somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফলোআপ: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধর্মচর্চা ও রাজনীতি

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সম্প্রতি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদরাসা-ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে গেল। এনিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে নানা রকম আলোচনা-সমালোচনা-পর্যালোচনা আরো কিছু দিন চলবে। এ পর্যায়ে এসে মনে হয় দুটি প্রধান ধারার সৃষ্টি হয়েছে: একটি কওমি মাদরাসা সমর্থক গোষ্ঠী; অপরটি শিল্প-পরিপোষক সমাজ। সরকার বা সরকার-সমর্থক গোষ্ঠীকে কোন পক্ষে বিবেচনা করা যায়, তা আলোচনার পর পাঠকই নির্ধারণ করবেন। তৃতীয় পক্ষ বলতে যারা আছে, তারা অনুচ্চ কণ্ঠ এবং সংখ্যায় অতি নগণ্য। এদের আলোচনা-পর্যালোচনা উভয়পক্ষের কাছেই অতিশয় তিক্ত। কারণ, দল নয়; ন্যায় ও সত্যই এদের আরাধ্য ও লক্ষ্য।

একজন মাদরাসা ছাত্রের করুণ মৃত্যুর পর যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়, তাতে ধর্মীয় মহলের খুব বেশি বুদ্ধিমত্তার পরিচয় পাওয়া যায় নি। প্রতিপক্ষকে দেখে নেওয়ার মুখরোচক নানা কথা যেভাবে ইথারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, তাতে বোকা মানুষেরও হাসির উদ্রেক হবে। অপরদিকে দেশের নানা দিক থেকে মাদরাসা-দরদি আলেম-সমাজের যে সব বক্তব্য আসছে, তাতে বোঝা যায়: একটি হত্যাকাণ্ডও তাদের পক্ষে রাষ্ট্রীয় সহমর্মিতা তৈরি করতে পারে নি। এখনো তাই ভাঙচুরের ঘটনায় অজ্ঞাত হাজার হাজার ছাত্র-শিক্ষক-জনতাকে আতঙ্কে থাকতে হয়। বিবৃতি দিয়ে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ তাই ভাঙচুরের মামলায় কোনো আলেমকে গ্রেফতার না করার আবেদন জানান! না, হাফেজ মাসুদের হত্যা নিয়ে খুব সহজেই কোনো মামলা দায়ের করা যায় নি। আবার মামলা হলেও এর গতিবিধি ও কার্যক্রম, বোধহয়, সন্তোষজনক নয়। নিজেদের মাঝে নির্দেশনামূলক কোনো কথাবার্তা নেই। যেন হঠকারী বক্তৃতা ও জগমোহন তেজ প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা চলছে! অর্থাৎ সেখানকার আলেম-সমাজ এখনো অন্ধকারেই ঘুরপাক খাচ্ছেন।

হাস্যকর ব্যাপার হল: এ ঘটনার পর মোল্লা-মাওলানাদের কণ্ঠস্বর বেশ উচ্চকিত, তাও শুধু ওয়াজ-মাহফিলে। এর কারণ হতে পারে দুটি: (ক) এ হল আপাতত ক্ষুব্ধ জনতাকে শান্ত করার একটি কৌশল। এসব বক্তব্য দিয়ে তাদেরকে আপাতত গরম ও উত্তেজিত না করলে, মাঠ ফাঁকা হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা। তাছাড়া হম্বি-তম্বি শুনে বিক্ষুব্ধ মানসিকতার ধর্মান্ধ ভক্তবৃন্দ দলছাড়া হবে না এবং তারা এতটুকু আশ্বাস পাবে যে, এখন না হোক; অনেক পরে হলেও কিছু একটা ঘটবে। এই যদি হয় তাদের উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য, তাহলে দোষ দেবার বেশি কিছু নেই। (খ) তারা এসব হুঙ্কার দিয়ে সরকারকে, রাষ্ট্রযন্ত্রকে প্রভাবিত করতে চান! নিজেদের শক্তিমত্তা জাহির করতে চান। এ যদি হয় তাদের উদ্দেশ্য, তাহলে তাদের ঘুম ভাঙানোর দরকার নেই। এ সমস্ত হুঙ্কার দিয়ে তাদেরকে রাতে-দিনে আরো ঘুমানোর সুযোগ করে দেওয়া উচিত। আখেরে যদিও তাদের অংশটি পিছিয়ে পড়ার কারণে সামগ্রিকভাবে দেশের ক্ষতি হবে, তবুও।

