somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোটগল্পঃ কাঁকড়া

২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মিলি আর হাসান রাতের খাবার খেতে বসেছে । গত চারদিন হাসান তার বন্ধুদের সাথে কক্সবাজারে বেড়িয়েছিল । ফিরেছে আজ বিকেলে । আসার পর মিলিকে শুধু কক্সবাজার ট্যুরের গল্প শোনাচ্ছে । খেতে বসে শুরু করল কক্সবাজারে কি কি খেয়েছে তার গল্প । কথা প্রসঙ্গে হাসান বলল, এবার বেড়াতে গিয়ে এমন একটা জিনিস খেয়ে এলাম তুমি কল্পনাও করতে পারবে না ।
-কি খেয়েছ ? নিশ্চয়ই কোন সামুদ্রিক মাছ হবে ।
-উহু !
-কি সেটা ?
-কাঁকড়া !
-কি ? কাঁকড়া খেয়েছ ?
-হ্যাঁ ! এটা তো খাওয়ার জিনিস, সবাই খেয়েছে, আমিও খেয়েছি । তা শুনে এতো অবাক হবার কি আছে ?
মিলি খাওয়া বন্ধ করে হাসানের দিকে তাকিয়ে আছে । খানিকক্ষণ পর বলল, ওখানে গিয়ে খাওয়ার জিনিস আর খুঁজে পাওনি ?
-আহা, রেগে যাচ্ছ কেন ? যে লোক এই জিনিস খায়নি সে কখনো বুঝবে না, এতো টেস্ট ! খাবার সময় মনেই হবে না এটা কাঁকড়া , স্বাদটা ঠিক চিংড়ি মাছের মত । আমি শিউর তুমি একবার খেলে কাঁকড়ার উপর তোমার ঘেন্না আর থাকবে না ।
-ও তাই ! যারা শুকরের মাংস খায় তারা বলে ওই মাংস নাকি খুব টেস্টি । আমার কি এখন শুকরের মাংসটা খেয়ে দেখা উচিত ?
-কি যে বল ! শুকরের মাংস খাওয়া তো হারাম ।
-কাঁকড়া খাওয়াও হারাম ।
-আন্দাজে কথা বল না তো, কত হুজুরকে কাঁকড়া খেতে দেখেছি জানো ?
-হুজুরেরা খেলে কোন জিনিস খাওয়া হালাল হয়ে যাবে নাকি ? এখন দয়া করে কথা বন্ধ করে চুপচাপ খাও । আমি কাঁকড়ার কথা শুনে ভাত গিলতে পারছি না, আর তুমি কিনা আস্ত কাঁকড়া খেয়ে ফেলেছ ! খবিস কোথাকার ! আগামী এক সপ্তাহ তুমি আমার থেকে দূরে থাকবে ।
হাসান বুঝল মিলির মতিগতি বিগড়ে গেছে । তাই কথা না বাড়িয়ে খাওয়ায় মনোযোগ দিল ।

ঘুমানোর জন্য শুয়ে পড়ার পর হাসান মিলিকে বলল, আচ্ছা কাঁকড়াকে ইংরেজিতে কি যেন বলে ?
মিলি অবাক হয়ে জানতে চায়, কাঁকড়াকে ইংরেজিতে কি বলে জানো না ? তুমি মাস্টার্স পাস করলে কিভাবে ?
হাসান লজ্জিত কণ্ঠে বলে, ইয়ে মানে মাস্টার্সের বইতে তো কাঁকড়ার কোন কথা ছিল না । আর তাছাড়া অনেক সময় ছোটোখাটো কমন ইংরেজি শব্দ মনে আসে না, এটা তো স্বাভাবিক ।
-মনে না আসলেই ভালো । তুমি একটা গাধা, কাঁকড়াখোর গাধা !
-কি যে বল ! গাধারা কাঁকড়া খায় ?
-না খায় না, ভুল বলেছি । তুমি গাধা না, তুমি হলে একটা ভোঁদড় । ভোঁদড় দেখেছো কখনো ?
-দেখিনি ।
-ভোঁদড় হল খুব সুন্দর একটা প্রানি, আকৃতিটা ইঁদুরের মত । তারা গ্রামের নির্জন পুকুর বা ডোবার পাশে বাসা বানায় । খিদা পেলেই তারা পুকুরের কাঁকড়া আর পোকা-মাকড় খায় ।
-আমি তো গ্রামের পুকুরের কাঁকড়া খাইনি ।
-কাঁকড়া তো কাঁকড়াই । সেটা গ্রামের পুকুরের কাঁকড়া হোক আর আটলান্টিকের কাঁকড়া হোক । আচ্ছা তুমি শুধু কাঁকড়া কাঁকড়া করছ কেন ? কতগুলো কাঁকড়া খেয়েছ বল তো ! কাঁকড়া তোমার মাথায় উঠে গেছে দেখছি ! এবার চুপচাপ ঘুমাও । আগামী এক সপ্তাহ আমার থেকে দূরে থাকতে বলেছি, মনে আছে ?
হাসান দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, মনে আছে ।
এরপর দুজনের আর কোন কথা হল না ।

