somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিয়াস নদীর তীরে (মানালী ভ্রমন) পর্ব-৫ রোহতাং পাস

১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
৪র্থ পর্বের পর



ভোর ৪টার দিকে ফোনের আওয়াজে ঘুম ভেংগে গেল। রিসেপশন থেকে ফোন, গাড়ি চলে এসেছে নামতে হবে। এদিকে মনে পড়ল ড্রাইভারের তো ৩ টায় আসার কথা। তরিঘরি ২ জনেই ঘুম থেকে উঠে পড়লাম। ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে বের হয়ে পড়লাম। নিচে নেমে ড্রাইভার কে জিজ্ঞাসা করলাম কখন এসেছে। তার উত্তর শুনে খুব অনুশোচনা হল আমার। সে ৩ টায় এসে বসে আছে, হোটেল কর্মচারি ঘুম থেকে না ওঠায় সে নক করতে পারেনি। অথচ এ নিয়ে তার মধ্যে কোনো বিরক্ততা দেখিনি।

গাড়ি ছেরে দিল। কিছুদুর যেয়ে একটা পোশাকের দোকানে থামলো। এখান থেকে শিতের পোশাক নিতে হবে। রোহতাং পাস সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩০০০ ফুট উচুতে হিমালয়ের পির পিঞ্জাল রেঞ্জের একটি পাহাড়ি যায়গা। এখানে বছরের মাত্র ৪-৫ মাস যাওয়া যায় কারন বাকি সময় বরফের কারনে পথ বন্ধ থাকে। সংগত কারনেই এখানে প্রচন্ড ঠান্ডা থাকে। আর সে কারনেই ভারি গরমের পোশাক নিতে হয়। পোশাকের রেট ফিক্সড করা। পার পারসন ২৫০ টাকা করে এর মধ্যে পোশাক + গামবুট। মোজা নিলে আলাদা ৬০ টাকা। আমরা পছন্দ করে ২ জন ২ টা পোশাক নিয়ে নিলাম।



আমরা পোশাক পড়েই রওনা দিলাম। মধ্যরাতে পাহাড়ি রাস্তায় গাড়ি উঠছে আর উঠছে। প্রচুর গাড়ি যাচ্ছে আমাদের সাথে। এই ফাকে কিছুটা ঘুমিয়ে নিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি গাড়ি লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। কি ব্যাপার? জিজ্ঞাসা করলাম ড্রাইভার কে। ড্রাইভার জানালো চেক পোস্টে পারমিট চেক করা হবে আর চেকপোস্ট খুলবে ৭.৩০ এ। যাব্বাবা, ৭.৩০ এ চেক হবে আর তার জন্য ভোর ৫.৩০ এ এসে বসে আছি।




দূর্ঘটনা

আসলে রোহতাং পাসে প্রচুর গাড়ি যায়, এই কারনে প্রচুর জ্যাম হয় রাস্তায়। পাহাড়ি জ্যাম আবার সাধারণ রাস্তার মত জ্যাম নয়। এখানে গাড়ির গতিতে সামান্য হেরফের হলেই পিছনে প্রায় কিলোমিটার ব্যাপি লম্বা লাইন লেগে যাবে। তারপরে এটা আবার হাইওয়ে যা লেহ-মানালী হাইওয়ে নামে পরিচিত। লাদাখ এর লেহ শহরে যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি। তাই এখান দিয়ে সবসময় বাস, ট্রাক, সামরিক যান চলাচল করে। এই হাইওয়ে দিয়ে লেহ যাওয়ার সময় দুনিয়ার যত উচ্চতম মোটরেবল পাস আছে তার সব গুলিই দেখা যাবে। তাই এই পথ টি এডভেঞ্চার প্রিয়দের জন্য যেমন আকর্ষনীয় তেমনই বিপদজনক। লেহ মানালী হাইওয়ে দুনিয়ার বিপদজনক রাস্তা গুলোর মধ্যে অন্যতম।

গাড়ি থেকে নামলাম। পা লেগে গেছে এইটুকু খেলনা গাড়িতে বসে থেকে। নেমেই চোখে পড়ল গাড়ির বিশাল লাইন। যাব্বাবা, যত দূর চোখ যায় শুধু গাড়ি আর গাড়ি। এখন বুঝতে পারলাম ড্রাইভার কেনো এতো সকালে এসেছে। যত তারাতারি চেকপোস্ট পার হওয়া যাবে, তত তারাতারি রোহতাং পাস পৌছানো যাবে। সবাই গাড়ি থেকে নেমে দাড়িয়েছে। আমরাও নেমে দাড়ালাম আর পাহারি সৌন্দর্য দেখতে লাগলাম।

