somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোস্তম ফকিরের দেমাগ (পর্ব-০৪)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আরো কয়েক ঘর পার হওয়ার পর একটি ঘরে ভিক্ষা চাইতেই ঘর থেকে একটি মধ্য বয়স্কা মহিলা বের হয়ে বলল, চাচা, আপনি সকালে ভাত খাইছেন?
রোস্তম ফকির বলল, না গো মা, আমি কাল থাইকা না খাওয়া।
এমন ক্ষুধার্ত ভিক্ষুকই তিনি খুঁজতেছিলেন। অনাহারী ভিক্ষুকের দু’দিন না খাওয়ার কথা শুনে মহিলা বলল, আপনি যদি দেরি করেন তাইলে আমি আপনারে চারটা ভাত খাওয়াইবার চাই?
খাওয়ানোর কথা শুনে রোস্তম ফকিরের চোখ জ্বল জ্বল করে উঠল। ক্ষুধায় পেট চোঁ চোঁ করছে। ভাতের কথা কানে যেতেই ক্ষুধা যেন আরো বেড়ে গেল। অভুক্ত শরীরে আর কত চলা যায়। হাত পা অবস অবস লাগছে। পা যেন আর চলতে চায় না। পেটে দানা পানি কিছু একটা দেয়া দরকার। মহিলার প্রস্তাব শুনে তাড়াতাড়ি বলল, কতক্ষণ দেরি হইবো মা--?
ক্ষুধার্ত ভিক্ষুকের প্রতি সদয় হয়েই মহিলা বলল, তরকারী চুলায় আছে, রান্না হইতে বেশি দেরি হইবো না চাচা--।
রোস্তম ফকির খুশি হয়ে বলল, ঠিক আছে মা, আমি বইসা পড়লাম, আপনে রান্না করেন। এই বলে লাঠিটা মটিতে বিছিয়ে তার উপর বসে পড়ল।

মহিলা রান্না শেষ করে এক প্লেট গরম ভাতের সাথে কয়েক টুকরা মুরগীর মাংস দিয়ে এক গ্লাস পানিসহ রোস্তম ফকিরের সামনে এনে দিল। দু’দিনের ক্ষুধার্ত। খুব খুশি হয়ে তাড়াতাড়ি হাত ধুয়ে খেতে লাগল। প্রতি গ্রাস ভাত যেন তার কাছে অমৃতের মত মনে হচ্ছে। জন্মের পর মায়ের বুকের দুধ খাওয়া ছেড়ে দেয়ার পর থেকে প্রতিদিনই ভাত খেয়েছে। কিন্তু আজকের ভাতের মত এত স্বাদ যেন আর কখনও পায়নি। তৃপ্তির সাথে ভাত খেয়ে রোস্তম ফকির বলল, মাগো, মুরগীর তরকারী দিয়া ভাত খায়া খুব খুশি হইছি মা। কি উদ্দেশ্যে খাওয়াইলেন মা? কইলে একটু দোয়া কইরা দেই।
-- আমার ছোট পোলাডা কয়েক দিন হইল জ্বর। ভাল হইতেছে না। চাচা আমার পোলাডার জন্য একটু দোয়া কইরা দ্যান, যেন আমার পোলা তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হয়া উঠে।
-- ঠিক আছে মা, আমি এহনই দোয়া করতেছি। বলেই দু’হাত তুলে মোনাজাত করতে লাগল। ”আল্লা গো-- আমি দু’দিন না খায়া আছিলাম। আইজ আমারে মুরগীর মাংস দিয়া তৃপ্তিসহকারে এই বড়ির মহিলা খাওয়াইছে। আল্লা গো-- অতীথ-মুসাফির, ফকির-মিসকিন কারো বাড়ি খায়া খুশি হইলে সেই খুশিতে তুমিও বড় খুশি হও, আমি খুব খুশি হইছি গো আল্লা। আল্লাগো--আমার খাওয়ার উছিলায় মহিলা যেই নিয়তে আমারে খাওয়াইছে সেই নিয়ত পুরণ কর গো আল্লাহ। তার ছেলে অসুস্থ, তাকে তুমি সুস্থ কইরা দাও গো আল্লাহ। আল্লাহ গো-- তোমার এই দুনিয়ায় অনেকেই মানুষরে মানুষ মনে করে না, তাদের অত্যাচারের কাছে সব মানুষ জিম্মি, গরীব মাইনষের হক না হক কইরা খায়, দুর্বল হওয়ায় কিছু বলাও যায় না সহ্যও করা যায় না, তুমি ছাড়া এই দুনিয়াতে আর কারো কাছে বিচার দেয়ার জায়গা নাই, এইসব অনাচারের হাত থাইকা এদেশের অসহায় মানুষকে রক্ষা কর গো আল্লাহ।” মোনাজাতে এসব কথা বলতে বলতে কাঁদতে লাগল। দু চোখ বেয়ে ফোঁটায় ফোঁটায় পানি গাল বেয়ে পড়তে লাগল। মোনাজাতে তার কান্না দেখে বিশ্ব বিধাতার মন নরম হলো কিনা জানিনা, তবে অন্নদাতা মহিলার হৃদয় অত্যন্ত নরম হলো। অনেক বড় বড় আলেমদের খাইয়েছেন কিন্তু এরকম হৃদয় দিয়ে মোনাজাত কেউ কখনও করে নাই। মোনাজাত শেষে চোখের পানি মুছতে মুছতে রোস্তম ফকির চলে যেতে উদ্যত হলে মহিলা ফকিরকে উদ্দেশ্য করে বলল, চাচা একটু দাঁড়ান।

