somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজ ১১ জুলাই, বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসঃ মানবাধিকার সুরক্ষার জন্য চাই পরিকল্পিত পরিবার

১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস। প্রতিবছর ১১ই জুলাই জাতিসংঘের উদ্যোগে সারা বিশ্বে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হয়। বিশ্বায়নে জনসংখ্যা-চ্যালেঞ্জ ও পরিকল্পিত পরিবারের সুবিধাসমূহের ব্যাপারে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করাই এই দিবসটি পালনের লক্ষ্য।বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতপূর্ণ দেশ হওয়াতে বিষয়টি এখানে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো সেটা উদ্বেগজনক। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবমতে প্রতি মিনিটে বিশ্বে ২৫০টি শিশু জন্মগ্রহণ করে আর বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করে ৯টি শিশু। জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য বাল্যবিবাহকে দায়ী করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক বলেন, দেশে ১৮ বছরে অধিকাংশ মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। ১৯ বছরেই তাঁরা মা হন। এ জন্য জনসংখ্যা যেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে, তেমনি অপুষ্টি নিয়ে শিশু জন্ম নিচ্ছে। জনসংখ্যাকে সম্পদ বলা হলেও অতিরিক্ত জনসংখ্যা সম্পদ নয়, বরং বোঝা। অপুষ্টি, অপর্যাপ্ত শিক্ষার সুযোগ, বেকারত্ব, চিকিৎসা সেবার অপ্রতুলতা ইত্যাদি সমস্যার মূলে রয়েছে অতিরিক্ত জনসংখ্যা। তাই মানুষের মধ্যে সচেতনা সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৮৯ সাল থেকে জাতিসংঘের উদ্যোগে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত হচ্ছে। জনসংখ্যা দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য পরিকল্পিত পরিবার, সুরক্ষিত মানবাধিকার, Family Planning is a Human Right।

বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি আজ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ১৯৫১ সালে বাংলাদেশে (তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তান) জনসংখ্যা ছিল দুই কোটি তিন লাখ। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ি, দেশে প্রতি বছর ২০ লাখ মানুষ বাড়ছে। বর্তমানে জনসংখ্যা ১৫ কোটি ৭২ লাখ। দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে এক হাজার ১৫ জন মানুষ বাস করে। এ মুহূর্তে ১ দশমিক ৩৭ হারে জনসংখ্যা বাড়ছে। বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান অষ্টম যদিও আয়তনের হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে ৯৪তম, ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশগুলোর নবম। মাত্র ৫৬ হাজার বর্গমাইলেরও কম এই ক্ষুদ্রায়তন দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৫.৫৯ কোটির বেশি অর্থাৎ প্রতি বর্গমাইলে জনবসতি ২৪৯৭ জন। ২০০১ সালের আদমশুমারিতে দেশের মানুষের সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৪৩ লাখ ৫৫ হাজার। ঘনত্ব ছিল প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৮৩৪ জন। বাংলাদেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান হার ১.৩৯ শতাংশ এবং এ হারে বৃদ্ধি পেতে থাকলে ২০৫০ সালে জনসংখ্যা ২২ কোটি ২৫ লাখে পৌঁছবে। নারী ও শিশুরা জলবায়ু পরিবর্তনে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের মতো গরিব দেশের খাদ্য নিরাপত্তা চরম হুমকির মুখে রয়েছে। দেশের বিশাল দরিদ্র জনগোষ্ঠী এ হুমকির মুখে বসবাস করছে। একদিকে বিশাল জনগোষ্ঠী প্রাকৃতিক দুর্যোগের শঙ্কা মাথায় নিয়ে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলোতে বসবাস করছে, অন্যদিকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে তাদের সামনে খাদ্য নিরাপত্তা হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। তবে জনসংখ্যা সমস্যা নিয়ে কিছুটা বিতর্কও আছে। অনেকের মতে পৃথিবীর যা সম্পদ রয়েছে তাতে সর্বোচ্চ ২০০ থেকে ৩০০ কোটি লোককে জায়গা দেয়া সম্ভব। তাদের মতে ধীরে ধীরে জনসংখ্যা কমিয়ে আনা উচিত। কেবল এভাবেই প্রকৃতির ওপর যে নির্যাতন চলছে তা বন্ধ করা যাবে। অবশ্য জাতিসংঘ ঠিক এটি না করে কেবল জনসংখ্যা বৃদ্ধিকেই নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও উন্নত বন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে বর্ধিত জনসংখ্যার চাহিদাও পূরণ করা সম্ভব বলে মনে করেন অনেকে। জনসংখ্যা সমস্যায় জর্জরিত চীন এক সন্তান নীতির মাধ্যমে জনসংখ্যা কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছে। আবার কিছু দেশ ঋণাত্নক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারের কারণে উল্টো নীতিও গ্রহণ করেছে।

