ধাধা নং ০৫:- ব্যাংক ডাকাত:-
ফরিপুরের থানায় সকালে একটা ব্যাংকে চুরির ঘটনার খবর এলো। মাটির নিচে সুরঙ্গ করে ব্যাংকের ভোল্ট থেকে ৩ কোটা টাকা নিয়ে গেছে চোরেরা।
ঐ রাতে শহরের বাইরে যাবার পথে সব খানেই পুলিশ টহল ছিলো তাই পুলিশের ধারনা চোর এখনো শহরেই কোথাও লুকিয়ে আছে।
গোয়েন্দা বিভাগের দুই অফিসার মোল্ডার এবং স্কালি ঐ এলাকার আসে পাসের বাড়ী,ব্যবসা প্রতিস্ঠানের মানুষের সাথে কথা বলতে বের হলো।
তারা ব্যাংকের পাশের খন্দকার রেস্টুরেন্টে গেলো এবং মালিক ডিপজল কে জিঙ্গাসাবাদ করলো মালিক জানালো তারা রাত ১২টার সময় রেস্টুরেন্ট বন্ধকরে বাড়ি ফিরেছিলো। এবং গত রাত থেকে কিছুই সরানো হয়নি এমন কি গারবেজও এখনো ৫টি বস্তা বাধা অবস্হায় পেছনের একটা রুমে আছে দুপুরে পৌরসভার গাড়ীতে তুলে দেওয়া হবে।
তারপরে তারা লাকি ডিজিটাল কালারল্যাব গেলো এটা ব্যাংকের একটু দুরে। মালিক অনন্ত জলিল জানালো তিনিও রাত ১১টা পযন্ত তাদের ডাক রুমে কাজ করেছে এবং ল্যাব বন্ধ করে বাড়ী গেছেন এবং সে সন্দেহ মুলক কিছুই দেখানাই বা শোনে নাই। তার ল্যাব থেকেও কিছুই সরানো হয়নি। তিনি সারা ল্যাব ঘুরিয়ে দেখালেন, স্কালি অফিসের পাশের একটি রুম দেখতে চাইলে অনন্ত বললেন এটা ডাকরুম এখন রুমের দরজা খুললে তার ছবিগুলি নস্টহয়ে যাবে তিনি ১ ঘন্টা পরে দেখাতে পারবেন।
তারপরে তারা দুজন ব্যাংকের পাশের ইসলামিয়া লাইব্রেরিতে, সেখানে মালিকে সাকিব খান জানালো যে গত রাতে তাদের ২০ বস্তা বইয়ের চালান এসেছে এবং তা পেছনের গুদামেই আছে, বিকেলে তা থেকে ৫ বস্তা বই সদরপুরে পাঠাবেন তিনি। তিনি বইয়ের চালানের কপি দেখালেন এবং তাদের চা নাস্তা খাওয়ানের জন্য প্রস্তাব করলেন।
বইয়ের লাইব্রেরি থেকে বের হয়ে মোল্ডার একটু চিন্তা করে তার বসকে ফোন দিলো। পুলিশ ফোস` আসলে তাদের নিয়ে চোরকে গ্রেপ্তার করলো এবং টাকা গুলি ৫ বস্তায় বাধা অবস্তায় উদ্ধার করলো।
কে চোর এবং কিভাবে নিও বুঝতে পারলো?
এই পবের বিজয়ী দের অভিনন্দন
>> ১ম:- তট রেখা ( আসল ক্লু দেবার জন্য) ২য় আবু শাকিল ( পুরু ব্যক্ষা দেবার জন্য) ৩য়: বুবলা ( উনিও প্রায় ঠিকই বলেছেন তবে তট রেখা আসল পয়েন্টে পৌছেছেন)
(-- ইংরেজী গল্প ধাধা অবলম্বনে)
প্রথম ধাধা >> Click This Link
দ্বিতীয় ধাধা >> Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