somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডিজিটাল বাংলাদেশ -অংশ বাজেট ২০১১-১২

১০ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাননীয় স্পীকার
৮. ২০০৯-১০ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় আমি বলেছিলাম, ‘আমাদের রূপকল্প অনুযায়ী ২০২০-২১ সাল নাগাদ আমরা এমন এক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে চাই, যেখানে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হবে উনড়বত প্রযুক্তি এবং উচ্চতর প্রবৃদ্ধি। সেই বাংলাদেশে স্থিতিশীল থাকবে দ্রব্যমূল্য, আয়-দারিদ্র্য ও মানব-দারিদ্র্য নেমে আসবে ন–্যনতম পর্যায়ে, সবার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্য অধিকার নিশ্চিত হবে, ব্যাপকভাবে বিকশিত হবে মানুষের সৃজনশীলতা এবং সক্ষমতা, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পাবে, হ্রাস পাবে সামাজিক বৈষম্য, প্রতিষ্ঠা পাবে অংশীদারিত্বমূলক গণতন্ত্র এবং অর্জিত হবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট বিপর্যয় মোকাবেলায় সক্ষমতা। তথ্য-প্রযুক্তিতে বিকশিত হয়ে সেই বাংলাদেশ পরিচিত হবে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ হিসেবে।’

১৯. ডিজিটাল বাংলাদেশঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে আমরা ইতোমধ্যে ডিজিটাল স্বাক্ষর প্রবর্তনের জন্য বিধিমালা/প্রবিধান/গাইডলারন প্রণয়ন করেছি, ই-কমার্স চালুর লক্ষ্যে লাইসেন্সিং গাইডলাইন, অডিট গাইডলাইন ও সিপিএস (Certified Practice Statement, CPS) গাইডলাইন প্রণয়ন এবং সাটির্ফাইড প্রতিষ্ঠানের মনোনয়ন প্রদান করেছি; প্রতিষ্ঠা করেছি সিসিএ (Controller of Certifying Authority) এছাড়া ই-গভার্নেন্স চালুর লক্ষ্যে সকল সরকারী দপ্তরকে সমন্বিত আইটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার কার্যক্রম গ্রহন করেছি। ইতোমধ্যে ১৪৭টি উপজেলায় কমিউনিটি ই-সেন্টার এবং ৪ হাজার ৫০১ টি ইউনিয়নে ইউনিয়ন তথ্য সেবাকেন্দ্র চালু করা হয়েছে। বিদ্যুৎ বিহীন ৮৫৯টি উপজেলায় সৌরবিদ্যুৎচালিত তথ্যসেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।

২০১৩ সালের মধ্যে মাধ্যমিক স্তরে কম্পিউটার ও কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার যে অঙ্গীকার আমি ইতঃপূর্বে ব্যক্ত করেছি তার অংশ হিসাবে ৬৪টি জেলায় ১৯২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পূর্নাঙ্গ কম্পিউটার ল্যাব, ২১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে সাইবার সেন্টার এবং ১ হাজার ৬০১টি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ : ডিজিটাল বাংলাদেশ

মাননীয় স্পীকার
টেলিফোন ও ইন্টারনেটের আওতা সম্প্রসারণ ১১৯. আমি আমার ষান্মাষিক বাজেট বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদনে বলেছিলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার তাঁর নির্বাচনী ইশতেহারে প্রকাশ করে জাতিকে যে নতুন স্বপড়ব দেখিয়েছেন, জাতি আজ তার সুযোগ্য নেতৃত্বে সেই স্বপড়ব প–রণে ব্রতী হয়েছে। নির্বাচনী অঙ্গীকার মতে আমরা গত বাজেটে জনগণের ইন্টারনেট ও তথ্য-যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে টেলিফোন ও ইন্টারনেটের আওতা বাড়ানো এবং সেবার মূল্য কমানোর প্রতিশ্র“তি প্রদান করেছিলাম। আমরা দাবি করতে পারি যে, আমাদের প্রতিশ্র“তি বাস্তবায়নে আমরা বহুলাংশে সফল।

১২০. দেশের পার্বত্য জেলাগুলোসহ সকল উপজেলাকে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসাসহ ইন্টারনেট সুবিধা গ্রহণের ব্যবস্থা আমরা করেছি। আগামী ৫ বছরের মধ্যে দেশের সকল উপজেলাকে ইন্টারনেট সুবিধার আওতায় আনার কাজও অনেকখানি এগিয়েছে। যেসব উপজেলায় ডিজিটাল এক্সচেঞ্জ আছে সেখানে ডায়ালআপ ইন্টারনেট সংযোগ চালু করা হয়েছে। দেশব্যাপী ইন্টারনেট সুবিধা স¤প্রসারণের জন্য প্রতিশ্রতি অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে বাংলাদেশের জন্য Next Generation Network NGN ভিত্তিক টেলিকমিউনিকেশন ব্যবস্থা প্রকল্পের মাধ্যমে ২০০টি উপজেলাকে অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের আওতায় এনে ব্রডব্যান্ড সংযোগ প্রদানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দ্রুতগতিস¤পনড়ব ব্রডব্যান্ড সার্ভিস প্রদানের জন্য ২টি ডরগঅঢ লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। ৪ হাজার ৪০৯টি ইউনিয়ন পরিষদ ভবনকে অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগের আওতার মধ্যে আনা হবে। অল্পসময়ের মধ্যে সারাদেশে এক কোটি ল্যান্ডফোন সংযোগ প্রদান ও দেশের ৮ হাজার গ্রামীণ ডাকঘরকে পর্যায়μমে কমিউনিটি ইনফরমেশন সেন্টারে পাš@রের প্রμিয়াও ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে।