তবে একটা কথা বলে রাখা প্রয়োজন যে একমাত্র পরিবেশ বা জনসংখ্যার কারণেই কোন দেশ বা সভ্যতা অতীতে ব্যর্থ হয়েছে এমন কোন উদাহরণ জানা নেই। সবসময়ই এর সাথে অন্যান্য আরও কিছু কারণ জড়িত থাকে। জ্যারেড ডায়ামন্ডের মতে একটি দেশ বা সভ্যতার ব্যর্থ হওয়ার পেছেনে ৫টি কারন কাজ করতে পারে। এই পাঁচটি কারণের মধ্যে ৪টি কারণই কোন একটি দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ন হতেও পারে আবার নাও হতে পারে। কারনগুলো হলোঃ পরিবেশের ক্ষতিসাধন, জলবায়ুর পরিবর্তন, প্রতিবেশী হিসাবে শত্রু দেশের অবস্থান, বাণিজ্য সহায়ক প্রতিবেশী বন্ধু দেশ। তবে পঞ্চম কারণটি প্রতিটি দেশের জন্যে অতি অবশ্যই খুবই গুরত্বপূর্ন একটি কারণ আর সেটি হলোঃ একটি দেশ তার পরিবেশের সমস্যা সমাধানে যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করে থাকে সেগুলো। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে, আন্তর্জাতিক অভিবাসন বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলো তাদের নাগরিকদের হারাচ্ছে। মাত্রাতিরিক্ত জনংখ্যার কারণে যেহেতু এই দেশগুলো তাদের নাগরিকদের পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা দিতে ব্যর্থ হয়-এমনকি অনেক সময় মৌলিক চাহিদাও পূরণ করতে পারে না সেহেতু বহু মানুষ উন্নত দেশগুলোর দিকে পা বাড়ায়। অপরিকল্পিত নগরায়নের জন্যও জনসংখ্যার তীব্র চাপ দায়ী। ১৯৬০ সালের দিকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মাত্র ২২ শতাংশ নগরে বসবাস করতো। ১৯৯০ সালে এসে তা ৩৪ শতাংশে উন্নীত হয়। ধারণা করা হচ্ছে ২০১৫ সালে তা ৪৮ শতাংশে রূপ নেবে। চাহিদার তুলনায় বেশি নগরায়ন হলে কি হয়? তখন এক দিকে পরিবেশ দূষণ বৃদ্ধি পায়, বনাঞ্চল উজাড় হয়, অন্যদিকে খাদ্য, বাসস্থান, বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন সুবিধা, গণপরিবহন, কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা-সুবিধার চাহিদা বাড়তে থাকে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ, বিশেষ করে এর রাজধানী ঢাকা একটি আদর্শ উদাহরণ। ২০১১-এর আদমশুমারির প্রাথমিক হিসেব অনুযায়ী পুরুষ ও নারীর সংখ্যা যথাক্রমে ৭ কোটি ১২ লাখ ৫৫ হাজার এবং ৭ কোটি ১০ লাখ ৬৪ হাজার অর্থাৎ নারী ও পুরুষের অনুপাত ১০০:১০৩। জনসংখ্যার নিরিখে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম দেশ। এখানে জনবসতির ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,০৫৫ জন, যা সারা পৃথিবীতে সর্বোচ্চ (কিছু দ্বীপ ও নগর রাষ্ট্র বাদে)। দেশের অধিকাংশ মানুষ শিশু ও তরুণ বয়সীঃ যেখানে ০–২৫ বছর বয়সীরা মোট জনসংখ্যার ৬০ শতাংশ, সেখানে ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা মাত্র ৩ শতাংশ। এদেশে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু ৬৩ বছর।


বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, সম্পদের তুলনায় অধিক জনসংখ্যা বাংলাদেশের উন্নয়নের পথে বড় বাধা। ২০৫০ সালে বাংলোদেশের জনসংখ্যা ২২ কোটিতে দাঁড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর ফলে মৌলিক প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা, পানি, বিদ্যুৎ সরবরাহসহ সব রকম সেবা ও অবকাঠামোর ওপর ভীষণ চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। তাই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রের ক্ষেত্রে গণচীনে যে কঠোর আইন রয়েছে তারচেয়েও আমাদের দেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রনের ক্ষেত্রে সরকারকে আরো অধিক কঠোর হতে হবে, বর্তমানে জনসংখ্যার এই ভয়াবহতার হাত থেকে রা পাওয়ার জন্য। যদিও আমাদের দেশের প্রায় সকলের জানা, দেশের সিংহভাগ সমস্যার মূলেই রয়েছে অতিরিক্ত জনসংখ্যা। মূলত: জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করার মাধ্যমেই দেশের তথা জনগণের অতিদ্রুত ভাগ্য উন্নয়ন করা সম্ভব, অন্যথায় কোনক্রমেই সম্ভব নয়। এজন্য পরিবার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও জনসংখ্যা বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে তরুণদের কাজে লাগাতে হবে। পাশাপাশি বাল্যবিবাহ বন্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সরকার তথা সকল দেশবাসীকে যতদ্রুত সম্ভব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ঘরে ঘরে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে এবং দেশে বিরাজমান সিংহভাগ সমস্যা সমাধানে জন্মনিয়তন্ত্রের ব্যাপারে সকলকে ঐক্যবোধ্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অধিক জনসংখ্যার কুফল সম্মদ্ধে জনগণকে অবহিত করতে হবে, অধিক প্রচারণা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, জনসচেতনতা গড়ে তোলার পাশাপাশি সরকারেরকে জনসংখ্যা রোধকল্পে দ্রুত কঠোর আইন প্রণয়ণ করতে হবে, যাতে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণে জনগণ এক প্রকার বাধ্য হয়। বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০১৮ এর প্রতিপাদ্যকে স্বার্থক ও এ বিষয়ে সকলকে সচেতন করার সাথে সাথে মনে রাখতে হবে পরিকল্পিত পরিবারই পারে মানবাধিকারকে সুরক্ষা করতে। বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসে আমাদে অঙ্গীকার হোক পরিকল্পিত পরিবার গঠন।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
৭টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×