প্রাণহরণের এই ঘটনার সঙ্গে আন্তর্জাতিক আবহের দূর-প্রভাব থাকলেও স্থানীয় রাজনীতির সমীকরণই প্রধান এবং বলা যায়, তা মূল হোতা। ইউনুসিয়া মাদরাসার সঙ্গে স্থানীয় রাজনীতিবিদদের সম্পর্ক কখনোই অগভীর ছিল না। একথা আওয়ামী লীগের বেলায়ও সমানভাবে খাটে। কিন্তু এবারেই বোধহয় হেফাজতের সূত্র ধরে স্থানীয় আওয়ামী একটি গ্রুপের সঙ্গে ছাত্ররা সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। ঘটনাচক্রে সেই গ্রুপই এখন সরকারের প্রতিনিধিত্ব করছে। সরকারি প্রতিনিধির গাড়িবহরে আক্রমণ করে বেশ কিছু ছাত্র কারারুদ্ধ হয় কিছুদিন আগে। এখনো এর সোরাহা হয় নি, মনে হয়। আবার মড়ার ওপর খাড়ার ঘা-এর মতো ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা ও এর প্রতিক্রিয়ায় ভাঙচুর!

ইউনুসিয়া কোনো রাজনৈতিক বা প্রতিশোধপরায়ণ মঞ্চ নয়, একটি দাওয়াতি কৌশল মাত্র। এটি শান্তির ধর্ম ইসলামের শিক্ষানবিসির প্রথাগত আশ্রয়। এর যে কোনো রকমের কাজকর্ম এই দাওয়াত ও শিক্ষানবিসির পরিধিকে ছাড়িয়ে গেলে ভুল হবে। কিন্তু এখানে এখন প্রথাগত সেই অকেজো রণহুঙ্কার: কোনো বেদাতিকে শহরে মেনে নেওয়া হবে না, মাদরাসার ওপর আঘাত আসলে হাজারও মাসুদ প্রাণ দিতে প্রস্তুত! এ সব চলতে থাকলে বোধোদয়ের সুযোগ তৈরি হবে না। অথচ দাওয়াত সব সময় একই পথে চলে না। প্রতিপক্ষকে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে রক্তাক্ত করার চেয়ে তাকে বুকে জড়িয়ে উষ্ণতাভাবের আদান-প্রদান উদ্দেশ্যপূরণে অধিক সহায়ক। কিন্তু তথাকথিত প্রতিপক্ষকে বুকে জড়াতে গেলে যে উদার ও প্রশস্ত বুকের প্রয়োজন, তা কি ব্রাহ্মণবাড়িয়া দেওবন্দি আলেম-উলামার আছে? শোনা যায় এবং মনে হয় তা প্রতিক্রিয়াস্বরূপই হবে যে, বেরেলবি-সমর্থক আলেম-উলামা জেলা ঈদগাহ মাঠে ইসলামি সম্মেলন করার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন ইতোমধ্যে। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি ও জেদাজেদি হলে পরিণতি আরো খারাপ হতে পারে।

সুনির্দিষ্ট ভূগোলের ভেতরে কল্পনার নানা ফানুস তৈরি করা যায়, যেমনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হচ্ছে। অতীতে এর নজির আছে। খুব দূরে নয়, ১৯৪৭-এর পূর্বাপর ঘটনা। সারাদেশ যখন ভারত-পাকিস্তানের নামে বিভাজিত হওয়ার পথে, একা মাওলানা শামসুল হক পাঁচবাগী তখন শুধু টাঙ্গাইলে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে মগ্ন। তিনি লীগ-কংগ্রেসের কোনো প্রবণতাকেই গুরুত্ব দেন নি। আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির সঙ্গে তাঁর কোনো পরিচয়ই ছিল না বোধহয়। তবে তাঁর আশ্রয় ছিল সময়-তালজ্ঞানহীন স্থানীয় ভক্তবৃন্দ। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রীতি মেনে ভারত উপমহাদেশ যখন আলোড়িত, তিনি তখনও স্বপ্নে বিভোর। না, ৪৭-এর পর তার অবস্থা আর ভালো হয় নি। সমকাল ও ভুগোলবিচ্ছিন্ন হয়ে অন্ধ জনতাকে নিয়ে লাফালাফি করা যায়, কিন্তু আখেরে কারোই মুক্তি হয় না, মঙ্গল হয় না। এ সমস্ত ইতিহাস ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলেমদের জানা নেই, তা নয়। কিন্তু মনে হয় তারা চোখ বন্ধ করেই জগত-বৈতরণী পার হতে চান। কিন্তু অন্ধ হলেই কি আর প্রলয় বন্ধ থাকে?

