০১ ) নিখোজ ৮ম ছাত্র ??
আটজন কলেজ ছাত্র যারা সবাই মাউন্টেন ক্লাইমিং ক্লাবের সদস্য ছিলো। সেইবার শীতে বরফ পরে সবকিছু সাদা হয়ে গিয়েছিলো। তারা আটজন ঐখানের উচু পব`তের চুড়া উঠার জন্য করার জন্য রওনা হলো। তারা চুড়ায় পৌছাবার পরে আবহাওয়া খুবই খারাপ হওয়া শুরু হলো। তাড়াতাড়ি সবাই চুড়ার থেকে নামার পথে একটা গুহায় আশ্রয় নিলো ঝড় থেকে বাচার জন্য।
দুই সপ্তাহ পরে উদ্ধারকারী দল তাদের গুহায় খুজে পেলো। কিন্তু ঐ গুহায় পৌছে তারা ৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করলো। তারা প্রচন্ড দূব`ল হয়ে গিয়েছিলো এবং প্রায় মৃতপ্রায় অবস্হায় তাদের দ্রুত হাসপাতালে ভতি` করা হলো। ৬ জন ১ সপ্তাহ পরে সাভাবিক হয়ে উঠলো কিন্তু ৭নং ছেলেটির মানুষিক অবস্তা এতোই ভেঙ্গেপড়েছিলো যে তাকে একটা মানুষীক হাসপাতালে স্হানান্তর করা হলো।
পুলিশ যখন সুস্হ ৬ জনকে জিঙ্গাসা করলো নিখোজ ৮ম ছেলেটি সম্পকে তারা সবাই একই কথা বললো যে ঝড়ের মাঝে ও পেছন থেকে হারিয়ে গেছে এবং তাদের গুহায় পৌছাতে পারেনাই।
পুলিশ যখন মানুষিক হাসপাতালের ছেলেটির কাছে গেলো এবং তাকে নিখোজ বন্ধুর কথা জিঙ্গাসা করলো তার আচরন থেকে পুলিশ কিছুই বুঝতে পারলো না। সে শুধু দেয়ালে বার বার মাথা ঠুক ছিলো এবং একটা শব্দ বার বার বলছিলো। তা হলো ইংরেজী সংখ্যা '' এইট''
০২) অপহরনকারী কে??
নায়লা এবং নাইম দুই বোন এবং তারা আইডেন্টিক্যাল টুইন। তাদের বাবা আবেদ সাহেব শহরের মাল্টমিলিওনিয়ার , তাদের মা এবং বড় ভাই মিলে তারা শহরের বাইরে বিরাট বাগানবাড়ীতে থাকে। সবাই দুই বোনকে প্রচন্ড হিংসা করে কারন দুই মেয়ে আবেদ সাহেবের চোখের মনি তাদের কে খুবই বেশি ভালোবাসে এবং তাদের সব আবদার না চাইতেই পুরন করে। একরাতে যখন তারা দুজন ঘুমিয়েছিলো, তাদের অজ্ঞানকরার ওষুধ দিয়ে তাদের অপহরন করে। তাদের যখন জ্ঞান ফেরে তারা নিজেদের চোখ বাধা এবং চেয়ারের সাথে বাধা অবস্হায় আবিস্কার করে।
কিছুক্ষন পরে একটি পায়ের সব্দ শুনতে পায় তাদের কাছে আসে....
অপহরনকারী ফিস ফিস করে নায়লার কানে বলে:- '' আমি আবেদ সাহেবের কাছে তোমাদের মুক্তিপন বাবদ ১০ লক্ষটাকা চেয়েছি। কিন্তু যদি তুমি পালাতে চেস্টা করো তবে আমি নাইমকে মেরে ফেলবো ''
অপহরনকারী নাইমের কানে কানে ফিস ফিস করে বলে:- '' আমি আবেদ সাহেবের কাছে তোমাদের মুক্তিপন বাবদ ১০ লক্ষটাকা চেয়েছি। কিন্তু যদি তুমি পালাতে চেস্টা করো তবে আমি নায়লাকে মেরে ফেলবো ''
(-- ইংরেজী গল্প ধাধা অবলম্বনে)
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