একটু পরে নামবে সন্ধ্যা। স্থান: সী ইন পয়েন্ট।
বিকেলে প্রায় দৌড়াতে দৌড়াতে সী বিচে পৌঁছালাম। সূর্যটা মনে হচ্ছিল আমাদের সাথে প্রতিযোগিতা করে দৌড়াচ্ছিল। এত তাড়াতাড়ি সুর্য ডুবতে পারে আগে জানা ছিল না। বিচে পৌঁছানোর ২ মিনিটের মধ্যেই বিশাল সূর্যটা সোনারোদ ঝরাতে ঝরাতে সাগরের বুকে হারিয়ে গেল। ঠিক যেমন নর নারী প্রিয়তমার বুকে হারায়।
মাগনা টিপস: সবসময় শুনেছি কক্সবাজারে শীতের সময় শীত তেমন পড়ে না। কথাটি ডাহা মিথ্যা। কক্সবাজারেও অনেক শীত পড়ে। হাঁড় কাঁপানো শীত। আমার মতে কক্সবাজার সেন্টমার্টিন যাওয়ার উত্তম সময় নভেম্বর এর ১৫ থেকে ডিসেম্বর এর ১৫ তারিখ অথবা ফেব্রুয়ারীর ১৫ থেকে মার্চ এর ১৫। এই সময়ে শীত খুব একটা থাকবে না।
মাগনা টিপস: যতই ভাবুন যে আজ পানিতে নামবেন না কোন লাভ নাই। আপনি যখনই সাগরের কাছে যাবেন তখনই হাসের বাচ্চার মতো কখন পানিতে গিয়ে পড়েছেন নিজেই বুঝতে পারবেন না। সুতরাং সব সময় পানিতে নামার প্রস্তুতি নিয়েই যাবে আশা করি। সেটা হোক দিন বা রাত।
সূর্য হারিয়ে গেল ঠিকই সাগরের ঢেউ কিন্তু থেমে নেই। অন্যরকম সুন্দর নিয়ে হাজির হয়েছে সন্ধ্যার সাগর। পশ্চিম দিগন্তের সোনালী আভা ঝরে পড়ছে সাগরের বুকে। প্রিয়তমা যদি পাশে না থাকে সেই সুন্দরের অর্ধেকটাই মিছে। আমি শুধু হাহাকার করেছি।
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের ভাস্কর্য।
পত্রপত্রিকা ও টিভি মিডিয়ার মাধ্যমে আপনারা ইতিমধ্যেই অবগত হয়েছেন যে কক্সবাজার সী বিচে বালু ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। সেখানে স্থান পেয়েছে সাত বীরশ্রেষ্ঠ, শহীদ মিনার ও বধ্যভূমির ভাস্কর্য। ৩১ জানুয়ারী পর্যন্ত ভাস্কর্যগুলো থাকবে। আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক মারেন। বালু ভাস্কর্য
চলবে...........................

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



