পদতলিত আমার
হাজারও ক্রোষ প্রাণ্তর,
নিয়ে দুঃখ সুখের আল্পনাহীন
রংধনু একেঁ,
শূন্য চোখে অস্পষ্ট দৃষ্টিতে
এক যুগ পূর্তিতে,
দেখেছি তোমায় বৃদ্ধ মনে ভীতু দৃষ্টির বলে...

তোমার অপলক দৃষ্টি
আমার বেঁচে থাকার সর্বশেষ সাহস টুকু হনন করলো।
কম্পিত কন্ঠে তুমি জানতে চাইলে,
"এখনো কি আছো তুমি একা"?
ক্রমেই আমার দিশেহারা
অসাড় অনুভূতিরা ধোঁয়াসা হয়ে... বাকিটুকু পড়ুন

সুখেদের উপহাসে বাসর আমার সাজে কিছু অবহেলা, ভ্রুকুটি আর কিছু অশ্রুদের কারুকাজে,
মেহেদীরঙা হাতে জলসা আকেঁ কিছু ধোঁয়াসা আধাঁর।
বোঝাপোড়ার সমাধি তো হয়েছে সেই ফুলসজ্জাতেই।
ইচ্ছে এখন, কবে ফিরবে তুমি ভালবাসার সূচনালগ্নে ।
আর, নিঃশ্বাসটা সপে দিব তোমার বাহুডোরে।

তখনও মৃত্যুর বুকে মাথা রেখে কাদঁতে থাকি দহনের অনামিশায়।
আমার অলংকার, আমার অহংকার... বাকিটুকু পড়ুন

ঘরে ফেরার ডাকে


হয়ত এখনো কিছু আশার ছিটেফোঁটা জীবিত আছে কোন অদূরে...
ঘরে ফেরার ডাকে ডাকব তোমায় মৃত্যুর সন্ধিক্ষনেও।
সময় হলে ফিরে এসো কোন এক শেষ বিকেলে ।

সায়াহ্নে আকাঁ, উঠোনের কোলে কান পেতে শোয়া মৃত জ্যোস্নায়,
নিথর কায়ায় বধু বেশে থাকব সেজে অন্তিম লগ্নে,
সময় হলে নিয়ে যেও তোমার ঘরে একটু আমায়।

তোমায়-আমায় মিলে... বাকিটুকু পড়ুন

আমার লেখালেখি শুরু ক্লাস টু, স্কুল ম্যাগাজিন থেকে হয়েছে। কবিতা দিয়েই শুরু হয়েছে পথচলা। তারপর থেকে লিখে চলেছি। আম্মি এবং বুবুর সার্পোট পেয়েছিলাম তখন থেকেই। তেমন কোথাও লেখা দিতাম না। খুব জোর করা হলে দেয়াল পত্রিকা এবং স্কুল ম্যাগাজিনেই দিতাম। এভাবে চলতে থাকে দিন, এভাবে চুপিসারে কলমের উপর... বাকিটুকু পড়ুন

নিশিথের মিছিলে
মহিমা আজম হিমু

রাত্রির জোনাক জ্বলা তোমার-আমার আকাশে, চাঁদ ছোয়া মেঘগুলো উড়ে বেড়ায় এ নীল থেকে ও নীলে, দিগন্ত ছাড়িয়ে নিশিথের একলা কুঠিরে।

নিশিথের চাদরে সুঁচে গাঁথা তারাফুলে সাজানো ও হে মায়াবী রাত, একলা চাঁদ,
আশ্রয় দিও আমায় কোলাহল ছাড়িয়ে বদ্ধরজনীর আয়েশী মজলিসে,
ভেজা জ্যোৎস্নার বাহুডোরে ঠাঁয় দিও অতি গোপনে।... বাকিটুকু পড়ুন