somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্মৃতির পাতা থেকে-নটরডেম কলেজ...অম্লমধুর নানা অভিজ্ঞতা-মুখতার স্যারের কথা।

০১ লা আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পর্ব ৬
মুখতার স্যার ছিলেন আমার দেখা জীবনের সেরা বাংলা শিক্ষকদের একজন। তিনি যেকোন গল্পের বিশ্লেষন অসাধারন ভাবে করতে পাড়তেন, ঠিক তেমনি পরীক্ষায় কিভাবে ভাল নম্বর পাওয়া যাবে যে বিষয়েও দারুনভাবে নির্দেশনা দিয়েছিলেন এবং তিনিই নটরডেম কলেজের একমাত্র টিচার যিনি কলেজেই সাজেশন দিয়েছিলেনন, সাজেশনটা কার্যকরি ছিল।

একদিন বাংলা ক্লাসের সময় অপেক্ষা করছিলাম মানিক গোমেজ স্যারের জন্য। ক্লাসের সময় শুরু হবার পর দেখলাম স্যার এলেন না, এর পরিবর্তে একজন পিয়ন ডায়াসের চেয়ারে একটা লাল রঙের গদি রেখে গেল। একটু পরেই একজন স্মার্ট মধ্য বয়সি ভদ্রলোক ঢুকলেন, ঢুকেই চেয়ারের গদির উপর বসে পড়লেন। নতুন স্যারকে দেখে সবাই চুপ। প্রথমেই স্যার বাঁ হাত তুলে বামদিকের সব জানালা বন্ধ করতে বললেন, এরপর ডান হাত তুলে দরজা ডান পাশের জানালা বন্ধ করতে বললেন।

স্যারের এই দরজা জানালা বন্ধ করতে বলার নির্দেশ দেয়ার স্টাইল ছিল বেশ মজার। উনি হাত তুলে হাতের তর্জনী ও মধ্যমা আঙ্গুল নাড়া দিতেন। এর পর থেকে স্যার আসলে হাত তোলা দেখেই বুঝে নিতাম যে জানালা বন্ধ করতে হবে, স্যারেকে মুখ দিয়ে কিছু বলতে হতো না।

রোল কল শেষ হবার পর এক ছাত্রের দিকে তর্জনী তুলে স্যারের হুমকি=- “লাথি মেরে বের করে দেব।“ এই রকম হুমকি আগে কখনও শুনিনি, শুনে আমরা কথা বলা বন্ধ করলাম। স্যারের আরেকটা হুমকি ছিল, “একদম সর্বনাশ করে ছেড়ে দেব”। স্যার ঐ দিন রাধা “কৃষ্ণের প্রেমলীলা” কাহিনী বর্ননা করেছিলেন।


স্যার ঐ দিন রাধা “কৃষ্ণের প্রেমলীলা” কাহিনী বর্ননা করেছিলেন।ঐ দিনের বর্ননার সব কিছু মনে নেই, তবে কিছু ছেঁড়া ছেঁড়া অংশ মনে আছে। স্যারের ভাষায় বলি,-“....রাধা ছিল কৃষ্ণের মামি, তো তাদের মধ্যে প্রেম কিভাবে হলো?.....কৃষ্ণ তো ছোট বেলায় মামার কাছেই থাকত, এক বিছানাতেই থাকত, তো সেখানে তার মামা রাধার সাথে যা যা করত কৃষ্ণ তাই তাই করত!!.......... তো কৃষ্ণ তো রাধার প্রেমের পরীক্ষা নিতে চায়। কিভাবে নেবে, রাধিকা একদিন তার সখি সহ নদীতে গোসল করতে নামল, এবং তাদের গায়ের সমস্ত কাপড় চোপড় রয়ে গেল নদীর পাড়ে। এখন কৃষ্ণ করল কি রাধিকা ও তার সখিদের কাপড় চোপড় নিয়ে একটি গাছে উঠে গেল। রাধিকা ও সখিরা নদীর পাড়ে এসে দেখলো যে তাদের পোষাকগুলো পারে নেই, কৃষ্ণ পোষাক গুলো নিয়ে গাছে বসে বাশি বাজাচ্ছে। সবাই তখন অনেক অনুরোধ করলো কৃষ্ণকে, কিন্তু কৃষ্ণ তো দেয় না.......এরই মধ্যে সবাই এ গাছে ও গাছে লুকিয়ে লুকিয়ে কৃষ্ণ যেই গাছে ছিল সেই গাছের নিচে আসে....কৃষ্ণ এক এক করে সব সখিদেরকে তাদের পোষাক ফেরত দেয়। কিন্তু কৃষ্ণ তো ফাজিল, রাধিকার পোষাক কিন্তু তখনও দেয়নি। তখন কৃষ্ণ রাধাকে দেখে বলে ওঠে...

