somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোবাসার গল্প- পরিণয়..

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


Golpo- পরিণয়
সময় পরন্ত বিকেল। খোলা জানালা দিয়ে বাতাস বইছে হু-হু করে। বৃষ্টির ছাটে দোতলার জানালা দিয়ে পানি পড়ছে। জানালা দিয়ে পানি এসে প্রায় ভিজে গেছে দোতলার বিছানাটা। সোহা এসে একে একে সব জানালা বন্ধ করে দিতে যায়। সামনের রুমের জানালাটা বন্ধ করে দিতে গিয়ে দেখে বাইরে গেটের সামনে দাঁড়িয়ে সায়ান। মনে হয় কলিংবেল চেপেছে। দু একবার শব্দও কানে পড়েছিলো সোহার। কিন্তু তমাল তো আজ নেই। সায়ান তো এটা জানে না। ভাবীর পেটে ব্যাথা ওঠায় সোহার মা সকালেই ভাবী আর তমালকে নিয়ে চট্রগ্রাম শহরে গেছে। চট্রগ্রাম শহরে তমালের নানা বাড়ী। তমাল কে নানা বাড়ী রেখে ওর মামা শফিকের সাথে মা ভাবীকে নিয়ে মেডিকেলে যাবে। ডাক্তারের প্রেসকিপশনে আরও এক সপ্তাহ সময় ছিলো ডেলিভারীর। এসব ভেবে আর একবার নিচে তাকায় সোহা। দেখে কলিংবেল টিপছে। নীচে নেমে গিয়ে গেট খুলে দেয়। তোয়ালা বের করে দেয়। সায়ান তোয়ালা দিয়ে মাথা আর ভেজা শরীর মুছে।এরই ফাকে সোহা টেবিলে বিস্কিট দেয়। এরপর গরম কফি বানিয়ে নিয়ে আসে । নিজেও বসে কফি খেতে থাকে। সায়ান দু-একটা বিস্কিট মুখে দেয়। তারপর একবার চা মুখে দিয়ে জিঙ্গেস করে,
তমাল কোথায়? ও... আপনাকে বলাই হয়নি, ভাবীর শরীরটা হটাত খারাপ হওয়ায় আম্মু ভাবীকে নিয়ে চট্রগ্রাম গেছে। তমালকে সাথে নিয়ে গেছে।
-তাহলে তো আজকে আর তমালকে পড়ানো হলো না।
কফি শেষ করে সোহা। জানালার গ্লাসগুলোর দিকে তাকায়। ঝড়ো বাতাসের বেগ আরো তীব্র হচ্ছে। কফি শেষ করে উঠে যেতে দরজার সামনে যায় সায়ান।
কি করছেন? ঝড়ো বাতাস আরো বেড়েছে। আপনি বসেন, ঝড় থামলে যাবেন।
দরজা খুলে একবার বাইরের দিকে তাকায় সায়ান। সত্যি বাতাসের গতিবেগ আরো বেড়েছে। একটু ভেবে আবার এসে বসে পড়ে।
সায়ান অতিশয় ভদ্র ছেলে। প্রথম দিন যেদিন তমালকে পড়াতে আসে সেদিনই ভালো লেগেছিলো সোহার। তমালকে পড়ানোর সময় নানা ছলছুতো করে সামনে আসতো সোহা। কিন্তু সায়ান চোখ তুলে তাকাতো না। দেখে রাগে ফুলে যেতো সোহা। একদিন যাবার সময় দোতলার জানালা থেকে নিচে একটা গোলাপ ফেলে দিয়েছিলো সোহা। দেখে গোলাপটা হাতে নিয়ে শুধু একবার উপরে তাকিয়েছিলো সায়ান। কিন্তু এটা নিয়ে পরে কোন প্রতিক্রিয়া করেনি সায়ান। এরপর একদিন ভাবীর ফোন থেকে সায়ানের ফোন নম্বরটা নিয়েছিলো সোহা। কলেজে গিয়ে বান্ধবী শীলার ফোন থেকে কল করেছিলো। উত্তরে কয়েকবার শুধু হ্যালো, হ্যালো শুনেছিলো সোহা। বলতে পারেনি কিছু। তারপর লাইন কেটে দিয়েছিলো। শীলাকে বলেছিলো সব। কিন্তু