somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিশি এবং অপু তানভীরের গল্প !!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


-তুই এখনও ঘুমাইতাছোস ?
নিশি প্রতিদিন যখন ঘুমাতে যায় মনে মনে একটা প্রার্থনা করে প্রতিদিন কার মত সকালের ঘুমটা যেন ঐ ছাগলটার ফোন না পেয়ে ভাঙ্গে ! কিন্তু প্রতিদিন সেই একই কাজ ! নিশির প্রতিদিনকার ঘুম আবীরের ফোন পেয়েই ভাঙ্গে ! আজও তাই হল !
নিশি এক চোখ খুলে দেখলো কয়টা বাজে ! আট টা বিশ ! এতো সকালে শয়তানটা ফোন দিয়েছে !
নিশি আবার চোখ বন্ধ করলো । চোখ বন্ধ করা অবস্থায় ফোন কানে নিয়ে বলল
-বল !
-আরে এখনও ঘুমাচ্ছিস ?
-কি করবো তা ! আজকে ছুটির দিন না ? ঘুমাইতে দে !
আবীর ওপাশ থেকে বলল
-আরে আমি যে কথাটা বলবো তাতে তোর ঘুম নিমিষের ভিতরে গায়েব হয়ে যাবে !
-কি ?
-বলবো ?
-দেখ আবীর ঢং করিস না । বলতে হলে বল ! না হলে আমি ফোন রেখে দিচ্ছি !!
নিশি ফোন রেখে দেয় না। নিশি খুব ভাল করেই জানে আবীর যতক্ষন না নিশিকে কথাটা বলবে ততক্ষন আবীর ওকে শান্তি দিবে না !
আবীর আবার বলল
-বলব?
-আরে বাপ ! বল !
-তোর অপু তানভীরের খোজ পেয়েছি !
নিশির বুকের ভিতরটা যেন দুম করে বেজে উঠল ।
ঠিক শুনল তো ! ততক্ষনে ওর ঘুম চলে গেছে পুরোপুরি ! নিশি বিছানার উপর এক লাফে উঠে বসল । বলল
-কি বললি ? আবর বল ?
আবীর বলল
-কি ন? ঠিক মত শুনতে পাস নাই । অপু তানভীরের খোজ পেয়েছি ।
-কোথায় ?
-ফেসবুকে !
-দুরররররর!!
নিশির মনে যেমন করে আশার জাগরিত হয়েছিল । তেমন করে আবার আশাটা নিভে গেল । এবার নিশিএকটু বিরক্ত হল । বলল
-তুই এই খবর দেওয়ার জন্য আমার ঘুম ভাঙ্গালী ? অপুকে তো আমি নিজেও ফেস বুকে পেয়েছি । ওর একটা ফেসবুক পেজ আছে না ?
-আরে নারে ? পেজ না । অপু তানভীরের ফেসবুক প্রোফাইল । ওর নিজের একাউন্ট !
-সিওর তুই ? একেবারে ১০০ পার্সেন্ট !
নিশি একটু যেন আগ্রহ বোধ করছে ! যদি নিজের একাউন্ট হয় তাহলে তো কথা নাই । তবুও নিশির মনে একটু সন্দেহ দেখা দিল । বলল
-তুই কিভাবে সিওর হলি ?
-আরে একাউন্ট টা খুব সিকিউর ! দেখলেই বোজাহ যায় ! আর কালক রাতে ওনার পেজে যে গল্পটা লিখেছে না সেখানে ওনার একাউন্টের লিংক আছে !
-তাই নাকি ? কই আমি তো দেখলাম না ।
-তা দেখবা কেন ? তুমি তো কেবল ওর লেখাই দেখ ! আশে পাশে কি আছে তার দিকে তোর চোখ পড়ে না । আমি বুঝি না কি পাশ তুই ঐ ফাউল লেখার ভিতর ?
-এই খবরদার ফাউল কথা বলবি না ! বাসায় আয় ! তারপর দেখছি তোকে !!
-আচ্ছা বাবা ! আসছি । কিছু বলারও উপায় নাই । হায় মাইয়া মানুষ ! যারে জীবনে দেখলি না তার জন্য কি দরদ !
-চুপ থাক !
নিশি ফোন রেখে দেয় ! আসলেই ওর ভাবতে মাঝে মাঝে অবাক লাগে । যে মানুষটাকে ও একদিনও দেখেনি সেই মানুষটার জন্য এতো মায়া কেন অনুভব করে ! আশ্চার্য লাগে !
অনেক ভেবেছে নিশি ছেলেটাকে নিয়ে ! কিন্তু সঠিক কোন উত্তর পায় নি । একটা কারন হতে পারে ছেলেটার গল্পের নায়িকার নাম থাকে নিশি !
এই জন্য হয়তো নিশির ভাল লাগে !
এটা একটা কারন হবে হয়তো ! কিন্তু আসল কারন আরো আছে !
অপু তানভীর গল্পে যা লেখে নিশির চিন্তা গুলো ঠিক সেই রকমই !
নিশি যে ভাবে চিন্তা করে, ও যে জিনিসটা আশা করে যে রকম স্বপ্ন দেখে অপু গল্পে ঠিক সেই ভাবেই সেই জিনিসটাই তুলে ধরে ! এটাই সব থেকে ভাল লাগে !
বাস্তব জীবনে অপু তানভীর নিশ্চই চমৎকার একজন মানুষ হবে ! অনার টিয়াপাখি নিশ্চই খুব লাকি হবেন যে এমন একজন মানুষ তাকে ভালবাসে ! কিন্তু তবুও নিশির খুব ইচ্ছা করে অপু তানভীরের সাথে কথা বলতে ।
দেখা করতে মন চায় !!

