সত্য কথা বললে হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টম্যান্ট এর মূল দায়িত্ব হচ্ছে সঠিক কর্মী বাছাই, ইন্টারভিউ ও তাদের এপয়েন্টম্যান্ট দিয়ে তাদের কর্মক্ষেত্রকে নির্বিঘ্ন করা। নিয়োগকৃত কর্মীরা যাতে কম্পানীর প্রতি বিশ্বস্ত থেকে আরো বেশীদিন সার্ভিস দিতে পারেন এটা দেখাও তাদের দায়িত্ব।
এখন যদি প্রকৃত তথ্য পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব যে, অধিকাংশ এইচ, আর ই মূলত প্রার্থী বাছাইয়ে একটা ছক অনুসরণ করে। উপরোক্ত ছকে অল্প কয়েকটি ফ্যাকটর মূল বিবেচ্য, এবং এই ফ্যাক্টর অনুযায়ীই যাচাই বাছাই ছাড়াই অধিকাংশ কোম্পানী এমপ্লয়ী রিক্রূট করে থাকে।
১. আই, বি, এ – গ্রাজুয়েট/মাস্টার্স
২. ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো, নেসলে বা ইউনিলিভার এর প্রাক্তন কর্মকর্তা
এই দুইটা গুন যাদের আছে তাদের চাকুরীর বাজার পোয়া বাড়ো, যেখানে ৮-১০ বছর চাকুরী করার পরেও বাজার করতে যেয়ে অধিকাংশ বেসরকারী বড় কর্তাদের নাভিশ্বাস সেখানে মাত্র তিন-চার বছর চাকুরী করে তিন-চারটা গাড়ি, ইউরোপ-আমেরিকা ট্যুর, মালদ্বীপ এ হানিমুন এইসব সুবিধা ভোগ করছে গুটিকয়েক কর্পোরেট পার্সোনাল।
আমার যুক্তি খুবই সাধারন, দেশে তো শিক্ষিত বেকারের অভাব নেই, আরো আছে ৪-৫ বছরের অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা, বিভিন্ন কোম্পানীর এইচ, আর যদি ব্র্যান্ড এমপ্লয়ী না খুজে প্রকৃত যোগ্যতাবানদেরকে খুজে বার করত তাহলে দেশে যে আয় বৈষম্য চলছে তা অনেকাংশে কমানো যেত।
হিউম্যান রিসোর্স ডিপার্টম্যান্ট-এর কাছে একটি প্রশ্ন - ১ম পর্ব এখানে
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:১৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



