somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিএনপির কাউন্সিল এবং একটি পর্যবেক্ষণ

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত ১৯ মার্চ ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৬ষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল। এই কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির পক্ষ থেকে মিডিয়ার সামনে যে ধরনের প্রত্যাশা জাগানোর চেষ্টা হয়েছিল সম্মেলন শেষে দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে তেমন বড় ধরনের উচ্ছ¡াস খুব একটা পরিলক্ষিত হচ্ছে না। বেশির ভাগ ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় সম্মেলনে খালেদা জিয়ার ভাষণ নেতাদের বক্তৃতা এবং কর্মীদের চাওয়া পাওয়ার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচকরা মতামত রেখেছেন। বিএনপির কোনো কোনো নেতা কিছু কিছু টকশোতে আলোচক হিসেবে কথা বলেছেন। তাদের বক্তব্যে সম্মেলনের যে সাফল্য দাবি করা হয়েছে অপেক্ষাকৃত নির্দলীয় আলোচকদের বেশির ভাগই এসব মতামতের সঙ্গে একমত পোষণ করতে দেখা যায়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিএনপির সম্মেলন নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়া না হলেও যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ সংক্ষিপ্ত মন্তব্য দিয়েছেন যা তার ব্যক্তিগত মতামত হতে পারে। সড়ক, যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামও কিছু ব্যক্তিগত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে সম্মেলনের পরদিন বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বও নিজেদের সম্মেলন সম্পর্কে কোনো সংবাদ সম্মেলন করেননি, সে রকম কোনো মূল্যায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়নি। তবে দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভি বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রতিদিন যেভাবে নানা বিষয় লিখিত বক্তব্য সাংবাদিকদের ডেকে দিয়ে থাকেন ২০ তারিখও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। তবে তার বক্তব্যে সম্মেলনের চেয়ে ইউপি নির্বাচন এবং সম্মেলনে সরকারের বাধা বিপত্তি প্রদানের কিছু অভিযোগ করা হয়েছে। একটি সম্মেলন শেষে দল থেকেই যখন কোনো ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দেশ ও জাতির উদ্দেশ্যে উপস্থাপন করা হয় না, তখন অন্যান্য দলের কাছ থেকে হওয়ার আশা করা বোধ হয় যায় না।
বিএনপির মতো এত বড় একটি দলের জাতীয় সম্মেলন শেষে সব কিছু আগের মতো নীরব হয়ে যাওয়ার বিষয়টি বেশ বিস্ময়করই মনে হয়। অথচ এই সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা থেকে প্রতিদিনই বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে যেভাবে বক্তব্য দেয়া হচ্ছিল সবার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করা হচ্ছিল, যেভাবে ঘুরে দাঁড়ানো ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের কথা উচ্চারিত হচ্ছিল তাতে মনে হচ্ছিল যে, সম্মেলনের দিন কিছু একটা হতে যাচ্ছে- যার ইতিবাচক প্রভাব শুধু বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যেই পড়বে না, গোটা দেশের রাজনীতি তথা সাধারণ মানুষের ওপরও পড়বে। গণমাধ্যমে বিএনপির পক্ষ থেকে প্রচারিত বক্তব্যে সে রকম ধারণাই বিশেষভাবে দেয়া হয়েছিল। তবে বেশির ভাগ রাজনৈতিক বিশ্লেষকই পরিস্থিতির দিকে বেশি সতর্ক দৃষ্টি রেখেছেন, মন্তব্য কম করেছেন, যতটা করেছেন তাতে দু ধরনের প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। এক, বিএনপি যদি জামায়াত থেকে মুক্ত হতে পারে তাহলে বড় ধরনের বাঁক পরিবর্তন ঘটবে, দুই, নেতৃত্বের শীর্ষ পর্যায়ে খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের পুনর্নির্বাচন ছাড়া বেশি কিছু নাও ঘটতে পারে। সরকারের দিক থেকেও মনে হয় বিএনপি আসলে কী করতে যাচ্ছে তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণে রাখা হচ্ছিল। সরকার খুব ধীরস্থিরভাবে বিএনপির কাউন্সিল অধিবেশন হওয়ার ক্ষেত্রে যতটুকু করণীয় দরকার ছিল তা করেছে। কারো কারো ধারণা ছিল সরকার হয়তো বিএনপিকে কাউন্সিল অনুষ্ঠিত করতে জায়গা নাও দিতে পারে। কিন্তু এই সময়ে সরকারের দিক থেকে সে ধরনের নেতিবাচক কোনো অবস্থান নেয়ার বিষয়টি খুব একটা বাস্তবসম্মত হতো না। কেননা, সে ধরনের অবস্থান নিলে বেশি বেশি লাভবান হতো বিএনপি, ক্ষতিগ্রস্ত হতো সরকারের ভাবমূর্তি। সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর বিএনপিতে উচ্ছ¡াসের চেয়ে হতাশা, নানা হিসাব-নিকাশ মেলাতে না পারা নিয়েই নেতাকর্মীরা যখন নিজ নিজ এলাকায় ফিরে গেছে সেটি সরকারের জন্য অনেক বেশি লাভজনক হয়েছে- এমন কড়া-গণ্ডার হিসাব সরকারের ভেতরে আগেই ছিল বলে মনে হচ্ছে। সুতরাং সম্মেলন শেষ, উত্তেজনাও শেষ, বরং নতুন নতুন হতাশা ও হিসাব-নিকাশে নেতাকর্মীরা অধিকতর পাথর হয়ে যাচ্ছেন- এমনটি লক্ষ করা যাচ্ছে।
