে নিয়ে গবেষণা করে অনেক গোপন তথ্য বইটিতে প্রকাশ করে।
বইয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয় এখানে প্রকাশ করা হলো:
১) পাপাত্মা গান্ধী কথিত ব্রহ্মচারীতার মুখোশে বিকৃত যৌনতা চরিতার্থ করতো।
২) পাপাত্মা গান্ধী একটি আশ্রম খুলেছিলো যেখানে সে অসংখ্য নারী জমা করে রাখতো। ঐ আশ্রমের নিয়ম অনুসারে পুরুষ-মহিলা একত্রে বিবস্ত্র হয়ে ঘুমাতো এবং বিবস্ত্র হয়ে গোসল করতো।
৩) বয়স বাড়ার সাথে সাথে পাপাত্মা গান্ধীর সান্নিধ্যে থাকা যুবতীর সংখ্যা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে থাকে। আশ্রমে সে প্রচুর নারীকে রাতে তার সাথে এনে রাখতো। আশ্রমের নিয়মের দোহাই দিয়ে অন্যের স্ত্রীদের তার সাথে বিছানায় যেতে বাধ্য করতো।
৪) আত্মনিয়ন্ত্রণ পরীক্ষার কথা বলে পাপাত্মা গান্ধী একই সাথে একাধিক নারীর সাথে বিছানায় যেতো।
৫) দিনের বেলা যুবতী মেয়েদেরকে নিয়ে সে গোসল করতো। সে বিবস্ত্র নারীদের গোসল উপভোগ করতো এবং সেগুলো নিয়ে অশ্লীল কথা রচনা করতো।
৬) সে ছিলো সমকামী। (দক্ষিণ আফ্রিকায় গান্ধীর বন্ধু হ্যারমান কালেনবাখের সাথে সমকামিতার অনেক ইতিহাস আছে)
৭) স্ত্রী বেঁচে থাকতে পাপাত্মা গান্ধী তার স্ত্রীর দৈহিক মিলনের অনুরোধ উপেক্ষা করতো এবং নিয়মিতভাবে তাকে শারীরিক নির্যাতন করতো।
৮) পাপাত্মা গান্ধী দাবি করে, আশ্রমে দুইজন ব্রিটিশ যুবতীকে আকাশ বাতাস সাক্ষী রেখে সে বিয়ে করেছিলো। (যদিও সে নিজেকে ব্রহ্মচারী দাবি করতো)
৯) পাপাত্মা গান্ধী নিজের ১২ বছরের ভাগ্নীর সাথে বিবস্ত্র হয়ে ঘুমাতো ।
১০) গান্ধীর ছেলে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে।
(তথ্যসূত্র: ‘গান্ধী: নেইকেড অ্যাম্বিশন’, এটিএন টাইমস)