somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধরপাকড়ের মধ্যই তেল-গ্যাস রক্ষার দাবিতে হরতাল চলছে!

০৩ রা জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের দাবিতে তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির রাজধানী ঢাকাতে ডাকা রোববারের আধাবেলার হরতাল ধরপাকড়, ধাওয়া পাল্টা এবং ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে|
আটক হয়েছেন জাতীয় কমিটির প্রায় একশ' নেতা-কর্মী| হরতালের শুরুতেই জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব আনু মুহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়| তবে এখনও পুলিশের হাতে আটক আছেন সিপিবির রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদ নেতা রাজেকুজ্জামান রতন, বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পার্টির মোশরেফা মিশুসহ অন্যরা| এর মধ্যে পল্টন থানায় ৫৮ জন এবং শাহবাগ থানায় ৩৮ জন আটক রয়েছেন| সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া এ হরতাল চলবে দুপুর ১২টায় শেষ হয়|
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদকে আটক করে পুলিশ| পরে ৮টার দিকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়| তবে সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকীসহ ৩৫ জনকে ছাড়েনি পুলিশ|
পল্টনের মুক্তি ভবনের তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির কার্যালয় পুলিশ ঘিরে রেখেছে| সেখান থেকে নেতা-কর্মীদের কাউকে বের হতে ও ঢুকতে দেওয়া হয়নি|
এ সময় কয়েকজন কর্মী পুলিশের বাধা ঠেলে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে ৬ জনকে আটক করে পুলিশ|
বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি মোড় থেকে সকাল ৯টার দিকে পল্টনে মিছিল করে আসার সময় পল্টন মোড়ে পুলিশের সঙ্গে মিছিলকারীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়| এ সময় পুলিশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও গার্মেন্টস্ শ্রমিক নেত্রী মোশরেফা মিশু, সুলতান, নাসিরসহ পল্টন থেকে পুলিশ ৫ জনকে আটক করে|
তিনি আরও জানান, এছাড়াও তোপখানা রোড থেকে সকাল ৯ টা ১০ মিনিটে জলি তালুকদার, জাহিদ হোসেনসহ ১১ জনকে আটক করেছে পুলিশ|
গণ সংহতি আন্দোলনের যুগ্ম সমন্বয়কারী ফিরোজ আহম্মেদসহ পাঁচজনকে সকাল ১০ টার দিকে দোয়েল চত্বর থেকে পল্টনের দিকে যাওয়ার সময় পুলিশ আটক করেছে|
পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে ১১ টার দিকে দুই নারীসহ দশজনকে আটক করেছে পুলিশ| আটককৃত নারী সদস্যরা হচ্ছেন, সেঁজুতি এবং মৌসুমি| পুলিশ হরতাল সমর্থনকারীদের রাজু ভাস্কর্য এলাকায় ধাওয়া করলে তারা টিএসসিতে অবস্থান নেন| পরে পুলিশ টিএসসিতে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে| অতীতে কখনই টিএসসি থেকে কাউকে গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন হরতাল সমর্থনকারীরা| তারা বলেন, এটা ইতিহাসেই নজিরবিহীন একটি ঘটনা| হরতালের শেষ মুহ’র্তে শাহবাগ থানা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ফয়েজ| তাকে শাহবাগ মোড় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়| এর আগে শাহবাগ থেকে হরতালকারীদের একটি মিছিল কার্জন হল দিয়ে পলাশীর দিকে যাওয়ার সময় দোয়েল চত্বরের সামনে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়| এ সময় এক পুলিশসহ ৪ মিছিলকারী আহত হন|
এর আগে পল্টন ও শাহবাগ এলাকা থেকে আমাদের স্টাফ করেপন্ডেন্ট আসাদ জামান, মাজহারুল হক নয়ন ও সেরাজুল ইসলাম সিরাজ জানান, হরতালের শুরুতে সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় তেল-গ্যাস-খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির নেতা-কর্মীরা একটি মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ সেখান থেকে সাইফুল হক, বহ্নি শিখা জামালী, মোশরেকা অদিতিসহ বেশ কয়েকজনকে আটক করে পুলিশ|