চেকপোস্ট খুললো ৮টায়। এটাকে গুলাবা চেকপোস্ট বলা হয়। একে একে সব গাড়ির রোহতাং পাস যাওয়ার পারমিট চেক করা হয়। প্রতিদিনের পারমিট প্রতিদিনের জন্য। আমাদের গাড়ির পারমিটও চেক হল এবং সাথে সাথেই ড্রাইভার পংখিরাজের মত গাড়ি টান দিল। আমরাও পাহাড়ি সৌন্দর্য উপভোগ করতে লাগলাম। রোহতাং পাস যাওয়ার রাস্তা অদ্ভূত সুন্দর। এটাকে ক্যামেরার চোখে মানুষ যেভাবেই দেখুক, নিজের চোখে না দেখলে কখনোই বোঝা যাবেনা এটার সৌন্দর্য।


গুলাবা চেকপোস্ট


রোহতাং পাস যাওয়ার পথে







পাহাড়ি প্যাচানো রাস্তায় যতই উঠছি, ততই এর সৌন্দর্য পরিবর্তন হচ্ছে। মেঘকে নিচে ফেলে উপরে উঠে আসা এ যেনো এক সপ্নপুরি।





উপরে ওঠার সাথে সাথে ঠান্ডাও সেইভাবে লাগা শুরু করলো। ঠান্ডা হিমেল বাতাস যেন পোশাক ফুরে ভেতরে ঢুকতে চায়। প্রায় ৯ টার দিকে আমরা রোহতাং পাস পৌছালাম। গাড়ি থেকে নামলাম একবুক শিহরন নিয়ে। জীবনে প্রথম বরফের পাহাড়ে পা রাখতে চলেছি, এ এক অদ্ভূত আনন্দ। গাড়ি থেকে নেমে আমরা বরফের ওপরে চলে গেলাম। চারিদিকে তাকিয়ে চোখে শুধু বিস্ময় আর বিস্ময়। অদ্ভূত সুন্দর এই রোহতাং পাস। অবশ্য এখন সব যায়গায় বরফ নেই। কিছু কিছু যায়গায় বরফ আছে আর মানুষের আনাগোনা ঐখানেই। যখন পুরোটা বরফ থাকে তখন এর সৌন্দর্য নাকি ভাষায় প্রকাশযোগ্য নয়।


রোহতাং পাস





আমরা পাহাড়ের উপরে উঠতে লাগলাম। চারিদিকে শুধু বরফের পাহাড়। চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য। বরফের ওপর বসে, হেটে সব ধরনের মজাই করেছি আমরা। আশেপাশের মানুষজন ও বরফের ওপর লাফালাফি করছে। এই সিনারি আগে শুধু টিভিতেই দেখেছি। আজ নিজে করছি। মাঝে মধ্যেই গভীর মেঘ আমাদের ভেদ করে চলে যাচ্ছে। আমরা মেঘের মাঝে দাঁড়িয়ে আছি, ভাবতেই শরিরে কাটা দেয়। এখানে স্কি করা ব্যাবস্থা আছে। তবে দাম গলাকাটা। একবার কয়েক মিনিটের স্কি করার জন্য ফাম হাকে ৫০০ টাকা। তাই ভেবে চিনতে করবেন।











রোহতাং পাস একটি উচ্চতম যায়গা, তাই এখানে অক্সিজেনের কিছু সমস্যা থাকে। বেশি দৌরাদৌরি করলে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। আমাদের অনেক সময়ই এরকম হয়েছে বুক জালা বা মাথা ধরা। তবে এটা কোনো বড় সমস্যা নয়, কিছুক্ষন রেস্ট নিলেই আবার ঠিক হয়ে যায়। তবে বাচ্চাদের বেলায় একটু সাবধানতা নেয়া ভাল। অনেক বাচ্চাই দেখেছি কাদছে কিন্তু মা বাবা আসলে বুঝতে পারছেনা সমস্যা কি আসলে তারা অক্সিজেনের অভাবে ওরকম করছিল।





প্রায় ৪ ঘন্টা ছিলাম রোহতাং পাসে। এতো সুন্দর যায়গা ছেড়ে যেতে ইচ্ছে তো করেনা কিন্তু যেতে তো হবেই। আস্তে আস্তে গাড়ির কাছে চলে এলাম। ড্রাইভার বললো স্যার তারাতারি চলেন, রাস্তায় জ্যাম থাকে অনেক দেরি হয়ে যাবে। আমাদেরও আর কিছু করার ছিল না, তাই গাড়িতে উঠে বসলাম।