সানুসির আন্দোলন, ব্রাদারহুডের জাগরণ(?), সালাফিদের নানা রকম তৎপরতা, ইন্দোনেশিয়ার নাহদাতুল উলামা, ভারতের জমিয়তুল উলামা ও জামায়াতে ইসলামির সকল পথ দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে খাটো হয়ে আসছে দিনদিন, বৈশ্বিক ও স্থানীয় অনিবার্য নানা উপাদানের কারণেই। এর ব্যত্যয় হবার ছিল না, তা সম্ভবও নয়। এটা ধর্মতাত্ত্বিকদের মাথায় প্রবেশ করার সুযোগ পায় না বলেই পাক-আফগানে তালেবান মাথা চাড়া দেয়। ইরাক- সিরিয়া-লিভান্টে আইএস-এর আবির্ভাব ঘটে। এদেশে হেফাজতের মোড়কে রোমাঞ্চ তৈরি হয়। অবশেষে সবই বেলুনের মতো ফুটো হয়ে যায়। তিউনিসিয়ায় এন-নেহদা এখনো হাল ধরে আছে, মনে হয়, একমাত্র গান্নুশির দূরদর্শী ও ধীরস্থির প্রজ্ঞায়। কিন্তু এমন গান্নুশি সব জায়গায়, সব সময় জন্মায় না; হয় না।

তো কথা হল, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট অনুসারেই প্রথাগত পীর-উলামা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর গুরুত্ব নিঃশেষ হওয়ার পথে। নিজেদের উপযোগিতা ও প্রয়োজনীয়তা প্রমাণ করতে হলে আত্মসমালোচনার মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে। কী চায় ইসলাম? ইসলামের শিক্ষা অনুসারে তাদের আচরণের দূরত্ব কোথায় ও কীভাবে? দিন যত গড়িয়ে যাচ্ছে, সচেতন জনতা ও রাষ্ট্রের কাছে তারা অপাঙ্ক্তেয়তার হার বাড়ছে কেন? স্বার্থান্বেষী রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি ধর্মের অনুকূলে, না প্রতিকূলে? বৃহত্তর শান্তির ধর্ম ইসলামকে ক্রমান্বয়ে কারা সঙ্কোচিত করছে এবং কীভাবে? ধর্মশিক্ষার নামে একটি প্রজন্মকে দেশ-জাতি-রাষ্ট্রের ¯্রােতের বিপরীতে দাঁড়াতে হচ্ছে কেন? এর কি কোনো বিকল্প নেই? অর্থাৎ ধর্মের মূল বাণী, ভবিষ্যৎ ও যুগচাহিদা সব কিছুকে সামনে রেখে তাদের ভাবতে হবে। যত তিক্তই হোক উত্তর খুঁজতে হবে খোলা মনে এবং সে অনুসারে কার্যকরী উদ্যোগও নিতে হবে, নিজেদের সুখ-স্বার্থ ত্যাগ করতে হলেও।

এই ঘটনাটির পর তথাকথিত সংস্কৃতি-চেতনা-সমৃদ্ধ মানুষজনের আচরণে শিল্প ও সংস্কৃতি-প্রেম যতটা প্রকাশ পায়, মানবপ্রেম কি সামান্যও ছিল এতে? তাদের যতটা মায়াকান্না শিল্পের উপকরণের জন্য, অকালে ঝরে-যাওয়া একটি প্রাণের জন্য এক ভাগও ছিল কি? ন্যাক্কারজনক ঘটনা দুটিই: হত্যা এবং শিল্পোপকরণ ভাঙচুর। একটিকে বাদ দিয়ে অপরটির জন্য অতিরঞ্জিত হা-হুতাশ এক রকমের অন্ধতা। সত্য হল নানা মিডিয়ায় সেই অন্ধতার চর্চা-ই চলছে অত্যন্ত বিসদৃশভাবে। কিন্তু বলার কেউ নেই যে, মানুষই যদি না থাকে, তাহলে শিল্পের মূল্যায়ন কে করবে? আবার শিল্পবোধহীন মানুষ তো অমানবিকতার অন্তিম পর্যায়ে। তাই মানুষকে বাঁচিয়ে রেখেই শিল্পের দিকে টেনে নিতে হবে। মানুষ হত্যার বিচার চাইলে শিল্পের কোনো অবমূল্যায়ন হয়, বরং এর মাহাত্ম্য আরো বাড়ে। কিন্তু মানুষকে খাটো করে শিল্পের উন্নয়ন অসম্ভব।

