somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

নূর মোহাম্মদ নূরু
নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ বিপ্লবী মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। দেশ ও মানুষের মুক্তির লক্ষ্যে কাজ করার জন্য চিরকুমার ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী ছিলেন কখনো যোদ্ধা, কখনো গুপ্তচর। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করে ৩৪ বছর জেলখানায় জীবন অতিবাহিত করেছিলেন ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। বৃটিশ সরকারের দায়ের করা একের পর এক মামলায় তাঁকে কারাভোগ করতে হয় দফায় দফায়। কখনো হত্যা মামলা, বরিশাল ষড়যন্ত্র মামলা, ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা, রাজাবাজার বোমা হামলা এভাবে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩০ বছর কারাগারেই কাটে। ১৯৬৭ সালে তাঁর লিখিত গ্রন্থ 'জেলে তিরিশ বছর ও পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম' প্রকাশিত হয়েছিল। তিনি এ বইয়ের ভূমিকায় লিখেছিলেন, 'পৃথিবীতে সম্ভবত আমিই রাজনৈতিক আন্দোলন করার কারণে সর্বাধিক সময় জেলখানায় অতিবাহিত করেছি'। মাঝখানে দু-এক মাস বিরতি ছাড়া আমি টানা ৩০ বছর জেলখানায় কাটিয়েছি। জীবন-যৌবনের ৩০টি বছর কারাগারে কেটে গেলেও তাঁর বিপ্লব ছিল চিরজাগ্রত। জেলে আটকে রেখে তাঁর বিপ্লবী মনোভাবকে দাবিয়ে রাখা যায়নি। ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী শুধু বিপ্লবীই ছিলেন না; ছিলেন একজন মানবদরদী, দেশপ্রেমিক, সমাজসংস্কারক, ধার্মিক। মানুষের জন্য, দেশের জন্য জীবনব্যাপী দুঃসহনীয় অত্যাচার সহ্য করে তিনি নিজেকে কখনো সফল বিপ্লবী বা মানুষ হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করেননি। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নেতা ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী। আজন্ম এই সংগ্রামী মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত ভারতবর্ষ ও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে নিজ দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে গেছেন। মহারাজের বিপ্লবী চেতনার বিষয়টি আপামর জনসাধারণের জানা নেই। তবে রাজনীতিক, সমাজ সংস্কারক ও প্রগতিশীল সমাজকর্মীদের চোখে মহারাজকে ভারতবর্ষের আলোকবর্তিকা হিসেবে বিবেচনায় আনা হয়। তাঁর রাজনৈতিক আদর্শ বিপ্লবীদের এখনো উজ্জীবিত করে। বর্ণবাদের বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রাম ও আন্দোলন করার কারণে ২৭ বছর জেলখানায় বসবাস করে দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা পৃথিবীর সব মানুষের হৃদয় কেড়ে নিয়েছেন। অথচ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করে ৩৪ বছর জেলখানায় জীবন অতিবাহিত করা ময়মনসিংহের ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীকে (মহারাজ চক্রবর্তী) দেশের মানুষ ভুলতে বসেছে। ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৭০ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতে মৃত্যুবরণ করেন। অগ্নিযুগের বিপ্লবী ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।


ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী ১৮৮৯ সালের মে মাসে হাওরবেষ্টিত বৃহত্তর ময়মনসিংহের কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার নিভৃত পল্লি কাপাসাটিয়ার সাধারণ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্ম সাল ও মাস মনে থাকলেও তার জন্ম তারিখটি জানা যায় নি। তার পিতা দুর্গাচরণ চক্রবর্তী ও মা প্রসন্নময়ী দেবীর পরিবারে ত্রৈলোক্যনাথ ছিলেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। দূর্গাচরণ চক্রবর্তী ছিলেন জাতীয়তাবাদী ধারার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ। উদারমনা ও মুক্তবুদ্ধি চর্চা ছিল তাঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। তিনি ছেলে ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীকে স্বদেশী রাজনীতির সাথে যুক্ত করে দেন যাতে তাঁর ছেলে মনে-প্রাণে দেশ প্রেমিক, স্বদেশী হতে পারে। ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর পড়াশুনার হাতেখড়ি পরিবারে। এরপর প্রাথমিক পড়াশুনা শেষে ১৯০৩ সালে তাঁকে মালদাহ জেলার সানসাটের পুখুরিয়া মাইনর স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয়া হয়। ওই স্কুলে পড়াশুনার সময় তিনি 'অনুশীলন' সমিতির সংস্পর্শে আসেন। এরপর তিনি ময়মনসিংহ জিলা হাইস্কুলে ভর্তি হন। ১৯০৬ সালে তিনি 'অনুশীলন' সমিতির সাথে সরাসরি যুক্ত হন। বিপ্লবী দলে যুক্ত হয়ে একনিষ্ঠভাবে দলের কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যান। এরপর তিনি সাটিরপাড়া হাইস্কুলে ভর্তি হন। এখানে তিনি পড়াশুনার পরিবর্তে সারাক্ষণ যুক্ত থাকতেন সশস্ত্র বিপ্লববাদী দলের কাজে। পাঠ্যবই না পড়লেও তিনি রাজনীতি বিষয়ে পড়াশুনা করতেন সবসময়। নিজ জেলায় ক্ষুদে বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেন। ম্যাট্রিক পরীক্ষার ২ মাস আগে ১৯০৮ সালে তিনি বিপ্লবী দলের কাজে নারায়নগঞ্জে আসেন। এসময় ব্রিটিশ পুলিশ বিপ্লবাত্মক কাজের জন্য তাঁকে গ্রেফতার করে ৬ মাসের জেল দেয়। ওখানেই তাঁর প্রথাগত শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে। শুরু হয় এক নতুন জীবন। সে সময় তিনি ছয় মাস কারাভোগ করেন। মুক্তি পেয়ে ১৯০৯ সালে তিনি ঢাকায় আসেন।


ঢাকায় আসার পর তাঁকে টাকা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত করা হয়। শুরু হয় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী অভিযান। এ মামলায় তিনি ছিলেন অন্যতম আসামী। তিনি ঢাকার বিপ্লবীদের সাথে পরামর্শ করে আত্মগোপনে চলে যান। আত্মগোপন অবস্থায় তিনি আগরতলার উদয়পুর পাহাড় অঞ্চলে চলে যান। সেখানে গিয়ে তিনি বিপ্লববাদী দলের একটি শাখা স্থাপন করেন। দুই বছরের মধ্যে তিনি উদয়পুর পাহাড় অঞ্চলে বিপ্লবীদের একটি বিশাল ঘাঁটি তৈরি করেন। এই অঞ্চলের বিপ্লবী দলের তিনি সম্পাদক ছিলেন। তাঁর কাজ ছিল শরীর চর্চা, ব্যায়াম, লাঠি খেলা, ছোড়া খেলা, কুস্তি ইত্যাদির আড়ালে রাজনৈতিক শিক্ষা, বিপ্লবাত্মক প্রচার ও বিপ্লবী কর্মী তৈরী করা। উদ্দেশ্য ভারতমাতাকে ব্রিটিশসাম্রাজ্যের হাত থেকে মুক্ত করা। পলাতক জীবন সম্পর্কে বলতে গিয়ে মহারাজ লিখেছেন, ‘পান্তাভাত খেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিন বছর পর বাড়ি ফিরি। মাত্র দশ দিন বাড়ি থাকার পর আবার শুরু সুদীর্ঘ পলাতক জীবন। তিন পয়সার ছোলা খেয়ে পঁচাশি মাইল পথ হেঁটে নিরাপদ আশ্রয় পাই।’ ১৯১২ সালে ওখান থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাঁর বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। প্রমাণের অভাবে বৃটিশ পুলিশ এই হত্যা মামলা থেকে তাঁকে অব্যাহতি দিতে বাধ্য হয়। এরপর তিনি স্থান পরিবর্তন করে মালদহ যান। সেখানে তিনি বিপ্লবী দল গড়ে তোলার জন্য কাজ করেন। এখানে এই দলের একটি শক্তিশালী শাখা গঠন করার পর ১৯১৩-১৯১৪ সালে তিনি রাজশাহী ও কুমিল্লায় গুপ্ত বিপ্লবী দলের ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা করেন। এই গুপ্ত সমিতি বা বিপ্লবী দল প্রতিষ্ঠা করতে তাঁকে দলের সিনিয়ররা সহযোগিতা করতেন। ১৯১৪ সালে পুলিশ তাঁকে কলকাতায় গ্রেপ্তার করে বরিশাল ষড়যন্ত্র মামলার আসামিরূপে আন্দামানে পাঠায়। ১৯২৪ সালে মুক্তি পেয়ে দেশবন্ধু চিত্ত রঞ্জনদাশের পরামর্শে দক্ষিণ কলকাতা জাতীয় বিদ্যালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯২৭ সালে গ্রেপ্তার হয়ে বার্মার মান্দালয় জেলে প্রেরিত হন। ১৯২৮ সালে তাঁকে ভারতে এনে নোয়াখালী হাতিয়া দ্বীপে অন্তরীণ করে রাখা হয়। ঐ বছরই মুক্তি পেয়ে উত্তর ভারতে যান এবং