রোস্তম ফকির দাঁড়াল। একটু পরেই মহিলা এক কেজি চাল, পাঁচ ছয়টি শুকনা মরিচ, কাগজের পুটলিতে একটু লবন এবং আধাপোয়া পরিমাণ খেসারির ডাল এনে দিল।

রোস্তম ফকির এসব পেয়ে খুশি হয়ে বলল, মাগো-- মুরগীর মাংস দিয়া ভাত খাওয়ানোর পর, আবার চাইল-ডাইল দিলেন ক্যান মা?
-- আপনার মোনাজাতে আমি খুব খুশি হইছি চাচা, আপনি বাড়ি গিয়া আমার দেয়া চাল-ডাল খায়া পাঞ্জেগানা নামায পইড়া আবার একটু আমার পোলার জন্য দোয়া করবেন।

রোস্তম ফকির খুশি হয়ে চাল-ডাল ঝোলার ভিতর ঢেলে নিয়ে সোজা তার এলাকায় চলে এলো। আর কারো বাড়িতে ভিক্ষা করতে গেল না। সারাদিন শুয়ে বসে সবার সাথে সময় কাটালো।

এলাকায় রোস্তম ফকিরের কদর অনেক বেড়ে গেছে। এর আগে রোস্তম ফকির ভিক্ষা চাইলে অনেকেই বিরক্তবোধ করত। এখন খুব একটা বিরক্ত বোধ করে না। বরঞ্চ আগের তুলনায় ভিক্ষার পরিমাণ একটু বেশীই দেয়।

চৌদ্দ পনরো দিন পরে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। সবাই যে যার বাড়িতে গরু-ছাগল নিয়ে উঠে গেছে। এক সময় রোস্তম ফকিরও তার নিজের ঘরে চলে গেল। দু’মাস পরে বন্যার পানি শুকিয়ে যাওয়ায় গ্রামের রাস্তাঘাট জেগে উঠেছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিক্ষা করার জন্য রোস্তম ফকিরের আর কোন সমস্যা হচ্ছে না। তবে, সব গ্রামে ভিক্ষার জন্যে গেলেও ঐ ঘটনার পর থেকে চেয়ারম্যানের গ্রামে একদিনও সে ভিক্ষার জন্য যায় নাই। এই দুই মাসে অনেক সাহয্য সহযোগীতা বা রিলিফ এসেছে। কোন কিছুর জন্যই সে আর চেয়াম্যানের কাছে যায় নাই। চেয়ারম্যানও ক্ষুব্দ হয়ে রিলিফের লিস্ট থেকে তার নাম কেটে দিয়েছে।