“রুপ লাগি আখি জুড়ে গুনে মনভোর
প্রতি অংগে লাগি কান্দে প্রতি অংগে মোর
হিয়ার পরশ লাগি হিয়া মোর কান্দে
পরান পীরিতি লাগি থির নাহি বান্ধে”


(কবিতাটা মনে করিয়ে সেয়ার জন্য জন্য ব্লগার “আকাশগঙ্গা”কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।)

আমরা সেদিন স্যারের মুখে কৃষ্ণলীলার বিশদ বর্ননা শুনে পুরাই আক্কেল গুড়ুম হয়ে গিয়েছিলাম।


এরপরে স্যার আমাদের নিয়মিত ক্লাস নেয়া শুরু করলেন, আমাদের নিজেদেরকে কলেজের সবচেয়ে ভাগ্যবান মনে হতে লাগল। স্যার ক্লাসে এসেই আমাদের বোর্ড ফাইনাল পরীক্ষার সিলেবাস দিয়ে দিলেন। স্যার বললেন- “এই সিলেবাসটা একদম বোর্ড থেকে এসেছে, এটাই আসল সিলেবাস। আমি দেখেছি অনেক ছাত্র পরীক্ষার আগের দিনও ঠিক মত জানেনা সিলেবাস কি।“ কতটা “স্টুপিড ব্লাডি” হলে এরকম হয়।

“স্টুপিড ব্লাডি” স্যারের ট্রেডমার্ক গালি গুলোর মধ্যে অন্যতম। স্যার খুব রেগে গেলে মোটা গলায় বলতেন “স্টুপিড ব্লাডি কোথাকার!!” একবার তিনি গনিত বিষয় নিয়ে কথা বলতে শুরু করলেন, “এখনকার অঙ্কগুলো বেশ সহজ, সূত্র সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকলে, সেই সূত্র ধরেই অঙ্কগুলো মিলে যায়, কত সুন্দর ব্যাবস্থা। আর আমাদের সময় কি অঙ্ক ছিল? ছিল একটা লম্বা বাঁশ, বাঁশের উপর এক কাদি কলা, সেই বাঁশটা আবার তৈলাক্ত এবং সেখানে একটা বাদঁর ওঠানামা করে!! কতটা “স্টুপিড ব্লাডি” হলে এরকম অঙ্ক দিতে পারে?? তৈলাক্ত পিচ্ছিল বাঁশ...কেমন যেন তেলতেলে ব্যাপার স্যাপার!!” স্যার এই কথা বলার পর একটু মুচকি হাসলেন, আর পুরো ক্লাস অট্হাসিতে ফেটে পড়ল।

স্যার একবার চিমটি কাটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, সব কাজের ফলাফল কিন্তু একরকম হয় না। ধরা যাক আমি তোমাকে একটা চিমটি দিলাম। তুমি বলবে স্যার শয়তান, অসভ্য, আমাকে চিমটি দিয়েছে! কিন্তু, ভিকারুন্নেসার একজন ভিকি যদি তোমাকে চিমটি দিয়ে চামড়া উঠিয়ে ফেলে, তুমি খুশি হয়ে বলবে ‘আরেকটা দাও। আরেকটা দাও”!!

স্যার বিলাসী গল্প পড়ানোর আগে এর সম্পর্কে বলেছিলেন, “শরৎচন্দ্র বিলাসী ছোটগল্প লিখেছিলেন তার দীর্ঘ উপন্যাস “শ্রীকান্ত” এর খসড়া হিসেবে। তিনি “শ্রীকান্ত” উপন্যাসের কিছু অংশ পড়ে শুনিয়েছিলেন। এর থেকে সাহিত্য সম্পর্কে নতুন জিনিষ জানলা, যে গতানুগতিক ক্লাসের বাইরেও অন্যরকম আনন্দ।

স্যার বিলাসী গল্পের একজায়গায় বললেন- “কেউ বিলাসীর হাত ধরল, পা ধরল, এটা ধরল, ওটা ধরল আবার সেটাও ধরল!! এই গল্পের এক পর্যায়ে উল্লেখ আছে যা এক পতিতা পল্লিতে গ্রামের ছেলেদের সাথে সেই গ্রামেরই এক বড় ঘরের বৌ এর দেখা হয়ে যায়। গল্পে শুধু এইটুকুই উল্লেখ আছে। কিন্তু স্যার এই ব্যাপারটার বিশদ বর্ননা করলেন! বললেন, “গ্রামের ছেলেরা বৌঠানকে দেখে বলল –‘আরে, বৌঠান তুমি?’ এবং ‘বৌঠানও বলল, ‘আরে, ঠাকুরপো তোমরা?’ তখন বৌঠান তাদের তার কামরায় নিয়ে গেল এবং বলল, ‘এসো ঠাকুরপো এসো এসো!!’ ঠাকুরপোরাও বলল ‘এস বৌঠান এসো এসো এসো!!’ এরপর সেখানে কি হলো সেটা তোমাদের জানার দরকার নেই!!”