পরে আর শীলার নাম্বারে কোন ফোন দেয়নি সায়ান। এরপর মাঝে মাঝে তমালের খাতায় নিজের অনুভূতির কথা লিখে জানিয়েছিলো কিন্তু কোন রিপ্লে পাওয়া যায়নি। এমনকি কোন প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়নি। এরপর আর কোন চেষটা করেনি সোহা। আজ একমাস পরে যখন এমন একটা ঝড়োদিনের মুহুর্তে সায়ানকে একা পেয়েছে তাই আজ তার মনের কথা জানতে হবে তার। কিন্তু কিভাবে বলবে ভেবে পায় না সোহা। অপর পাশের সোফায় বসে সায়ান। দুজনে শুধু নিরবে বসে থাকে। কিন্তু বাইরের ঝড়ো বাতাসের মতো সোহার হৃদয়েও যে বইতে থাকে ভালোবাসার ঝড়ো বাতাস। অনেকক্ষণ এভাবে থাকে। তারপর সোহা বলে, এখানে আপনি কোথায় থাকেন? আমি একটা মেসে থাকি। আপনি পড়াশুনা শেষ করে কি করবেন। পড়াশুনা শেষ করে ভেবেছি একটা চাকুরী করবো। এরপর কিছুক্ষণ চুপ থাকে সোহা। দেখে কোন রিপ্লে বাক্য নেই। ভেতরে ভেতরে রেগে যায়। সায়ানের মুখ থেকে নিজের একটা কথা না বেরুনোয় মুহুর্তেই মনের মধ্যে জেদ চাপে।
সাহসা আবার বলে ওঠে, আপনাকে একটা কথা বলবো, আপনি কি এর উত্তর দেবেন?
বলেন, আপনি কি কাউকে পছন্দ করেন?
শুনে কোন উত্তর দেয়না সায়ান। অনেকক্ষণ চুপ থাকে।
সোহার মুখে আবার অনুনয়ের সুর- কি বলবেন না? কিন্তু এ বিষয়ে কিছুই বলেনা সায়ান। সোহার ভেতরে জেদ চেপে যায়। রাগে বেড়িয়ে যায় রুম থেকে। ছাদে উঠে রেলিং ধরে দুর দিগন্তে দাড়িয়ে থাকে। প্রকৃতির ঝড়ো বাতাসের সাথে ভিজতে থাকে । একে একে ভিজে যায়। কষ্টের নোনা জলগুলো ঝড়োবৃষ্টির সাথে ধুয়ে যেতে থাকে। কিছুক্ষণ পর কানে শুনতে পায় তার ডাক- সোহা.... পেছনে ফিরে তাকায়। দেখে সায়ান। থমকে যায় সোহা! চোখে নিস্তব্ধ অনুভূতি। সায়ান সোহার ফ্যাকাসে মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। দেখে মায়া হয় খুব। সোহার মনের বিধবস্থ অবস্থা কাটানোর জন্য মুহূর্তে তাঁকে মুক্তি দিতে হাতটা বাড়ায় আর বলে এসো। কোন উত্তর দেয়না। চুপ করে দাড়িয়ে থাকে কতক্ষণ। পাশ ঘুরে ছাদের রেলিং ধরে দাড়িয়ে থাকে। পরে সায়ানও নিরবে কিছুটা দুরে ওর পাশে ভিজতে থাকে। উপরে ঝড়ো বৃষ্টি। মাঝে মাঝে ঝড়ো বাতাস তাদের মুখপানে ঝাপটা দিয়ে যায়। প্রকৃতির মতই দুজনের মনের ভেতরে বয়ে চলে ঝড়ো বাতাস। প্রকাশ আর অপ্রকাশের দন্দে বয়ে চলে মনের স্রোত। মন ভিড়তে চায় একে অপরের ভালোবাসার মোহনায়। অব্যক্ত যাতনা তীব্র হয়। ঝড়ো বৃষ্টিতে স্নাত সোহার হাতের উপর একটা হাত এসে পড়ে। খুলে যায় মনের আবরণের দেয়াল। এরপর দুজনের কাকভেজা চাহনী। মুহুর্তেই বেজার ভেজা মুখে ম্লান হাসি সোহার। এমন মুহুর্তের উন্মদনায় আত্মহারা সোহা লজ্জায় দৌড়ে পালায় নিচে। পেছনে পেছনে সায়ানও...