চেয়াম্যানের পাশের বাড়ির পানু মিয়া অসুস্থ্য সন্তানের মঙ্গল কামনায় মানত করেছে। মানত অনুযায়ী এলাকার ভিক্ষুকদের খাবারের আয়োজন করল। পানু মিয়া নিজে এসে রোস্তম ফকিরকে দাওয়াত দিল। দাওয়াতে রোস্তমসহ আরো চার পাঁচ জন ভিক্ষুক সাথে নিয়ে যেতে বলল। কিন্তু রোস্তম ফকির পানু মিয়ার হাত ধরে অত্যান্ত খুশি মনে বলল, পানু ভাই, আপনি দাওয়াত দিছেন আমি খুব খুশি হইছি। কিন্তু আমি যাইবার পারমু না। আপনে মনে কষ্ট নিয়েন না।
কথা শুনে পানু মিয়া আশ্চার্য হলো। অতি বন্যার কারণে চারিদিকে অভাব। ফকিরের পরিমাণ বেড়ে গেছে। প্রতিদিনই ফকিররা এসে খাবারের জন্য বাড়ির উঠানে হত্যা দিয়ে বসে থাকে। এই তো কয়েক মাস আগেও এই রোস্তম ফকির তার বাড়িতে খাবার চেয়ে কত কাকুতি মিনতি করেছে, অথচ সেই রোস্তম ফকিরকে আজ দাওয়াত দাওয়ার পরও দাওয়াত খাবে না, ফকিরের দাওয়াত না খাওয়ার কারণ পানুর মাথায় ঢুকছে না। পানু ফকিরের দাওয়াত না খাওয়ার কারণ বুঝতে না পেরে রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য চোখ কপালে তুলে প্রশ্নসূচকভাবে বলল, কেন ভাই? আপনি কি ঐদিন কোনো খানে যাইবেন?
রোস্তম ফকির জবাব দিল, সব আল্লার ইচ্ছা, আল্লায় ঐ দিন কোন দিকে আমারে নিয়া যাইবো আমি ঠিক কইবার পারতেছি না।
পানু কিছুটা বিনয়ের সাথেই প্রশ্ন করল, আপনার যখন কোনখানে যাইবার তাগাদা নাই তাইলে আমার বাড়িতে দাওয়াত খাইবেন না ক্যান?
রোস্তম ফকির স্মিত হেসে বলল, ভাই আপনারা চেয়ারম্যানের লোক, বড় লোক মানুষ, আমার মত ফকিরের যাওয়া কি ঠিক হইবো?
চেয়ারম্যানের নাম বলতেই রোস্তম ফকিরের যেতে না চাওয়ার বিষয়টি বুঝে ফেলল। একটা চাল চুলোহীন ভিক্ষুকের এত জেদ থাকতে পারে এটা তার কল্পনায় ছিল না। এর আগে সে এরকম ছিল না। অপমান করলেও কখনও সে কোন কথার জবাব দিত না। হঠাৎ তার ভিতরে এত দেমাগ কি করে হলো এটা পানুর মাথায় আসে না। তবে পানু রোস্তম ফকিরের সততা ও অন্যায়ের প্রতিবাদকারী হিসাবে তার প্রতি কিছুটা দুর্বল হলো। অনেকটা নরম হয়ে বলল, রোস্তম ভাই, চেয়ারম্যান অন্যায় করছে, আমি তো আপনের কাছে কোন অন্যায় করি নাই। আপনে আমার দাওয়াতে যাইতে চাইতেছেন না ক্যান?
রোস্তম ফকির খপ করে পানুর ডান হাত চেপে ধরে বলল, পানু ভাই, আমি ঐদিন এই এলাকায় থাকুম না।