স্যার একবার বলেছিলেন মেয়েদের কেমন ছেলে পছন্দ। “শোন ছেলেরা, মেয়েদের কেমন ছেলে পছন্দ জানো? মেয়েদের কাছে ছেলেদের আকর্ষনীয় জিনিষ হচ্ছে, ‘ঝাক্রা চুল....চওড়া কাঁধ....রোমশ বুক.......পেশিবহুল হাত....লোহার দরজার মত শক্ত বুক!!” স্যার কয়েকজনকে কাছে ডেকে বাস্তবে সেরকম বর্ননার ছেলে দেখাতে চেয়েছিলেন, কিন্তু সেই বর্ননামত কাউকেও পাওয়া যায়নি। সার ছেলেরা কেমন মেয়ে চায় সেই বর্ননা দিতে গিয়ে পল্লীকবি জসীমউদ্দিনের কবিতা বর্ননা করেছিলেন, “কচি লাউয়ের ডগার মত বাহু দুখান সরু, গা খানি তার শাঙন মাসের যেমন তমাল তরু”। স্যার এই কবিতাংশ দুলে দুলে আবৃত্তি করে শুনিয়েছিলেন। আর আমরাও স্যারের সাথে তাল মিলিয়ে দুলেছিলাম!!

স্যার একই কবিতা গ্রামের উচ্ছল মেয়ে সম্পর্কে বর্ননা দিতে ব্যবহার করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “গ্রামের উচ্ছল মেয়েরা কেমন হয় জানো? তারা সারাদিন রৌদ্রে দোড়াদৌড়ি করে, খিল খিল করে হাসে, নিজের দেহটাকে ছুড়ে দেয় পুকুরে, সাতরে পানির নিচে চলে যায়, তখন তার গায়ের কাপড় এলোমেলো হয়ে যায় আর পানির নিচে তার নাঙ্গা দেহটাকে দেখা যায়!! এই শুনে আমরা ‘ওওওওওহহহহহহ” করে বিকট শব্দ করে উঠলাম।

স্যার একবার নাকি এক মেয়ের প্রতি ভিষন প্রেমে পড়েছিলেন।তাকে ২০-২৫ পাতার প্রেমপত্র লিখেচ্ছিলেন। কার প্রতি প্রেমে পড়েছিলেন সেই কথা সেদিন না বললেও, গুজব শুনেছিলান তিনি নাকি “সুবর্না মোস্তাফার” প্রেমে পড়েছিলেন।

তিনি একদিন ক্লাসে বিভিন্ন জটিল বানান বোঝাচ্ছিলেন। মজা হলো যখন “মধুসূদন” বানান লেখা হলো। তিনি বোর্ডে লিখে বললেন, “এক শ্রীমতি একবার বানানটি লিখল “মধুসুধন” কেমন স্টুপিড ব্লাডি হোলে এটা করতে পারে?? আবার আরেক শ্রীমতি বানানটি লিখল এভাবে “মধুছুদন”.....’স’ কে ‘ছ’ বানিয়ে দিল!!.......আরেকটু আগালে তো সর্বনাশ হয়ে যেত!”

তিনি আরও বলেছিলেন- “ছেলেরা তোমরা কিছু না পারলে সাদা খাতা জমা দাও কিন্তু খাতায় কোন উলটা পালটা কিছু লিখবে না। একবার এক শ্রীমতির খাতা দেখলাম যে প্রথম পাতায় কিছু লেখা নেই, আমি মনে করলাম সে প্রথম পাতা সে মলাট হিসেবে ব্যবহার করেছে। কিন্তু দেখলাম এরপরে দেখলাম লেখা “পরের পৃষ্ঠায় যান”।পরের পাতায়ও একই জিনিষ লেখা। এর পরে দেখলাম যে লেখা “কষ্ট হয় আবার ওল্টান। এরপর দেখি একটা অনেক বড় করে “ক” লেখা আর লেখা আছে “দেখ শালা, কত বড় ক”। আমার প্রচন্ড রাগ উঠল, ওই শ্রীমতিকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল খাতায় আপত্তিকর কথা লেখার জন্য। তবে আমার মনে হয় খাতায় আরো কিছু লেখা ছিল, স্যার পুরোটা বলেননি।