কদিন আগেও অপু তানভীর কে নিশি চিনতোও না ! আবীর একদিন ওকে অপু তানভীরের ব্লগের খোজ দেয় ! অপু তানভীরের প্রথম যে গল্পটা ও পড়েছিল গল্পটা যেন আজও ওর বুকে আটকে আছে । গল্পটার নাম ছিল আমি বৃষ্টি দেখেছি ! গল্পটা পড়ার পর কিছুক্ষন নিশি চুপ করে বসে থাকলো ! কখন যে ওর চোখ দিয়ে পান পড়তে শুরু করেছে ও নিজেই । কি যে একটা কষ্ট ওর বুকের ভিতর লেগেছিল কয়েক দিন । তারপর যতবারই ও গল্পটা পড়েছে ততবারই কেঁদেছে ! তারপর আস্তে আস্তে তার গল্প গুলো পড়তে লাগলো ততই যেন তার গল্পের প্রতি একটা আকর্ষন অনুভব করতে লাগলো ! ভাগ্যভাল যে অপু তানভীর প্রায় প্রতিদিনই গল্প লেখে । এখন এমন হয়ে গেছে যে একদিন তার টার গল্প না পড়লে যেন দিনটাই ঠিক মত যায় না নিশির । কি যেন একটা মিস হয়েছে মনে হয় !
নিশির এই আচরন দেখে সব থেকে বেশি বিরক্ত হয় আবীর । বলে কোন দুঃখে যে তার ব্লগের খোজ তোকে দিয়েছিলাম । তুই তো দিন দিন মেন্টাল হয়ে যাচ্ছিস !
নিশি কিছু বলে না । কেবলই হাসে ! কথা মনে সত্যিই । নিশি আসলেই আস্তে আস্তে অপু তানভীরের উপর কেমন যেন একটা টান অনুভব করে । কি সেই টান নিশি নিজেই তা জানে না ! কেবলই অপু তানভীরের সাথে দেখা করতে ইচ্ছা করে !

আবীর ল্যাপটপ নিয়ে হাজির হল কিছুক্ষনের ভিতরেই । আবীর কাছেই থাকে । কেবল দুই ব্লক দুরে । নিশি ততক্ষনে ফ্রেস হয়ে নিয়েছে ! আবীর বিছানার উপর বসতে বসতে বলল
-শোন ডিমটা একটু বেশি করে ভাজা দিবি ! আন্টি ডিমের কুসুমটা একদম কাঁচা রাখে !
নিশি আবীরের কথা কিছু বুঝতে পারলো না ! বলল
-মানে ? ডিম ...?
-সে কি রে ! সকাল বেলা করে তোর বাড়িতে আসলাম নাস্তা খেতে দিবি না ? তোর জন্য এতো কষ্ট করে অপু মিয়ার খোজ বের করলাম আর আমি একটু নাস্তাও আশা করতে পারি না ?
-আচ্ছা হয়েছে ! হয়েছে ! এতো ঢং করতে হবে না !