সন্ধা ঘনিয়ে আসছে। তোয়ালা দিয়ে ভাল করে শরীরটা মুছে নেয় সায়ান। সোহা ওর নিজের রুম থেকে ভেজা কাপড়গুলো ছেড়ে আছে। সোহা সায়ানের সামনে এসে অনেকটা ইত:স্ত্বত করে। অনেকটা অপ্রস্তুত অবস্থায় সায়ানও। এদিকে সন্ধা ঘনিয়ে আসছে। যেতে হবে সায়ানকে। এমন চিন্তা করে সোহাকে বলে,- আমাকে এখন যেতে হবে। সায়ানের কথার কোন জবাব না দিতেই এরই মধ্যে সোহার মোবাইলে রিংটোন বাজতে থাকে। মা ফোন দিয়েছে। কল রিসিভ করতেই- সোহা.... আজ যেতে পারবোনা, দরজা-জানালা বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়িস..... কথাটা ক্লিয়ার শোনা যাচ্ছিলনা এরই মধ্যে লাইনটা কেটে গেল। নেটওয়ার্কের সমস্যা। মুহুর্তেই সোহার মনে একটা ভয় চেপে গেল। রাতে একা বাড়ীতে কি করে থাকবে সে। এরই মধ্যে সায়ান চলে যেতে উদ্যত হলো। অনেকটা অনুনয়ের উক্তি সোহার- চলে যাবেন....? আমার না প্রচন্ড ভয় করছে। এই বৃষ্টি আর ঝড়ের মধ্যে কিভাবে যাবেন? তাছাড়া আমি একা বাড়ীতে কিভাবে থাকবো? প্লিজ...... আপনি না হয় সকাল হলেই চলে যাবেন। শুনে আর কোন উপায় খুজে পায়না সায়ান। তারপরও এই ঝড়োবৃষ্টির রাতে সোহা ফেলে......। তাই অগত্যা থেকে যেতেই হলো।
বিকাল থেকে আজকের প্রতিটা সময় যেন সোহার অন্যরকম লেগেছে। সায়ান সত্যিই তাকে পছন্দ করে। ওর সাথে একসাথে বৃষ্টিতে ভেজা, কফি খাওয়া, এক সঙ্গে রাতের খাবার খাওয়া সব কিছু অন্য রকম লেগেছে সোহার। খুব ইচ্ছে জেগেছিলো ওর কাছে যাওয়ার। সারাটা সময় জুড়ে এক অন্যরকম শিহরণ জেগেছিলো তার। ঠান্ডাও লেগেছে বেশ। মনে হয় গায়ে জ্বর আসবে। জেদ করে ভিজেছে। আসুক জ্বর। তবু ভালো লেগেছে তার। আজ মনের মানুষ আছে ওর পাশের ঘরে। ভাইয়ার রুমে থাকতে দিয়েছে ওকে। কাছে না পেলেও প্রিয়জনকে কাছে রাখার অনুভূতি সত্যিই অন্যরকম। এমনি নানান কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়ে টেরই পায়না সোহা।
মাঝরাত অবধি জেগে যায় সোহা। শরীরটাতে যেন জ্বর করছে। খুব খারাপ লাগছে। বিছানা থেকে উঠে একটা প্যারাসিটামল খোজে। কিন্তু সব ঔষধ তো থাকে ভাইয়ার ঘরে। বিদ্যুত চলে গেছে। চারদিকে অন্ধকার। কোন রকমে হাতড়িয়ে দরজা অবধি যায়। টেবিল হাতরাতে গিয়ে পড়ে যায়। শব্দ শুনে ঘুম ভেঙ্গে যায় সায়ানের। তড়িত বেগে ওঠে। মোবাইলের আলোটা জ্বালায়। দেখে সোহাকে। উঠে ওকে ধরে। দেখে গায়ে জ্বর উঠেছে ওর। ওকে তুলে বসিয়ে দেয়।
বলে, তোমার গায়ে তো জ্বর।
-টেবিলের ড্রয়ারে ঔষধ খুজতে এসেছিলাম
সায়ান নিজ হাতে ট্যাবলেট বের করে ওকে খাইয়ে দেয়। ওর হাত ধরে রুমে নিয়ে যায়। শুইয়ে দেয়। এরপর বাথরুম থেকে একটা বালতি বের করে ওর মাথায় পানি ঢালে। ওর এসব দেখে কোন কিছুই নিষেধ করেনা সোহা। সায়ানের মোবাইলের আলোটা প্রায় নিভে যাচ্ছে। মনে হয় চার্জ নেই। এই আলোর মধ্যে তোয়ালা দিয়ে ওর মাথাটা মুছে দেয়। কপালে হাত বুলায়। দেখে ওর জ্বর কমেছে। এরই মধ্যে মোবাইলের আলোটা একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। এবার সোহার পাশ থেকে উঠতে উদ্যত হয় সায়ান। কিন্তু ওর হাতটা ধরে সোহা। অনুনয়ের সুরে বলে, আমার খুব ভয় করছে আমার কাছে আর একটু থাকেন? ওর কথায় থাকবে কিনা চলে যাবে কোন হিসাব মিলাতে পারেনা সায়ান। সোহার নরম হাতের স্পর্শে মুহুর্তেই বিদ্যত খেলে যায়। এক ভাললাগার অনুভুতিতে বসে থাকে ওর পাশে। সোহা ওর হাতটা ধরেই আছে। সায়ান অন্য হাত দিয়ে সোহার চুলগুলো আওড়াতে থাকে। অসম্ভব ভালো লাগে সোহার। একটা অন্যরকম শিহরণ খেলে যায় মুহুর্তেই। নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছেনা। এরপর দুহাতে জড়িয়ে ঝটকায় বুকে জড়িয়ে নেয় সায়ানকে।
বাইরে বইছে ঝড়ো বাতাস। ঝড়ো বৃষ্টি আছড়ে পড়ছে কাচের জানালায়। শব্দ করছে। মাঝে মাঝে বিদ্যত চমকানোর আলো এসে পড়ছে রুমে। আধো আলোর স্পর্শে ভেতরে চলছে উন্মাদনার সুখ। ভালোবাসার জন্য শুধু বোঝাপড়াই যথেষ্ট নয়, পরিণতি সকল ভালোবাসার অন্যতম নিয়ামক। সমসাময়িক সময়ে সব প্রণয়ের সম্পর্কই খুজে ফিরে মোহনা। দুই প্রান্তেই বয়ে চলে প্রণয়ের স্রোত। প্রণয়ের স্রোত ধারায় মিলিত হয় মোহনায়। অস্বীকার্য হলেও এটাই এখন বাস্তবতা। পৃথিবীটা আবৃত গোলাকারে। মন আবৃত হৃদয়যন্ত্রে। হৃদয়তন্ত্রীতে ঝড় তুলে কল্পনার ভেলায় ভেসে মানুষের ভালোবাসা বয়ে চলে দুরন্ত গতিতে। কিন্তু প্রকাশ আর অপ্রকাশের দ্বন্দ্বে বয়ে চলে সময়। না বলার অব্যক্ত যাতনার তীব্রতায় বয়ে চলে ঝড়। সত্যিই ঝড় না তুললে সম্পর্কে হৃদয়ের আবর্জনা মুক্ত হয়না। এজন্যই বুঝি ভালোবাসা মানে ডু অর ডাই।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×