স্যার একটা বিদেশি সিরিয়ালের ভক্ত ছিলেন। সেটা ছিল “বেওয়াচ”। একদিন তোমরা “বেওয়াচ” দেখবে তাহলে অনেক কিছু শিখতে পারবে। একবার হরতালের আগের দিনের ক্লাসে বললেন, “ছেলেরা তোমরা গল্পের বই পড়, খেলাধুলা কর, বেওয়াচ দেখ, কিন্তু কোন গন্ডগোল কোর না।“

স্যারের ক্লাসের একটা বড় অংশ “পদ্মা নদীর মাঝি” নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। একবার ক্লাসে ওই নাটক থেকেই কিছু উব্দৃতি ব্যাখ্যা করেছিলেন, “গরীবের চেয়ে গরীব, ছোটলোকের চেয়ে ছোটলোক”। ব্যাখ্যা করার জন্য তিনজনকে দাঁড় করানো হলো। তিনি ওই জনকে লক্ষ্য করে আঙ্গুল দিয়ে নির্দেশ করে ব্যাখ্যাটি বুঝিয়েছিলেন।“ধরা যাক (একজনকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে)ও গরীব, তার শুধু জাল আর কোঁচ আছে সে ফতুয়া পড়ে...সে হচ্ছে গরীব। আর এখন তার চেয়ে গরীব হচ্ছে ও (২য় জনের দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে), তার হয়ত একটা কোঁচ আছে, পরনে ধুতি আছে। সে কিন্তু গরীব ,আবার ছোটলোকও। আর সে হচ্ছে (৩য় জনের দিকে আঙ্গুল দেখিয়ে) তার চেয়ে ছোটলোক। তার কিছু নেই, শুধু নৌকায় মাছ ধরতে সাহায্য করে, পরনে শুধু নেংটির মত কাপড়, ফাঁক ফোকর দিয়ে এটা ওটা দেখা যায়। অর্থ্যাৎ প্রমানিত হয়ে গেল তারা ““গরীবের চেয়ে গরীব, ছোটলোকের চেয়ে ছোটলোক”। পুরো সময়টা আমরা হো হো করে হেসেছিলাম। কেননা, স্যার পুরো ব্যাখ্যার সময় ওই তিন জনের দিকেই বারবার আঙ্গুল দিয়ে নির্দেশ করছিলেন। ওই তিন জনের অবস্থা কেরোসিন হয়ে গিয়েছিল।

স্যার একবার রক্তাক্ত প্রান্তর নাটকের দৃশ্যের বর্ননা করতে গিয়ে বলেছিলেন। “প্রহরী মুন্নুবেগের (পুরুষের ছদ্দবেশে মূল নায়িকা) দিকে এভাবে তাকিয়ে আছে কেন? একজন পুরুষ হয়ে পুরুষের দিকে তাকিয়ে আছে কেন? এভাবে তাকিয়ে থাকলে তো এইডস হবে??

স্যার “পদ্মা নদীর মাঝির” শেষাংশ বর্ননা করেছিলেন। “তো শেষে কি হলো? কুবের কপিলাকে নোকায় উঠিয়ে নিল। এরপর নৌকা মাঝ নদীতে চলে গেল। এরপর নৌকার দরজা বন্ধ হয়ে গেল, কিন্তু ভেতরে কি হলো সেটা জানার দরকার নেই!!”

মোক্তার স্যার সব নটরডেমিয়ানের মনে সব সময় অমর হয়ে থাকবেন। তিনি গল্প কবিতা খুব গভীরে গিয়ে বিশ্লেষণ করতেন, যা যেকোন লেখা বোঝার জন্য আবশ্যিক। আর স্যারের কথার মধ্যে হয়ত কারো কাছে অশ্লীল মনে হতে পারে, কিন্তু স্যারের কথা গুলোর মধ্যে আমরা নতুন ধরনের অনুভূতি খুঁজে পেয়েছিলাম। হাস্যকর মনে হলেও আমি বলব যে, স্যারের সব কথা বার্তার মধ্যে একটা শৈল্পিক ছোঁয়া আছে।

আজ দশ বছর পরও স্যারের ক্লাসের কথা মনে হলে বেশ নষ্টালজিক হয়ে পড়ি। ইচ্ছে হয় আবার সেই ১০৩ নম্বর রমে বসে স্যারের ক্লাস করি। আমার এখনো কানে স্যারের সেই কথাগুলো বাজে। মনে হয় এই তো সেদিন ১০৩ নম্বরে করেছি, স্যার কাউকে ধমক দিচ্ছেন “স্টুপিড ব্লাডি” কোথাকার!!...(চলবে)

সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৮:৫০
২৪টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×