ঘুমের মাঝে মিলি স্বপ্ন দেখল সে বাথটাবে গা ডুবিয়ে গোসল করছে । মিলির অনেক পুরনো সখ সে কোন একদিন বাথটাবে গোসল করবে । মানুষের কোন কোন সখ কখনো পূরণ হয় না । মিলির বাথটাবের সখটাও কখনো পূরণ হবে বলে মনে হয় না । এই সখটা মিলির খুব প্রিয় সখ, যে কারনে মাঝে মাঝে সে স্বপ্নে দেখে বাথটাবে গোসল করছে । আজও মিলি বাথটাবের স্বপ্ন দেখছে । স্বপ্ন হলেও মধুর অনুভূতি । স্বচ্ছ শীতল সলিল ধারায় মিলি চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে । হঠাত পানির ভেতর কিছু একটা মিলিকে কুট করে কামড়ে দেয় । কি এটা ? সাথে সাথে মিলির মনে হল এটা নিশ্চয়ই কাঁকড়া ! চোখ খুলে মিলি পানির ভেতরে তাকায়, সে দেখতে পায় বাথটাবের পানিতে শুধু একটা কাঁকড়া নয়, অসংখ্য কাঁকড়া মিলির গা ছুঁয়ে কিলবিল করছে । ভয় পেয়ে বিকট এক চিৎকার দিয়ে মিলি উঠে বসে । তারপর সে বুঝল যেখানে বসে আছে সেটা বাথটাব নয়, তার বিছানা । সুন্দর একটা স্বপ্ন শেষ হল বীভৎস কাঁকড়া দেখে ! মিলির সব রাগ গিয়ে হাসানের ওপর পড়ে । হাসানের কারনে সে স্বপ্নে কাঁকড়া দেখেছে । কিন্তু আশেপাশে কোথাও তাকে দেখা যাচ্ছে না । বাসায় থাকলে মিলির চিৎকার শুনে এতক্ষণে হাজির হত । ভোর হয়েছে অনেক আগে, এখন সূর্যটা কিরণ দিচ্ছে । মনে হয় হাসান বাইরে কোথাও গেছে । ভালোই হল হাসান বাসায় নেই, মিলি যেভাবে ঘুমের মাঝে বাচ্চাদের মত চেঁচিয়ে উঠেছিল হাসান সামনে থাকলে এখন লজ্জা পেতে হত ।
মিলি একটা স্কুলে শিক্ষকতা করে । স্কুলে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা চলছে । আজ স্কুলে অনেক কাজ । মিলির যাবার সময় হয়ে গেছে কিন্তু হাসানের দেখা নেই । ফোনে কথা বলে মিলি জানতে পারলো হাসান এখন বাজারে । মিলি আশ্চর্য হয়, হাসানকে বাজারে পাঠানোর জন্য ঠেলেও ঘর থেকে বের করা যায় না, সে আজ নিজেই বাজারে চলে গেছে !
মিলি দরজায় তালা দিয়ে স্কুলে চলে যায় ।