সম্মেলনে দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া একটি দীর্ঘ লিখিত ভাষণ দিয়েছেন। তাতে তিনি আওয়ামী লীগকে অনুসরণ করে ভিশন ২০৩০ উপস্থাপন করেছেন। এটি বিএনপির উদ্ভাবিত কোনো ধারণা নয়, শেখ হাসিনার ২০০৮ সালে ইশতেহারে দেয়া ধারণার অনুসরণমাত্র। এ ধরনের উদ্যোগ বেশ বিলম্বিত বিষয় হয়ে গেছে। বিএনপি দীর্ঘদিন দেশ শাসন করেছে, বিএনপি সব সময় দাবিও করে থাকে যে তারা আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার পথ প্রদর্শক ইত্যাদি। কিন্তু ২০০৮ সালের পর শেখ হাসিনার দেয়া ইশতেহারে বর্ণিত উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং ক্ষমতায় গিয়ে বাস্তবায়নের সুফল চাক্ষুষভাবে পাওয়া এবং দেখার পর বিএনপির ওই সব দাবি খুব একটা ধোপে টেকে না, বরং মানুষ তুলনামূলক আলোচনা ও পর্যবেক্ষণে যাওয়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে অনেক বেশি পরিপক্ব রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে বিবেচনা করতে পারছে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের যে ধারায় নিয়ে তুলে ধরেছেন তা অভূতপূর্ব, দেশে-বিদেশে বহুলভাবে প্রশংসিত। তার ভিশন ২০২১, এবং ২০৪১ সর্বত্র এখন আলোচিত হচ্ছে। অনেকেই শেখ হাসিনার এসব ভিশন যে বাস্তবায়নযোগ্য তাও বিশ্বাস করছেন। ঠিক এমন বাস্তবতায় খালেদা জিয়ার দেয়া ভিশন ২০৩০ কে বেশির ভাগ মানুষই ভিশন ২০২১ এবং ২০৪১ এর মধ্যবর্তী একটি জায়গা করে নেয়ার চেষ্টা হিসেবে দেখছেন। অবশ্য বিএনপির পক্ষে এ ধরনের কোনো ভিশন-মিশন প্রক্ষেপণ করা ছাড়া স্বাতন্ত্রিক অবস্থানের প্রমাণ দেয়াও বেশ কটিন ছিল। আসলে এক সময় জিয়াউর রহমান বলেছিলেন যে তিনি রাজনীতিবিদদের জন্য রাজনীতি কঠিন করে দেবেন। এখন মনে হচ্ছে শেখ হাসিনাই বিএনপির জন্য রাজনীতিকে আগের মতো সহজ অবস্থানে রাখেননি। শুধু সাম্প্রদায়িকতা ও ভারত বিরোধিতার জুজু দেখানো, আওয়ামী শাসনামলে দুর্ভিক্ষের আগাম ভীতি ছড়ানো, ধর্ম চলে যাওয়ার ভীতি ছড়িয়ে রাজনীতি করা যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগের গত তিন মেয়াদের শাসন থেকে এসবের অসারতা প্রমাণিত হয়ে গেছে। এর ফলে বিএনপির পক্ষে মিথ্যা অপবাদ আর আবেগ সৃষ্টির রাজনীতি বৈতরণী পার হওয়া বেশ কঠিন হয়ে গেছে। দেশে উন্নয়নের নজির স্থাপনসহ নানা ক্ষেত্রেই শেখ হাসিনা বিএনপির আমলে প্রচারিত বিষয়গুলোকে অসার প্রমাণিত করে দিয়েছেন। ফলে বিএনপির পক্ষে আগের জুজু দেখিয়ে রাজনীতি করা এখন বাসি হয়ে গেছে। অন্যদিকে উন্নয়ন তত্ত্বের রাজনীতিতে বিএনপির অবস্থান মোটেও আশাবাদী হওয়ার নয়। বিএনপি তাই অর্থনৈতিক উন্নয়নের কোনো নতুন ধারণা প্রদানের চেষ্টা না করে শেখ হাসিনার ভিশন ২০২১, ২০৪১ অনুকরণে ভিশন ২০৩০ উপস্থাপন করেছেন- যা দেশে বা বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে কোনো আগ্রহ সৃষ্টি করতে পারেনি। লিখিত বক্তব্যে খালেদা জিয়া দুই কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রæতি দিয়েছেন, একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরির প্রতিশ্রæতিও দিয়েছেন। এসব প্রতিশ্রæতি শুনতে খারাপ লাগার কথা নয়, তবে বাস্তবায়ন কে করবে, কীভাবে করবে- তা হাজার প্রশ্নের বিষয়।
তবে যেটি সবাই ধরেই নিয়েছিল যে, এই সম্মেলনে মির্জা ফখরুল ইসলাম মহাসচিব পদে স্থায়ী হবেন। কিন্তু সেটিও ঘোষিত হয়নি। সব কিছুই দলের চেয়ারপারসন এবং দলের সিনিয়র সহসভাপতি তারেক রহমানের ওপর ছেড়ে দেয়া হলো। বিএনপির নেতাকর্মীরাই যেখানে নতুন কিছু পায়নি, রাজনীতি ও দেশের জনগণ কিভাবে ভিন্ন কিছু আসা করবে তাহলে বিএনপি কিভাবে এর ফলে ঘুরে দাঁড়াবে সেটিই মৌলিক প্রশ্ন। দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যে দাবি বিএনপি কাউন্সিলের আগে বারবার নেতাকর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীদের শুনিয়েছিল সেটি অর্জিত হবে কিভাবে?
