যে করে অহংকার।
তার কোন নাই মর্মসার।
সে বড়ত্বের সীমার উপরের চুড়ায়।
বড়াই করতে করতে একদিন অসীম উচ্চতা থেকে পড়ে যায়।
ভেসে যায় অতল গহ্বরে।
সে নিজের পরিচয়ও চিনে না, সবাই কে ছোট মনে করে।
সে প্রদর্শন করে দাম্ভিকতা।
যার নাই সেই কাজ,পদ ও সম্মান পাওয়ার যোগ্যতা। বাকিটুকু পড়ুন

কথা দ্বারা মানুষ সমাজে বিকৃতি হয়।
কথা দ্বারা মানুষ সম্মানের ভূষণে আলোকিত হয়।
কথা দ্বারা মানুষের স্বরুপ প্রকৃতি উন্মোচিত হয়।
কথা দ্বারা সমাজে শান্তি বিস্তার হয়।
কথা দ্বারা সমাজে অশান্তি আসে।
আড়ালে কারও গীবত করা হল মনের দুর্বলতা।
সামনে বা প্রকাশ্যে গঠনমূলক সমালোচনা করা হল মনের পবিত্রতা।
গীবত করে নিজের ক্ষতি বয়ে আনবেন না। সরাসরি বুঝতে না... বাকিটুকু পড়ুন

লেখাপড়া শেষ না করে প্রবাসে মজবুরীর শঙ্খনীল কারাগারে আবদ্ধ হও না এবং অভিশপ্ত জীবন গ্রহণ করবেন না।
প্রকৃত শিক্ষা অর্জন করে নিজেকে গড়ে প্রবাসে পাড়ি জমাও , তাহলে প্রবাস জীবন সফল ও স্বার্থকময় হবে।
সম্পূর্ণ লেখাপড়া শেষ না করা জীবনের বড় অভিশাপ। তাই কষ্ট করে হলেও লেখাপড়া সম্পূর্ণ করতে হবে। একজন শিক্ষিত... বাকিটুকু পড়ুন

মানুষ কাঁদে জন্ম হয়ে।
মানুষ কাঁদায় সবাইকে চিরবিদায়ে।
মানুষ নিমগ্ন আছে হিংসা এবং অহংকারে।
আবদ্ধ হতে হবে বাঁশে ঘেরা অন্ধকার মাঠির ঘরে।
সৎ কর্ম আলো ছড়াবে কবরে।
পাপীরা কঠিন আযাবের যাতনায় থাকবে ভয়ানক হাহাকারে।

♣এনে দেব তোমার হাতে সন্ধ্যার আকাশের সুখতারা।
পূর্ণিমার চাঁদের আলোর মনোহারিণী রুপে বসুধা হয় আত্মহারা।
ব্যাকুল হৃদয়ে দেব বসন্তের মায়াবী সাড়া।
ফুলের সৌরভে বয়ে দেব দিগদিগন্তে আনন্দধারা।
আকাশে সাজিয়ে দেব বৈচিত্রময় রংধনুতে ভাললাগার ফোয়ারা।
প্রবাহিত করব রোদ্দুর গগনে শ্রাবণের জলধারা।
অবলোকন করি শিশির স্নাত কাশঁফুলে সতেজতার আভা।
অরুণ ছোয়ায় উদিত হয় ভোরের প্রভা।
অন্ধকারকে বিদূরিত করব প্রেমের... বাকিটুকু পড়ুন

মানুষ পৃথিবীতে আসে একা।
মানুষ স্বার্থের জন্য অন্যের বিশ্বাসে দেয় ধোকা।
স্বার্থের খেলায় কাউকে হারিয়ে করে বোকা।
স্বার্থপরতায় জয়ী হয়ে কেউ সাফল্যের তরীতে ভাসায় নৌকা।
সময়ের আবর্তে স্রোতের ঘূর্ণিপাকে ডুবে যায় স্বার্থপরতার খেয়া।
একদিন ত্যাগ করতে হবে সব ছেড়ে এই পৃথিবীর মায়া।
মহাকালে প্রতিফলিত হয়ে উদ্ভাসিত হবে সৎ ও মহৎ কর্মের ছায়া।
রিযিকের মালিক সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত প্রকৃত... বাকিটুকু পড়ুন