দুপুরে স্কুল থেকে ফিরে এসে বাসায় ঢুকে মিলি টের পেল সুস্বাদু কোন খাবার রান্না হচ্ছে । খাবারের ঘ্রানে বাসাটা মৌ মৌ করছে । কিন্তু কে রান্না করবে ? বাসায় হাসান ছাড়া কেউ নেই । মিলি হাসানকে জিজ্ঞেস করে, এতো সুগন্ধ পাচ্ছি কিসের ?
হাসান আকর্ণ বিস্তৃত হাসি দিয়ে বলল, তোমার জন্য সারপ্রাইজ আছে । হাত মুখ ধুয়ে খেতে আসো । আজ আমার নিজের হাতের রান্না খাবে !
মিলি যেন আকাশ থেকে পড়ল, কি বলছ ? তুমি রান্না করেছো ! তুমি তো ডিম ভাজি ছাড়া কিচ্ছু জানো না, আজ কিভাবে রান্না করলে ?
হাসান হে হে করে বলল, তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে কোন কাজই অসাধ্য নেই । আমি ইন্টারনেটে রেসিপি দেখে চিংড়ি মাছের চচ্চড়ি রান্না করে ফেলেছি !
মিলি আরো অবাক হয়, ইন্টারনেট দেখে রান্না করে ফেলা যায় ! এও কি সম্ভব ? না জানি রান্না করতে গিয়ে আজ কি ঘোঁট পাকিয়েছ !
মিলি খেতে বসে বুঝল ইন্টারনেট দেখে রান্না করতে পারা আসলেই সম্ভব । হাসান চিংড়ি মাছের যে চচ্চড়ি পাকিয়েছে তা মুখরোচক হয়েছে । রীতিমত অবাক করা ব্যপার । মিলি তার মনের বিষ্ময়টা চেপে রাখেনি, সে বলে ফেলল, রান্না তো দারুণ হয়েছে । সত্যি বল তো এটা কি তুমি করেছো ?
-হ্যাঁ, নয়ত আর কে করবে ? একদম কাটাকুটি থেকে শুরু করে রান্না শেষ হওয়া পর্যন্ত সবই করেছি । কুটতে একটু বেশি সময় লেগেছে ।
-আমি আসলেই সারপ্রাইজড । থ্যাংকস !
প্রশংসা শুনে হাসানের গলে যাবার জোগার । চচ্চড়ির পাতিল থেকে মিলির পাতে আর এক চামচ তুলে দিল । মিলি বাঁধা দিতে চাইলে হাসান সাফ জানিয়ে দিল, আমি তোমার জন্য রান্না করেছি । এই তরকারির চার ভাগের তিন ভাগ তুমি খাবে । মন চাইলে আরো বেশি খেতে পারো । আমার না খেলেও চলবে, আমি কক্সবাজার গিয়ে এসব অনেক খেয়েছি ।
-কক্সবাজারে অনেক খেয়েছো মানে ?
-ইয়ে মানে কক্সবাজার গিয়ে চিংড়ি মাছের অনেক রকম খাবার আমি খেয়েছি । সবচেয়ে মজা পেয়েছি বাগদা চিংড়ির চচ্চড়ি খেয়ে । সেখানে খেতে খেতেই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম এই জিনিস বাসায় রান্না করে তোমাকে খাওয়াবো ।
মিলি বেশ তৃপ্তি নিয়ে খেলো । মিলি যতটুকু তৃপ্তি পেল হাসান যেন তার দ্বিগুণ-তিনগুণ বেশি তৃপ্তি পেয়েছে ।

