একজনের পাণ্ডুলিপি আরেকজনের নামে চালানো কি বৈধ? ভিসিরা কী শেখাচ্ছেন আমাদের?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
৬ ফ্রেব্রুয়ারি ২০০৯ বিকেল সাড়ে চারটায় বাংলা একাডেমীর তথ্যকেন্দ্রের সামনে লেখক-পাঠক-প্রকাশক ব্যানারে একটা মানববন্ধন করলাম আমরা। ব্যানারের বক্তব্য ছিল,
'মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে রোকেয়া কবীর ও মুজিব মেহদীর পাণ্ডুলিপি মুক্তিযুদ্ধে নারী চুরির ঘটনার তদন্ত চাই এবং মেহেদী হাসান পলাশ সহ জড়িত সকল অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই'। মামলাটা মেধাস্বত্ব চুরির,
চুরিটা করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এমাজউদ্দীন আহমদ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি জসীম উদ্দিন আহমদের তত্ত্বাধানে ইনকিলাব সাংবাদিক মেহেদী হাসান পলাশ। ধারণা করছি, চুরিটা হয়েছে জোট সরকারের পাঁচ বছরের কোনো এক সময়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে। সুতরাং ঘটনাটা মোটেই অবহেলার নয়। কিন্তু আমার ২০ বছরের লেখক জীবনের বন্ধুরা কী জানি কী কারণে আমাদের পাশে এসে দাঁড়ানো প্রয়োজন মনে করেন নি। অবশ্য সবাই ব্যাপারটা সম্পর্কে জানতেন না, যাঁরা জানতেন, তাঁদের মধ্যেও খুব কমজনই এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন কিংবা আমাদের প্রবোধ দেবার চেষ্টা করেছেন। তাঁরা হয়ত মনে করছেন সমস্যাটা তো তাঁদের নিজেদের হয় নি, সুতরাং ভাবনা কী! কিন্তু তাঁরা একবারও ভাবেন নি হয়ত যে, এ ধরনের অপরাধকে বিনা প্রশ্নে ঘটতে দিতে থাকলে তাঁরা নিজেরাও একদিন এর শিকার হতে পারেন।
অবশ্য আমার আশপাশের কেউ কেউ যে চোরের পক্ষেও দাঁড়াতে পারে তাও দেখতে হলো। অবিশ্বাস্য! সে বিবেচনায়
আমার অল্পদিন সময়ের ব্লগার বন্ধুরা আমাদের ক্রমাগত সাহস যুগিয়েই চলেছেন, যেকোনো অবস্থায় তাঁরা পাশে থাকবেন বলেও আশা করি।
ধরুন, আপনার একটা পাণ্ডুলিপি কিছু তথ্য বিকৃত করে অন্য কেউ তার নামে ছাপিয়ে বাজারে বিক্রি করছে, আপনার কেমন লাগবে? আমার খুব খারাপ লেগেছে এবং এই খারাপ লাগা এখনো অব্যাহত আছে, যে কারণে ৫ ফেব্রুয়ারি আমার নতুন বই
চিরপুষ্প একাকী ফুটেছে প্রকাশ পেলেও আনন্দিত হতে পারি নি কিংবা
সটোরি লাভের গল্প কবে প্রকাশিত হবে, সে ব্যাপারে প্রকাশককে ফোন করে জানবারও আগ্রহ পাচ্ছি না।
আপনারাও কি এ ধরনের একটা চুরির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে প্রয়োজনে আমার/আমাদের পাশে এসে দাঁড়াবেন না?
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।
মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে...
...বাকিটুকু পড়ুন ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি...
...বাকিটুকু পড়ুন প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন
আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে...
...বাকিটুকু পড়ুন