কমিউনিটি রেডিও প্রশাসনের জবাবদিহিতা তৈরি করতে যথাযথ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে‘বাংলাদেশে কমিউনিটি রেডিও’ শিরোনামে এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এ তথ্য প্রকাশ করেন। সমাজ থেকে দুর্নীতি, দরিদ্রতা দূর করতে কমিউনিটি রেডিও গঠনমূলক ভূমিকা পালনে সহায়ক হবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। চার মাস আগে ১৪টি কমিউনিটি রেডিও লাইসেন্স প্রদান করার কথা জানান তথ্যমন্ত্রী। তিনি আশা প্রকাশ করেন,এর ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি হবে এবং একটি সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।
এবার আমাকে বলতে দিন আমাদের কমিউনিটি রেডও কি ?
কমিউনিটি রেডিও নীতিমালা, বাংলাদেশ
1. অবশ্যই অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হবে (এনজিও, ট্রাস্ট, ফাউন্ডেশন, এসোসিয়েশন)
2. কোন কমিউনিটিতে কমপক্ষে ৫ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে
3. সুনির্দিষ্ট কমিউনিটিতে ব্রডকাস্ট করবে ও প্রোগ্রাম হবে নির্দিষ্ট কমিউনিটির জন্য
3. কোন ধরনের রাজনৈতিক অনুষ্ঠান প্রচার করতে পারবে না
4. সর্বোচ্চ ১৭ কিমি রেঞ্জে ট্রান্সমিট করতে পারবে
5. কোন বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবে না
6. এ্যান্টেনা টাউয়ার ৩২ মিটারের অধিক হতে পারবে না
So, Better call it Community NGO Radio
উল্লেখ্যঃ পৃথিবীতে কমিউনিটি রেডিও ব্রডকাস্ট শুরু হয়েছিল ১৯৪৬ সালে।
We need Commercial Community Radio Policy: CCRP and we got to power to transmit it at least a whole Upazila, not 18 Km radius.
অথচ এই কমিউনিটি রেডিও একাই পারতো এদেশের অর্ধেকটা ডিজিটাল করে দিতে। কারন আমাদের ৮০ দরিদ্র মানুষকে যদি তথ্য দিতে চাই তবে তা ফ্রি দিতে হবে আর রেডিও ছারা ফ্রি তথ্য দেয়া অসম্ভব।
একটা উপজেলায় একটা ছেলে তার দোকানের উপর একটা এন্টেনা লাগিয়ে তার সাথে তার মাইক্রোফোনটা জোড়া লাগিয়ে লোকাল পত্রিকাগুলি সারাদিন রিডিং পড়বে আর সারা উপজেলায় এফএম তা শোনা যাবে। কখোনও যদি সে ল্যাপটপ খুলে বসে তবে এক ল্যাপটপ সারা উপজেলার মানুষ ব্রাউজ করতে পারবে। কৃষি অফিসারকে মাইক্রোফোনের সামনে বসালে তো কথাই নেই।
যদি এমন হয় ঐ ছেলের রেডিও মাত্র কয়েক হাজার লোকে শোনে তবে জেলা সদরের কাপড়ের দোকান, এই দোকান, ঐ দোকান মাঝে মধ্যে রেডিওতে তাদের দোকানের নামটা বলানোর জন্য ঐ ছেলের পেছন পেছন ঘুরতো।
কত সহজ ছিল। সর্বোচ্চ ১০ টা এফএম ফ্রিকোয়েন্সি দিয়ে ৪৮০ X ২ সমান ৯৬০ টা রেডিও বাজানো যেত।
কোথায় গ্রামে রেডিও চলবে তার লাইসেন্স নিতে তথ্যমন্ত্রীর কাছে আসতে হব। কার জন্য এই নীতিমালা ?