খাওয়া দাওয়া শেষ করে হাসান বলল, আমার রান্নাটা খেয়ে খুব মজা পেয়েছ ! তোমাকে মজা পেতে দেখে আমিও অনেক মজা পেলাম । আচ্ছা এবার বল তো তুমি কি খেয়েছ ?
-কি খেয়েছ মানে ? চিংড়ি মাছের চচ্চড়ি, তুমিই তো বললে !
হাসান হা হা করে হাসতে লাগলো । মিলি বুঝতে পারে না এতো হাসাহাসির কি আছে । সে জানতে চায়, কি ব্যপার হাসছ কেন ?
হাসান হাসতে হাসতে জবাব দেয়, হাসার একটা বিশেষ কারণ আছে, সেটা তোমাকে পরে বলব । কথাটা বলেই সে আবার হাসল ।
মিলির মনে এবার সন্দেহ উঁকি দেয় । হাসান কি সত্যিই তাকে চিংড়ি মাছ রান্না করে খাইয়েছে ? নাকি এটা অন্য কিছু ? গত রাতে হাসান বলেছিল চিংড়ি আর কাঁকড়ার মজা একই রকম । এটা কাঁকড়া ছিল না তো ? ভাবতেই মিলির চোখ মুখ শক্ত হয়ে গেল ।
মিলি গম্ভীর কণ্ঠে বলল, সত্যি করে বল তো এটা চিংড়ি ছিল ?
-তো চিংড়ি না হয়ে কি হবে বলে মনে করছ ?
-কাঁকড়া নয় তো ?
হাসানের হাসি মুহুর্তের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছিল । তারপর আবার সে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে ।
মিলির চোয়াল আগের চেয়েও শক্ত হয়ে যায় । কঠিন স্বরে সে বলে, হাসবে না বলছি । তুমি কি আমাকে চিংড়ির নাম দিয়ে কাঁকড়া খাইয়েছ ?
হাসান হাসি বন্ধ করে গম্ভীর হয়ে বলল, হ্যাঁ । তো কি হয়েছে ?
মিলি কিছু বলতে পারছে না । তার মনে হল যেন পাকস্থলির ভেতর একটা জীবন্ত কাঁকড়া চাড়া দিয়ে গুঁতোগুঁতি শুরু করে দিয়েছে । দৌড়ে মিলি বাথরুমে ঢোকে । হাসান বাইরে থেকে আওয়াজ শুনে বুঝল মিলি বমি করছে । বমি শেষ করে যখন মিলি বের হয়ে আসে, তখন মিলির চেহারা দেখে হাসান আঁতকে ওঠে । বমির চাপে মিলির চোখ মুখ লঙ্কার মত লাল হয়ে গেছে ।
টলতে টলতে গিয়ে বিছানায় ধপাস করে পড়ে মিলি শুয়ে রইল । মাথার ওপর ফুল স্পিডে ফ্যান চলছে । কিন্তু ফ্যানের বাতাস যেন তার গায়ে লাগছে না ।
হাসান নিঃশব্দে মিলির পাশে এসে বসে । মিলির গায়ে আলতো করে হাত রেখে নিচুস্বরে সে বলল, স্যরি মিলি ।
হাসানের ‘স্যরি’ যেন আগুনে ঘি ঢেলে দিল । চেঁচিয়ে মিলি বলল, আমার গায়ে হাত দিলে কেন ? হাত সরাও বলছি ।
হাসান উঠে চলে যায় । একটু পরে সে কিচেনের ময়লার ঝুড়িটা নিয়ে ফিরে আসে । মিলি চড়া গলায় বলল, কি হল ? ময়লার ঝুড়ি এখানে কেন ? ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দেয়া কাঁকড়ার নাড়ি-ভুঁড়িও খাওয়াবে নাকি আমাকে ? দাও, দাও, ময়লা খাওয়াও আমাকে । তোমার রুচি আর কত নিচে নামবে বল তো !
হাসান কিছু না বলে ময়লার ঝুড়ি হাতড়াতে লাগল, কিছু একটা সে খুঁজছে । মিলি লাল চোখে হাসানের কাণ্ড দেখতে থাকে ।
মিনিট খানেক পর হাসান ময়লার ঝুড়ি থেকে কি যেন বের করে মিলির সামনে ধরে বলল, দেখো তো এগুলো কি ।
মিলি দেখল হাসানের হাতে তিনটে বড় চিংড়ি মাছের মাথার খোসা । খোসাগুলোতে কালো ডোরাকাটা দাগ । দেখেই বোঝা যাচ্ছে এগুলো বাগদা চিংড়ির খোসা । মিলি কোন জবাব না দিয়ে খোসার দিকে তাকিয়ে রইল । জবাব দিল হাসান নিজেই, এগুলো বাগদা চিংড়ি মাছের মাথা, বুঝতে পারছ ? আজ অনেক ভোরে ঘুম থেকে উঠে বাজারে গেছি চিংড়ির জন্য । কয়েক বাজার ঘুরে অবশেষে মনের মত বাগদা চিংড়ি খুঁজে পেয়েছিলাম । অনেক ধৈর্য্য নিয়ে মাছগুলো রান্না করেছি ।
-তাহলে কেন বলেছিলে আমাকে কাঁকড়া খাইয়েছ ? আমি তো সত্যিই কাঁকড়া মনে করেছিলাম । আর তখন এতো হাসছিলে কেন ?
-হাসছিলাম অন্য কারণে । তুমি চিংড়িকে কাঁকড়া ভাবছ দেখে হাসি আরো বেড়ে গিয়েছিল । মজা করার জন্য বলেছিলাম এটা কাঁকড়া । বমি করে সব ভাসিয়ে দেবে জানলে মোটেই বলতাম না । কি আশ্চর্য ! তোমার কিভাবে মনে হল আমি তোমাকে কাঁকড়া খাওয়াবো ?

মিলি লা-জওয়াব হয়ে যায়, নীরবে সে চিংড়ি মাছের নিষ্প্রাণ খোসাগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে ।

(বিঃ দ্রঃ গল্পটি স্থানীয় একটি লিটলম্যাগে প্রকাশিত হয়েছিল । তবে ম্যাগাজিনে প্রকাশিত গল্পের কাহিনী ব্লগের চেয়ে একটু ভিন্নভাবে শেষ হয়েছে।)

সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুন, ২০১৮ রাত ৮:১৩
১৩টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×