এছাড়া সকাল ৭টার পরপরই মুক্তি ভবনের সামনে থেকে জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আনু মুহাম্মদ ও সিপিবি নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্সসহ ৫জনকে আটক করা হয়|
সকাল ৭টা ২৫ মিনিটে পল্টন মোড় থেকে মিছিল নিয়ে মুক্তি ভবনের কাছে পৌঁছলে পুলিশ মিছিলে থাকা গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকী, বাসদ নেতা রাজেকুজ্জামান রতন, গণ সংহতির দীপক রায়সহ আরও ১১ জনকে আটক করে|
সাড়ে ৭টার দিকে হরতালের সমর্থনে ঢাকা বিশ্ববিদালয় এলাকা থেকে তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির একটি মিছিল শাহবাগ এলাকায় পৌঁছলে ওখান থেশে ১১জনকে আটক করা হয়| সব মিলে সাড়ে সোয়া ৮টা পর্যন্ত ৪৫জনকে আটক করে পুলিশ|
এদিকে মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে সেখান থেকে ৪ জনকে আটক করা হয়েছে| এরা হলেন- নজরুল ইসলাম (১৯), আব্দুর রহমান (২৬), মোহাম্মদ হান্নান (২৭) ও সালাম(৪২)|
এ ৪ জনকে আটকের কথা স্বীকার করেছেন ডিএমপির উপ পুলিশ কমিশনার ইমাম হোসেন|
এদিকে, সকাল থেকে রাজধানীতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু বাস মিনিবাস ও সিএনজি অটোরিকশা চলতে দেখা যাচ্ছে, তবে এর সংখ্যা কম| অধিকাংশ এলাকায় ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, দোকান-পাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে| হরতাল সফল করার আহ্বান জানিয়ে শনিবার তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি রাজধানীর পল্টনের মুক্তি ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেছে| এতে বলা হয়, অতীতের মতো এবারও সরকার দমন-পীড়ন এবং অপপ্রচার চালিয়ে হরতাল বানচালের ষড়যন্ত্র করছে| বিভিন্ন স্থানে হরতালের সমর্থনকারীদের ওপর পুলিশি ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলা, সিপিবির নেতা-কর্মীদের আটক, ব্যানার-লিফলেট ছিনিয়ে নেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে|
কনকো-ফিলিপসের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের দাবিতে তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির রাজধানী ঢাকাতে ডাকা রোববারের আধাবেলার হরতাল ধরপাকড়, ধাওয়া পাল্টা এবং ভাঙচুরের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে|
আটক হয়েছেন জাতীয় কমিটির প্রায় একশ’ নেতা-কর্মী| হরতালের শুরুতেই জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব আনু মুহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হলেও পরে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়| তবে এখনও পুলিশের হাতে আটক আছেন সিপিবির রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদ নেতা রাজেকুজ্জামান রতন, বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পার্টির মোশরেফা মিশুসহ অন্যরা| এর মধ্যে পল্টন থানায় ৫৮ জন এবং শাহবাগ থানায় ৩৮ জন আটক রয়েছেন| সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া এ হরতাল চলবে দুপুর ১২টায় শেষ হয়|
সকাল সাড়ে ৭টার দিকে জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদকে আটক করে পুলিশ| পরে ৮টার দিকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়| তবে সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকীসহ ৩৫ জনকে ছাড়েনি পুলিশ|
পল্টনের মুক্তি ভবনের তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির কার্যালয় পুলিশ ঘিরে রেখেছে| সেখান থেকে নেতা-কর্মীদের কাউকে বের হতে ও ঢুকতে দেওয়া হয়নি|
এ সময় কয়েকজন কর্মী পুলিশের বাধা ঠেলে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে ৬ জনকে আটক করে পুলিশ|
বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি মোড় থেকে সকাল ৯টার দিকে পল্টনে মিছিল করে আসার সময় পল্টন মোড়ে পুলিশের সঙ্গে মিছিলকারীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়| এ সময় পুলিশ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও গার্মেন্টস্ শ্রমিক নেত্রী মোশরেফা মিশু, সুলতান, নাসিরসহ পল্টন থেকে পুলিশ ৫ জনকে আটক করে|
