প্রেম হীন শরীর শুধু ভালো না বেসে শরীরের কাছে আসে সরিসৃপের মতো।প্রেমিক প্রেমিকা অরণ্যের মাঝে ঘন জঙগলে গভীর চলে নিয়ে মানব মানবীর হাত ধরে পাহাড়ে কোলে ঝর্ণার ধারে, বন জ্যোৎস্নায় বন্য প্রেমের আবিলতায়-আবিলতায়-যুবকের বাঁচিতে বাজে ভালোবাসার গান, সে গানের ছন্দে নৃত্যের তালে তালে নূর পরা পায়ে নেচে চলে যুবতী, ঘাগরা ওড়না ওড়ে উতল হাওয়ায়-- বাতাসে প্রেমের ঘ্রাণ ভেসে আসে। রেবেকা মা তুই এত ভালোবাসা বুকে নিয়ে, কথা হৃদয়ে গোপনে রেখে
শুভ-শুভ্র - তুই শঙ্খ হয়ে বেজে যাস , বা সুগন্ধী আগরবাতির মতো,
জ্বলে পুড়ে, নিঃশেষ নস তুই অফুরন্ত ভালোবাসা তোর অন্তরে
তোর প্রেমের সৌরভে উদ্ভাসিত হই আমিও, বড় সাধ হয় মা তোর সান্নিধ্যে
বসে খুব নির্জনে সমাহিত, ধ্যান মগ্ন হয়ে এক মনে তোর অপেক্ষায় থাকি
কখন তুই তোর কবিতা পর পর পাঠ করে শোনাবি, এক মৃত্যুর পদ যাত্রী বৃদ্ধকে।
আমিও গর্বিত পিতার
মতো সস্নেহে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবো মা তোর দিকে।আমাকে খেতে দিতে
হবে না। হোটেলে থাকাকালীন খাওয়ার ব্যবস্থা আছে, পাছে আমার জামাই
বাবাজী রাগ করেন খুব ভয়ে ভয়ে আছি মা।
ঝিনুকে গহীনে প্রেম, স্খলিত রাত পাগলী
তোর জন্য ঝিলামে স্রোতে ভেসে যাই তোমার লেখনীর আবিলতায়।