গাড়িতে ঘুমিয়ে পরেছিলাম। গিন্নির ডাকে বোধহয় ঘুম ভেংগেছিল। চোখ খুলে দেখি চারিদিক অদ্ভূত সুন্দর। রাতে অন্ধকারে এই পথ দিয়ে এসেছিলাম তাই এই পথের সৌন্দর্য চোখে পড়েনি। বিশাল পাহারের মাঝে ছোট ছোট বাড়ি। এগুলা সিনারি শুধু টিভিতেই দেখা যায়। ড্রাইভারের কথা সত্য প্রমানিত হল যখন জ্যামে পড়লাম। মানালীর কাছাকাছি যখন চলে এসেছি তখন ই ১ ঘন্টার জ্যামে আটকে থাকলাম। মানালীতে আবার দিনের বেলা ভালই গরম। অবশেষে জ্যাম ছুটলো, আমরাও হোটেলে পৌছে গেলাম। ড্রাইভার কে তার পাওনা বুঝিয়ে দিয়ে রুমে ফেরত গেলাম।

ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষন রেস্ট নিলাম। আজকে পবিত্র ঈদ উল ফিতর। বাসায় ফোন করে কথা বললাম সবার সাথে। জীবনে এই প্রথম দেশের বাইরে ঈদ করছি। আত্তিয় সজন ছাড়া ঈদ কেমন যায় তা খুব ভালভাবেই টের পেলাম। কিন্তু কিছু তো করার নেই। এটাই জীবন

আমরা বেশ তারাতারিই চলে এসেছি রোহতাং পাস থেকে। তাই ভাবলাম, মানালী শহরের বাকি থাকা স্পট গুলা ঘুরে দেখি। কিন্তু এর আগে খাওয়া দরকার। তাই হোটেল থেকে বের হয়ে মল রোডে চলে এলাম। এখানে হোটেল আদর্শে ঢুকলাম। মেনু দেখে খাওয়ার পছন্দ হলেও দাম পছন্দ হল না। মানে অত্যাধিক বেশি দাম। তাই ২ জনে একটা থালি নিয়ে নিলাম। দাম পড়ল ৩৫০ রুপি। ২ জনেই একটা থালিতে হয়ে গেল। সাথে এক্সট্রা হিসেবে নিলাম গরম গরম গুলাব জামুন। খেতে অসাধারন।

খাওয়া শেষে ঠিক করলাম প্রথমে মনু টেম্পল দেখবো। মনু টেম্পল ওল্ড মানালীতে। সাইনবোর্ডে দেয়া আছে মনু টেম্পল ২.৫ কিমি। তাই ভাবলাম ট্যাক্সি নেই। কিন্তু কোনো ট্যাক্সি ই সিংগেল কোন যায়গায় যাবেনা। গেলে পুরা সিটি ট্যুর করতে হবে। আর তাতে হয়ত ৭০০-৮০০ টাকা নেবে। কি আর করা, অগত্যা হাটা দিলাম ওল্ড মানালির দিকে। কিন্তু এই হাটার সিদ্ধান্ত খুব ভুল ছিল। কারন মানালী পাহাড়ি শহর, তাই উপরে উঠতে হয় বেশিরভাগ সময়। মনু মন্দিরে যেতে আমাদের অবস্থা চরম শোচনীয় হল। উঠছি তো উঠছি, মনু মন্দির আর আসেনা। অবশেষে প্রায় ৪৫ মিনিট উপরে ওঠার পর মনু মন্দিররের দেখা পেলাম। দেখে ভাবলাম, এই মন্দির দেখার জন্য এতো কষ্ট করে উঠলাম। যাহোক এসেছি যখন তখন দেখেই যাই। মনু মন্দির অনেক পুরোনো মন্দির। এই মনুর নামকরনেই মানালী নামকরন করা হয় বলে শুনেছি।




মনু মন্দির

কিছুক্ষন থেকে নেমে এলাম। ওল্ড মানালী নিউ মানালি থেকে সুন্দর। সুন্দর গোছানো। মানালীতে একটা বিরক্তিকর সমস্যা হল প্রচুর গাড়ি চলাচল করে যার কারনে পথে হাটাই যায়না। পাহাড়ি শহর এমনিতেই পথ সরু তার ওপর এই অত্যাচার। অবশ্য ওল্ড আনালি এই ঝামেলা থেকে মুক্ত। তাই ওল্ড মানালিই আমার মতে মানালীর আসল রুপ। বেশিরভাগ সাদা চামড়ার ট্যুরিস্ট এই ওল্ড মানালিতে ঘাটি গেড়েছে। মানালী মল রোডে আমি একটাও সাদা চামড়ার ট্যুরিস্ট দেখিনি।