দেশে গণতন্ত্র নেই- বিএনপির এমন দাবি যথেষ্ট ব্যাখ্যার দাবি রাখে। পুনরুদ্ধারের বিষয়টি তো আরো বেশি দুশ্চিন্তার বিষয়। হ্যাঁ, আমাদের দেশে গণতন্ত্রের বিকাশ নিয়ে আমরা মোটেও সন্তুষ্ট হতে পারছি না। সেটি এক কথায় বলে শেষ করার মতো নয়। শুধু এই সরকারকে এককভাবে দায়ী করলেও হবে না, তা খুব একপেশে এবং গোটা সত্যকে আড়াল করার মতো বিষয় হয়ে যাবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে যারা কেবলি নির্বাচনের মধ্যে দেখেন তাদের দৃষ্টিভঙ্গির সীমাবদ্ধতা তারা নিজেরা স্বীকার করবেন না। তবে সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ, সুশাসনের অভাব, দুর্নীতি, রাজনৈতিক এলিমেন্ট ছাড়া দল গঠন ও পরিচালিত হচ্ছে, দলগুলোতে সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ, আদর্শহীন নেতাকর্মীতে ভরে গেছে। এর ওপর সাম্প্রদায়িকতা, মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত চেতনায় লালিত অপরাজনীতি দ্বারা যেভাবে একটি বড় রাজনৈতিক জোট পরিচালিত হচ্ছে, একইভাবে আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে মধ্য সারি পর্যন্ত যেভাবে হাইব্রিড তথা আদর্শহীন নেতাকর্মীতে ভরে গেছে তা দেশে একটি আদর্শবাদী, বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে রাজনীতির নিয়ে স্বপ্ন দেখাতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সমস্যাকে বন্দি রেখে পুনরুত্থানের আন্দোলনের বিষয়টি বিভ্রান্ত রাজনীতির অংশমাত্র। এটিকে হালকাভাবে দেখার নয় মোটেও। বিএনপিকে দিয়ে সেই আন্দোলন সফল হওয়ার সম্ভাবনা কতটা আছে তা যুক্তি দিয়েই বোঝা যায়।
বিএনপি এখনো জামায়াত এবং সাম্প্রদায়িকতা নির্ভর রাজনীতি থেকে নিজেকে আলাদা আলাদা করার কোনো চেষ্টা করেনি। তা হলে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে কী করে? খালেদা জিয়া কাউন্সিলের সমাপনী অধিবেশনে স্বতঃস্ফ‚র্ত ভাষণ দিয়েছেন তাতে সকালে লিখিত ভাষণের বিপরীত মেজাজই পরিলক্ষিত হয়েছে। তিনি তাতে আগামী নির্বাচনটি হাসিনাবিহীন হবে দাবি করেছেন। প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে? দেশে আবারো কি ২০১৩ এবং ২০১৫ এর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হবে? ২০১৩-১৫ সালে কিছু করা গেলেও ভবিষ্যতে তা করা যাবে কিনা তা কেবল ভবিষ্যৎই বলে দেবে। তবে বিএনপির ৬ষ্ঠ কাউন্সিল ১৯ তারিখের আগে যে রকম প্রত্যাশার জন্ম দিয়েছিল কাউন্সিল শেষে তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সম্মেলনে গত ছয় বছরের দলীয় নীতি ও কৌশল নিয়ে কোনো কথা উচ্চারিত হয়নি। সম্মেলনে তারেক রহমানের ভাষণ শোনা গেছে, ভবিষ্যৎ নেতার উচ্ছ¡াস প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু এসবের ভবিষ্যৎ কী হবে- তা কেউ এখনই বলতে পারছে না। আপাতত বিএনপি কতটা ঘুরে দাঁড়াবে তা দেখার অপেক্ষা করা ছাড়া তেমন কিছু বলা যাচ্ছে না।
মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী : অধ্যাপক, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:০৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×