তিনি আরও জানান, এছাড়াও তোপখানা রোড থেকে সকাল ৯ টা ১০ মিনিটে জলি তালুকদার, জাহিদ হোসেনসহ ১১ জনকে আটক করেছে পুলিশ|
গণ সংহতি আন্দোলনের যুগ্ম সমন্বয়কারী ফিরোজ আহম্মেদসহ পাঁচজনকে সকাল ১০ টার দিকে দোয়েল চত্বর থেকে পল্টনের দিকে যাওয়ার সময় পুলিশ আটক করেছে|
পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে ১১ টার দিকে দুই নারীসহ দশজনকে আটক করেছে পুলিশ| আটককৃত নারী সদস্যরা হচ্ছেন, সেঁজুতি এবং মৌসুমি| পুলিশ হরতাল সমর্থনকারীদের রাজু ভাস্কর্য এলাকায় ধাওয়া করলে তারা টিএসসিতে অবস্থান নেন| পরে পুলিশ টিএসসিতে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে| অতীতে কখনই টিএসসি থেকে কাউকে গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন হরতাল সমর্থনকারীরা| তারা বলেন, এটা ইতিহাসেই নজিরবিহীন একটি ঘটনা| হরতালের শেষ মুহ’র্তে শাহবাগ থানা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ফয়েজ| তাকে শাহবাগ মোড় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়| এর আগে শাহবাগ থেকে হরতালকারীদের একটি মিছিল কার্জন হল দিয়ে পলাশীর দিকে যাওয়ার সময় দোয়েল চত্বরের সামনে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়| এ সময় এক পুলিশসহ ৪ মিছিলকারী আহত হন|
এর আগে পল্টন ও শাহবাগ এলাকা থেকে আমাদের স্টাফ করেপন্ডেন্ট আসাদ জামান, মাজহারুল হক নয়ন ও সেরাজুল ইসলাম সিরাজ জানান, হরতালের শুরুতে সকাল ৬টার দিকে রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকায় তেল-গ্যাস-খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির নেতা-কর্মীরা একটি মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ সেখান থেকে সাইফুল হক, বহ্নি শিখা জামালী, মোশরেকা অদিতিসহ বেশ কয়েকজনকে আটক করে পুলিশ|
এছাড়া সকাল ৭টার পরপরই মুক্তি ভবনের সামনে থেকে জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আনু মুহাম্মদ ও সিপিবি নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্সসহ ৫জনকে আটক করা হয়|
সকাল ৭টা ২৫ মিনিটে পল্টন মোড় থেকে মিছিল নিয়ে মুক্তি ভবনের কাছে পৌঁছলে পুলিশ মিছিলে থাকা গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকী, বাসদ নেতা রাজেকুজ্জামান রতন, গণ সংহতির দীপক রায়সহ আরও ১১ জনকে আটক করে|
সাড়ে ৭টার দিকে হরতালের সমর্থনে ঢাকা বিশ্ববিদালয় এলাকা থেকে তেল-গ্যাস রক্ষা কমিটির একটি মিছিল শাহবাগ এলাকায় পৌঁছলে ওখান থেশে ১১জনকে আটক করা হয়| সব মিলে সাড়ে সোয়া ৮টা পর্যন্ত ৪৫জনকে আটক করে পুলিশ|
এদিকে মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে সেখান থেকে ৪ জনকে আটক করা হয়েছে| এরা হলেন- নজরুল ইসলাম (১৯), আব্দুর রহমান (২৬), মোহাম্মদ হান্নান (২৭) ও সালাম(৪২)|
এ ৪ জনকে আটকের কথা স্বীকার করেছেন ডিএমপির উপ পুলিশ কমিশনার ইমাম হোসেন|
এদিকে, সকাল থেকে রাজধানীতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু বাস মিনিবাস ও সিএনজি অটোরিকশা চলতে দেখা যাচ্ছে, তবে এর সংখ্যা কম| অধিকাংশ এলাকায় ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, দোকান-পাট ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে| হরতাল সফল করার আহ্বান জানিয়ে শনিবার তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি রাজধানীর পল্টনের মুক্তি ভবনে সংবাদ সম্মেলন করেছে| এতে বলা হয়, অতীতের মতো এবারও সরকার দমন-পীড়ন এবং অপপ্রচার চালিয়ে হরতাল বানচালের ষড়যন্ত্র করছে| বিভিন্ন স্থানে হরতালের সমর্থনকারীদের ওপর পুলিশি ও সরকারদলীয় নেতা-কর্মীদের হামলা, সিপিবির নেতা-কর্মীদের আটক, ব্যানার-লিফলেট ছিনিয়ে নেওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে|
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×