শিল্প-নিবেদিত প্রাণ বেশ ক’জন এই ঐতিহ্য-সংহার ও ভাঙচুরের প্রতিবাদে শৈল্পিক প্রতিবাদের আয়োজন করেছেন। উদ্যোগটি অসাধারণ। অন্ধকারের বিরুদ্ধে কামান দাগানোর চেষ্টা নয়, মশালে আলোক-সংযোগের অনন্য প্রয়াস। কিন্তু আলোকবাহী মানুষের প্রাণহানির জন্যও যদি একই রকমভাবে তাদের শিল্পবোধ তাড়িত হত এবং সে অনুসারে একটি ভিন্নমাত্রার শৈল্পিক ব্যবস্থা গৃহীত হত, তাহলে তা আরো উজ্জ্বল হত। কিন্তু তাদের চিন্তা কেন সেদিকে গেল না, তা বোঝা যাচ্ছে না।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ এখানে চতুর খেলায় মেতে ওঠে। যদিও জনগণ-অন্তঃপ্রাণ অসাধারণ কয়েকজন আওয়ামী নেতার জন্যই ঘটনাটি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসে, আর বাড়তে পারে নি। কিন্তু তাদের কদর জনতা পর্যন্তই। ভাঙচুরের পর সরকারের প্রতিনিধি অকুস্থল পরিদর্শন করতে পারলে হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারটি ন্যূনতম আনুকূল্য পায় নি কেন? এ কোন ধরনের সভ্যতা? অথচ প্রতিনিধি হিসাবে কেউ নিহত ছাত্রের পরিবারের কাছে গেলে সরকারের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হতো এবং ছাত্রলীগের জড়িত হওয়ার যে অভিযোগ আছে, তা সহজেই পাশ কাটানো যেত। কিন্তু স্থানীয় সরকার-প্রতিনিধির অতিরিক্ত একদেশদর্শিতার কারণে তা হবার সুযোগ হল না।

সরকারই গণতান্ত্রিক দেশের বৈধ অভিভাবক। কিন্তু সরকারি প্রতিনিধি যদি অভিভাবকের দায় এড়িয়ে সতীনের আচরণে পারঙ্গমতা দেখান, তাহলে এর চেয়ে বেদনার আর কিছুই নেই। পৃথিবীর কোনো দেশেই সকল গোষ্ঠীর চিন্তা-চেতনা এক রকম ও অভিন্ন হয় না। বিবদমান গ্রুপের চিন্তার ব্যবধান দূর করতে না পারলেও তাদের মাঝে পরমত সহিষ্ণুতা তৈরির উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হয়। অন্তত সংঘাত এড়ানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরকারি জন-প্রতিনিধি সে পথে না গিয়ে যজ্ঞে ঘি-ঢালার মতো কাজ করেছেন।

দুঃখটা এখানেই, শিল্প-ঐতিহ্যের প্রাণ-হরণও উস্তাদ আলাউদ্দিনের জন্মস্থান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বোধোদয় ঘটাতে পারে নি। ফখরে বাঙালের চিন্তাচর্চার দাবিদাররা নিজ গোষ্ঠীর এক সদস্য হারিয়েও খুঁজে পায় নি পথ। উভয়পক্ষে এখন চলছে শুধু অন্ধকারের মহড়া। এই মহড়ায় শুধু তারা নিজেরা-ই হারবে, কালের গর্ভে হারিয়ে যাবে, তাই নয়; ভবিষ্যতে তা বহু প্রতিভাপ্রসূ এই জায়গার কপালে অসংখ্য কলঙ্কতিলক তৈরি করবে। এটিই আপাতত শঙ্কার ও হতাশার গহিন পথ। আমরা শুধু এখানে সবার সুমতি কামনা করতে পারি, এই যা।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×