আমাদের দেশের কোটাধারিরা ভারতের মত পৃথক প্রশ্নপত্র। কম জিপিএ, স্বতন্ত্র সিথিল মুল্যায়ন পদ্ধতিতে নির্বাচিত হয় না।
আমাদের দেশের কোটাধারিরা মোটেই অ-মেধবী নয়।
তারা পেছনের দরজা দিয়ে আসেনি। আসছেও না।
মেধাবী
আমাদের দেশে লাখ লাখ আবেদনকারি। কোটা ননকোটা একই প্রশ্নপত্র। অভিন্ন মুল্যায়ন পদ্ধতি।
আবেদনের যোগ্যতা জিপিএ-৫, এরপর প্রিলিমিনারি পরিক্ষা, সেকেন্ডারি।
এরপর ভাইবা দিয়ে ৬ লাখ থেকে বাছাই হয়ে ১০০ জন প্রাথমিক নির্বাচিত।
এই ১০০ জন সবাই জিপিএ ৫, এমসিকিউ তে ১০০ তে ১০০ নম্বর পাওয়া প্রত্যেকেই সমান। চাকুরি হবে ৪৫ জনের।
ধরেন এই ১০০ জনের ভেতর১৫ জন মেয়ে, ৭ জন মুক্তিযোদ্ধার বাচ্চা
এলফাবেটিক্যাল একটা তালিকা থাকলেও নম্বর ও স্ট্যাটাসে সবাই সমান।
এখন আমাকে বুঝান সাধারন প্রার্থিরা কিসের ভিত্তিতে কোটাধারিদের চেয়ে বেশী মেধাবী দাবি করছে?
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩০