somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাকিব-আল-হাসান; আমাদের চ্যাম্পিয়ন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পাঁচ ম্যাচ একদিনের সিরিজে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ব্যবধানে হারিয়ে আকাশে উড়ছে বাংলাদেশ। আর এই জয়ে বড় অবদান রেখেছেন বাংলাদেশ দলের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক সাবিক আল হাসান। পেয়েছেন সিরিজ সেরার পুরস্কার। ব্যাটে-বলে সমান ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়ে সাকিব সিরিজের চার ম্যাচে ২১৩ রানের পাশাপাশি তুলে নিয়েছেন ১১ উইকেট। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ৫১ বলে ৫৮ রান আর বল হাতে ৪১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে তিনিই বাংলাদেশের জয়ের নায়ক। দ্বিতীয় ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যাক্ত হয়। তৃতীয় ম্যাচে ১৩ রানের পাশাপাশি ১টি উইকেট পান সাকিব। চতুর্থ ম্যাচে আবারো নায়ক তিনি। ব্যাট হাতে খেলেন ১০৬ রানে চমৎকার একটি ইনিংস। তার ওই ইনিংসের ওপর ভর করেই নিউজিল্যান্ডে বিপক্ষে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। একদিনের খেলায় এটি ছিল সাকিবের পঞ্চম শতক। ওই ম্যাচে বল হাতে ১টি উইকেটও পান তিনি। পঞ্চম এবং শেষ ম্যাচে ৩৬ রানের পাশাপাশি ২টি উইকেট তুলে নিয়ে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।

১৯৯৭ সালে বাংলাদেশের ক্রিকেট আকাশে নতুন সূর্যোদয় ঘটেছিল আকরাম খানের হাত ধরে। এরপর ১৯৯৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারানো, ২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়া বধ, ২০০৭ বিশ্বকাপে ভারতকে হারিয়ে সুপার এইটে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পরাজিত করা, ইংল্যান্ডের মাটিতে ইংলিশদের পরাজিত করা কিংবা ঘরের মাটিতে শ্রীলংকাকে দু-দু'বার ধরাশায়ী করা, এর সবই কিন্তু টুকরো টুকরো স্মৃতি। তবে সিরিজ জয়ের ঘটনা যে নেই তা কিন্তু নয়। জিম্বাবুয়ে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো দলকেও পর্যুদস্ত করা গেছে। কিন্তু দলগুলো অপেক্ষাকৃত দুর্বল হওয়ায় তাতে যেন ঠিক মন ভরেনি দেশবাসীর! এবার শক্তিধর নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে পূর্ণ স্বাদ আস্বাদন করল বাংলাদেশ। আর এই জয়ের অনেকটাই এসেছে আমাদের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের হাত ধরে।


বিশ্ব ক্রিকেটের মানচিত্রে দোর্দন্ড প্রতাপেই ঢুকে পড়ছে জেলা শহর মাগুরার নাম । সেটা যে সাকিব আল হাসানের কল্যাণেই সেটা তো আর ভেঙে বলতে হবে না। এ প্রসঙ্গে জানিয়ে রাখা ভালো, ক্রিকেটে কিন্তু কেউ বিখ্যাত হতে শুরু করলেই সেই তারকাদের সঙ্গে সঙ্গে তাদের নিজের শহর নিয়েও অল্প-বিস্তর গবেষণা শুরু হয়ে যায়। আইসিসি ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান শীর্ষ অলরাউন্ডারের হওয়ার দিনটিতেই ভীনদেশ থেকে বাংলাদেশী ক্রিয়া সাংবাদিকদের কাছে ফোন- ‘আচ্ছা তোমাদের সাকিবের যে শহরে জন্ম, সেটি আর কি কি কারণে বিখ্যাত?’ সেদিন একটু লজ্জাই পেয়েছিল বাংলাদেশী ক্রিয়া সাংবাদিকরা । মাগুরা কি কারণে বিখ্যাত, সেটি একজন বিদেশির কাছে ঠিকঠাক মতো বলতে না পারার সংকোচ বা লজ্জা তো থাকবেই। তবে ঠাট্টাচ্ছলে সেই লজ্জা দূর করে দিয়েছেন সাকিব নিজেই, ‘মাগুরা কি কারণে বিখ্যাত? কেনো আবার, আমার জন্যে!’ সাকিব আল হাসান এমনই। এত বড় তারকা, আকাশচুম্বী খ্যাতি- কোন কিছুই নিজ ভূবন থেকে একেবারে সরিয়ে নিতে পারেনি সাকিবকে।

বাংলাদেশের হয়ে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ সাকিব খেলেছিলেন ২০০৬ সালের আগস্ট মাসে, জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে। বাঁহাতি খেলোয়ার সাকিব মূলত বা-হাতি স্লো অর্থডক্স বোলার। বিকেএসপি অর্থাৎ বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেখান থেকেই উঠে আসা ক্রিকেটের রাজ্যে। সাকিবের শৈশবের কথা বলতে গেলে একটা মজার বিষয়ই বলতে হয়, সেটা হচ্ছে খেলাধুলার হিসেবে সাকিবের পরিবারে কিন্তু ফুটবলের চলই ছিলো বেশী। সাকিবের বাবা তো একসময় রীতিমতো খুলনা ডিভিশনেই ফুটবল খেলতেন। সেখানে সাকিবের ক্রিকেট খেলাটি একটু ব্যতিক্রমই বটে। কিন্তু পাড়ার ক্রিকেট দলের হয়ে সেই ইসলামপুর পাড়া কাবে স্থানীয় একজন ক্রিকেট আম্পায়ার সাদ্দাম হোসেনের নজরে পড়েন সাকিব। জীবনের মোড় বোধহয় সেদিন থেকেই ঘুরেছিলো। এর আগেও টেপ দিয়ে জড়ানো টেনিস বলের ক্রিকেট খেলাতে সাকিব প্রায়ই এর-ওর হয়ে খেলতেন আর অবশ্যই ব্যাটিং আর বোলিং এর জাদুতে চমৎকৃত করতেন মাগুরার সেইসব পাড়াগাঁর দর্শকদের।

সেই টেপ জড়ানো টেনিস বল ছেড়ে সত্যিকার ক্রিকেট বলে যেদিন সাকিব খেললেন, সেটা ছিলো স্থানীয় মাগুরা ক্রিকেট লীগ এ সাকিবের প্রথম খেলা। ইসলামপুর পাড়া ক্রিকেট দলের হয়েই জীবনের প্রথম উইকেটটি সাকিব নিলেন সত্যিকারের ক্রিকেট বলে বোলিং করে! সেই ক্ষণটিকেই বলা যেতে পারে বিশ্বের সেরা অলরাউণ্ডার সাকিব আল হাসানের ক্রিকেট জীবনের শুরুর গল্প। সেই সাকিব আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার জীবনের প্রথম উইকেটটি পেয়েছিলেন সাউথ আফ্রিকার বিরুদ্ধেই বল করে। আর আজ সাকিব এখন সারা বিশ্বের সেরা অল রাউণ্ডার।

২০০৮ সালের মধ্যেই সাকিব তার বোলিং আর ব্যাটিং এর কীর্তিতে বাংলাদেশ দলে পোক্ত আসনটি দখল করে ফেলেছিলেন। অনুর্ধ উনিশ দলে খেলেছিলেন তারো আগে। তবে এই খেলার পেছনে একটি গল্প আছে। নড়াইলে একটা একমাসের ক্রিকেট প্রতিভা অন্বেষণের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে সাকিব ছিলেন। তো একমাসের ক্যাম্পেই সবার নজর কেড়েছিলেন সেদিনের সেই মাগুরার বালকটি। এরপর সাকিবকে তারা বিকেএসপির ৬ মাসের একটা ট্রেনিং কোর্সের জন্য নির্বাচিত করেন। যদিও সাকিবের বাবা চাইছিলেন না পড়াশোনার ক্ষতি করে সাকিব সেখানে খেলাধুলা নিয়ে সময় নষ্ট করেন। তখন বিকেএসপির একজন প্রশিক্ষক আশরাফুল ইসলাম বাপ্পি সাকিবের বাবাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে রাজী করিয়েছিলেন। ধন্যবাদ আশরাফুল ইসলাম বাপ্পি-কে। নইলে কী আর আমরা আজকের সেরা অলরাউণ্ডার এই সাকিব আল হাসানকে পেতাম!

এরপরে বিকেএসপিতেও সাকিব ভালো করলেন, এই সময় হঠাৎ করেই সুযোগ আসলো অনুর্ধ ১৫ তে খেলার। তাও আবার সুযোগ মিললো নিয়মিত যে খেলোয়াড় তার পরিবর্তে। এরপরে আর থেমে থাকতে হয়নি সাকিবকে। অনুর্ধ ১৫ এর পরে অনুর্ধ ১৭ তারপরে অনুর্ধ ১৯! এরপরে সরাসরি বাংলাদেশের জাতীয় দলে।

বর্তমানে বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ‘দ্য উইজডেন’ ক্রিকেট ম্যাগাজিনের পক্ষ থেকে ২০০৯ এর সেরা টেস্ট ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছিলেন।সাকিবের যোগ্য স্বীকৃতিটা তিনি সেদিনই পেয়েছিলেন যেদিন তিনি একদিনের ক্রিকেটে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারের মর্যাদা অর্জন করেছিলেন। এরপর অনেক দিন পেরিয়ে গেছে। সাকিবও পরিণত হয়েছেন ক্রিকেটীয় ব্যাকরণে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য গর্ব নিয়ে এসেছেন তিনি। বিশ্ব ক্রিকেটে যেখানে বাংলাদেশের অবস্থান অনেকটাই নিচের দিকে সেখানে সাকিব নিজেকে নিয়ে গিয়েছিলেন বিশ্ব সেরাদের সারিতেও অনেক উপরের দিকে। এখনো আছে তার সেই অবস্থান। সময়ের ব্যবধান আর ক্রিকেটের পরিবর্তনেও তিনি অপরিবর্তীত। সব্যসাচী এ ক্রিকেটারকে নিয়ে বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখছে আরো অনেক কিছু অর্জনের।

সাকিবের ক্যারিয়ারে প্রথম পরিবর্তন আসে এ বছরই। ওয়েস্ট ইন্ডিজে মাশরাফির ইনজুরিতে অধিনায়কত্বের সুযোগ পেয়ে এমনভাবে দল পরিচালনা করলেন যে, ভয়াবহ সাকিব বিদ্বেষীও তখন তার নেতৃত্বের পক্ষে ভোট দিলেন। একই দৃশ্যপটের পুনরাবৃত্তি হলো ঢাকায়, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সামনে থেকে বুক চিতিয়ে নেতৃত্ব দেওয়া বলতে যা বোঝায়, তার শতভাগ প্রদর্শনী হলো সাকিবের ব্যাট-বলে, দল পরিচালনাও। বদলি অধিনায়ক হিসেবে কাজ চালিয়ে দলকেও জয়ের ধারায় নিয়ে আসলেন তিনি। দেখা গেছে

অধিনায়কত্ব পেলে সাকিবের ব্যাট-বলও যেন জ্বলে ওঠে একই ধারাবাহিকতায়। টেস্ট এবং ওয়ানডে দুই ক্ষেত্রেই অধিনায়কত্বের সময় সেরা পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন তিনি। ওয়ানডেতে যে ২৯ ম্যাচে তিনি অধিনায়কত্ব করেছেন সেখানে ৩৭ দশমিক ৩৩ গড়ে তার রান ৮৯৬। ক্যারিয়ারে পাঁচ সেঞ্চুরির তিনটিই এসেছে এ সময়ে। সেখানে অধিনায়ক নন, এমন ৬৯ ম্যাচে তার রান ৩৩ গড়ে ১৭৮২।


টেস্টে তার ক্যারিয়ারের একমাত্র সেঞ্চুরি করেছেন অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নিয়ে। আট ম্যাচে অধিনায়ক হিসেবে তার রান ৩৮ দশমিক ৪০ গড়ে ৫৭৬। অন্যদিকে অধিনায়ক নন, এমন ১৩ ম্যাচে তার রান ২৬ দশমিক ২১ গড়ে ৬০৩। টেস্টে বোলিংয়ে অধিনায়কত্বের আট ম্যাচে সাকিবের উইকেট ৩৫টি। সেখানে বাকি ১৩ ম্যাচে তার উইকেট মাত্র ৪০টি।
যদিও এসমস্ত রেকর্ডের কথা জিজ্ঞেস করলে সাকিব কিন্তু ঠিকঠাকমতো সব বলতে পারবেন না। বাবা-মা-বোন এবং নিকটাত্মীয়রা সবাই এখনও মাগুরায় থাকেন। তাই ছুটি পেলে সাকিবকেও ছুটতে হয় চেনা শহরে। এতদিনের সখ্য। অথচ শৈশবের প্রথম স্কুল কোনটি- তা মনেই করতে পারেন না সাকিব, ‘বিকেএসপিতে ভর্তি হওয়ার আগে মাগুরায় তিন-চারটা স্কুলে পড়েছি। কিন্তু প্রথম কোনটা, মনে করতে পারছি না। সাকিব বলেন- ‘শুধু পুলিশ লাইন স্কুলের কথা মনে আছে। তবে ওটা প্রথম না। রাতের দিকে একবার যদি ফোন করেন... প্লিজ’। বোঝেন এবার!
কথা মনে হচ্ছে সাকিব আল হাসান বুঝি একটু নাক উঁচু। কিন্তু আসলে তার কথা বলার ভঙ্গিটাই এমন। সাকিবের সারল্য এ যুগের যে কোন উঠতি বয়সী তরুণের মতই। উচ্ছলতার চাইতে বেশি আছে বিশ্বকে জয় করার অদম্য ইচ্ছা। স্বপ্ন নয়। সমবয়সীদের তুলনায় এই একটি ব্যাপারে পুরো উল্টো সাকিব,‘স্বপ্ন? না ভাই, আমি স্বপ্ন দেখি না।’ অবশ্য ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরুর দিন থেকে আইসিসি র‌্যাংকিংয়ের শীর্ষে উঠে যাওয়া তারপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ জয় পর্যন্ত সময়টাকে ‘স্বপ্নযাত্রা’ মানতে আপত্তি নেই সাকিবের,‘সত্যি বলতে কি জীবনে কোনদিন ভাবিই নি এটা করবো, ওটা করবো। তবে ক্রিকেট খেলে যে পর্যায়ে এসেছি, এটাকে স্বপ্নের মতোই মনে হয়’।
তবে একটা স্বপ্ন কিন্তু দেখেন আমাদের চ্যাম্পিয়ন সাকিব আল হাসান। নিজের ক্যারিয়ার আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশ- দুটেকেই আরো অনেক উঁচুতে দেখতে চান তিনি। তবে ইংরেজি সাহিত্যের স্নাতক শিক্ষার্থী সাকিবের প্রথম চাওয়া কিন্তু ক্রিকেটকে ঘিরে নয়, ‘একদিন যেন ভালোমানুষের রোল মডেল হতে পারি। মানুষ যেন বলে, মানুষটা বড় ভালো ছিলো’।









সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:২৪
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×