পানু রোস্তম ফকির আর চেয়াম্যানের মধ্যে রিলিফের গম নিয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাটা পুরোপুরি জানে। তাই তাকে আর চাপাচাপি না করে বলল, রোস্তম ভাই, যদি আপনি এই এলাকায় থাকেন, তাইলে দাবী থাকল আমার দাওয়াতে আইবেন।
রোস্তম ফকির পানু মিয়ার সে দাওয়াতে এলো না। বরঞ্চ ঐ দিন এই এলাকায় সে ছিলই না। অনেক দূরের গ্রামে ভিক্ষা করতে গেল। পানু মিয়ার প্রতি তার দুঃখ ছিল না; বরঞ্চ তাকে দাওয়াত দেয়াতে সে খুব খুশিই হয়েছিল। শুধু চেয়ারম্যানের বাড়ির পাশে তার বাড়ি হওয়ায় সে দাওয়াত খেতে গেল না। তবে দূরের মসজিদে জোহরের নামায পড়ে পানু মিয়ার জন্য নিজে থেকেই দোয়া করল।
পানু মিয়ার দাওয়াতে রোস্তম ফকিরকে না দেখে অনেকেই আশ্চার্য হলো। যে লোকটি এই এলাকার কোন দাওয়াতে অনুপস্থিত থাকে না, সেই লোক না আসার কারণ কি? সবাই মনে করল চেয়ারম্যানের কারণে হয়তো রোস্তম ফকিরকে দাওয়াত দেয় নাই। একজন পানুকে আস্তে আস্তে বলল, পানু ভাই, রোস্তম ফকিরকে বলেন নাই?
পানু বলল, সবার আগে তারেই কইছি। তার নাকি কোন গ্রামে কাজ আছে আইতে পারবো না।
কথা শুনে অনেকেই আশ্চার্য হলো। রোস্তম ফকিরের তো কোন কাজ থাকার কথা নয়। যার তিন কুলে কেউ নাই তার আবার কি কাজ?
পরবর্তিতে দাওয়াতে আসা অনেক ভিক্ষুকের সাথেই রোস্তম ফকিরের দেখা হলো। দাওয়াতে না আসার কারণ জিজ্ঞেস করলে রোস্তম ফকির খুশি হয়ে তাদের জবাব দিল, পানু মিয়ার দেয়া দাওয়াত খাইবার না পাইলেও আমি খুব খুশি হয়া তার জন্য দোয়া করছি। আল্লায় যেন তাকে সুখে শান্তিতে রাখে। তার মনের ইচ্ছা যেন আল্লাহ পুরণ করে।
অনেক ভিক্ষুক তার এ কথায় পাল্টা প্রশ্ন করে বলল, রোস্তম ভাই, আপনে না খায়াই পানুর জন্য দোয়া করলেন?
তাদের এ কথায় রোস্তম ফকির মুখে খুশি খুশি ভাব এনে বলল, কন কি? দোয়া করমু না মানে? হে আমারে খুশি মনে নিজে আইসা দাওয়াত দিছে। আমার রিযিক হের বাড়িতে আছিল না তাই খাই নাই। তাই বলে হেরে দোয়া করমু না। এইডা কি কথা কইলেন?
রোস্তম ফকিরের সহজ সরল ভাষায় তাদের প্রশ্নের জবাব শুনে ভিক্ষুকেরা আর দ্বিতীয় কোন প্রশ্ন করার সুযোগ পায় না।
(--- চলবে ---)


গল্প ঃ রোস্তম ফকিরের দেমাগ (পর্ব -০৩)
গল্প ঃ রোস্তম ফকিরের দেমাগ (পর্ব -০২)
গল্প ঃ রোস্তম ফকিরের দেমাগ (পর্ব -০১)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×