মনু মন্দির থেকে নিচে নেমে এসে পথেই পড়ে মানালী ক্লাব হাউজ। এটা মানালির আরেকটি ট্যুরিস্ট স্পট। এখানে ২০ টাকা টিকেট কেটে ঢুকতে হয়। যায়গাটা অনেকটা শিশু পার্কের মত। বাচ্চাদের জন্য কিছু রাইড রয়েছে এখানে, রয়েছে বোট রাইড, আরো রয়েছে কিছু স্যুভেনির শপ। তবে যে জিনিসটা আমার মাথায় ঢোকেনি তা হল বিয়াস নদীতে কোমরে দড়ি বেধে এক অদ্ভূত এডভেঞ্চার। আমি চিন্তা করলাম কি ধরনের এডভেঞ্চার এটা। যে আসছে সেই ই করছে। আমি ক্লাব হাউজে নদীর ধারে যেতেই আমাকেও অফার করল, কিন্তু আমার এই অদ্ভূত এডভেঞ্চারে মন সায় দিলনা। শুধু দেখলাম আমরা বসে। তবে বিয়াস নদী যে পরিমান খরোস্রোতা, এর পাশে বসলেই মনটা এমনি ই অন্য জগতে চলে যায়।


ক্লাব হাউজ


এই সেই অদ্ভূত এডভেঞ্চার



কিছুক্ষন থেকে বের হয়ে এলাম ক্লাব হাউজ থেকে। একটা সি এন জিক ঠিক করতে গেলাম, সে ১৫০ টাকার নিচে মল রোডে যাবেনা যা হেটে ১০-১৫ মিনিট। এইটুকু পথে এতো ভাড়া দিয়ে যাওয়ার কোনো মানেই হয়না, তাই আবার হাটা ধরলাম এবং ১৫ মিনিটের মধ্যে মল রোড চলে আসলাম। সন্ধ্যা ৭ টা বেজে গেছে তাও দিনের আলো ফুরায় নি। এদিকে আগামীকাল দিল্লী যাওয়ার বাসের টিকেট কাটতে হবে। যাই মল রোডে অবস্থিত বাস স্ট্যান্ডে চলে গেলাম। হিমাচল রোড ট্রান্সপোর্টের বাস্র কাউন্টারে গিয়ে জানলাম আগামী কালের কোনো টিকেট নাই। কি করি এখন? এখন তো প্রাইভেট বাস ছাড়া আর কোনো উপায় নাই। উপায়ন্তর না দেখে একটা ট্রাভেল এজেন্সি থেকে প্রাইভেট ভলভো বাসের টিকেট কেটে নিলাম ২৪০০ টাকা দিয়ে।

কিছুক্ষন মল রোডে টুকটাক শপিং করলাম। এর পর সরাসরি হোটেলে। রাতের খাওয়া আজকে হোটেলেই সারবো বলে ঠিক করেছি। মানালীতে খাবারে প্রচুর মসলা ব্যাবহার করে। আমি তো প্রচুর গ্যাসের ট্যাবলেট নিয়ে এসেছি এই কারনে। যাতে ভ্রমনকালে কোনো সমস্যায় না পড়তে হয়।

হোটেলে ডিনার করতে গিয়ে মজার ওয়েটাররা আমাদের নিয়ে বেশ দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিল। আমরা বিড়িয়ানি ওর্ডার করেছিলাম, সাথে পনিরের একটা আইটেম। এখন ওয়েটার খাবার দিতে সে বলে রুটি কয়টা দিব। আমি বললাম আমরা তো রুটি অর্ডার ই করিনি। সে বেশ চিন্তায় পড়ে গেল, আমাদের বলল রুটি ছাড়া পনিরের আইটেম আমরা কিভাবে খাব। হায়, সে কি আর জানে আমরা বিরিয়ানি দিয়ে পনির খাওয়ার প্ল্যান করেছি। আসলে ব্যাপারটা হল তাদের খাদ্যাভাসের সাথে আমাদের খাদ্যাভাস মেলেনা। তারা পনিরের সাথে রুটি খেতে অভ্যস্ত যেমনটা আমরা মাছের সাথে ভাত। বেচারা তাই বুঝতে পারছিলনা।



ডিনার শেষে রুমে ফিরে অভ্যাস মত ফ্যান দিতে গিয়ে মনে পড়ল রুমে তো কোনো ফ্যান ই নেই। মানালী শীত প্রধান এলাকা। এখানে শীতকালে মাইনাস ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকে। গড়মকালেও ঠান্ডা থাকে রাতে, তাই এখানে ফ্যান বা এসির কোনো দরকার নেই। বিছানা পেয়ে আমার শরির আর মানলো না। ঘুমিয়ে পড়লাম সাথে সাথেই।

চলবে

শেষ পর্ব
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×