১২১. সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফলে দেশে টেলিডেনসিটি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে এ টেলিডেনসিটি প্রতি ১০০ তে ৩৮ জনে উনড়বীত হয়েছে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রতি ১০০ তে ৬ জনে উনড়বীত হয়েছে। এছাড়া, গত বাজেটে আমাদের আরেকটি অঙ্গীকার ছিল দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের সঙ্গে বাংলাদেশকে যুক্ত করা। নতুন এ সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ স্থাপনের জন্য লাইসেন্সিং নীতিমালা ইতোমধ্যে প্রণয়ন করা হয়েছে এবং এর ওপর জনগণের মতামত আহবান করা হয়েছে।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি : ডিজিটাল বাংলাদেশ

১৩৩. আমি গত বাজেট বক্তৃতায় ২০১৩ সালের মধ্যে মাধ্যমিক স্তরে এবং ২০২১ সালের মধ্যে প্রাথমিক স্তরে কম্পিউটার ও কারিগরি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছিলাম। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে দেশের ৭টি বিভাগে উপজেলা পর্যায়ে মোট ১ হাজার ২০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং ৬টি মেট্রোপলিটন শহরের ২০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনের কর্মসূচি গৃহীত হয়েছে। ইতোমধ্যে উপজেলা পর্যায়ের ১ হাজার ২০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
১৩৪. আমাদের আরেকটি অঙ্গীকার, ২০১৪ সালের মধ্যে ই-গভর্ন্যান্স এ উত্তরণের লক্ষ্যে আমাদেরই প্রণীত আইসিটি রোড ম্যাপ বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ই-গভর্ন্যান্স এর সুষ্ঠু এবং সফল বাস্তবায়নের নিমিত্তে সকল মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/দপ্তর/জেলা/ উপজেলাসমূহকে একটি পাবলিক নেটওয়ার্কের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ২০১২ সালের মধ্যে ই-কমার্স সূচনার জন্য ‘ডিজিটাল স্বাক্ষর’ প্রবর্তনের নিমিত্তে প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রকের (Controller and Certifying Authority CCA) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ফাইলভিত্তিক প্রশাসনকে ডিজিটাল প্রশাসনে রূপারখা প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে সংস্থাপন মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ সকল দপ্তরে ‘ডিজিটাল পদ্ধতির নথি ব্যবস্থাপনা’ চালু করা হয়েছে।
১৩৫. বিজ্ঞানচর্চা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে গবেষণার সুযোগ বৃদ্ধির যে অঙ্গীকার আমি করেছিলাম তার ধারাবাহিকতায় বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিভিনড়ব ক্ষেত্রে বিশেষায়িত যোগ্যতা সম্পন্ন বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, গবেষক ও একাডেমিশিয়ান তৈরির লক্ষে পিএইচডি পর্যায়ের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু ফেলোশীপ পুনঃপ্রবর্তন আমরা করেছি। ২০১৪ সালের মধ্যে ৪ হাজার কম্পিউটার প্রকৌশলী ও বিজ্ঞানী তৈরির লক্ষ্যে দেশের ১৩টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিষয়ে সড়বাতকোত্তর ডিপ্লোমা কোর্স ও প্রত্যাশিত সংখ্যক প্রকৌশলী ও বিজ্ঞানী তৈরির জন্য বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের আওতায় ICT Capacity Development Company নামে একটি কোম্পাপানি প্রতিষ্ঠার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
১৩৬. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নে ইতোমধ্যে ‘জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালা-২০০৯’ অনুমোদিত হয়েছে। এ নীতিমালায় স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি মিলিয়ে মোট ৩০৬টি কর্মপরিকল্পনা (Action Plan) প্রণয়ন করা হয়েছে। এ কর্মপরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত হলে আগামী ৫ বছরের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে যে উন্নতি সাধিত হবে তা ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথকে প্রশস্ত করবে।
১৩৭. দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়নে সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেরউন্নয়নেও আমরা গুরুত্ব প্রদান করেছি। সে লক্ষ্যে জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালার আলোকে ‘হাইটেক পার্ক প্রতিষ্ঠা’ ও ঢাকার মহাখালীতে ‘আইসিটি ভিলেজ’ স্থাপনের পদক্ষেপ আমরা ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছি। অঞ্চলভিত্তিক প্রযুক্তি-বৈষম্য কমিয়ে আনতে দেশের ১৩৩টি উপজেলায় ‘কমিউনিটি ই-সেন্টার’ আমরা স্থাপন করেছি। এসব সেন্টারের মাধ্যমে তথ্যপ্রযুক্তির সেবায় গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর প্রবেশাধিকার বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া, উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার লক্ষ্যে ভারত, নেপাল, ভুটান ও বাংলাদেশের মধ্যে Connectivity প্রতিষ্ঠাকল্পে South Asian Sub-regional Economic Co operation (SASEC) Information Highway প্রকল্প আমরা গ্রহণ করেছি।
১৩৮. আইসিটি খাতের উন্নয়নের জন্য গত অর্থবছরের বাজেটে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। উক্ত অর্থ হতে ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে মোট ১৮টি কর্মসূচি বাস্তবায়িত হচ্ছে। আগামী অর্থবছরেও আইসিটি খাতের উন্নয়নের জন্য ১১২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করছি। একইসাথে আইটি খাতে উদ্যোক্তা সৃষ্টির জন্য বিদ্যমান সমমূলধন তহবিলে আরও ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করছি।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কে কাকে বিশ্বাস করবে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯


করোনার সময় এক লোক ৯৯৯ এ ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল। খবরটা স্থানীয় চেয়ারম্যানের কানে গেলে ওনি লোকটাকে ধরে এনে পিটিয়েছিলেন। কারণ, ৯৯৯ এ ফোন দেওয়ায় তার সম্মানহানি হয়েছে।

সমাজে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×