নিশি আবীরের জন্য নাস্তা প্লেট নিয়ে এসে দেখে আবীর ল্যাপটপ খুলে বসেছে । নাস্তা খেতে খেতে নিশি নিজেও ল্যাপটপ খুলে বসলো !
আবীর দেখালো
-এই দেখ অপু তানভীরের ফেসবুক প্রোফাইল ।
নিশির মনে তবুও একটু সন্দেহ রয়েই গেল । বলল
-তুই সিওর তো ?
-হুম সিওর !
-কিন্তু ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট পাঠাবো কিভাবে ? উনি তো এই অপশনটা বন্ধ করে রেখেছে !
আবীর বলল
-এখানেই তো খেল । বুদ্ধি নিয়েই এসেছি । শোন অপু তানভীর ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট অপশনটা বন্ধ রেখেছেন তার মানে একজন মিউচুয়াল ফ্রেন্ড না হলে আমরা রিকোয়েষ্ট পাঠাতে পারবো না !
-এখন মিউচুয়াল ফ্রেন্ড কই পাই ?
-এই দেখ ?
আবীর ল্যাপটপের স্ক্রীনে দেখালো !
-এই নামটা দেখছিস না সান রাসেল । এনি দেখ অপু তানভীরের পিকচারে কমান্ট করেছে । তারমনে এ হল তার ফ্রেন্ড ! আমরা আগে এর কাছে রিকোয়েষ্ট পাঠবো !
নিশির কেন জানি বুদ্ধিটা পছন্দ হল না । কিন্তু তবুও আবীরে কথা মত রিকোয়েষ্ট পাঠিয়েই দিল সান রাসেলকে !
-এখন ?
আবীর একটু হেসে বলল
-আমার জন্য আর একটা ডিম ভেজে নিয়ে আয় ! এই টুকু পুচকে ডিম দিয়ে কি আর খাওয়া হয় নাকি ! আর শোন এক কাপ চাও নিয়ে আসিস !