চন্দ্রশেখর আজাদ প্রমুখের সংগে হিন্দুস্তান রিপাবলিকান আর্মিতে যোগ দেন। পরে বিপ্লবী দলের আদেশে বার্মার বিপ্লবীদের সংগে যোগাযোগের উদ্দেশ্যে বার্মায় যান। ১৯২৯ সালে লাহোর কংগ্রেসে যোগ দেন। ১৯৩০ সালে গ্রেপ্তার হয়ে ১৯৩৮ সালে মুক্তি পান। ওই বছর তিনি সুভাষচন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করে রামগড় কংগ্রেসের কাজে যুক্ত হন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি ভারতীয় সৈন্যদের মধ্যে সশস্ত্র বিদ্রোহ ঘটানোর চেষ্টা করেন। ১৯৪২ সালে তিনি 'ভারত-ছাড়' আন্দোলনে যোগ দিয়ে গ্রেফতার হন। ১৯৪৬ সালে মুক্তি পেয়ে নোয়াখালীতে সংগঠন গড়ার চেষ্টা করেন। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের পর তিনি পূর্ব পাকিস্তানের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন। স্বাধীনতার পর তিনি ঢাকার রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে পূর্ব পাকিস্তান পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারী ও শারিরীকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ার পর তিনি রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ান। সামরিক শাসন জারীর পর সামরিক জান্তা তাঁর নির্বাচন বাতিল, রাজনৈতিক এমনকি সামাজিক কার্যকলাপেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এরপর ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী নিজ গ্রাম ময়মনসিংহের কাপাসাটিয়ায় চলে যান এবং সেখানে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত স্বগ্রামে প্রকৃতপক্ষে নির্জনবাস করেন।


মহারাজের জন্য সবচেয়ে কঠিন সময় আসে দেশ বিভাগের সময়। সে সময় অনেক হিন্দু পরিবার ভারতে পাড়ি জমায়। মহারাজ এ কাজটি করেননি; বরং হিন্দুরা যেন দেশত্যাগ না করে, সে বিষয়ে জেলায় জেলায় গিয়ে প্রচারণা চালান। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তান সরকার তাঁর এই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড ভালো চোখে দেখেনি। সন্দেহ থেকে তাঁর চিঠিপত্র পর্যন্ত জব্দ করে। জেলে ত্রিশ বছর ও পাক-ভারত স্বাধীনতা সংগ্রাম বইটি বাজেয়াপ্ত করা হয়। ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষের সময় দেশপ্রেমিক এই মানুষটিকে পাকিস্তান সরকার দুই বছরের জন্য কারারুদ্ধ করে রাখে। সে সময় বিপ্লবী পুরুষটি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি। মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। স্বাস্থ্যহানি ঘটে। কারা কর্তৃপক্ষ কারাগারে মহারাজের মৃত্যুর আশঙ্কা করে কিছুটা ভীত হয়ে পড়ে। দায় এড়াতে তড়িঘড়ি মুক্তি দেয় নেতাকে। উন্নত চিকিৎসার জন্য অনুসারীরা নেতাকে ভারতে নিয়ে যেতে চান। কিন্তু সরকারের দিক থেকে অনুমতি মেলেনি। বহু আবেদন আর জনতার চাপ, সর্বোপরি ভারত সরকারের আগ্রহের কারণে ১৯৭০ সালের মে মাসে তিন মাসের জন্য তাঁর পাসপোর্ট মঞ্জুর করে সরকার। ১৯৭০ সালের ২৪ জুন মহারাজ খুব সকালে বনগাঁ সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন। ভারত তাকে সাদরে গ্রহণ করে। ভারত সরকারের আতিথেয়তা তাকে মুগ্ধ করে। কিন্তু তিনি আর ফিরে আসতে পারেন নি মাতৃভূমিতে। ভারতে যাওয়ার পর ওই বছর ৯ আগষ্ট বিপ্লবী চিরকুমার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী মারা যান। মৃত্যুর তিন দিন আগে (০৬ আগস্ট, ১৯৭০) ভারতের পার্লামেন্টে তিনি বাংলায় ভাষণ দেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন এক ধর্ম নিরপেক্ষ পাকিস্তানের। ভারত সরকার তার সম্মানে কলকাতার একটি রাস্তার নামকরণ করে। আজ মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর ৪৮তম মৃত্যুবার্ষিকী। ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব বাংলার মহারাজ ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তীর মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×