নিশি একটু চিন্তিত বোধ করলো । এভাবে অপরিচিত কাউকে রিকোয়েষ্ট পাঠানো কি ঠিক হল ?
তারপর ভাবলো থাকগে ! কি আর হবে ?
খুব বেশি ঝামেলা হলে একাউন্ট ডিএকটিভ করে দিবে ! আর কি ? রাতে ঘুমানোর আগে নিশি শেষ বারের মত ফেবু চেক করতে গিয়ে দেখলো সান রাসেল ওর ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট এক্সসেপ্ট করেছে । ঠিক তখনই নিশির বুকে রভিতর ঢিপ ঢিপ করা শুরু হল । অপু তানভীরের প্রোফাইলে গিয়ে দেখলো সেখানে রিকোয়েষ্ট বাটন টা এসেছে !
কি করবে ?
পাঠাবে ?
না থাক !
এখন না ! কাল পাঠানো যাবে !! আবীর আসুক ওর সাথে কথা বোলেই না হয় করা যাবে ।
কিন্তু নিশির মনে কিছুতেই যেন শান্তি পাচ্ছিল না । বারবার মনে হচ্ছিল যে যদি সান রাসেল ওকে রিমুভ করে দেয় তাহলে আবার সুযোগটা হারাবে ! না আর দেরি না । নিশি আর একটুও দেরি করলো না ! পাঠিয়েই দিল ।
এর কেবল অপেক্ষা !!
নিশি ভেবেছিল রিকোয়েষ্ট পাঠানোর পর হয়তো একটু শান্তি পাবে কিন্তু এখন আবার যুক্ত হল নতুন টেনশন !
সে দেখবে তো ?
দেখলে কি ভাববে ?
নিশ্চই বেহায়া ভাবভে ! নিশ্চই এই কথা ভাববে যে কি বাজে একটা মেয়ে ? মেয়ে হয়ে আগে রিকোয়েষ্ট পাঠিয়েছে । টার মানে ?এই মেয়ে ভাল না । এখন নিশ্চই রিকোয়েষ্ট ডিলিট করে দিবে !!
এখন ?
নিশি ভাবলো রিকোয়েষ্ট টা ক্যানসেল করেই ফেলি !
নিশি আবার ল্যাপ্টপ অন করলো । ফেবু অন করতেই অবাক হয়ে দেখল অপু তানভীর তার রিকোয়েষ্ট এক্সসেপ্ট করেছে !
ও মাই গড !!!
এখনও অপু তানভীর অনলাইনে আছে !
ও মাই গড !!!
এখন কি করবে ?
নক করবে ? নক করলে অপু আবার কি ভাববে ?
যা ভাবে ভাবুক !
নিশিই আগেই নক করলো !
-হ্যালো !
কিছুক্ষন চুপ !
তারপর উত্তর এল
-হাই ! আমি আপনাকে চিনি ?
নিশি এখন বলবে ? চেনে ? নাকি না ? নিশি বলল
-আপনি আমকে চিনেন কি না সেটা আমি কিভাবে বলব ? তবে আমি আপনাকে খুব ভাল করে চিনি ?
-কিভাবে ?
-বলব কেন ?
কিছুক্ষন নিরবতা ! নিশি ভাবলো আবার রাগ করলো না তো !নিশি আবার লিখলো
-রাগ করলেন ?
-না রাগ করবো কেন ? তোমার প্রোফাইল দেখছিলাম ।
একেবারে আপনি থেকে তুমি ? নিশি মনে মনে ভাবলো আচ্ছা ফাজিল তো ! ওপাশ থেকে উত্তর এল
-তুমি বললাম দেখে রাগ কর নি তো ? তোমার প্রোফাইলে দেখলাম যে তুমি বয়সে আমার থেকে ছোট ! তাই !
-না রাগ করি নি !
এভাবেই কথা চলতে থাকে । কথা বলার সময় নিশির মনে হল যেন কত দিনের চেনা মানুষ টা ! আচ্ছা বাস্তব জীবনেও কি এমনই হবে ! কে জানে ?
আরে !!
নিশি ভাবলো ! এখনতো সে অপু তানভীরের বাস্তব জীবনেই ঢুকে পরেছে । বাস্তবেও সে তো একই রকম !




আফসুসের কথাঃ ছোট কাল থেকে শুনে এসেছি রোমান্টিক নায়ক, রোমান্টিক গায়ক আর রোমান্টিক লেখকদেরকে মেয়েরা খুবই পছন্দ করে । তাদের সাথে কথা বলতে চায় । তাদের সাথে দেখা করতে চায় !
কিন্তু হায় ! :( :( :(
সেই কপাল কি আর আমার আছে ? :(( :(( :((
নিশিরে নিয়া কত গুলো গল্প লিখলাম ! একটা নিশিও আজ পর্যন্ত আইলো না ! /:) /:) /:)
যাক এই বার বুদ্ধি শিখাইয়া দিলাম যে কিভাবে আমার কাছে রিকু পাঠাইবেন !! B-)) B-)) B-)) B-))



আমি সবসময় ফান টাইপের লেখাই লিখি । এটাও ফানের একটা অংশ ! আর কিছুনা !
কালকে ব্লগ ডে ! অনেকের অনেক রকম প্লান রয়েছে !
গত বার এই দিনটাতে আমি কুয়াকাটায় ছিলাম । গতবার আমি অবশ্য এই সময়ে ব্লগের উপর এতোটা আকর্ষন জন্ম নেই নি ! কিন্তু এইবার কেন জানি মনটা খারাপ লাগছে । খারাপ লাগছে কারন এইবারও থাকতে পারছি না ! কাল খুব সকালে আমাকে ঢাকা ছাড়তে হচ্ছে ।
অনেকের সাথে দেখা হবে না ! কিন্তু দেখা করার ইচ্ছা ছিল ! খুব ইচ্ছা ছিল !
কিছু করার নাই ! সবাই ভাল থাকবেন !
আর ব্লগ ডে তে খুব খুব বেশি করে মজা করবেন !!
২১টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×